নিউইয়র্ক ০৭:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

অঝোরে কাঁদলেন খালেদা জিয়া

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৪০:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারী ২০১৫
  • / ৮৬৬ বার পঠিত

ঢাকা: ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে বিদায় জানাতে গিয়ে অঝোর ধারায় কাঁদলেন বেগম খালেদা জিয়া। ২৭ জানুয়ারী মঙ্গলবার দুপুরে কোকোর লাশ গুলশান কার্যালয় থেকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে বের করার সময় দরজায় দাঁড়িয়ে তাকে বিদায় জানান খালেদা জিয়া। এসময় তার চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় অশ্রু ঝরছিল।
এর আগে বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে কোকোর লাশ বহনকারী মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মেজর (অব) হাফিজউদ্দিন আহমেদসহ কয়েকজন বিএনপি নেতা লাশ গ্রহণ করেন। পরে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে তার লাশ রাখা হয়। সেখানে কোকোর মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া শেষবারের মতো ছেলের মুখ দেখেন।
গুলশান থেকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে কোকোর লাশ হয়। সেখানে বাদ আসর তার জানাজা হওয়ার কথা।
এদিকে, আরাফাত রহমান কোকোর প্রতি সন্মান জানাতে ২৬ জানুয়ারী সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক শুরু হয়েছে। দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। নেতাকর্মীরা বুকে কালোব্যাজ ধারণ করেছেন। এ ছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল হবে।
গত ২৪ জানুয়ারী শনিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মারা যান। স্ত্রী ও দু কন্যা নিয়ে প্রায় ছয় বছর তিনি সেখানে অবস্থান করছিলেন।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কয়ালালামপুরে জাতীয় মসজিদ নাগারায়ে রোববার দুপুরে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। (দৈনিক নয়া দিগন্ত)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

অঝোরে কাঁদলেন খালেদা জিয়া

প্রকাশের সময় : ১২:৪০:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ জানুয়ারী ২০১৫

ঢাকা: ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোকে বিদায় জানাতে গিয়ে অঝোর ধারায় কাঁদলেন বেগম খালেদা জিয়া। ২৭ জানুয়ারী মঙ্গলবার দুপুরে কোকোর লাশ গুলশান কার্যালয় থেকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশে বের করার সময় দরজায় দাঁড়িয়ে তাকে বিদায় জানান খালেদা জিয়া। এসময় তার চোখ দিয়ে অঝোর ধারায় অশ্রু ঝরছিল।
এর আগে বেলা ১১টা ৩৭ মিনিটে কোকোর লাশ বহনকারী মালয়েশিয়া এয়ারলাইন্সের বিমানটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। বিমানবন্দরের আনুষ্ঠানিকতা শেষে ড. মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, মেজর (অব) হাফিজউদ্দিন আহমেদসহ কয়েকজন বিএনপি নেতা লাশ গ্রহণ করেন। পরে খালেদা জিয়ার গুলশান কার্যালয়ে তার লাশ রাখা হয়। সেখানে কোকোর মা ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া শেষবারের মতো ছেলের মুখ দেখেন।
গুলশান থেকে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে কোকোর লাশ হয়। সেখানে বাদ আসর তার জানাজা হওয়ার কথা।
এদিকে, আরাফাত রহমান কোকোর প্রতি সন্মান জানাতে ২৬ জানুয়ারী সোমবার থেকে বিএনপির তিন দিনের শোক শুরু হয়েছে। দলীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। নেতাকর্মীরা বুকে কালোব্যাজ ধারণ করেছেন। এ ছাড়া এই তিন দিন সারাদেশের মসজিদে মসজিদে কোরআনখানি ও দোয়া মাহফিল হবে।
গত ২৪ জানুয়ারী শনিবার হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে আরাফাত রহমান কোকো মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে মারা যান। স্ত্রী ও দু কন্যা নিয়ে প্রায় ছয় বছর তিনি সেখানে অবস্থান করছিলেন।
মালয়েশিয়ার রাজধানী কয়ালালামপুরে জাতীয় মসজিদ নাগারায়ে রোববার দুপুরে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। (দৈনিক নয়া দিগন্ত)