নিউইয়র্ক ০৮:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

জাতিসংঘে বাংলাদেশ লাউঞ্জ উদ্বোধন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৫৭:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ মার্চ ২০১৫
  • / ৬৭৬ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ১৬ মার্চ জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ‘বাংলাদেশ লাউঞ্জ’ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ হলের দোতলার ব্যালকনিতে লাউঞ্জটি প্রতিষ্ঠিত করা হয়। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিরা লাউঞ্জটি ব্যবহার করতে পারবেন।
লাউঞ্জটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিসহ জাতিসংঘে কর্মরত বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধিদেরকে লাউঞ্জটি বেশি বেশি ব্যবহার করার আহবান জানিয়ে স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, এখানে বহুপাক্ষিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হবে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সদস্যদের সহায়তা করবে। তিনি এই লাউঞ্জ দেয়ার জন্য জাতিসংঘকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশ জাতিসংঘে সদস্যপদ পাওয়ার ৪০ বছর পর এ লাউঞ্জটি পেয়েছে। তিনি লাউঞ্জটির সর্বোচ্চ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

জাতিসংঘে বাংলাদেশ লাউঞ্জ উদ্বোধন

প্রকাশের সময় : ০৩:৫৭:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ মার্চ ২০১৫

নিউইয়র্ক: স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী ১৬ মার্চ জাতিসংঘ সদর দপ্তরে ‘বাংলাদেশ লাউঞ্জ’ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ হলের দোতলার ব্যালকনিতে লাউঞ্জটি প্রতিষ্ঠিত করা হয়। জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর প্রতিনিধিরা লাউঞ্জটি ব্যবহার করতে পারবেন।
লাউঞ্জটির উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিভিন্ন দেশের স্থায়ী প্রতিনিধিসহ জাতিসংঘে কর্মরত বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধিদেরকে লাউঞ্জটি বেশি বেশি ব্যবহার করার আহবান জানিয়ে স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, এখানে বহুপাক্ষিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচিত হবে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সদস্যদের সহায়তা করবে। তিনি এই লাউঞ্জ দেয়ার জন্য জাতিসংঘকে ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন, বাংলাদেশ জাতিসংঘে সদস্যপদ পাওয়ার ৪০ বছর পর এ লাউঞ্জটি পেয়েছে। তিনি লাউঞ্জটির সর্বোচ্চ ব্যবহারের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।