নিউইয়র্ক ০৭:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জেবিবিএ’র নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা : প্যানেল ভিত্তিক নির্বাচন নয়

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৪৮:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৫
  • / ৭৬৪ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: যুক্তরাষ্ট্র তথা উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যবসায়ীদের সংগঠন জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন-জেবিবিএ নিউইয়র্ক-এর নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত তফসিল মোতাবেক জেবিবিএ’র দ্বি-বার্ষিক (২০১৬-২০১৭) নির্বাচনী আগামী ২০ ডিসেম্বর রোববার। মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩-১৪ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র গ্রহণ ২০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ২৪ নভেম্বর, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৭ নভেম্বর। এদিকে বিভক্ত জেবিবিএ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পর আগামী নির্বাচনে জেবিবিএ’র ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫৭ জন। খবর ইউএনএ’র।
উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে বিভক্ত জেবিবিএ’র দুই সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের স্বার্থে গত সেপ্টেম্বরে ঐক্যবদ্ধ হন এবং নির্বাচন পরিচালনার জন্য একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেন। ৫ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির মধ্যে রয়েছেন সাঈদ রহমান মান্নান, এম এম রহমান, কাজী পারভেজ, মাহবুব চৌধুরী ও কাজী মন্টু।
জেবিবিএ’র আসন্ন নির্বাচন বিষয়ে গত ৮ নভেম্বর রোববার দুপুরে জনাকীর্ণ ‘মিট দ্য প্রেস’র আয়োজন করে আহ্বায়ক কমিটি/নির্বাচন কমিশন। জ্যাকসন হাইটস হাটবাজার পার্টি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে আহ্বায়ক কমিটি নির্বাচন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। এসময় নির্বাচনী আচরণ বিধি, প্রার্থীর আবেদন প্রক্রিয়া প্রভৃতিসহ জেবিবিএ’র বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন কাজী মন্টু। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করেন সাঈদ রহমান মান্নান। মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এম এম রহমান এবং মাহবুব চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে অবস্থান করায় কাজী পরভেজ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন।
মিট দ্য প্রেসে জানানো হয়: বাংলাদেশীদের প্রাণকেন্দ্র জ্যাকসন হাইটসের ২৯০জন ব্যবসায়ীদের আবেদন যাছাই-বাছাই করে ২৫৭জন-কে চূড়ান্ত ভোটার হিসেবে অনুমোদন করা হয়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে অনুমোদিত ১৯ জনের মধ্যে ১০ জনের মানি অর্ডার না থাকা, ৭ জনের চেক না পাওয়া আর দুজনের আবেদন ডুপ্লিকেট হওয়ায় তাদের সদস্য/ভোটার করা হয়নি। তবে তার নতুন করে আবেদন করে যেকোন সময় জেবিবিএ’র সদস্য হতে পারবেন এবং সদস্য হওয়ার প্রক্রিয়া অব্যহত রয়েছে। সদস্য/ভোটার বাবদ জেবিবিএ’র আয় হয়েছে ১২হাজার ৮৫০ ডলার। প্রতিটি আবেদনের অনুকূলে ৫০ ডলার ফি নেয়া হয়েছে। জেবিবিএ’র গঠনতন্ত্র মোতাবেক সব কিছুই পরিচালিত হচ্ছে এবং হবে বলে নেতৃবৃন্দ জানান।
জেবিবিএ’র আহ্বায়ক কমিটির কর্মকর্তারা জানান, আসন্ন নির্বাচনে কোন প্যানেল ভিক্তিক নির্বাচন করতে দেয়া হবে না। আর আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে আহ্বায়কস কমিটি/নির্বূাচন কমিশন বদ্ধপরিকর এবং এজন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থাই নেয়া হবে।
২০ ডিসেম্বর জ্যাকসন হাইটস্থ বাংলাদেশ প্লাজাস্থ কনফারেন্স কক্ষে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে। নির্বাচন বিষয়ক অন্যান্য কার্যক্রম চলবে আহ্বায়ক কমিটির অস্থায়ী কার্যালয়ে (জ্যাকসন হাইটস্থ মেঘনা শপিং সেন্টার)।
