নিউইয়র্ক ০৮:২৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

যে ঝুঁকি নিলেন কাইয়ূম-এমরান

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:২৭:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩
  • / ০ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক :  এক বছরের মাথায় গঠন হলো সিলেট জেলা বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি। কমিটি ঘোষণার পর থেকে সিলেটে আনন্দের পাশাপাশি ক্ষোভও বিরাজ করছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ মন্তব্যও করছেন। কিন্তু প্রকাশ্য কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন না। তবে ব্যাপকভাবে আলোচনা চলছে। ঝুঁকি নিলেন জেলা সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী। সম্পূর্ণ নতুন ফরম্যাট। এতদিন যারা জেলা বিএনপিতে থিতু হয়ে বসেছিলেন তাদের সরিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া হয়েছে। আর সেখানে নতুনদের ঠাঁই দেয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে; প্রবীণ-নতুনের মিশেল কমিটি।

কিন্তু বাস্তবে কমিটিতে নতুনদের আধিক্য বেশি। আবার সহযোগী সংগঠনের পদবিধারী নেতাদের রাখা হয়েছে কমিটিতে। এতে দেখা গেছে; একেক জন একাধিক পদে আসীন হয়েছেন। শহরের রাজনীতিকদের চেয়ে গ্রামের রাজনীতিকদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। আছেন প্রবাসীরাও। এ কারণে অনেকেই বলছেন; আন্দোলনে গতি আনা হবে এ কমিটির অন্যতম চ্যালেঞ্জ। তবে- সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক এক বছরের পরীক্ষিত নেতা। তারা বিগত বছরে আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। এ কারণে সিলেট জেলা বিএনপি’র কর্মকাণ্ডে গতি এসেছে। সিলেট জেলা বিএনপি’র সম্মেলন ও কাউন্সিল হয়েছিল গত বছরের ২৯শে মার্চ। এক বছর পূর্ণ হওয়ার কয়েকদিন আগেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হলো। রোববার সন্ধ্যায় ঘোষণা আসে কমিটি পূর্ণাঙ্গ হওয়ার। কিন্তু রাত অবধি কমিটির তালিকা প্রকাশিত হচ্ছিলো না। এ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেন সিলেটের নেতারা। কমিটির তালিকা প্রকাশের দাবি উঠে। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কমিটি প্রকাশের দাবি জানান। রাত ১০টার পর কমিটির তালিকা প্রকাশ হয়। একেবারে নতুন ফরম্যাট। এক বছর আগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুনদের হাতে দেয়া হয়েছিল জেলা বিএনপি’র দায়িত্ব। তখন পুরাতন নেতারা ভোটে হেরে পিছু হটেন। সেই থেকে শুরু। এর প্রভাব এসে দেখা গেল ঘোষিত কমিটিতেও।

অরোও পড়ুন। ২০২৩ সালেই পাল্টে যাবে বাংলাদেশ

বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, সাইফুর রহমানের জমানা থেকে জেলা বিএনপি’র রাজনীতি ও কমিটিতে ঘুরে ফিরে কিছু মুখ থাকতোই। তারা জেলা বিএনপি’র নেতা হিসেবে সিলেটে পরিচিত হয়েছিলেন। দলেও তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। এবারের ঘোষিত কমিটিতে তাদের স্থান হয়নি। তবে- বাদ যাননি তারা। উপদেষ্টা পরিষদে তাদের নেয়া হয়েছে। এবারের উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া হয়েছে ৯১ জনকে। তাদের বেশির ভাগ সাবেক কমিটিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। মনঃক্ষুণ্ন সিলেট জেলা বারের দু’বারের সাবেক সভাপতি ও সদ্য শেষ হওয়া মহানগর বিএনপি’র কাউন্সিল পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক এডভোকেট এটিএম ফয়েজ। তাকে নেয়া হয়েছে উপদেষ্টা পরিষদে। তবে গতকাল বিকাল পর্যন্ত তিনি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি। জেলা বিএনপি’র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক এডভোকেট আব্দুল গফ্ফার সহ সাবেক কমিটির সহ-সভাপতি ও যুগ্ম সম্পাদক ও সদস্যদের মধ্যে অনেককেই উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া হয়েছে। অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল ও ছাত্রদলের পদবিধারী নেতাদের কমিটিতে রাখা হয়েছে। তবে তাদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে। এতে দলের রাজনীতি ভবিষ্যতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে মনে করছেন অনেকেই। তবে জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘কাউকে বাদ দেয়া হয়নি। উপদেষ্টা পরিষদও দলের অংশ। আমরা বলছি না শতভাগ সফল। তবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কমিটি গঠনের চিন্তা করা হয়েছিল। আর তাই করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘অঙ্গ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে যারা রয়েছেন তাদের বাদ দেয়া হয়নি। তাদের যথাযথ মুল্যায়ন করার চেষ্টা করা হয়েছে।’ এদিকে প্রবাসী তালিকায় রয়েছে বেশ কয়েকজনের নাম। এর মধ্যে সহ-সভাপতি আছকির আলী, সহ- সভাপতি গোলাম রব্বানী, মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক জালাল খান, সহ শিল্প বাণিজ্য সম্পাদক তামিম এহিয়া আহমদ, সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক সাহেদ আহমদ রাসেল, সদস্য পদে বদরুল ইসলাম, টিপু সুলতান, শওকত হোসেন সহ কয়েকজন। তাদের বিষয়টিও আলোচিত হচ্ছে। তবে কমিটিতে সাবেক ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতাকে যোগ্যতম স্থানে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে হাসান পাটওয়ারী রিপন, সিদ্দিকুর রহমান পাপলুকে যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছে।

দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন এডভোকেট সাঈদ আহমদ, প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে লোকমান আহমদকে। এদিকে কমিটির প্রথম সদস্য রাখা হয়েছে নিখোঁজ বিএনপি নেতা এম ইলিয়াস আলীকে। ২০১২ সালের ১৭ই এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ইলিয়াস। তার কোনো খোঁজ নেই। কোথায় আছেন কেউ জানেন না। এরপরও এম ইলিয়াস আলীকে প্রথম সদস্য রাখা হয়। এর আগের কমিটিতেও এম ইলিয়াস আলীকে প্রথম সদস্য রাখা হয়। দ্বিতীয় সদস্য রাখা হয়েছে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাকে। এ ছাড়া, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর নামও রাখা হয়েছে সদস্য তালিকায়। এ প্রসঙ্গে সিলেট জেলা বিএনপি’র সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী জানিয়েছেন; ‘ইলিয়াস আলী বিএনপি’র সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলার সভাপতি। আমরা মনে করি, তিনি বর্তমান সরকারের গুম নামক কারাগারে বন্দি আছেন। এ কারণে আমরা আমাদের নেতাকে কমিটিতে রেখেছি। তাকে বাদ দিয়ে আমরা এখনো বিএনপি’র রাজনীতি চিন্তা করতে পারি না। এ ছাড়া, সিনিয়র নেতাদেরও সদস্য পদে রাখা হয়েছে।’ সূত্র : মানবজিমন
সুমি/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

যে ঝুঁকি নিলেন কাইয়ূম-এমরান

প্রকাশের সময় : ১১:২৭:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক :  এক বছরের মাথায় গঠন হলো সিলেট জেলা বিএনপি’র পূর্ণাঙ্গ কমিটি। কমিটি ঘোষণার পর থেকে সিলেটে আনন্দের পাশাপাশি ক্ষোভও বিরাজ করছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ মন্তব্যও করছেন। কিন্তু প্রকাশ্য কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছেন না। তবে ব্যাপকভাবে আলোচনা চলছে। ঝুঁকি নিলেন জেলা সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমরান আহমদ চৌধুরী। সম্পূর্ণ নতুন ফরম্যাট। এতদিন যারা জেলা বিএনপিতে থিতু হয়ে বসেছিলেন তাদের সরিয়ে উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া হয়েছে। আর সেখানে নতুনদের ঠাঁই দেয়া হয়েছে। বলা হচ্ছে; প্রবীণ-নতুনের মিশেল কমিটি।

কিন্তু বাস্তবে কমিটিতে নতুনদের আধিক্য বেশি। আবার সহযোগী সংগঠনের পদবিধারী নেতাদের রাখা হয়েছে কমিটিতে। এতে দেখা গেছে; একেক জন একাধিক পদে আসীন হয়েছেন। শহরের রাজনীতিকদের চেয়ে গ্রামের রাজনীতিকদের প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। আছেন প্রবাসীরাও। এ কারণে অনেকেই বলছেন; আন্দোলনে গতি আনা হবে এ কমিটির অন্যতম চ্যালেঞ্জ। তবে- সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক এক বছরের পরীক্ষিত নেতা। তারা বিগত বছরে আন্দোলনে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন। এ কারণে সিলেট জেলা বিএনপি’র কর্মকাণ্ডে গতি এসেছে। সিলেট জেলা বিএনপি’র সম্মেলন ও কাউন্সিল হয়েছিল গত বছরের ২৯শে মার্চ। এক বছর পূর্ণ হওয়ার কয়েকদিন আগেই পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন করা হলো। রোববার সন্ধ্যায় ঘোষণা আসে কমিটি পূর্ণাঙ্গ হওয়ার। কিন্তু রাত অবধি কমিটির তালিকা প্রকাশিত হচ্ছিলো না। এ নিয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেন সিলেটের নেতারা। কমিটির তালিকা প্রকাশের দাবি উঠে। অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কমিটি প্রকাশের দাবি জানান। রাত ১০টার পর কমিটির তালিকা প্রকাশ হয়। একেবারে নতুন ফরম্যাট। এক বছর আগে কাউন্সিলের মাধ্যমে নতুনদের হাতে দেয়া হয়েছিল জেলা বিএনপি’র দায়িত্ব। তখন পুরাতন নেতারা ভোটে হেরে পিছু হটেন। সেই থেকে শুরু। এর প্রভাব এসে দেখা গেল ঘোষিত কমিটিতেও।

