নিউইয়র্ক ০৮:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

৯/১১ স্মরণে নিউইয়র্কের গ্রাউন্ড জিরোতে মানুষের ঢল : বাংলাদেশী কমিউনিটির উদ্যোগে স্মরণ সভার আয়োজন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:১৪:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫
  • / ৭৯২ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। ১৪ বছর আগের এই ভয়াল দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো আঁতকে ওঠেন নিউইয়র্কের বাসিন্দারা। এই দিন ছিনতাই করা যাত্রীবাহী বিমান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থাপনায় অতর্কিত হামলা চালানো হয়। প্রথমেই নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে বিমান আক্রমণে মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যায় স্থাপনাটি। এর পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দতর পেন্টাগনে হামলা চালায় আরেকটি যাত্রীবাহী বিমান। ওই দিনের হামলায় প্রাণ হারান বিভিন্ন দেশের ২ হাজার ৭৯৪ জন।
১১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ছিল এ হামলার ১৪ বছরপূর্তি। দিনটি স্মরণে নিউইয়র্ক সিটির গ্রাউন্ড জিরোতে বরাবরের মতো এবারও অনুষ্ঠিত হয়েছে স্মরণসভা। একই সঙ্গে পুরো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। এছাড়া দিনটি স্মরণে বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা ও ব্রঙ্কসে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
সকাল থেকেই হামলার স্থান গ্রাউন্ড জিরোতে সমবেত হন হাজারও মানুষ। তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে যোগ দেয় বিশেষ যন্ত্রশিল্পী ও ড্রামবাদক দল। এ সময় বিষাদ সুরের মূর্ছনায় অনুষ্ঠানে শোকের আবহ তৈরি করেন তারা। স্বজনহারাদের চোখের জল আর বিষাদের সুরে পুরো এলাকা এক শোকাবহ পরিবেশে পরিণত হয়।
অনুষ্ঠানে একে একে পড়ে শোনানো হয় নিহতদের নাম, যাদের মধ্যে প্রায় দশজন বাংলাদেশীর নামও ছিল। এ যেন অন্যরকম একটি দিন। বিষাদের সুর, স্বজনদের আর্তনাদ, বুক ভরা কান্না আর ফুলেল শুভেচ্ছায় স্মরণ করা হয় হতাহতদের। গির্জায়-গির্জায় ঘণ্টা বাজিয়ে, প্রার্থনা আর চোখের জল ফেলে ভয়াবহ ৯/১১’র সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের স্মরণ করে পুরো আমেরিকা।
এই দিনে হতাহতদের স্বজন ছাড়াও অনেক মানুষ দিনটি উৎযাপন করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্য থেকে ছুটে আসেন নিউইয়র্কে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। হতাহতদের আত্মীয়স্বজনসহ হাজারও মানুষ দিনটিকে স্মরণ করতে গ্রাউন্ড জিরোতে জড়ো হন। দুই দফা নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে স্মরণ করেন ২০০১ এবং ১৯৯৩ সালের ‘সন্ত্রাসী’ হামলায় নিহতদের। দুই হামলা মিলে প্রায় তিন হাজার লোক নিহত হন বলে দাবি করা হয়।
9-11 President Obama'2015এদিকে দিনটি উপলক্ষে হোয়াইট হাউসে পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা হোয়াইট হাউসের সাউথ লনে নিহতদের শ্রদ্ধা জানাতে কিছু সময় নীরবতা পালন করেন। একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার সাংকসভিল এলাকায় বিমান আছড়ে পড়ার সময় সকাল ১০টা ৩ মিনিটে নীরবতা পালন করা হয়। এ ছাড়া পেন্টাগনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে উত্তোলন করা হয় আমেরিকার পতাকা।
বার্তা সংস্থা ইউএনএ জানায়: দিনটি স্মরণে বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে জ্যামাইকা ও ব্রঙ্কসে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় প্রজ্জলন করা হয় মোমবাতি। সেই সাথে গভীর শ্রদ্ধার সাথে ৯/১১-এর ঘটনায় নিহত বাংলাদেশীসহ সকলকে স্মরণ করা হয়।
৯/১১-এর ১৪তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে কংগ্রেস অব বাংলাদেশী আমেরিকান-এর উদ্যোগে ১১ সেপ্টেম্বর সিটির জ্যাকসন হাইটস্থ খাবার বাড়ী রেষ্টুরেন্টের সামনে মোমবাতি প্রজ্জলন করে নিহতদের স্মরণ করা হয়। এসময় স্থানীয় সিটি কাউন্সিলম্যান ড্যানিয়েল ড্রমসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার মঞ্জুর চৌধুরী সহ ইমাম কাজী কাইয়্যুম, কমিউনিাটি নেতা হোসেন সোহেল রানা, সুবলদেবনাথ, কাজী আজিজুল হক খোকন, জুয়েল আহমেদ, শাকিল মিয়া, জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
