নিউইয়র্ক ০৯:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মুজিব-জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা : তর্ক-বিতর্ক

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৪২:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মার্চ ২০১৫
  • / ৩৯২৫ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: ৭-ই মার্চের ঐতিহাসিক ‘অসমাপ্ত স্বাধীনতা ঘোষণার’ অসমাপ্ত ভাষণকে পূর্ণতা দিয়েছিলেন ২৬ মার্চ দিবাগত রাত তথা ২৭শে মার্চ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এক অকুতোভয় বীর যোদ্ধা ‘শহীদ জিয়া’।
শেখ মুজিব ৭-ই মার্চ ভাষণ শেষ করেছিলেন ‘জয় বাংলা দিয়ে পাকিস্তান’ বলে! অথচ শহীদ জিয়া তাঁর স্বাধীনতা ঘোষণা শেষ করেছিলেন ‘উই রিভোল্ট’ বলে!
দুটো ঘোষণার পার্থক্য বুঝে নিন।
শেখ মুজিব জীবন হরণের ভয়ে এবং ক্ষমতা প্রাপ্তির সম্ভাবনা জিয়ে রেখে যে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি- তখনকার এক অখ্যাত মেজর জিয়া নিজের জীবন বাজি রেখে সর্বপ্রথম নিজের নামেই বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের জন্য স্বাধীনতার বাস্তব, পরিপূর্ণ ঘোষণা দেন।
জিয়া শুধু ঘোষণা দিয়ে তাঁর কাজ শেষ করেননি; তিনি বলেন ‘ওই রিভোল্ট’ এবং ঝাঁপিয়ে পড়েন পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের যুদ্ধে। তাঁর এই ঘোষণার জন্য সামরিক আদালতে ফাঁসি হতে পারে জেনেও অকুতোভয় ‘জিয়া’ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তখনও অনিশ্চিত ছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হবে কিনা! ফেসবুক থেকে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

মুজিব-জিয়ার স্বাধীনতার ঘোষণা : তর্ক-বিতর্ক

প্রকাশের সময় : ০২:৪২:০৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ মার্চ ২০১৫

নিউইয়র্ক: ৭-ই মার্চের ঐতিহাসিক ‘অসমাপ্ত স্বাধীনতা ঘোষণার’ অসমাপ্ত ভাষণকে পূর্ণতা দিয়েছিলেন ২৬ মার্চ দিবাগত রাত তথা ২৭শে মার্চ বাংলাদেশ রাষ্ট্রের এক অকুতোভয় বীর যোদ্ধা ‘শহীদ জিয়া’।
শেখ মুজিব ৭-ই মার্চ ভাষণ শেষ করেছিলেন ‘জয় বাংলা দিয়ে পাকিস্তান’ বলে! অথচ শহীদ জিয়া তাঁর স্বাধীনতা ঘোষণা শেষ করেছিলেন ‘উই রিভোল্ট’ বলে!
দুটো ঘোষণার পার্থক্য বুঝে নিন।
শেখ মুজিব জীবন হরণের ভয়ে এবং ক্ষমতা প্রাপ্তির সম্ভাবনা জিয়ে রেখে যে স্বাধীনতার ঘোষণা দেননি- তখনকার এক অখ্যাত মেজর জিয়া নিজের জীবন বাজি রেখে সর্বপ্রথম নিজের নামেই বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের জন্য স্বাধীনতার বাস্তব, পরিপূর্ণ ঘোষণা দেন।
জিয়া শুধু ঘোষণা দিয়ে তাঁর কাজ শেষ করেননি; তিনি বলেন ‘ওই রিভোল্ট’ এবং ঝাঁপিয়ে পড়েন পাকিস্তানীদের বিরুদ্ধে লড়াই করে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনের যুদ্ধে। তাঁর এই ঘোষণার জন্য সামরিক আদালতে ফাঁসি হতে পারে জেনেও অকুতোভয় ‘জিয়া’ স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। তখনও অনিশ্চিত ছিল বাংলাদেশ স্বাধীন হবে কিনা! ফেসবুক থেকে।