নিউইয়র্ক ১১:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সংলাপের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতির সমাধান করুণ : নিউইর্য়কে আলেমগণ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৪:২৬:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০১৫
  • / ৬২৪ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: বাংলাদেশের গণমানুষের স্বার্থে প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করে সংলাপের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতির সমাধানের আহবান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশী-আমেরিকান ওলামায়ে কেরাম। গত ২৫ ফেব্রুয়ারী বুধবার সিটির জ্যাকসন হাইটসের পালকি পার্টি সেন্টারে জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে উলামায়ে কেরামগণ এ আহবান জানান। ‘ইমাম ওলামা মুফতিগণ ইউএসএ’-এর ব্যানারে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট আলেম অধ্যাপক মাওলানা মুহিব্বুর রহমান। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মাওলানা ফায়েক উদ্দিন।
সাংবাদিক সম্মেলনে পঠিত লিখিত বক্তব্যে মাওলানা ফায়েক উদ্দিন বলেন, দেশের বর্তমান অবস্থা আপনাদের চোখের সামনেই। কথাগুলো আবার নতুন করে বলে দেয়ার দরকার নেই যে, দেশে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, খুন, গুম, বেকারত্ব, দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, পেট্রোল বোমায় মানুষ পুড়িয়ে মারা, বিচার বহির্ভূত হত্যা, হরতাল-অবরোধে জনজীবনের ভোগান্তি নারী, শিশু ও সংখ্যালঘু নির্যাতন, নিয়োগ ও পদ-বাণিজ্য, মানি লন্ডারিং, রাষ্ট্রীয় সম্পদের লোপাট, এসব কারণে দেশে এক অস্থিতিশীল পরিবেশ বিরাজ করছে। সেই সাথে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কিছু ব্যক্তিবর্গের ইসলামের বিভিন্ন ফরজ বিধি-বিধান নিয়ে আপত্তিকর বেফাঁস কথাবার্তার কারণে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝেও বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ। এই অবস্থা তো একটি স্বাধীন দেশে ও সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রধান মুসলিম দেশে চলতে পারে না। এই অবস্থা তো কোনো সভ্য দেশের কালচারের সাথে যায় না। তাই আপনাদের মাধ্যমে সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে আমাদের বিনীত পরামর্শগুলো হলো; ১.অবিলম্বে জাতীয় সমস্যার সমাধান জাতীয় সংলাপে বসে বের করুণ। ২. বিচার বহির্ভূত হত্যা বন্ধে ঐক্যমতে পৌঁছান। আইনের শাসনের কথা বললে এটা বন্ধ হওয়া দরকার। ৩. হরতাল-অবরোধের মত জন-ভোগান্তিকর আন্দোলন কর্মসূচি বন্ধ করুন। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আন্দোলনের অধিকার আছে কিন্তু সে জন্য এমন বিকল্প পন্থা নিয়ে ভাবুন যাতে মানুষের কষ্ট না হয়। ৪. আপনারা (খালেদা-হাসিনা) দু’জনেই মানুষের ভোটের অধিকারের কথা বলেন। আলোচনায় বসে সেটা নিশ্চিত করুন। ৫. আন্দোলনের নামে যেমন ধ্বংসাত্বক কোনো কর্মকান্ড সমর্থনযোগ্য হতে পারে না, ঠিক তেমনি ভিন্নমতের মত-প্রকাশের অধিকার ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক কর্মসূচিকে বাধাগ্রস্ত করাও গণতান্ত্রিক আচরণ হতে পারে না। এ ব্যাপারে আপনাদের দু’জনকেই স্বস্ব অবস্থান থেকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। ৬. পেট্রোল বোমা কারা মারছে, কারা সাপ¬াই দিচ্ছে, আসছে কোন পথে, তৈরি করছে কারা, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে এগুলো চিহ্নিত করে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার। দু:খজনক ব্যাপার হল, দেশের এতগুলো নিরীহ মানুষকে বোমা মেরে অমানবিকভাবে পুড়িয়ে মারা হল অথচ. আজ পর্যন্ত জাতি জানতে পারলো না কারা করছে এসব! একজনকেও পুলিশ হাতেনাতে ধরে বিচারের আওতায় পৌঁছে দিতে পারলো না! ৭. মিডিয়াকে কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করবার আত্মঘাতি কাজ করা ঠিক কবে না। মিডিয়াকে বলা হয় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। মনে রাখা দরকার মিডিয়া এমন একটি শক্তি, যাকে বিশেষভাবে দমিয়ে রাখা গেলেও কখনো পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেয়া যায় না। এটা করতে গেলে ফল শুভ হয় না, ইতিহাস সাক্ষী। ৮. ইসলামের বিধি-বিধান নিয়ে যে বা যারাই বকওয়াস করেছে বা করছে, তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক। সেই সঙ্গে আল¬াহ, রাসূল, কোরআন বা (যে কোনো) ধর্ম নিয়ে কেউ আপত্তিকর মন্তব্য করলে সে যেনো পার পেয়ে না যেতে পারে, সে জন্য কঠিন শাস্তির বিধান রেখে আইন তৈরি করা হোক। ৯, আইন-শৃংখলা বাহিনী সরকারের সেবক নয়, তারা হল রাষ্ট্রের সেবক। অথচ, সব সরকারের আমলেই আমরা দেখি তাদেরকে সরকার নিজের মত করে ব্যবহার করে থাকে। এটা তো ঠিক না। ব্যাপারটি সবাইকে, বিশেষত আপনাদের দু’জনকে মনে রাখা দরকার।এছাড়াও নিউইর্য়কের ওলামা সমাজের পরবর্তী কর্মসূচীর মধ্য জাতি সংঘের সামনে প্রতিবাদ সভা ও বিভিন্ন বিদেশী দূতাবাসে স্মারক লিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
সাংবাদিক সম্মেলন উপস্থাপনায় ছিলেন মুফতি মোহাম্মদ ইসমাইল ও মাওলানা আবু সুফিয়ান। এতে বক্তব্য ও বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর দেন মুফতি আব্দুল মালেক, মুফতি লুৎফর রহমান ক্বাসেমী, মাওলানা আজির উদ্দিন, মাওলানা রফিক আহমেদ প্রমুখ।
সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্য মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন, হাফেজ মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম, মুফতী খালেদ কাউসার, হাফেজ মাওলানা রফিকুল ইসলাম, মাওলানা ইবরাহীম খলীল, মাওলানা রশীদ আহমদ, মুফতী সাঈদ আহমদ, মাওলানা আব্দুর রহমান, মাওলানা ত্বোহা আমীন, মাওলানা আতাউর রহমান, মাওলানা আব্দুল¬াহ কামাল আজহারী, মাওলানা আনাস, মাওলানা মাসুক আহমদ, মাওলানা মারুফ রশীদ, মাওলানা এ কে এম মাহমুদ, মাওলানা মনজুরুল করীম, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আবুল খায়ের, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট ডাক্তার জুন্নুন চৌধুরী, এম এ আজীজ, মুমসীক বিল্লাহ ও মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিক সম্মেলন শেষে বাংলাদেশসহ বিশ্বশান্তি কামনা করে দোয়া করেন মাওলানা যাকারিয়া মাহমুদ। শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন কারী আব্দুল্লাহ ইবনে উবায়দুল¬াহ এবং হামদ পেশ করেন মাওলানা জুনাইদ আহমদ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

