বুধবার, অক্টোবর ৪, ২০২৩
No Result
View All Result
হককথা
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
হককথা
No Result
View All Result
Home মুক্তাঙ্গন

সততার রাজনীতির প্রেক্ষাপটে আমার বাবা

হক কথা by হক কথা
নভেম্বর ২৬, ২০১৫
in মুক্তাঙ্গন
0

সূচনা: আমরা দু’বোন। বাবা আমাদের বন্ধু। অধিকাংশ সময় বাবার সাথে গল্প করেই আমরা ধাপে ধাপে বেড়ে উঠেছি। মা অফিস করেন। তাছাড়া মা একটু মেজাজী। মা ও আমাদের বন্ধু। কিন্তু বাবা আমাদের ডানা মেলে উড়বার আকাশ, খোলা জানালার দখিনা বাতাস। বাবা আমাদের শুধু বাবা নয়, একজন শুদ্ধ মানুষ হিসেবে বেড়ে উঠবার পাঠশালা। বাবা আমাদের আদর্শের প্রতিক, আমাদের সততার ঠিকানা। আজ মা এর কথা কিছু লিখবনা। শুধু বাবার কথাই লিখব। বাবর জন্যই লেখাপড়ার বাইরে প্রথম কলম ধরেছি। বাবা বলেন, নিজের অনূভুতি প্রকাশের সবচেয়ে বড় মাধ্যম কাগজ-কলম। এই যে কলম তুলেছি তাও বাবার শিক্ষা, বাবা শিখিয়েছেন। প্রচন্ড কষ্টের দিশাহীন অস্থিরতার মধ্যেও মাথা ঠান্ডা রাখতে হবে তবেই ঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবে। তাই আজ যখন চারিদিকে বহু মানুষের অমানবিকতা আর আমার মনের অস্থিরতার দ্বন্ধ বিবেককে চঞ্চল করে তুলেছে,তখনও বাবার শেখানো পথেই হাঁটছি মাথা ঠান্ডা রেখে। আমার বাবা একজন সৎ রাজনৈতিক, ক্লিন এবং গুডবয় ইমেজের মানুষ। কথাগুলো শুধু আমার না,অগনিত মানুষের। বলতে গেলে বাবা চব্বিশ ঘন্টাই রাজনীতি করেন। বাসায় আমরা সবাই বলি বাবা ঘুমেও বুঝি দেশ ও জাতির কথা ভাবেন। বাবা খুব কম সময় ঘুমান। বাবা বলেন ৩/৪ ঘন্টার বেশী একজন মানুষের ঘুমানোর প্রয়োজন নেই। যতক্ষন বেঁচে থাকবে ততক্ষন খোলা চোখে পৃথিবীকে জানার চেষ্ঠা করবে। প্রচুর পড়াশুনা করবে। পৃথিবীর বড় বড় মনীষীদের জীবন কাহিনী জানার চেষ্টা করবে। সেখান থেকে শিখবে কি ভাবে বড় মানুষ হতে হয়। কেননা শুধু বয়স বাড়লেই বড় হওয়া যায় না,জানার গভীরতা থাকতে হয়। বাবা সব সময় বলেন দেশের কথা ভাবতে হবে, মানবতার কথা ভাবতে হবে। মানবতার কথা বলতে হবে। তবেই না তুমি মানুষ। সেখানেই তো তোমার বাঁচবার স্বার্থকতা। আমি প্রায়ই ভাবি আমাদের ভালবাসার বাবাটা এতো ভাল কেন ? বেশ কয়েক মাস আগের কথা বাবার বিরুদ্ধে অগনিত মামলা, দেশে চরম অস্থিরতা, বাবা বাসায় থাকতে পারছে না। একদিন বাবাকে বললাম চলো আমরা অন্যকোন দেশে চলে যাই। শান্তিতে তো থাকতে পারবো। বাবার চেখে কি ভীষন বিষন্নতা, নরম গলায় কঠিন করে বললেন এই দেশ আমার দেশ। এদেশের মানুষ আমার আত্মার আত্মীয়। এ আমারই সোনার বাংলা। আমি এই বাংলার একজন প্রথম শ্রেণীর নাগরিক। আমি আমার বাংলাদেশকে ভালবাসি। জন্ম-মৃত্যু- এই দেশেই হবে আমার ঠিকানা। আমি তো স্তম্ভিত। বাবার এই মূর্তি আগে কখনো দেখিনি। আমি স্বাভাবিক হবার চেষ্টা করে হতাশ হলাম। মনে মনে গর্ব হলো আমাদের অহংকার- পিতা- তোমায় শত কোটি ছালাম।
