নিউইয়র্ক ০৯:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834
 দুই অংশের যৌথ বিবৃতি

বিভক্ত ফোবানা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে

হককথা ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ০২:১৯:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪
  • / ৭৩ বার পঠিত

বিভক্ত ফোবানা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এই লক্ষ্যে ইতমধ্যেই বিভক্ত দুই অংশ ফোবানা সম্পর্কিত মামলা-মোকদ্ধমা ও লগো ব্যবহার সহ কতিপয় বিষয়ে এক মত হয়েছে। তারই প্রেক্ষিতে ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা)-এর একাংশের এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারী আবীর আলমগীর এবং অপরাংশের এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারী কাজি সাখাওয়াত হোসেন যৌথভাবে বিবৃতি দিয়েছে। গত ২২ মে বুধবার প্রেরীত সংবাদ বিজ্ঞপিতে বলা হয়।

১৯৮৭ সালে নিউইয়র্ক, নিউজার্সী এবং গ্রেটার ওয়াশিংটন ডিসির কয়েকটি সংগঠনের অংশগ্রহনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সম্মেলন আয়োজনের মধ্যদিয়েই মুলত ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা) পথচলা শুরু করে। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে পুরো নর্থ আমেরিকার সংগঠনগুলো ফোবানার সাথে যুক্ত হতে থাকে এবং একটা সময় ‘বাংলাদেশ সম্মেলন’ নাম পরিবর্তন করে ফোবানা নাম ধারণ করে সম্মেলনের আয়োজন করা শুরু হয় ও ফোবানা সেন্ট্রাল কমিটি গঠন করে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করতে থাকে।

কয়েকবছর পর কিছু সদস্য সংগঠনের কর্মকর্তাদের মধ্যে মতপার্থক্য শুরু হলে কিছু সংগঠন বিচ্ছিন্ন হয়ে আলাদা ভাবে সম্মেলনের আয়োজন করতে থাকে। বিচ্ছিন্ন সংগঠনগুলোকে একত্রিত করে শুধুমাত্র একটি সম্মেলন করার জন্য বছরের পর বছর আলোচনা অব্যাহত থাকলেও দীর্ঘদিন সমঝোতায় পৌছানো সম্ভব হয়নি। অতঃপর ২০১৩ সালে বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে হিউস্টন একোর্ড নামে একটি সমঝোতা হয় এবং বেশীরভাগ সংগঠনই একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রীভূত হয়, কিন্তু তারপরও একটি অংশ আলাদাই রয়ে যায় এবং সম্মেলন চালিয়ে যেতে থাকে।

প্রতি বছরই দেখা যায় বিভিন্ন গ্রুপ ‘ফোবানা’ নাম ও লোগো ব্যবহার করে সম্মেলন করছে, এতে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরী হয়। এই বিভ্রান্তি দুর করতেই ফোবানার ‘ট্রেডমার্ক’ লোগোটির অবৈধ ব্যবহার বন্ধ ও লোগোটি নিবন্ধনকৃত করার জন্য বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা) ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ট্রেডমার্ক ট্রায়াল, আপিল বোর্ডে আর্জি পেশ করে, যেখানে মোহাম্মদ হোসেন খান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক-কে ফোবানার ‘ট্রেডমার্ক’ লোগোটি ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়। পরবর্তিতে মোহাম্মদ হোসেন খান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক ফোবানার লোগো ব্যবহারের একক অনুমতি ও একক নিবন্ধন যে কোন সংগঠন কে এককভাবে না দেয়ার জন্য আদালতে দরখাস্ত দাখিল করেন। গত কয়েক বছর ধরে মামলাটি চলমান আছে। গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে দুই পক্ষের মধ্যে মামলাটি নিষ্পত্তি করার বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়। আলোচনায় বারবার উত্তর আমেরিকার বাংলাদেশী সমাজের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় ও ফোবানার মূল লক্ষ্য, বাংলাদেশের কৃষ্টি, সংষ্কৃতির শেকড় এদেশের মাটিতে প্রথিত করা ও পরবর্তী প্রজন্মের নিকট পৌঁছে দেওয়ার বিষয়াদী উঠে আসে। আলোচনায় উভয় পক্ষই অনুধাবন করতে পারে নিজেদের সময় শক্তি ও অর্থ, মামলা পরিচালনায় ব্যায় না করে কমিউনিটির বৃহত্তর স্বার্থে বিনিয়োগ করা উচিত সেই অনুযায়ী সম্প্রতি সমঝোতার ভিত্তিতে মামলাটি নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত হয় এবং দুই পক্ষ আলোচনার ভিত্তিতে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তে পৌছান।