সংলাপের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতির সমাধান করুণ : নিউইর্য়কে আলেমগণ

প্রকাশের সময় : ০৪:২৬:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ মার্চ ২০১৫

নিউইয়র্ক: বাংলাদেশের গণমানুষের স্বার্থে প্রতিহিংসার রাজনীতি পরিহার করে সংলাপের মাধ্যমে বর্তমান পরিস্থিতির সমাধানের আহবান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত বাংলাদেশী-আমেরিকান ওলামায়ে কেরাম। গত ২৫ ফেব্রুয়ারী বুধবার সিটির জ্যাকসন হাইটসের পালকি পার্টি সেন্টারে জনাকীর্ণ সাংবাদিক সম্মেলনে উলামায়ে কেরামগণ এ আহবান জানান। ‘ইমাম ওলামা মুফতিগণ ইউএসএ’-এর ব্যানারে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট আলেম অধ্যাপক মাওলানা মুহিব্বুর রহমান। লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন মাওলানা ফায়েক উদ্দিন।
সাংবাদিক সম্মেলনে পঠিত লিখিত বক্তব্যে মাওলানা ফায়েক উদ্দিন বলেন, দেশের বর্তমান অবস্থা আপনাদের চোখের সামনেই। কথাগুলো আবার নতুন করে বলে দেয়ার দরকার নেই যে, দেশে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, খুন, গুম, বেকারত্ব, দ্রব্যমূল্যের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি, পেট্রোল বোমায় মানুষ পুড়িয়ে মারা, বিচার বহির্ভূত হত্যা, হরতাল-অবরোধে জনজীবনের ভোগান্তি নারী, শিশু ও সংখ্যালঘু নির্যাতন, নিয়োগ ও পদ-বাণিজ্য, মানি লন্ডারিং, রাষ্ট্রীয় সম্পদের লোপাট, এসব কারণে দেশে এক অস্থিতিশীল পরিবেশ বিরাজ করছে। সেই সাথে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা কিছু ব্যক্তিবর্গের ইসলামের বিভিন্ন ফরজ বিধি-বিধান নিয়ে আপত্তিকর বেফাঁস কথাবার্তার কারণে দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মাঝেও বিরাজ করছে চরম অসন্তোষ। এই অবস্থা তো একটি স্বাধীন দেশে ও সংখ্যাগরিষ্ঠ প্রধান মুসলিম দেশে চলতে পারে না। এই অবস্থা তো কোনো সভ্য দেশের কালচারের সাথে যায় না। তাই আপনাদের মাধ্যমে সরকারের প্রধান শেখ হাসিনা এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উদ্দেশ্যে আমাদের বিনীত পরামর্শগুলো হলো; ১.অবিলম্বে জাতীয় সমস্যার সমাধান জাতীয় সংলাপে বসে বের করুণ। ২. বিচার বহির্ভূত হত্যা বন্ধে ঐক্যমতে পৌঁছান। আইনের শাসনের কথা বললে এটা বন্ধ হওয়া দরকার। ৩. হরতাল-অবরোধের মত জন-ভোগান্তিকর আন্দোলন কর্মসূচি বন্ধ করুন। গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আন্দোলনের অধিকার আছে কিন্তু সে জন্য এমন বিকল্প পন্থা নিয়ে ভাবুন যাতে মানুষের কষ্ট না হয়। ৪. আপনারা (খালেদা-হাসিনা) দু’জনেই মানুষের ভোটের অধিকারের কথা বলেন। আলোচনায় বসে সেটা নিশ্চিত করুন। ৫. আন্দোলনের নামে যেমন ধ্বংসাত্বক কোনো কর্মকান্ড সমর্থনযোগ্য হতে পারে না, ঠিক তেমনি ভিন্নমতের মত-প্রকাশের অধিকার ও নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক