নিউইয়র্ক ০৮:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরে রাজনীতি নিষিদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবীতে ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্র আ. লীগের সমাবেশ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩৪:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জানুয়ারী ২০১৫
  • / ১০৮৫ বার পঠিত

ওয়াশিংটন ডিসি: বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধকরণ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বিচারের রায় কার্যকর করার দাবীতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ওয়াশিংটনে বিশাল সমবেশ করেছে। প্রেসিডেন্ট ভবন হোয়াইট হাউজ এবং ইউএস ষ্টেট ডিপার্টমেন্টের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ থেকে উল্লেখিত দাবীতে ষ্টেট  ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাদের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এছাড়া বাংলাদেশ দূতাবাসেও অনুরূপ স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। ৫ জানুয়ারী সোমবার বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই সমাবেশগুলোর কর্মসূচী চলে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ওয়াশিংটনের সমাবেশগুলো সফল করতে নিউইয়র্কের ৫টি স্থান থেকে ৭টি বাস ছাড়াও একাধিক কার-ভ্যান যোগে সর্বস্তরের শত শত দলীয় নেতা-কর্মীরা দুপুরে ওয়াশিংটন পৌছেন। সকালে জ্যামাইকার ১৬৮ স্ট্রীট, জ্যাকসন হাইটসের এস্টোরিয়া ফেডারেল ব্যাংক, ব্রঙ্কস-এর নিরব রেষ্টুরেন্ট, ওজন পার্কের মতিন রেষ্টুরেন্ট আর ব্রুকলীনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড এভিনিউ থেকে বাসগুলো ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।।
USAL WDC-1যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদের নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা ওয়াশিংটনের সমাবেশে অংশ নেন।
প্রচন্ড ঠান্ডা উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশে বিভিন্ন লেখা সম্বলিত ফেস্টুন, ব্যানার ও প্লাকার্ড হাতে নিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে নানা শ্লোগান দেয়। সমাবেশগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশকারীরা শেখ হাসিনা সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন এবং ‘লং লিভ বাংলাদেশ, লং লিভ শেখ হাসিনা’, ‘শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার’, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, বিচারের রায় কার্যকর কর’, প্রভৃতি শ্লোগান দেন এবং বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধকরণ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বিচারের রায় কার্যকর করার দাবী জানায়।
USAL WDC-2সমাবেশে বক্তৃতাকালে নেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচী তুলে ধরেন এবং এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং সরকারের ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে দেশে-প্রবাসে দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-প্রবাসে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। বিএনপি-জামায়াত এই ষড়যন্ত্র করছে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকর বন্বধ করতে চায়, তারা দেশকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণ করতে চায়। তারা বলেন, জামায়াত-শিবির সন্ত্রাসী দল। যেকরেই হোক তাদের রুখতে হবে।
সেন্ট্রাল ব্যাংক ও বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনেও সমাবেশ কর্মসূচী থাকলেও সময়ের অভাবে সেন্ট্রাল ব্যাংকের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়নি। অপরদিকে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে পুলিশ মোতায়েন থাকায় সেখানেও সমাবেশ করা সম্ভব হয়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদের নেতৃত্ব একটি প্রতিনিধি দল দূতাবাসে গিয়ে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন আহমেদের  কাছে তাদের দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন। বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে পুলিশ মোতায়েন থাকায় সেখানে সমাবেশ করতে না পারায় দলীয় নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ ক্ষুব্ধু এবং উত্তেজিত হয়ে উঠেন। প্রথমে দূতাবাসের সামরিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাম এসে মূল ফটকে বাধাগ্রস্থ আওয়ামী নেতা-কর্মীদের পরিস্থিতি ব্যাখা করার চেষ্টা করেন এবং এতে দলীয় নেতা-কর্মীরা সন্তুষ্টু না হওয়ায় পরবর্তীতে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন আহমেদ এসে তাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করেন এবং এক পর্যায়ে দলের শীর্ষ নেতাদের দূতাবাস ভবনে নিয়ে যান। পরে সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। তবে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