ছালাম আমাদের দাদা মরহুম অধ্যাপক নূর-উন-নবী খান সাহেবকে (গনিত শাস্ত্র), যিনি আমার বাবাকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছেন। যিনি পাঁচ জন মেধাবী সন্তানের পিতা।
ছালাম আমার দাদীমাকে যিনি আমার বাবার মত একজন সৎ-সাহসী যোদ্ধা সন্তানের জন্মধাত্রী। এখানে বলে রাখা ভাল আমার দাদীমা ও একটি রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। দাদীমার বাবা মরহুম অ্যাডঃ আকবর আলী আকন্দ তৎকালীন সরকারের একজন এম.এল.এ ছিলেন। দাদীমার কাছে গল্প শুনেছি মাওলানা ভাসানী সাহেবকে তিনি বহুবার নিজ হাতে রান্না করে খাইয়েছেন। বাবার মামারা ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা। আমার দাদার পরিবারেও রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের সংখ্যা কম নয়। নজরুল ইসলাম খান, মঞ্জুরুল আহসান খান, মারুফ কামাল খান, মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম সহ আরও অনেকে আছেন তন্মধ্যে। এই পারিবারিক পরিচয় কেনো তুলে ধরলাম তা বলছি। আমি বিশ^াস করি আমার বাবা একজন জন্মরাজনীতিবিদ, একজন জন্মযোদ্ধা। বাবার রক্তে আছে রাজনৈতিক অক্সিজেন, আর চোখের তারায় স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়ার দৃঢ় প্রত্যয়। অর্থাৎ আমি বলতে চাইছি বাবার রাজনৈতিক শুরুটাই হয়েছে পরিবারের গন্ডি হতে। যাকে বলে জন্মগত। হঠাৎ করে উড়ে এসে জুড়ে বসলে এতো সততা আর দৃঢ়তার সাথে নিজের কাঙ্খিত গন্তব্যে পৌছানো সম্ভব হতো কিনা জানিনা। রক্তের ডাকে সাড়া দিয়ে হয়তো ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ে পূর্নাঙ্গ রাজনৈতিক যাত্রা শুরু করেন। কত কন্টকাকির্ন পথ পেরিয়ে, নানা বাধা পেরিয়ে বাবা হেঁটে চলছেন গন্তব্যের পথে। এরই ধারাবাহিকতায় ফজলুল হক হল শাখার ছাত্রদলের (ঢাবি) সভাপতি, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির তারুন্যের প্রতিক জনপ্রিয় সাধারন সম্পাদক এবং ছাত্রদলের সবচেয়ে জনপ্রিয় সভাপতি (কেন্দ্রীয় কমিটি)। সিনেট সদস্য (ঢাবি)।
