নিউইয়র্ক ১১:২৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

২২ বছর কোমায় থাকার পর মৃত্যু

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:২৩:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩
  • / ২১ বার পঠিত

ছবি : দ্য গার্ডিয়ান

হককথা ডেস্ক : ২২ বছর ধরে কোমায় থেকে মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রইসরায়েলি একজন নারী। জেরুজালেমের একটি পিত্জা রেস্তোরাঁয় এক ফিলিস্তিনির আত্মঘাতী বোমা হামলায় আহত হয়ে কোমায় ছিলেন তিনি। ব্যারো পিজেরিয়ায় হামলার সময় চানা নাচেনবার্গের বয়স ছিল ৩১ বছর। ওই সময় সাত শিশু এবং একজন গর্ভবতী নারীসহ মোট ১৫ জন নিহত হয়েছিলেন।

ওই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকায় আহলাম তামিমি নামের এক নারীকে ২০০৪ সালে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দেয় ইসরায়েলের একটি আদালত। ২০১১ সালে একটি চুক্তির অংশ হিসেবে মুক্তি পান তিনি। ভয়াবহ ওই হামলার জন্য তিনি অনুতপ্ত নন বরং গর্বিত বলে জানিয়েছেন তামিমি নিজেই। এদিকে এফবিআই-এর মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীর তালিকায় তামিমির নাম রয়েছে।

আরোও পড়ুন । অনুষ্ঠান চলাকালীন ছিটকে পড়লেন জো বাইডেন

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০০১ সালের ৯ আগস্ট ওই রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করেন তামিমি এবং মাসরি। তামিমি প্রথমে হামলার টার্গেট নির্ধারণ করেন এবং সেখান থেকে বেরিয়ে যান। ২০০১ সালের আগস্টে আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনায় চানা নাচেনবার্গকে দিয়ে তিনজন মার্কিন নাগরিকের প্রাণহানি ঘটল। ওই হামলায় নিজের ভূমিকার জন্য ইসরায়েলের আদালতে হত্যা মামলায় দোষী তামিমিকে জর্দানের কাছ থেকে হস্তান্তর চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ তিনি এখন জর্ডানেই স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। সূত্র : বিবিসি, এপি

বেলী/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

২২ বছর কোমায় থাকার পর মৃত্যু

প্রকাশের সময় : ০১:২৩:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩

হককথা ডেস্ক : ২২ বছর ধরে কোমায় থেকে মারা গেছেন যুক্তরাষ্ট্রইসরায়েলি একজন নারী। জেরুজালেমের একটি পিত্জা রেস্তোরাঁয় এক ফিলিস্তিনির আত্মঘাতী বোমা হামলায় আহত হয়ে কোমায় ছিলেন তিনি। ব্যারো পিজেরিয়ায় হামলার সময় চানা নাচেনবার্গের বয়স ছিল ৩১ বছর। ওই সময় সাত শিশু এবং একজন গর্ভবতী নারীসহ মোট ১৫ জন নিহত হয়েছিলেন।

ওই হামলার সঙ্গে জড়িত থাকায় আহলাম তামিমি নামের এক নারীকে ২০০৪ সালে ১৬ বছরের কারাদণ্ড দেয় ইসরায়েলের একটি আদালত। ২০১১ সালে একটি চুক্তির অংশ হিসেবে মুক্তি পান তিনি। ভয়াবহ ওই হামলার জন্য তিনি অনুতপ্ত নন বরং গর্বিত বলে জানিয়েছেন তামিমি নিজেই। এদিকে এফবিআই-এর মোস্ট ওয়ান্টেড সন্ত্রাসীর তালিকায় তামিমির নাম রয়েছে।

আরোও পড়ুন । অনুষ্ঠান চলাকালীন ছিটকে পড়লেন জো বাইডেন

স্থানীয় কর্তৃপক্ষের দাবি, ২০০১ সালের ৯ আগস্ট ওই রেস্টুরেন্টে প্রবেশ করেন তামিমি এবং মাসরি। তামিমি প্রথমে হামলার টার্গেট নির্ধারণ করেন এবং সেখান থেকে বেরিয়ে যান। ২০০১ সালের আগস্টে আত্মঘাতী বোমা হামলার ঘটনায় চানা নাচেনবার্গকে দিয়ে তিনজন মার্কিন নাগরিকের প্রাণহানি ঘটল। ওই হামলায় নিজের ভূমিকার জন্য ইসরায়েলের আদালতে হত্যা মামলায় দোষী তামিমিকে জর্দানের কাছ থেকে হস্তান্তর চাইছে যুক্তরাষ্ট্র। কারণ তিনি এখন জর্ডানেই স্থায়ীভাবে বসবাস করেন। সূত্র : বিবিসি, এপি

বেলী/হককথা