দলীয় নেতৃবৃন্দ জানান, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ছাড়াও মেট্রো ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, ম্যারিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, নিউজার্সী, পেনসিলভিনিয়া, মিশিগান, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, শিকাগো, কানেকটিকাট, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্স্রাস, কানেকটিকাট ষ্টেট আওয়ামী লীগ, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ, বাফেলো আওয়ামী লীগ সাউথ জার্সী আওয়ামী লীগ, যুক্তরাষ্ট্র মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রায় ৭/৮শত নেতা-কর্মী ৫ জানুয়ারীর সমাবেশে যোগ দেন বলে দলীয় নেতৃবৃন্দ দাবী করেন।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় এক নেতা জানান, ওয়াশিংটনের সমাবেশ ছিলো দলের স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ। এই সমাবেশের মধ্য দিয়ে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতিসংঘে ভাষণের সময় জাতিসংঘ ভবনের সমানে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সমাবেশে দলীয় নেতা-কর্মীর স্বল্প সংখ্যক উপস্থিতির দূর্বলতার ঘøানি ঘুচে গেলো। ওয়াশিংটনের সমাবেশে প্রমাণিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে সমাবেশে অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি যথাক্রমে এম ফজলুরর রহমান, আকতার হোসেন, সৈয়দ বশারত আলী, মাহবুবুর রহমান, সামসুদ্দিন আজাদ ও লুৎফুল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ ও আইরিন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ, মহিউদ্দিন দেওয়ান, আব্দুল হাসিব মামুন, আব্দুর রহিম বাদশা ও চন্দন দত্ত, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাজী এনাম (দুলাল মিয়া), অর্থ সম্পাদক আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ্ মোহাম্মদ বখতিয়ার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি, প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক সোলেয়মান আলী, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান টুকু, উপ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, উপ দপ্তর সম্পাদক আবদুল মালেক, শাহানারা রহমান, সেফু রহমান, ডেনি চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সামসুল আবেদীন, আজিজুর রহমান সাবু, জহিরুল ইসলাম, আতাউল গণি আসাদ, আলী হোসেন গজনবী, আনোয়ার হোসেন, রুহেল চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, এম. এ. আলম বিপ্লব, টিটু রহমান, করিম চৌধুরী, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মহি উদ্দিন, শেখ আতিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল শাহীন, কৃষক লীগের সভাপতি হাজী নিজাম, সাধারণ সম্পাদক আলী আক্কাস, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ আলম, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমীক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমদ, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মোহাম্মদ সাখাওয়াত বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ সভাপতি জেড এ জয়, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল মুকিত চৌধুরী, ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ সাইফুল আলম সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন এর সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মোহাম্মদ ছরওয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এইচ, এম রহিমুজ্জামান সুমন,  ব্রুকলীন আওয়ামী লীগের সভাপতি নূরুল ইসলাম নজরুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুল মাওলা, মোহাম্মদ সাইকুল ইসলাম, আব্দুর রউফ, আশাফ মাসুক, মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন, আনসার উদ্দিন চৌধুরী, সমির উদ্দিন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ডের মেম্বার কামাল আহমেদ, বদরুল হোসেন,  বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল হোসেন, মোর্শেদা কাকন, জেবুনেচ্ছা, রওশন আরা বেগম, শাহাদাৎ হোসেন, ইয়াসমিন আক্তার (শিবলী), রণি, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আব্দুল জলিল ও হাকিকুল ইসলাম খোকন।যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে সমাবেশে অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি যথাক্রমে এম ফজলুরর রহমান, আকতার হোসেন, সৈয়দ বশারত আলী, মাহবুবুর রহমান, সামসুদ্দিন আজাদ ও লুৎফুল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ ও আইরিন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ, মহিউদ্দিন দেওয়ান, আব্দুল হাসিব মামুন, আব্দুর রহিম বাদশা ও চন্দন দত্ত, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাজী এনাম (দুলাল মিয়া), অর্থ সম্পাদক আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ্ মোহাম্মদ বখতিয়ার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি, প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক সোলেয়মান আলী, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান টুকু, উপ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, উপ দপ্তর সম্পাদক আবদুল মালেক, শাহানারা রহমান, সেফু রহমান, ডেনি চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সামসুল আবেদীন, আজিজুর রহমান সাবু, জহিরুল ইসলাম, আতাউল গণি আসাদ, আলী হোসেন গজনবী, আনোয়ার হোসেন, রুহেল চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, এম. এ. আলম বিপ্লব, টিটু রহমান, করিম চৌধুরী, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মহি উদ্দিন, শেখ আতিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল শাহীন, কৃষক লীগের সভাপতি হাজী নিজাম, সাধারণ সম্পাদক আলী আক্কাস, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ আলম, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমীক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমদ, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মোহাম্মদ সাখাওয়াত বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ সভাপতি জেড এ জয়, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল মুকিত চৌধুরী, ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ সাইফুল আলম সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন এর সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মোহাম্মদ ছরওয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এইচ, এম রহিমুজ্জামান সুমন,  ব্রুকলীন আওয়ামী লীগের সভাপতি নূরুল ইসলাম নজরুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুল মাওলা, মোহাম্মদ সাইকুল ইসলাম, আব্দুর রউফ, আশাফ মাসুক, মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন, আনসার উদ্দিন চৌধুরী, সমির উদ্দিন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ডের মেম্বার কামাল আহমেদ, বদরুল হোসেন,  বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল হোসেন, মোর্শেদা কাকন, জেবুনেচ্ছা, রওশন আরা বেগম, শাহাদাৎ হোসেন, ইয়াসমিন আক্তার (শিবলী), রণি, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আব্দুল জলিল ও হাকিকুল ইসলাম খোকন।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরে রাজনীতি নিষিদ্ধ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার দাবীতে ওয়াশিংটনে যুক্তরাষ্ট্র আ. লীগের সমাবেশ

প্রকাশের সময় : ১২:৩৪:১৮ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ জানুয়ারী ২০১৫

ওয়াশিংটন ডিসি: বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধকরণ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বিচারের রায় কার্যকর করার দাবীতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ওয়াশিংটনে বিশাল সমবেশ করেছে। প্রেসিডেন্ট ভবন হোয়াইট হাউজ এবং ইউএস ষ্টেট ডিপার্টমেন্টের সামনে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ থেকে উল্লেখিত দাবীতে ষ্টেট  ডিপার্টমেন্টের কর্মকর্তাদের কাছে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। এছাড়া বাংলাদেশ দূতাবাসেও অনুরূপ স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। ৫ জানুয়ারী সোমবার বেলা ১২টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত এই সমাবেশগুলোর কর্মসূচী চলে।
দলীয় সূত্রে জানা গেছে, ওয়াশিংটনের সমাবেশগুলো সফল করতে নিউইয়র্কের ৫টি স্থান থেকে ৭টি বাস ছাড়াও একাধিক কার-ভ্যান যোগে সর্বস্তরের শত শত দলীয় নেতা-কর্মীরা দুপুরে ওয়াশিংটন পৌছেন। সকালে জ্যামাইকার ১৬৮ স্ট্রীট, জ্যাকসন হাইটসের এস্টোরিয়া ফেডারেল ব্যাংক, ব্রঙ্কস-এর নিরব রেষ্টুরেন্ট, ওজন পার্কের মতিন রেষ্টুরেন্ট আর ব্রুকলীনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ড এভিনিউ থেকে বাসগুলো ওয়াশিংটনের উদ্দেশ্যে ছেড়ে যায়।।
USAL WDC-1যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদের নেতৃত্বে দলীয় নেতা-কর্মীরা ওয়াশিংটনের সমাবেশে অংশ নেন।
প্রচন্ড ঠান্ডা উপেক্ষা করে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা সমাবেশে বিভিন্ন লেখা সম্বলিত ফেস্টুন, ব্যানার ও প্লাকার্ড হাতে নিয়ে শেখ হাসিনা সরকারের পক্ষে নানা শ্লোগান দেয়। সমাবেশগুলোতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক নিজাম চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। সমাবেশকারীরা শেখ হাসিনা সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন এবং ‘লং লিভ বাংলাদেশ, লং লিভ শেখ হাসিনা’, ‘শেখ হাসিনার সরকার, বারবার দরকার’, ‘যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাই, বিচারের রায় কার্যকর কর’, প্রভৃতি শ্লোগান দেন এবং বাংলাদেশে জামায়াত-শিবিরকে রাজনৈতিক দল হিসেবে নিষিদ্ধকরণ ও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এবং বিচারের রায় কার্যকর করার দাবী জানায়।