এমতাবস্থায় ২০০৬ সালে রংপুর সদর থেকে জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহন। এক পর্যায়ে মৃতপ্রায় স্বেচ্চাসেবক দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি। বাবার রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, সততা ও নিরলস পরিশ্রম দিয়ে দেখিয়ে দিলেন ইচ্ছা যদি সৎ হয়, মনোবল যদি দৃঢ় হয়, অন্যায়ের কাছে আপোষকামী যদি না হয় তবেই একটি সংগঠন সবাইকে ছাড়িয়ে প্রথম সারির মর্যাদা পেতে পারে। এতে করে হয়তো শত্রুর সংখ্যা বাড়বে। কিন্তু আদর্শের জয় সুনিশ্চিত। বাবার সততা আর পরিশ্রমের মূল্য পেলেন ২০০৯ সালে। জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-৮ হতে নির্বাচনের সুযোগ পেলেন। দলের অনেক নেতাদের বিরোধীতার পরেও বাবা তার যোগ্য সম্মান পেয়েছেন। নির্বাচনে ১২ দিন সময় পেয়েছিলেন বাবা। কি অমানবিক পরিশ্রম তার। রাতে বাড়ি ফিরে সারাদিনের ধুলোবালি নিয়েই লুটিয়ে পরতেন বিছানায়। মা মাঝরাতে ঘুমের মধ্যেই বাবাকে ভাত মেখে খাওয়াতেন। বাবার এত কষ্ট দেখে বাবাকে একদিন বললাম- বাবা তুমি শুধু মানুষের কথাই ভাববে, দেশের কথাই ভাববে, আমাদের কথা ভাববে না ? আমরাও তো তোমাকে পাশে পেতে চাই। বাবা বুকের কাছে টেনে নিয়ে বললেন সংসারটাতো ছোট, এটা তোমরাই সামলাতে পারবে। আমার অনেক বড় কাজের দ্বায়িত্ব রয়েছে। সংসারের চাইতে অনেক বড় এ জাতিকে নিয়ে ভাবতে হয় আমাকে। স্বাধীন দেশটা ধীরে ধীরে পরাধীন হয়ে যাচ্ছে। এটা অনেক বাজে সংকেত। দেশের এ দুঃসময়ে দেশের পাশে থেকে কাজ করতে হবে। মানুষকে নিশ্চিন্তে বাচাঁর নিশ্চয়তা দিতে হবে। বাবা সব সময় একটা কথা বলেন- Simple living high thinking.
কিন্তু এই বক্তব্যে এখন বাবার সাথে আমার চরম বিরোধীতা। মানুষের মন নিচের দিকে নামছে। মানুষ ভালবাসতে জানে না, ক্ষমা করতে জানে না, মানুষকে সম্মান করতে জানে না। কিভাবে বলব মানুষ মানুষের জন্য ? কি লাভ হলো বাবার সৎ চিন্তা করে, শুদ্ধ রাজনীতি করে ? সেইতো আমার বাবার চরিত্র হরনের পালা শুরু হয়েছে। বাবা আমাকে আর আমার ছোট বোন মাটিকে বলেন- সৎ রাজনীতিবিদ হতে হবে, বাবার নাম রাখতে হবে। আমরাও বাবার স্বপ্ন সাথে নিয়ে ঘুমাই। কিন্তু সকালে ঘুম ভাঙ্গতেই যখন পত্রিকার পাতায় আমার বাবার চরিত্র হরনের নির্লজ্জ প্রচেষ্টা চলতে দেখি তখন রাতের সব স্বপ্ন ভাঙ্গার শব্দ পাই। আক্রোশে ফেটে পড়ি। এই দেশ এই সোনার বাংলার জন্য আমাদের বুকের ভিতর আর কত রক্ত ক্ষরণ হবে ? এর শেষ কোথায় ? বোধগম্য হচ্ছে না ভাল হওয়াটা কি পাপ ? সত্য ও ন্যায়ের কথা বলাটি কি অন্যায় ? হে খোদা ! তুমি নির্ধারন করে দাও আমি এখন কি করব ?
আামর খুব মনে পরছে সুনীল বাবুর সেই বিখ্যাত কবিতাটা –
‘আমি মানুষের পায়ের কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি
তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখব বলে’
বাবাকে নিয়ে গল্প বলা এ জনমে হয়তো শেষ হবে না। বাবা চব্বিশ ঘন্টা রাজনীতি করেন ঠিকই, কিন্তু পার্টি অফিসের কোনো মিটিংএ বা সমাবেশে অংশগ্রহনের পর দলের কোন কাজ ছাড়া কখনোই কোন আড্ডায় সময় কাটান না। এমনকি কারো সাথে দাড়িয়ে এক কাপ চা ও খান না। কাজ শেষে বাবা বাসায় চলে আসেন। কখনো অকারনে রাত করে বাসায় ফেরেন না। অর্থাৎ দলের কোন প্রয়োজন ছাড়া বাইরে সে কারো সাথে ৫ মিনিটও আড্ডা করেন না। বাবার বন্ধুরা বা নেতা-কর্মীরা সবাই আমাদের বাসায় আসেন। আমাদের বাসা সর্বদা সবার জন্য খোলা। বাবা মৃদুভাষী কিন্তু দারুন শ্রোতা। তিনি সবার কথাই মন দিয়ে বোঝার চেষ্টা করেন। বাসায় ফেরার পর আমাদের সাথে বাবার বহু রাজনৈতিক আলোচনা হয়। অনেক বির্তক হয়। এখানেই হয় কোন কোন সমস্যার সমাধান।
আমাদের দু’বোনের সকল চাহিদার কেন্দ্রবিন্দু আমাদের বাবা। মা আমাদের তেমন সময় দিতে পারে না। কিন্তু বাবা এ ব্যাপার পটু। আমাদের মার্কেটে নিয়ে যায়, খেতে নিয়ে যায়। আমাদের সাথে আমাদের পছন্দের মুভি দেখেন। এই সৎ, স্বচ্ছ মনের একজন মানুষ কখনই, কোনদিনও খুনি হতে পারে না। নিশ্চয়ই পারে না, অবশ্যই পারে না। বাবা কে নিয়ে এই নোংরা খেলা বন্ধ করা উচিৎ। অবশ্যই বন্ধ করতে হবে। আমরাও চাই বিদেশী নাগররিকদের হত্যার সঠিক তদন্ত হউক। কঠিন বিচার হউক। একটা কথা নিশ্চিত সত্য কখনই গোপন থাকে না। কিন্তু এত দিনে যদি সব শেষ হয়ে যায় ?
অনেকদিন বাবাকে দেখি না। বুকের ভেতরটা কেমন শুন্য শুন্য লাগে। অসহায় লাগে নিজেকে। আমার ছোট বোন মাটি, বাবার বুকে ঘুমানো তার অভ্যাস। তার দিকে তাকালেই কান্না পায়। প্রতি রাতেই মাটি কখনো মায়ের কখনো আমার বুকে মাথা রেখে শোয়। কি ভীষন যন্ত্রনা হচ্ছে মাটির ছোট্ট বুকে।
বাবা আমাদের প্রেরনার উৎস, আমাদের অস্তিত্বের অংশ, আমাদের চেতনার সূর্য। বাবার মতো আমিও দেশের রাজনীতেতে কোন একদিন অংশ নিব। আমাদের বাবা যেমন আমাদের অহংকার তেমনি বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনের সততার অলংকার। যখন দেশের সাধারন মানুষের কষ্টে অর্জিত অর্থ বহু নেতাদের পকেটে, যখন মানুষের মুখের কথা চোখে এসে থেমেছে, যখন মায়ের পেটে শিশু নিরাপদ নয়, যখন সন্তানের সামনে মাকে নগ্ন করা হয় তখনো কেনো আমাদের বিবেকের দরজা বন্ধ হয়ে আছে ? আসুন না আমরা সবাই দল-মত ভেদাভেদ ভুলে আগে আমাদের দেশটাকে বাঁচাই। সবাই মুক্ত কন্ঠে গেয়ে উঠি –
‘আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালবাসি’।