9-11'2015_Jamaicaজ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটি ৯/১১ স্মরণে এদিন সন্ধ্যায় হিলসাইড এভিনিউ আর ১৬৮ স্ট্রীটের কর্ণারে স্মরণ সভার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ২০০১ সালের ৯ সেপ্টেম্বরের ঘটনায় নিহতদের স্মরণে মোমবাতিও প্রজ্জলন এবং এক মিনিট নিরবতা পারন করা হয়। অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা ও সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান, সাবেক সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মনির হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, সভাপতি বিলাল চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এএফ মিসবাহউজ্জামান, কসবা সোসাইটি ইউএসএ’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি একেএম শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। এছাড়া বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন অ্যাসাল লিডার ও জুডিশিয়াল ডেলিগেট সাবুল উদ্দিন। এসময় যুক্তরাষ্ট্র সফররত কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. রফিক চৌধুরী, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট মঈনুল হাসান মুহিত, শাহেদ আলম, বাবু, নতুন প্রজন্মের ইউসুফ চৌধুরী ও ওয়াজিয়া চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ব্রঙ্কস বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে ৯/১১ স্মরণে একই দিন সন্ধ্যায় স্থানীয় পার্কচেষ্টারে সমাবেশ, মোমবাতি প্রজ্জলন, নিরবতা পালন ও বিশেষ দোয়া মোনাজাত কনরা হয়। কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে কমিউনটি বোর্ড চেয়ারম্যান উইলিয়ার রেভরা, মুক্তিযোদ্ধা তোফাযেল চৌধুরী, এডভোকেট এন মজুমদার, আব্দুল বাসির খান, সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, কবি ছহুল আহমেদ, মোজাফপর হোসাইন, জাকির খান, এ ইসলাম মামুন, বাবুল মজুমদার, আব্দুল ওয়াদুদ, সোরোয়ার আলী প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

৯/১১ স্মরণে নিউইয়র্কের গ্রাউন্ড জিরোতে মানুষের ঢল : বাংলাদেশী কমিউনিটির উদ্যোগে স্মরণ সভার আয়োজন

প্রকাশের সময় : ০১:১৪:২৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৫

নিউইয়র্ক: ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর। ১৪ বছর আগের এই ভয়াল দিনটির কথা মনে পড়লে এখনো আঁতকে ওঠেন নিউইয়র্কের বাসিন্দারা। এই দিন ছিনতাই করা যাত্রীবাহী বিমান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি স্থাপনায় অতর্কিত হামলা চালানো হয়। প্রথমেই নিউইয়র্কের টুইন টাওয়ারে বিমান আক্রমণে মুহূর্তেই ধ্বংস হয়ে যায় স্থাপনাটি। এর পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা সদর দতর পেন্টাগনে হামলা চালায় আরেকটি যাত্রীবাহী বিমান। ওই দিনের হামলায় প্রাণ হারান বিভিন্ন দেশের ২ হাজার ৭৯৪ জন।
১১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার ছিল এ হামলার ১৪ বছরপূর্তি। দিনটি স্মরণে নিউইয়র্ক সিটির গ্রাউন্ড জিরোতে বরাবরের মতো এবারও অনুষ্ঠিত হয়েছে স্মরণসভা। একই সঙ্গে পুরো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। এছাড়া দিনটি স্মরণে বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে জ্যাকসন হাইটস, জ্যামাইকা ও ব্রঙ্কসে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়।
সকাল থেকেই হামলার স্থান গ্রাউন্ড জিরোতে সমবেত হন হাজারও মানুষ। তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে যোগ দেয় বিশেষ যন্ত্রশিল্পী ও ড্রামবাদক দল। এ সময় বিষাদ সুরের মূর্ছনায় অনুষ্ঠানে শোকের আবহ তৈরি করেন তারা। স্বজনহারাদের চোখের জল আর বিষাদের সুরে পুরো এলাকা এক শোকাবহ পরিবেশে পরিণত হয়।
অনুষ্ঠানে একে একে পড়ে শোনানো হয় নিহতদের নাম, যাদের মধ্যে প্রায় দশজন বাংলাদেশীর নামও ছিল। এ যেন অন্যরকম একটি দিন। বিষাদের সুর, স্বজনদের আর্তনাদ, বুক ভরা কান্না আর ফুলেল শুভেচ্ছায় স্মরণ করা হয় হতাহতদের। গির্জায়-গির্জায় ঘণ্টা বাজিয়ে, প্রার্থনা আর চোখের জল ফেলে ভয়াবহ ৯/১১’র সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের স্মরণ করে পুরো আমেরিকা।
এই দিনে হতাহতদের স্বজন ছাড়াও অনেক মানুষ দিনটি উৎযাপন করতে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্য থেকে ছুটে আসেন নিউইয়র্কে। এ বছরও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। হতাহতদের আত্মীয়স্বজনসহ হাজারও মানুষ দিনটিকে স্মরণ করতে গ্রাউন্ড জিরোতে জড়ো হন। দুই দফা নীরবতা পালনের মধ্য দিয়ে স্মরণ করেন ২০০১ এবং ১৯৯৩ সালের ‘সন্ত্রাসী’ হামলায় নিহতদের। দুই হামলা মিলে প্রায় তিন হাজার লোক নিহত হন বলে দাবি করা হয়।
9-11 President Obama'2015এদিকে দিনটি উপলক্ষে হোয়াইট হাউসে পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয়। প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও ফার্স্ট লেডি মিশেল ওবামা হোয়াইট হাউসের সাউথ লনে নিহতদের শ্রদ্ধা জানাতে কিছু সময় নীরবতা পালন করেন। একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার সাংকসভিল এলাকায় বিমান আছড়ে পড়ার সময় সকাল ১০টা ৩ মিনিটে নীরবতা পালন করা হয়। এ ছাড়া পেন্টাগনে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে উত্তোলন করা হয় আমেরিকার পতাকা।
বার্তা সংস্থা ইউএনএ জানায়: দিনটি স্মরণে বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে জ্যামাইকা ও ব্রঙ্কসে স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়। এই সভায় প্রজ্জলন করা হয় মোমবাতি। সেই সাথে গভীর শ্রদ্ধার সাথে ৯/১১-এর ঘটনায় নিহত বাংলাদেশীসহ সকলকে স্মরণ করা হয়।
৯/১১-এর ১৪তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে কংগ্রেস অব বাংলাদেশী আমেরিকান-এর উদ্যোগে ১১ সেপ্টেম্বর সিটির জ্যাকসন হাইটস্থ খাবার বাড়ী রেষ্টুরেন্টের সামনে মোমবাতি প্রজ্জলন করে নিহতদের স্মরণ করা হয়। এসময় স্থানীয় সিটি কাউন্সিলম্যান ড্যানিয়েল ড্রমসহ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের মধ্যে কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার মঞ্জুর চৌধুরী সহ ইমাম কাজী কাইয়্যুম, কমিউনিাটি নেতা হোসেন সোহেল রানা, সুবলদেবনাথ, কাজী আজিজুল হক খোকন, জুয়েল আহমেদ, শাকিল মিয়া, জাহাঙ্গীর এইচ মিয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
9-11'2015_Jamaicaজ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটি ৯/১১ স্মরণে এদিন সন্ধ্যায় হিলসাইড এভিনিউ আর ১৬৮ স্ট্রীটের কর্ণারে স্মরণ সভার আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে ২০০১ সালের ৯ সেপ্টেম্বরের ঘটনায় নিহতদের স্মরণে মোমবাতিও প্রজ্জলন এবং এক মিনিট নিরবতা পারন করা হয়। অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন সংগঠনের অন্যতম উপদেষ্টা ও সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান, সাবেক সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মনির হোসেন, প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও কমিউনিটি বোর্ড মেম্বার মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, সভাপতি বিলাল চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক এএফ মিসবাহউজ্জামান, কসবা সোসাইটি ইউএসএ’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি একেএম শফিকুল ইসলাম প্রমুখ। এছাড়া বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন অ্যাসাল লিডার ও জুডিশিয়াল ডেলিগেট সাবুল উদ্দিন। এসময় যুক্তরাষ্ট্র সফররত কেন্দ্রীয় বিএনপি’র নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. রফিক চৌধুরী, কমিউনিটি অ্যাক্টিভিস্ট মঈনুল হাসান মুহিত, শাহেদ আলম, বাবু, নতুন প্রজন্মের ইউসুফ চৌধুরী ও ওয়াজিয়া চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া ব্রঙ্কস বাংলাদেশ কমিউনিটির উদ্যোগে ৯/১১ স্মরণে একই দিন সন্ধ্যায় স্থানীয় পার্কচেষ্টারে সমাবেশ, মোমবাতি প্রজ্জলন, নিরবতা পালন ও বিশেষ দোয়া মোনাজাত কনরা হয়। কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে কমিউনটি বোর্ড চেয়ারম্যান উইলিয়ার রেভরা, মুক্তিযোদ্ধা তোফাযেল চৌধুরী, এডভোকেট এন মজুমদার, আব্দুল বাসির খান, সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, কবি ছহুল আহমেদ, মোজাফপর হোসাইন, জাকির খান, এ ইসলাম মামুন, বাবুল মজুমদার, আব্দুল ওয়াদুদ, সোরোয়ার আলী প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।