USAL WDC-2সমাবেশে বক্তৃতাকালে নেতৃবৃন্দ শেখ হাসিনা সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচী তুলে ধরেন এবং এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে এবং সরকারের ভিশন ২০২১ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় রাখতে দেশে-প্রবাসে দলীয় নেতা-কর্মীদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। বক্তারা বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের বিরুদ্ধে দেশে-প্রবাসে নানা ষড়যন্ত্র চলছে। বিএনপি-জামায়াত এই ষড়যন্ত্র করছে। তারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকর বন্বধ করতে চায়, তারা দেশকে সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণ করতে চায়। তারা বলেন, জামায়াত-শিবির সন্ত্রাসী দল। যেকরেই হোক তাদের রুখতে হবে।
সেন্ট্রাল ব্যাংক ও বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনেও সমাবেশ কর্মসূচী থাকলেও সময়ের অভাবে সেন্ট্রাল ব্যাংকের সামনে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়নি। অপরদিকে বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে পুলিশ মোতায়েন থাকায় সেখানেও সমাবেশ করা সম্ভব হয়নি। তবে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদের নেতৃত্ব একটি প্রতিনিধি দল দূতাবাসে গিয়ে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন আহমেদের  কাছে তাদের দাবী সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান করেন। বাংলাদেশ দূতাবাসের সামনে পুলিশ মোতায়েন থাকায় সেখানে সমাবেশ করতে না পারায় দলীয় নেতা-কর্মীদের কেউ কেউ ক্ষুব্ধু এবং উত্তেজিত হয়ে উঠেন। প্রথমে দূতাবাসের সামরিক উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শাম এসে মূল ফটকে বাধাগ্রস্থ আওয়ামী নেতা-কর্মীদের পরিস্থিতি ব্যাখা করার চেষ্টা করেন এবং এতে দলীয় নেতা-কর্মীরা সন্তুষ্টু না হওয়ায় পরবর্তীতে রাষ্ট্রদূত জিয়াউদ্দিন আহমেদ এসে তাদেরকে বুঝানোর চেষ্টা করেন এবং এক পর্যায়ে দলের শীর্ষ নেতাদের দূতাবাস ভবনে নিয়ে যান। পরে সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বরাবর একটি স্মারকলিপি পেশ করেন। তবে কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
দলীয় নেতৃবৃন্দ জানান, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ছাড়াও মেট্রো ওয়াশিংটন, নিউইয়র্ক, ম্যারিল্যান্ড, ভার্জিনিয়া, নিউজার্সী, পেনসিলভিনিয়া, মিশিগান, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, শিকাগো, কানেকটিকাট, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্স্রাস, কানেকটিকাট ষ্টেট আওয়ামী লীগ, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগ, বাফেলো আওয়ামী লীগ সাউথ জার্সী আওয়ামী লীগ, যুক্তরাষ্ট্র মহিলা আওয়ামী লীগ, কৃষক লীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, শ্রমিক লীগ, ছাত্রলীগ, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, মুক্তিযোদ্ধা সংহতি পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির প্রায় ৭/৮শত নেতা-কর্মী ৫ জানুয়ারীর সমাবেশে যোগ দেন বলে দলীয় নেতৃবৃন্দ দাবী করেন।
যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় এক নেতা জানান, ওয়াশিংটনের সমাবেশ ছিলো দলের স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ। এই সমাবেশের মধ্য দিয়ে গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জাতিসংঘে ভাষণের সময় জাতিসংঘ ভবনের সমানে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সমাবেশে দলীয় নেতা-কর্মীর স্বল্প সংখ্যক উপস্থিতির দূর্বলতার ঘøানি ঘুচে গেলো। ওয়াশিংটনের সমাবেশে প্রমাণিত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা ঐক্যবদ্ধ।

যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে সমাবেশে অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি যথাক্রমে এম ফজলুরর রহমান, আকতার হোসেন, সৈয়দ বশারত আলী, মাহবুবুর রহমান, সামসুদ্দিন আজাদ ও লুৎফুল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ ও আইরিন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ, মহিউদ্দিন দেওয়ান, আব্দুল হাসিব মামুন, আব্দুর রহিম বাদশা ও চন্দন দত্ত, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাজী এনাম (দুলাল মিয়া), অর্থ সম্পাদক আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ্ মোহাম্মদ বখতিয়ার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি, প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক সোলেয়মান আলী, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান টুকু, উপ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, উপ দপ্তর সম্পাদক আবদুল মালেক, শাহানারা রহমান, সেফু রহমান, ডেনি চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সামসুল আবেদীন, আজিজুর রহমান সাবু, জহিরুল