সূচনা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
তারিখঃ ২৮/১০/২০১৫ ইং

Tags: Amar Baba by Suchona_28 Oct'2015
Previous Post

আমেরিকার ‘থ্যাঙ্কস গিভিং ডে’ ২৬ নভেম্বর বৃহস্প্রতিবার

Next Post

এক স্লিপ

Related Posts

শুধুমাত্র ভিসা নিষেধাজ্ঞায় কি কোনো কাজ হবে? আ. লীগ এই নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করছে না
মুক্তাঙ্গন

শুধুমাত্র ভিসা নিষেধাজ্ঞায় কি কোনো কাজ হবে? আ. লীগ এই নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা করছে না

by হক কথা
সেপ্টেম্বর ৩০, ২০২৩
একটি জরিপ, নৈরাশ্য ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশ্ন
মুক্তাঙ্গন

একটি জরিপ, নৈরাশ্য ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রশ্ন

by হক কথা ডেস্ক
আগস্ট ১১, ২০২৩
নির্বাচননামা: একটি ‘মৃত্যুকালীন জবানবন্দি’
মুক্তাঙ্গন

নির্বাচননামা: একটি ‘মৃত্যুকালীন জবানবন্দি’

by হক কথা ডেস্ক
আগস্ট ১১, ২০২৩
মানব সমাজের জঘন্যতম অপরাধ হচ্ছে হত্যাকান্ড!
মুক্তাঙ্গন

মানব সমাজের জঘন্যতম অপরাধ হচ্ছে হত্যাকান্ড!

by হক কথা ডেস্ক
জুন ১৮, ২০২৩
১৬ই জুন এবং ইতিহাসের শিক্ষা
মুক্তাঙ্গন

১৬ই জুন এবং ইতিহাসের শিক্ষা

by হক কথা ডেস্ক
জুন ১৮, ২০২৩
Next Post

এক স্লিপ

প্রবাসে বাংলাদেশী সংগঠনগুলো সহায়ক ভুমিকা পালন করছে কি ?

Please login to join discussion

সর্বশেষ খবর

আজ মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন

আজ মহাত্মা গান্ধীর জন্মদিন

অক্টোবর ৪, ২০২৩
এলিয়েন খুঁজে পাওয়া ‘সময়ের ব্যাপার মাত্র’

এলিয়েন খুঁজে পাওয়া ‘সময়ের ব্যাপার মাত্র’

অক্টোবর ৪, ২০২৩
বাংলাদেশের ভিসানীতি নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনা

বাংলাদেশের ভিসানীতি নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে আলোচনা

অক্টোবর ৪, ২০২৩
বিশ্বকাপের উদ্বোধনীতে নাচ গান করবেন যারা

বিশ্বকাপের উদ্বোধনীতে নাচ গান করবেন যারা

অক্টোবর ৪, ২০২৩
মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট চীন না ভারতপন্থি?

মালদ্বীপের নতুন প্রেসিডেন্ট চীন না ভারতপন্থি?

অক্টোবর ৪, ২০২৩
সাংবাদিক কামরুলের অনেক প্রতিভা এখনো অজানা

সাংবাদিক কামরুলের অনেক প্রতিভা এখনো অজানা

অক্টোবর ৪, ২০২৩
অস্তিত্ব সংকটে মান্ডার খাল

অস্তিত্ব সংকটে মান্ডার খাল

অক্টোবর ৪, ২০২৩
যে কারণে বিশ্বকাপে খারাপ করতে পারে বাংলাদেশ

যে কারণে বিশ্বকাপে খারাপ করতে পারে বাংলাদেশ

অক্টোবর ৪, ২০২৩
ADVERTISEMENT
হককথা

Editor: ABM Salahuddin Ahmed
Ass. Editor: Samiul Islam

Mailing Address: 87-50 Kingston Pl,
Apt #5H, Jamaica, NY 11432
Contact: +1 347-848-3834
E-mail: hakkathany@gmail.com
Published by WEEKLY HAKKATHA Inc.

আজকের দিন-তারিখ

  • বুধবার (সকাল ১১:৪২)
  • ৪ঠা অক্টোবর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৮ই রবিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি
  • ১৯শে আশ্বিন, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ (শরৎকাল)

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 ১
২৩৪৫৬৭৮
৯১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  

হককথা বিশেষ সংখ্যা

  • Terms
  • Policy
  • Contact Us

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.

No Result
View All Result
  • হক কথা
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • ক্লাসিফাইড
  • এক স্লিপ
  • আরো খবর
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • ইতিহাসের এই দিনে
    • জাতিসংঘ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • মিডিয়া
    • মুক্তাঙ্গন
    • লাইফ স্টাইল
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাতকার
    • সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • স্মরণ

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.