কর্মসূচিকে বাধাগ্রস্ত করাও গণতান্ত্রিক আচরণ হতে পারে না। এ ব্যাপারে আপনাদের দু’জনকেই স্বস্ব অবস্থান থেকে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। ৬. পেট্রোল বোমা কারা মারছে, কারা সাপ¬াই দিচ্ছে, আসছে কোন পথে, তৈরি করছে কারা, সঠিক তদন্তের মাধ্যমে এগুলো চিহ্নিত করে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করা দরকার। দু:খজনক ব্যাপার হল, দেশের এতগুলো নিরীহ মানুষকে বোমা মেরে অমানবিকভাবে পুড়িয়ে মারা হল অথচ. আজ পর্যন্ত জাতি জানতে পারলো না কারা করছে এসব! একজনকেও পুলিশ হাতেনাতে ধরে বিচারের আওতায় পৌঁছে দিতে পারলো না! ৭. মিডিয়াকে কোনোভাবেই নিয়ন্ত্রণ করবার আত্মঘাতি কাজ করা ঠিক কবে না। মিডিয়াকে বলা হয় রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ। মনে রাখা দরকার মিডিয়া এমন একটি শক্তি, যাকে বিশেষভাবে দমিয়ে রাখা গেলেও কখনো পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে নেয়া যায় না। এটা করতে গেলে ফল শুভ হয় না, ইতিহাস সাক্ষী। ৮. ইসলামের বিধি-বিধান নিয়ে যে বা যারাই বকওয়াস করেছে বা করছে, তাদেরকে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হোক। সেই সঙ্গে আল¬াহ, রাসূল, কোরআন বা (যে কোনো) ধর্ম নিয়ে কেউ আপত্তিকর মন্তব্য করলে সে যেনো পার পেয়ে না যেতে পারে, সে জন্য কঠিন শাস্তির বিধান রেখে আইন তৈরি করা হোক। ৯, আইন-শৃংখলা বাহিনী সরকারের সেবক নয়, তারা হল রাষ্ট্রের সেবক। অথচ, সব সরকারের আমলেই আমরা দেখি তাদেরকে সরকার নিজের মত করে ব্যবহার করে থাকে। এটা তো ঠিক না। ব্যাপারটি সবাইকে, বিশেষত আপনাদের দু’জনকে মনে রাখা দরকার।এছাড়াও নিউইর্য়কের ওলামা সমাজের পরবর্তী কর্মসূচীর মধ্য জাতি সংঘের সামনে প্রতিবাদ সভা ও বিভিন্ন বিদেশী দূতাবাসে স্মারক লিপি প্রদানসহ বিভিন্ন কর্মসূচী ঘোষণা করা হয়।
সাংবাদিক সম্মেলন উপস্থাপনায় ছিলেন মুফতি মোহাম্মদ ইসমাইল ও মাওলানা আবু সুফিয়ান। এতে বক্তব্য ও বিভিন্ন প্রশ্নোত্তর দেন মুফতি আব্দুল মালেক, মুফতি লুৎফর রহমান ক্বাসেমী, মাওলানা আজির উদ্দিন, মাওলানা রফিক আহমেদ প্রমুখ।
সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্য মাওলানা দেলোয়ার হোসাইন, হাফেজ মাওলানা মুজাহিদুল ইসলাম, মুফতী খালেদ কাউসার, হাফেজ মাওলানা রফিকুল ইসলাম, মাওলানা ইবরাহীম খলীল, মাওলানা রশীদ আহমদ, মুফতী সাঈদ আহমদ, মাওলানা আব্দুর রহমান, মাওলানা ত্বোহা আমীন, মাওলানা আতাউর রহমান, মাওলানা আব্দুল¬াহ কামাল আজহারী, মাওলানা আনাস, মাওলানা মাসুক আহমদ, মাওলানা মারুফ রশীদ, মাওলানা এ কে এম মাহমুদ, মাওলানা মনজুরুল করীম, মাওলানা আবুল কালাম, মাওলানা আবুল খায়ের, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট ডাক্তার জুন্নুন চৌধুরী, এম এ আজীজ, মুমসীক বিল্লাহ ও মিজানুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সাংবাদিক সম্মেলন শেষে বাংলাদেশসহ বিশ্বশান্তি কামনা করে দোয়া করেন মাওলানা যাকারিয়া মাহমুদ। শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তেলাওয়াত করেন কারী আব্দুল্লাহ ইবনে উবায়দুল¬াহ এবং হামদ পেশ করেন মাওলানা জুনাইদ আহমদ।