নিউইয়র্ক ০৮:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:২৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০১৪
  • / ৯৯৮ বার পঠিত

শিবলী চৌধুরী কায়েস। সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা ও টাইম টিভি’র সিনিয়র সাংবাদিক। ঢাকায় কাজ করেছেন বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি), দিগন্ত টিভিসহ বিভিন্ন মিডিয়ায়। সাংবাদিক কায়েস নিউইয়র্কে নবীন অভিবাসী হলেও কাজে, কর্মে, দায়িত্ব আর মেধায় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ক্রিয়েটিভ মানুষ। আমার দৃষ্টিতে তিনি আপাদমস্তক একজন সাংবাদিক, লেখক। ৩১ অক্টোবর শুক্রবার তার সাথে দেখা হতেই অভিযোগ করলেন তার রিপোর্ট নাকি হবহু নিউইয়র্কের কোন কোন প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত হচ্ছে তার বিনানুমতিতে এবং কোন প্রকার ক্রেডিট লাইন ছাড়াই। কায়েসের ভাষায় ‘কাট এন্ড পেস্ট’। তার প্রশ্ন এটা কেমন সাংবাদিকতা! শুধু কায়েস নন। এমন অভিযোগ, প্রশ্ন আরো অনেকেরই। যারা নিউইয়র্কে সাংবাদিকতাকে মহান পেশা হিসেবে আঁকড়ে ধরে রয়েছেন। নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করার সুবাদে ঢাকা থেকে আগত দেশের নামী-দামী সম্পাদক-সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তাদের কেউ কেউ নিউইয়র্কের ‘কাট এন্ড পেস্ট’ সাংবাদিকতার প্রসঙ্গ তোলেন। কিন্তু আমার কাছে এর জবাব মেলে না! এমন প্রশ্নে একজন প্রবাসী সাংবাদিক হিসেবে নিজে কষ্ট পাই, লজ্জা পাই। আমরা জানি নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও নিউইয়র্ক তথা উত্তর আমেরিকায় বাংলা সাংবাদিকতা (প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া) কমিউনিটিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এই নিউইয়র্ক সিটি থেকেই প্রকাশিত হচ্ছে প্রায় দুই ডজনের (নিয়মিত/অনিয়মিত) মতো সাপ্তাহিক পত্রিকা। সেই সাথে প্রকাশিত হচ্ছে একাধিক ওয়েব পোর্টাল। প্রশ্ন হচ্ছে একজনের রিপোর্ট বা একটি মিডিয়ার রিপোর্ট আরেক মিডিয়ায় বিনানুমতিতে বা ক্রেডিট লাইন ব্যতিরেকে ‘কাট এন্ড পেস্ট’ কেন? বিষয়টি কতটুকু যুক্তি সঙ্গত! সমাজের বিবেকবান মানুষদের এমন অবিবেচক কাজ কেনো? এতো অকৃতজ্ঞতা কেনো? ০২ নভেম্বর’২০১৪ (সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা)

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ০৯:২৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৮ নভেম্বর ২০১৪

শিবলী চৌধুরী কায়েস। সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা ও টাইম টিভি’র সিনিয়র সাংবাদিক। ঢাকায় কাজ করেছেন বাংলাদেশ টেলিভিশন (বিটিভি), দিগন্ত টিভিসহ বিভিন্ন মিডিয়ায়। সাংবাদিক কায়েস নিউইয়র্কে নবীন অভিবাসী হলেও কাজে, কর্মে, দায়িত্ব আর মেধায় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ক্রিয়েটিভ মানুষ। আমার দৃষ্টিতে তিনি আপাদমস্তক একজন সাংবাদিক, লেখক। ৩১ অক্টোবর শুক্রবার তার সাথে দেখা হতেই অভিযোগ করলেন তার রিপোর্ট নাকি হবহু নিউইয়র্কের কোন কোন প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত হচ্ছে তার বিনানুমতিতে এবং কোন প্রকার ক্রেডিট লাইন ছাড়াই। কায়েসের ভাষায় ‘কাট এন্ড পেস্ট’। তার প্রশ্ন এটা কেমন সাংবাদিকতা! শুধু কায়েস নন। এমন অভিযোগ, প্রশ্ন আরো অনেকেরই। যারা নিউইয়র্কে সাংবাদিকতাকে মহান পেশা হিসেবে আঁকড়ে ধরে রয়েছেন। নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করার সুবাদে ঢাকা থেকে আগত দেশের নামী-দামী সম্পাদক-সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়কালে তাদের কেউ কেউ নিউইয়র্কের ‘কাট এন্ড পেস্ট’ সাংবাদিকতার প্রসঙ্গ তোলেন। কিন্তু আমার কাছে এর জবাব মেলে না! এমন প্রশ্নে একজন প্রবাসী সাংবাদিক হিসেবে নিজে কষ্ট পাই, লজ্জা পাই। আমরা জানি নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যেও নিউইয়র্ক তথা উত্তর আমেরিকায় বাংলা সাংবাদিকতা (প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া) কমিউনিটিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। এই নিউইয়র্ক সিটি থেকেই প্রকাশিত হচ্ছে প্রায় দুই ডজনের (নিয়মিত/অনিয়মিত) মতো সাপ্তাহিক পত্রিকা। সেই সাথে প্রকাশিত হচ্ছে একাধিক ওয়েব পোর্টাল। প্রশ্ন হচ্ছে একজনের রিপোর্ট বা একটি মিডিয়ার রিপোর্ট আরেক মিডিয়ায় বিনানুমতিতে বা ক্রেডিট লাইন ব্যতিরেকে ‘কাট এন্ড পেস্ট’ কেন? বিষয়টি কতটুকু যুক্তি সঙ্গত! সমাজের বিবেকবান মানুষদের এমন অবিবেচক কাজ কেনো? এতো অকৃতজ্ঞতা কেনো? ০২ নভেম্বর’২০১৪ (সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা)