নিউইয়র্ক ০৩:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ফের তেলআবিব যাচ্ছেন ব্লিংকেন,যুক্তরাষ্ট্রের ‘পরামর্শ’ শুনবেন কি নেতানিয়াহু?

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:২১:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২৮ বার পঠিত

ফের ইসরাইল সফরে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন। আগামী শনিবার তিনি তেলআবিব পৌঁছতে পারেন বলে ইসরাইলি গণমাধ্যমে জানা গেছে প্রচারিত প্রতিবেদন থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বছরের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর দেশটিতে এটি তার ষষ্ঠ সফর।

সফরে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করবেন ব্লিংকেন। এ ছাড়া দেশটির যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। এতে তিনি গাজা যুদ্ধের পর ফিলিস্তিন নিয়ে আমেরিকানিদের প্রত্যাশা ও সে অনুযায়ী নিজেদের প্রস্তাবগুলো ব্যক্ত করবেন বলে জানা গেছে। তবে ইসরাইলিরা সত্যিই আমেরিকানিদের পরামর্শ শুনবে— এমন সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

এর আগেও গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে আমরা জানতে পেরেছি- ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আমেরিকানিদের পরামর্শে কর্ণপাত করেননি বরং উপেক্ষা করেছেন। এর আগে শেষবার যখন ব্লিংকেন ইসরাইলে গিয়েছিলেন, তখন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার বৈঠকটি অবিশ্বাস্যভাবে উত্তেজনাপূর্ণ এবং অনেক মতবিরোধে পূর্ণ ছিল বলে জানা গেছে। আমেরিকানিরা চান গাজায় আরও ত্রাণ সরবরাহ বাড়ানো হোক। কিন্তু ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনি কেবল মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে ন্যূনতম পরিমাণ ত্রাণ সরবরাহের অনুমতি দেবেন।

কিন্তু বিগত মাস ধরে দেখা যাচ্ছে, সেখানে (গাজায়) কত সংখ্যক মানুষ মারা যাচ্ছে, কত ফিলিস্তিনি তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। বর্তমানে তারা বাস্তুচ্যুত। সেখানে চরম মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। তাই আমেরিকা নেতানিয়াহুর ওপর এই চাপ দিচ্ছে। তবে এই সফরে তিনি কী প্রতিক্রিয়া দেখাবেন তা সময়ই বলে দেবে। সূত্র: আলজাজিরা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ফের তেলআবিব যাচ্ছেন ব্লিংকেন,যুক্তরাষ্ট্রের ‘পরামর্শ’ শুনবেন কি নেতানিয়াহু?

প্রকাশের সময় : ০২:২১:৩৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৪

ফের ইসরাইল সফরে যাচ্ছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্থনি ব্লিংকেন। আগামী শনিবার তিনি তেলআবিব পৌঁছতে পারেন বলে ইসরাইলি গণমাধ্যমে জানা গেছে প্রচারিত প্রতিবেদন থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। বছরের ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরুর পর দেশটিতে এটি তার ষষ্ঠ সফর।

সফরে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক করবেন ব্লিংকেন। এ ছাড়া দেশটির যুদ্ধকালীন মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠকে বসবেন। এতে তিনি গাজা যুদ্ধের পর ফিলিস্তিন নিয়ে আমেরিকানিদের প্রত্যাশা ও সে অনুযায়ী নিজেদের প্রস্তাবগুলো ব্যক্ত করবেন বলে জানা গেছে। তবে ইসরাইলিরা সত্যিই আমেরিকানিদের পরামর্শ শুনবে— এমন সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না।

এর আগেও গণমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে আমরা জানতে পেরেছি- ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আমেরিকানিদের পরামর্শে কর্ণপাত করেননি বরং উপেক্ষা করেছেন। এর আগে শেষবার যখন ব্লিংকেন ইসরাইলে গিয়েছিলেন, তখন নেতানিয়াহুর সঙ্গে তার বৈঠকটি অবিশ্বাস্যভাবে উত্তেজনাপূর্ণ এবং অনেক মতবিরোধে পূর্ণ ছিল বলে জানা গেছে। আমেরিকানিরা চান গাজায় আরও ত্রাণ সরবরাহ বাড়ানো হোক। কিন্তু ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, তিনি কেবল মানবিক বিপর্যয় ঠেকাতে ন্যূনতম পরিমাণ ত্রাণ সরবরাহের অনুমতি দেবেন।

কিন্তু বিগত মাস ধরে দেখা যাচ্ছে, সেখানে (গাজায়) কত সংখ্যক মানুষ মারা যাচ্ছে, কত ফিলিস্তিনি তাদের বাড়িঘর ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছে। বর্তমানে তারা বাস্তুচ্যুত। সেখানে চরম মানবিক বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। তাই আমেরিকা নেতানিয়াহুর ওপর এই চাপ দিচ্ছে। তবে এই সফরে তিনি কী প্রতিক্রিয়া দেখাবেন তা সময়ই বলে দেবে। সূত্র: আলজাজিরা