আগামী নির্বাচনে জেবিবিএ’র ২৩ সদস্যের কার্যকরী পরিষদ ১৫ সদস্য করা হয়েছে। ১৫ সদস্যের কার্যবরী পরিষদের পদগুলো হচ্ছে: সভাপতি, সহ সভাপতি-১, সহ সভাপতি-২, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, সাংগঠনিক সম্পাদক, দপ্তর সম্পাদক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, সাংস্কৃতিক ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এবং কার্যকরী পরিষদের সদস্য ৫জন।
আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদের মনোনয়ন পত্র ফি ২০০০ ডলার, সহ সভাপতি পদের জন্য ৮০০ ডলার, সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য ১২০০ ডলার, সম্পাদকীয় অন্যান্য পদের জন্য প্রতিটি ৫০০ এবং কার্যকরী পরিষদ পদের জন্য প্রতিটি মনোনয়নপত্রের জন্য ৩০০ ডলার ফি ধার্য করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে জেবিবিএ’র আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ বলেন, বিভিক্ত জেবিবিএ-কে ঐক্যবদ্ধ করার কৃতিত্ব আমাদের নয়, সকল কৃতিত্ব বিভক্ত দুই কমিটির নেতৃবৃন্দের। তারাই জেবিবিএ-কে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। আমরা শুধু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছি।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে নেতৃবৃন্দ বলেন, জেবিবিএ’র সদস্য আবেদনপত্র পুক্ষানুপুক্ষভাবে যাচাই-বাচাই করার পরই চুড়ান্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য প্রয়োজনে সরজমিনে তদন্ত করা হয়েছে, সংশ্লিষ্টদের সাথে সরাসরি বা ফোনে কথা হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে জেবিবিএ’র আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ বলেন, জেবিবিএ’র একটিই গঠনতন্ত্র। সেই গঠনতন্ত্র মোতাবেক জেবিবিএ’র সকল কার্যক্রম আর নির্বাচন পরিচালিত হচ্ছে। আমরা গঠনতন্ত্র লংঘন করছি না। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে জেবিবিএর বিদায়ী দুটি সংগঠনের সভাপতি মহসীন আলী ও জাকারিয়া মাসুদ জিকো এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম ও তারেক হাসান খানসহ সাবেক নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

জেবিবিএ’র নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা : প্যানেল ভিত্তিক নির্বাচন নয়

প্রকাশের সময় : ০৮:৪৮:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১২ নভেম্বর ২০১৫

নিউইয়র্ক: যুক্তরাষ্ট্র তথা উত্তর আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশীদের ব্যবসায়ীদের সংগঠন জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন-জেবিবিএ নিউইয়র্ক-এর নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত তফসিল মোতাবেক জেবিবিএ’র দ্বি-বার্ষিক (২০১৬-২০১৭) নির্বাচনী আগামী ২০ ডিসেম্বর রোববার। মনোনয়নপত্র বিতরণ ১৩-১৪ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র গ্রহণ ২০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ২৪ নভেম্বর, চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ ২৭ নভেম্বর। এদিকে বিভক্ত জেবিবিএ ঐক্যবদ্ধ হওয়ার পর আগামী নির্বাচনে জেবিবিএ’র ভোটার সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ২৫৭ জন। খবর ইউএনএ’র।
উল্লেখ্য, ইতিপূর্বে বিভক্ত জেবিবিএ’র দুই সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের স্বার্থে গত সেপ্টেম্বরে ঐক্যবদ্ধ হন এবং নির্বাচন পরিচালনার জন্য একটি আহ্বায়ক কমিটি গঠন করেন। ৫ সদস্য বিশিষ্ট এই কমিটির মধ্যে রয়েছেন সাঈদ রহমান মান্নান, এম এম রহমান, কাজী পারভেজ, মাহবুব চৌধুরী ও কাজী মন্টু।
জেবিবিএ’র আসন্ন নির্বাচন বিষয়ে গত ৮ নভেম্বর রোববার দুপুরে জনাকীর্ণ ‘মিট দ্য প্রেস’র আয়োজন করে আহ্বায়ক কমিটি/নির্বাচন কমিশন। জ্যাকসন হাইটস হাটবাজার পার্টি হলে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে আহ্বায়ক কমিটি নির্বাচন বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। এসময় নির্বাচনী আচরণ বিধি, প্রার্থীর আবেদন প্রক্রিয়া প্রভৃতিসহ জেবিবিএ’র বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে বক্তব্য রাখেন কাজী মন্টু। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা করেন সাঈদ রহমান মান্নান। মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে এম এম রহমান এবং মাহবুব চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশে অবস্থান করায় কাজী পরভেজ অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন।