ইসলাম, আতাউল গণি আসাদ, আলী হোসেন গজনবী, আনোয়ার হোসেন, রুহেল চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, এম. এ. আলম বিপ্লব, টিটু রহমান, করিম চৌধুরী, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মহি উদ্দিন, শেখ আতিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল শাহীন, কৃষক লীগের সভাপতি হাজী নিজাম, সাধারণ সম্পাদক আলী আক্কাস, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ আলম, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমীক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমদ, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মোহাম্মদ সাখাওয়াত বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ সভাপতি জেড এ জয়, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল মুকিত চৌধুরী, ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ সাইফুল আলম সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন এর সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মোহাম্মদ ছরওয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এইচ, এম রহিমুজ্জামান সুমন,  ব্রুকলীন আওয়ামী লীগের সভাপতি নূরুল ইসলাম নজরুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুল মাওলা, মোহাম্মদ সাইকুল ইসলাম, আব্দুর রউফ, আশাফ মাসুক, মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন, আনসার উদ্দিন চৌধুরী, সমির উদ্দিন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ডের মেম্বার কামাল আহমেদ, বদরুল হোসেন,  বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল হোসেন, মোর্শেদা কাকন, জেবুনেচ্ছা, রওশন আরা বেগম, শাহাদাৎ হোসেন, ইয়াসমিন আক্তার (শিবলী), রণি, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আব্দুল জলিল ও হাকিকুল ইসলাম খোকন।যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে সমাবেশে অন্যানদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি যথাক্রমে এম ফজলুরর রহমান, আকতার হোসেন, সৈয়দ বশারত আলী, মাহবুবুর রহমান, সামসুদ্দিন আজাদ ও লুৎফুল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ ও আইরিন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ, মহিউদ্দিন দেওয়ান, আব্দুল হাসিব মামুন, আব্দুর রহিম বাদশা ও চন্দন দত্ত, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক হাজী এনাম (দুলাল মিয়া), অর্থ সম্পাদক আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক শাহ্ মোহাম্মদ বখতিয়ার, শিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক এম এ করিম জাহাঙ্গীর, তথ্য ও গবেষনা সম্পাদক জালাল উদ্দিন রুমি, প্রবাসী কল্যাণ সম্পাদক সোলেয়মান আলী, যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান টুকু, উপ-প্রচার সম্পাদক তৈয়বুর রহমান টনি, উপ দপ্তর সম্পাদক আবদুল মালেক, শাহানারা রহমান, সেফু রহমান, ডেনি চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সামসুল আবেদীন, আজিজুর রহমান সাবু, জহিরুল ইসলাম, আতাউল গণি আসাদ, আলী হোসেন গজনবী, আনোয়ার হোসেন, রুহেল চৌধুরী, আব্দুল মান্নান, এম. এ. আলম বিপ্লব, টিটু রহমান, করিম চৌধুরী, স্টেট আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মহি উদ্দিন, শেখ আতিকুল ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল শাহীন, কৃষক লীগের সভাপতি হাজী নিজাম, সাধারণ সম্পাদক আলী আক্কাস, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ আলম, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমীক লীগের সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, সাধারণ সম্পাদক জুয়েল আহমদ, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি মোহাম্মদ সাখাওয়াত বিশ্বাস সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আব্দুল হামিদ, যুক্তরাষ্ট্র ছাত্রলীগ সভাপতি জেড এ জয়, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার আবদুল মুকিত চৌধুরী, ওলামা লীগের সভাপতি মাওলানা মোহাম্মদ সাইফুল আলম সিদ্দিকী, বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন এর সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি মোহাম্মদ ছরওয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এইচ, এম রহিমুজ্জামান সুমন,  ব্রুকলীন আওয়ামী লীগের সভাপতি নূরুল ইসলাম নজরুল, বীর মুক্তিযোদ্ধা মজিবুল মাওলা, মোহাম্মদ সাইকুল ইসলাম, আব্দুর রউফ, আশাফ মাসুক, মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দিন, আনসার উদ্দিন চৌধুরী, সমির উদ্দিন, বাংলাদেশ সোসাইটির সাবেক সভাপতি ও ট্রাস্টি বোর্ডের মেম্বার কামাল আহমেদ, বদরুল হোসেন,  বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আবুল হোসেন, মোর্শেদা কাকন, জেবুনেচ্ছা, রওশন আরা বেগম, শাহাদাৎ হোসেন, ইয়াসমিন আক্তার (শিবলী), রণি, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা আব্দুল জলিল ও হাকিকুল ইসলাম খোকন।