নিউইয়র্ক ০৮:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

কাশ্মীর নিয়ে ঢাকার অবস্থান নড়চড় হবেনা বলে বিশ্বাস দিল্লির

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৩৬:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০
  • / ৭ বার পঠিত

হককথা ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বুধবার ফোন-আলাপে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কাশ্মীরের প্রসঙ্গ তুললেও বাংলাদেশ তাকে আমল দেবে না বলেই ভারত তাদের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। বিবিসি বাংলা’র এক প্রশ্নের জবাবে দিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, জম্মু ও কাশ্মীর ও সেখানে সংঘটিত সব বিষয়কেই বাংলাদেশ বরাবর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে এসেছে এবং এখনও তার নড়চড় হওয়ার কোনও কারণ ঘটেনি বলেই ভারতের দৃঢ় বিশ্বাস।
মি. শ্রীবাস্তবের কথায়, “বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ঐতিহাসিক ও সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। এই অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করে তুলতে এবারের মুজিব বর্ষে আমরা দুই দেশ মিলে একসঙ্গে অনেক পদক্ষেপ নিচ্ছি সেটাও সবাই জানেন।” ভারতের মুখপাত্র বলেন “ভারত ও বাংলাদেশের ইতিহাস দু’পক্ষেরই আত্মত্যাগের মাধ্যমে একই সূত্রে গাঁথা”।
তবে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের একাংশে টেলিফোনে ইমরান খান ও শেখ হাসিনার কথাবার্তাকে পাকিস্তানের জন্য একটা বড় ‘কূটনৈতিক অভ্যুত্থান’ হিসেবেও তুলে ধরা হচ্ছে। কলকাতার দ্য টেলিগ্রাফ পত্রিকা সেভাবেই ঘটনাটির ব্যাখ্যা করেছে। ‘দ্য ইকোনমিক টাইমস’ পত্রিকা আবার লিখেছে, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কাশ্মীর প্রসঙ্গ তুলতে চাইলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে তাকে মোটেই গুরুত্ব দেননি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

কাশ্মীর নিয়ে ঢাকার অবস্থান নড়চড় হবেনা বলে বিশ্বাস দিল্লির

প্রকাশের সময় : ০২:৩৬:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুলাই ২০২০

হককথা ডেস্ক: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বুধবার ফোন-আলাপে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কাশ্মীরের প্রসঙ্গ তুললেও বাংলাদেশ তাকে আমল দেবে না বলেই ভারত তাদের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে। বিবিসি বাংলা’র এক প্রশ্নের জবাবে দিল্লিতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অনুরাগ শ্রীবাস্তব বলেন, জম্মু ও কাশ্মীর ও সেখানে সংঘটিত সব বিষয়কেই বাংলাদেশ বরাবর ভারতের অভ্যন্তরীণ বিষয় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে এসেছে এবং এখনও তার নড়চড় হওয়ার কোনও কারণ ঘটেনি বলেই ভারতের দৃঢ় বিশ্বাস।
মি. শ্রীবাস্তবের কথায়, “বাংলাদেশের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ঐতিহাসিক ও সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ। এই অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করে তুলতে এবারের মুজিব বর্ষে আমরা দুই দেশ মিলে একসঙ্গে অনেক পদক্ষেপ নিচ্ছি সেটাও সবাই জানেন।” ভারতের মুখপাত্র বলেন “ভারত ও বাংলাদেশের ইতিহাস দু’পক্ষেরই আত্মত্যাগের মাধ্যমে একই সূত্রে গাঁথা”।
তবে ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের একাংশে টেলিফোনে ইমরান খান ও শেখ হাসিনার কথাবার্তাকে পাকিস্তানের জন্য একটা বড় ‘কূটনৈতিক অভ্যুত্থান’ হিসেবেও তুলে ধরা হচ্ছে। কলকাতার দ্য টেলিগ্রাফ পত্রিকা সেভাবেই ঘটনাটির ব্যাখ্যা করেছে। ‘দ্য ইকোনমিক টাইমস’ পত্রিকা আবার লিখেছে, প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কাশ্মীর প্রসঙ্গ তুলতে চাইলেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেখানে তাকে মোটেই গুরুত্ব দেননি। সূত্র: বিবিসি বাংলা।