নিউইয়র্ক ০৫:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪, ২৯ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জননেত্রীর সুস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা ॥ আ. লীগকে পুনরায় বিজয়ী করতে কাজ করার অঙ্গীকার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৩৪:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ মে ২০১৭
  • / ৬৩৭ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ৩৭তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা নিউইয়র্কে মানববন্ধন আর সমাবেশ করেছে। সমাবেশে জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনার পাশাপাশি চতুর্থবারের মতো তাকে প্রধানমন্ত্রীর আসনে আসীন রাখতে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পুনরায় বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। ১৭ মে বুধবার বিকেলে সিটির জ্যাকসন হাইটসস্থ ডাইভারসিটি প্লাজায় এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান সহ নানা শ্লোগানে মুখরিত করে তোলে। এসময় তারা ‘মুজিব-হাসিনা-জয়’-এর ছবি সহ পোস্টারও বহন করেন। উল্লেখ্য, ১৯৭৫-এর ১৫ আগষ্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার সময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা জার্মানী ছিলেন। পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান সরকারের সময় ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন এবং সরাসরি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে দলের হাল ধরেন।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশ পরিচালনা করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ। শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন সভাপতি ড. সিদ্দিক। সমাবেশের শেষ পর্যায়ে সভায় যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার। খবর ইউএনএ’র।
সভায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান, সহ সভাপতি মাহবুবুর রহমান ও সামসুদ্দীন আজাদ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও এনআরবি গ্লোবার ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিজাম চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক আইরীন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হাসিব মামুন ও মহিউদ্দিন দেওয়ান, কোষাধ্যক্ষ আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সোলয়মান আলী, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ফরিদ আলম, ত্রাণ ও পুণর্বাসন সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, সহ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মালেক, সহ প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, নিউইয়র্ক ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল ও সহ সভাপতি শেখ আতিক, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র মহিলা লীগের সভাপতি মমতাজ শাহানা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য মজিবুল মওলা, খোরশেদ খন্দকার, আখতার হোসেন, আব্দুল হামিদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সভায় ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে না ফিরলে আজকের বাংলাদেশ হতো না। তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পুননির্বাচিত করে শেখ হাসিনাকে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী করে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০১৯ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ আর ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
লিয়াকত শিকদার বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের চরম সঙ্কটে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন বলেই ‘জাতির জনক’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যার বিচার হয়েছে। শেখ মুজিবকে স্মরণ করেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তিনি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগে সকল নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে আশাতীত সাফল্য অর্জিত হয়েছে। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ একদিন আমেরিকার মতো উন্নত-আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
সভায় বক্তারা স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ‘জাতির জনক’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ আর দলের এক ক্রান্তিকালে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরে জাতি আর মুজিব সৈনিকদের ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তিনি দেশে না ফিরলে আওয়ামী লীগ বিভক্ত হয়ে যেতো, আওয়ামী লীগ আর ক্ষতায় ফিরে আসতে পারতো না। বক্তারা বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার ফলেই বঙ্গবন্ধু হত্যা সহ সকল হত্যার বিচার হচ্ছে। দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে দাঁড়িয়েছে। বক্তারা বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সবাইকে সজাগ থাকারও আহ্বান জানান।
বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়্যু কামনা করে বলেন, তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের উন্নয়ন আর গনতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আকতার হোসেন, কার্যকরী পরিষদের অন্যতম সদস্য শাহানারা রহমান, ডেনী চৌধুরী সহ যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের আহ্বায়ক তারিকুল হাদার চৌধুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন, সেবুল মিয়া, রহিমুজ্জামান সুমন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি দরুদ মিয়া রনেল, মহিলা লীগ নেত্রী নূরুন্নাহার গিনি, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোর্শেদা জামান সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

জননেত্রীর সুস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনা ॥ আ. লীগকে পুনরায় বিজয়ী করতে কাজ করার অঙ্গীকার

প্রকাশের সময় : ০৩:৩৪:৫৮ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ মে ২০১৭