অরোও পড়ুন। ২০২৩ সালেই পাল্টে যাবে বাংলাদেশ

বিএনপি নেতারা জানিয়েছেন, সাইফুর রহমানের জমানা থেকে জেলা বিএনপি’র রাজনীতি ও কমিটিতে ঘুরে ফিরে কিছু মুখ থাকতোই। তারা জেলা বিএনপি’র নেতা হিসেবে সিলেটে পরিচিত হয়েছিলেন। দলেও তারা অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। এবারের ঘোষিত কমিটিতে তাদের স্থান হয়নি। তবে- বাদ যাননি তারা। উপদেষ্টা পরিষদে তাদের নেয়া হয়েছে। এবারের উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া হয়েছে ৯১ জনকে। তাদের বেশির ভাগ সাবেক কমিটিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। মনঃক্ষুণ্ন সিলেট জেলা বারের দু’বারের সাবেক সভাপতি ও সদ্য শেষ হওয়া মহানগর বিএনপি’র কাউন্সিল পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক এডভোকেট এটিএম ফয়েজ। তাকে নেয়া হয়েছে উপদেষ্টা পরিষদে। তবে গতকাল বিকাল পর্যন্ত তিনি কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাননি। জেলা বিএনপি’র নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক এডভোকেট আব্দুল গফ্ফার সহ সাবেক কমিটির সহ-সভাপতি ও যুগ্ম সম্পাদক ও সদস্যদের মধ্যে অনেককেই উপদেষ্টা পরিষদে নেয়া হয়েছে। অঙ্গ সংগঠন স্বেচ্ছাসেবক দল, যুবদল ও ছাত্রদলের পদবিধারী নেতাদের কমিটিতে রাখা হয়েছে। তবে তাদের যথাযথ মূল্যায়ন করা হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।

উপজেলা পর্যায়ের নেতাদের যুগ্ম সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়েছে। এতে দলের রাজনীতি ভবিষ্যতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে মনে করছেন অনেকেই। তবে জেলা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী বলেন, ‘কাউকে বাদ দেয়া হয়নি। উপদেষ্টা পরিষদও দলের অংশ। আমরা বলছি না শতভাগ সফল। তবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কমিটি গঠনের চিন্তা করা হয়েছিল। আর তাই করা হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘অঙ্গ সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ পদে যারা রয়েছেন তাদের বাদ দেয়া হয়নি। তাদের যথাযথ মুল্যায়ন করার চেষ্টা করা হয়েছে।’ এদিকে প্রবাসী তালিকায় রয়েছে বেশ কয়েকজনের নাম। এর মধ্যে সহ-সভাপতি আছকির আলী, সহ- সভাপতি গোলাম রব্বানী, মৎস্য বিষয়ক সম্পাদক জালাল খান, সহ শিল্প বাণিজ্য সম্পাদক তামিম এহিয়া আহমদ, সহ অর্থনীতি বিষয়ক সম্পাদক সাহেদ আহমদ রাসেল, সদস্য পদে বদরুল ইসলাম, টিপু সুলতান, শওকত হোসেন সহ কয়েকজন। তাদের বিষয়টিও আলোচিত হচ্ছে। তবে কমিটিতে সাবেক ছাত্রদলের বেশ কয়েকজন নেতাকে যোগ্যতম স্থানে নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে হাসান পাটওয়ারী রিপন, সিদ্দিকুর রহমান পাপলুকে যুগ্ম সম্পাদক করা হয়েছে।

দপ্তর সম্পাদক হয়েছেন এডভোকেট সাঈদ আহমদ, প্রচার সম্পাদক করা হয়েছে লোকমান আহমদকে। এদিকে কমিটির প্রথম সদস্য রাখা হয়েছে নিখোঁজ বিএনপি নেতা এম ইলিয়াস আলীকে। ২০১২ সালের ১৭ই এপ্রিল থেকে নিখোঁজ ইলিয়াস। তার কোনো খোঁজ নেই। কোথায় আছেন কেউ জানেন না। এরপরও এম ইলিয়াস আলীকে প্রথম সদস্য রাখা হয়। এর আগের কমিটিতেও এম ইলিয়াস আলীকে প্রথম সদস্য রাখা হয়। দ্বিতীয় সদস্য রাখা হয়েছে ইলিয়াস আলীর স্ত্রী তাহসিনা রুশদীর লুনাকে। এ ছাড়া, সিলেটের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর নামও রাখা হয়েছে সদস্য তালিকায়। এ প্রসঙ্গে সিলেট জেলা বিএনপি’র সভাপতি আব্দুল কাইয়ূম চৌধুরী জানিয়েছেন; ‘ইলিয়াস আলী বিএনপি’র সাবেক কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও জেলার সভাপতি। আমরা মনে করি, তিনি বর্তমান সরকারের গুম নামক কারাগারে বন্দি আছেন। এ কারণে আমরা আমাদের নেতাকে কমিটিতে রেখেছি। তাকে বাদ দিয়ে আমরা এখনো বিএনপি’র রাজনীতি চিন্তা করতে পারি না। এ ছাড়া, সিনিয়র নেতাদেরও সদস্য পদে রাখা হয়েছে।’ সূত্র : মানবজিমন
সুমি/হককথা