মিট দ্য প্রেসে জানানো হয়: বাংলাদেশীদের প্রাণকেন্দ্র জ্যাকসন হাইটসের ২৯০জন ব্যবসায়ীদের আবেদন যাছাই-বাছাই করে ২৫৭জন-কে চূড়ান্ত ভোটার হিসেবে অনুমোদন করা হয়েছে। আবেদনকারীদের মধ্যে অনুমোদিত ১৯ জনের মধ্যে ১০ জনের মানি অর্ডার না থাকা, ৭ জনের চেক না পাওয়া আর দুজনের আবেদন ডুপ্লিকেট হওয়ায় তাদের সদস্য/ভোটার করা হয়নি। তবে তার নতুন করে আবেদন করে যেকোন সময় জেবিবিএ’র সদস্য হতে পারবেন এবং সদস্য হওয়ার প্রক্রিয়া অব্যহত রয়েছে। সদস্য/ভোটার বাবদ জেবিবিএ’র আয় হয়েছে ১২হাজার ৮৫০ ডলার। প্রতিটি আবেদনের অনুকূলে ৫০ ডলার ফি নেয়া হয়েছে। জেবিবিএ’র গঠনতন্ত্র মোতাবেক সব কিছুই পরিচালিত হচ্ছে এবং হবে বলে নেতৃবৃন্দ জানান।
জেবিবিএ’র আহ্বায়ক কমিটির কর্মকর্তারা জানান, আসন্ন নির্বাচনে কোন প্যানেল ভিক্তিক নির্বাচন করতে দেয়া হবে না। আর আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে আহ্বায়কস কমিটি/নির্বূাচন কমিশন বদ্ধপরিকর এবং এজন্য প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থাই নেয়া হবে।
২০ ডিসেম্বর জ্যাকসন হাইটস্থ বাংলাদেশ প্লাজাস্থ কনফারেন্স কক্ষে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৮টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলবে। নির্বাচন বিষয়ক অন্যান্য কার্যক্রম চলবে আহ্বায়ক কমিটির অস্থায়ী কার্যালয়ে (জ্যাকসন হাইটস্থ মেঘনা শপিং সেন্টার)।
আগামী নির্বাচনে জেবিবিএ’র ২৩ সদস্যের কার্যকরী পরিষদ ১৫ সদস্য করা হয়েছে। ১৫ সদস্যের কার্যবরী পরিষদের পদগুলো হচ্ছে: সভাপতি, সহ সভাপতি-১, সহ সভাপতি-২, সাধারণ সম্পাদক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, সাংগঠনিক সম্পাদক, দপ্তর সম্পাদক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক, সাংস্কৃতিক ও সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক এবং কার্যকরী পরিষদের সদস্য ৫জন।
আসন্ন নির্বাচনে সভাপতি পদের মনোনয়ন পত্র ফি ২০০০ ডলার, সহ সভাপতি পদের জন্য ৮০০ ডলার, সাধারণ সম্পাদক পদের জন্য ১২০০ ডলার, সম্পাদকীয় অন্যান্য পদের জন্য প্রতিটি ৫০০ এবং কার্যকরী পরিষদ পদের জন্য প্রতিটি মনোনয়নপত্রের জন্য ৩০০ ডলার ফি ধার্য করা হয়েছে।
এক প্রশ্নের উত্তরে জেবিবিএ’র আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ বলেন, বিভিক্ত জেবিবিএ-কে ঐক্যবদ্ধ করার কৃতিত্ব আমাদের নয়, সকল কৃতিত্ব বিভক্ত দুই কমিটির নেতৃবৃন্দের। তারাই জেবিবিএ-কে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। আমরা শুধু নির্বাচন পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছি।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে নেতৃবৃন্দ বলেন, জেবিবিএ’র সদস্য আবেদনপত্র পুক্ষানুপুক্ষভাবে যাচাই-বাচাই করার পরই চুড়ান্ত করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় তথ্যের জন্য প্রয়োজনে সরজমিনে তদন্ত করা হয়েছে, সংশ্লিষ্টদের সাথে সরাসরি বা ফোনে কথা হয়েছে।
অপর এক প্রশ্নের উত্তরে জেবিবিএ’র আহ্বায়ক কমিটির নেতৃবৃন্দ বলেন, জেবিবিএ’র একটিই গঠনতন্ত্র। সেই গঠনতন্ত্র মোতাবেক জেবিবিএ’র সকল কার্যক্রম আর নির্বাচন পরিচালিত হচ্ছে। আমরা গঠনতন্ত্র লংঘন করছি না। অপর এক প্রশ্নের উত্তরে তারা বলেন, আদালত কর্তৃক সাজাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে জেবিবিএর বিদায়ী দুটি সংগঠনের সভাপতি মহসীন আলী ও জাকারিয়া মাসুদ জিকো এবং সাধারণ সম্পাদক আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম ও তারেক হাসান খানসহ সাবেক নেতৃবৃন্দ ও বিশিষ্ট ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।