নিউইয়র্ক: প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার ৩৭তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন উপলক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা নিউইয়র্কে মানববন্ধন আর সমাবেশ করেছে। সমাবেশে জননেত্রী শেখ হাসিনার সুস্থ্য আর দীর্ঘায়ু কামনার পাশাপাশি চতুর্থবারের মতো তাকে প্রধানমন্ত্রীর আসনে আসীন রাখতে আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পুনরায় বিজয়ী করতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। ১৭ মে বুধবার বিকেলে সিটির জ্যাকসন হাইটসস্থ ডাইভারসিটি প্লাজায় এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে অংশগ্রহণকারীরা ‘জয় বাংলা’ শ্লোগান সহ নানা শ্লোগানে মুখরিত করে তোলে। এসময় তারা ‘মুজিব-হাসিনা-জয়’-এর ছবি সহ পোস্টারও বহন করেন। উল্লেখ্য, ১৯৭৫-এর ১৫ আগষ্ট সপরিবারে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে হত্যার সময় তার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা জার্মানী ছিলেন। পরবর্তীতে জিয়াউর রহমান সরকারের সময় ১৯৮১ সালের ১৭ মে শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন এবং সরাসরি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব নিয়ে দলের হাল ধরেন।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবেশ পরিচালনা করেন সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ। শুরুতেই স্বাগত বক্তব্য রাখেন সভাপতি ড. সিদ্দিক। সমাবেশের শেষ পর্যায়ে সভায় যোগ দিয়ে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি লিয়াকত শিকদার। খবর ইউএনএ’র।
সভায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ডা. মাসুদুল হাসান, সহ সভাপতি মাহবুবুর রহমান ও সামসুদ্দীন আজাদ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক ও এনআরবি গ্লোবার ব্যাংকের চেয়ারম্যান নিজাম চৌধুরী, যুগ্ম সম্পাদক আইরীন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হাসিব মামুন ও মহিউদ্দিন দেওয়ান, কোষাধ্যক্ষ আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, প্রবাসী কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক সোলয়মান আলী, কৃষি বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুজ্জামান, শিল্প ও বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক ফরিদ আলম, ত্রাণ ও পুণর্বাসন সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন, সহ দপ্তর সম্পাদক আব্দুল মালেক, সহ প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, নিউইয়র্ক ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল ও সহ সভাপতি শেখ আতিক, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক এমদাদ চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র মহিলা লীগের সভাপতি মমতাজ শাহানা, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কার্যকরী সদস্য মজিবুল মওলা, খোরশেদ খন্দকার, আখতার হোসেন, আব্দুল হামিদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
সভায় ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে না ফিরলে আজকের বাংলাদেশ হতো না। তিনি দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থেকে আগামী জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে পুননির্বাচিত করে শেখ হাসিনাকে চতুর্থবারের মতো প্রধানমন্ত্রী করে তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ২০১৯ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ আর ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
লিয়াকত শিকদার বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর দেশের চরম সঙ্কটে জননেত্রী শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরেছিলেন। শেখ হাসিনা দেশে ফিরে আসেন বলেই ‘জাতির জনক’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হত্যার বিচার হয়েছে। শেখ মুজিবকে স্মরণ করেই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়ন-অগ্রগতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে। তিনি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগে সকল নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ থেকে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে আশাতীত সাফল্য অর্জিত হয়েছে। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ একদিন আমেরিকার মতো উন্নত-আধুনিক রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
সভায় বক্তারা স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ‘জাতির জনক’ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশ আর দলের এক ক্রান্তিকালে বঙ্গবন্ধু কন্যা দেশে ফিরে আওয়ামী লীগের হাল ধরে জাতি আর মুজিব সৈনিকদের ঐক্যবদ্ধ করেছেন। তিনি দেশে না ফিরলে আওয়ামী লীগ বিভক্ত হয়ে যেতো, আওয়ামী লীগ আর ক্ষতায় ফিরে আসতে পারতো না। বক্তারা বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার ফলেই বঙ্গবন্ধু হত্যা সহ সকল হত্যার বিচার হচ্ছে। দেশ উন্নয়নের মহাসড়কে দাঁড়িয়েছে। বক্তারা বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় সবাইকে সজাগ থাকারও আহ্বান জানান।
বক্তারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়্যু কামনা করে বলেন, তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের উন্নয়ন আর গনতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সমাপ্ত করে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
সমাবেশে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি আকতার হোসেন, কার্যকরী পরিষদের অন্যতম সদস্য শাহানারা রহমান, ডেনী চৌধুরী সহ যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের আহ্বায়ক তারিকুল হাদার চৌধুরী, যুগ্ম আহ্বায়ক জাকির হোসেন, সেবুল মিয়া, রহিমুজ্জামান সুমন, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ সভাপতি দরুদ মিয়া রনেল, মহিলা লীগ নেত্রী নূরুন্নাহার গিনি, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মোর্শেদা জামান সহ আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।