১। বর্তমানে মোহাম্মদ আলমগীর এবং আবীর আলমগীরের নেতৃতাধীন ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা, ফোবানার নিবন্ধনকৃত ‘ট্রেডমার্ক সম্বলিত’ লোগোটিই ব্যবহার করবে। এবং ট্রেডমার্ক এর মালিক থাকবে।
২। মোহাম্মদ হোসেন খান, ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক আদালতে দাখিলকৃত তাদের দরখাস্ত আগামী পনের (১৫) দিনের মধ্যে তুলে নিবেন।
৩। বর্তমানে শাহ নাওয়াজ ও কাজী আযমের নেতৃতাধীন ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক ‘ফোবানা’ নাম ব্যাবহার করতে পারবেন এবং তাদের নিজস্ব পৃথক লোগো ব্যাবহার করবেন।
৪। অন্য যে কোন সংগঠন, গোষ্ঠী অথবা সংগঠন বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য বহিষ্কৃত ব্যাক্তিবর্গ ‘ফোবানা’ নাম বা লোগো ব্যাবহার করতে পারবে না, প্রয়োজনে উভয় পক্ষই যৌথভাবে যেকোনো অবৈধ কর্মকান্ডের মোকাবিলায় কাজ করবে। আমরা আশাবাদী যে, ফোবানা সম্মেলন যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ভাবে শুরু হয়েছিল সেভাবে আবারো সহসাই ঐক্যবদ্ধ একটি প্লাটফর্মে ফিরে আসবে এবং বহিঃবিশ্বে সর্ববৃহৎ প্রবাসী বাংলাদেশী সংগঠন হিসেবে, উত্তর আমেরিকার বাংলাদেশী সমাজের কল্যানে একযোগে কাজ করে যাবে। আপনাদের সহযোগিতা আমরা কামনা করছি।

সংবাদপত্রে প্রেরিত বিবৃতির শুরুতে বলা হয় যে: ফোবানার নেতৃবৃন্দের পক্ষ থেকে এই যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলো। এখানে উল্লেখ্য যে এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তি উপস্থিত উভয় পক্ষের দাপ্তরিক অনুমোদনকৃত একমাত্র সংবাদ বিজ্ঞপ্তি, এর বাইরে যে কোন সংবাদ মনগড়া ও বানোয়াট বক্তব্য বলে বিবেচিত হবে। ফোবানার ‘ট্রেডমার্ক’ লোগো অবৈধ ব্যবহার বন্ধ ও ট্রেডমার্কটি নিবন্ধিত করার জন্য ২০১৯ সালে ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমোরিকা ‘ফোবানা’ বাদী হয়ে একটি মামলা রুজু করে, বিবাদী মোহাম্মদ হোসেন খান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক। সেই মামলাটির আপডেট জানাতেই এই যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলো।

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

 দুই অংশের যৌথ বিবৃতি

বিভক্ত ফোবানা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে

প্রকাশের সময় : ০২:১৯:২৯ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

বিভক্ত ফোবানা ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এই লক্ষ্যে ইতমধ্যেই বিভক্ত দুই অংশ ফোবানা সম্পর্কিত মামলা-মোকদ্ধমা ও লগো ব্যবহার সহ কতিপয় বিষয়ে এক মত হয়েছে। তারই প্রেক্ষিতে ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা)-এর একাংশের এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারী আবীর আলমগীর এবং অপরাংশের এক্সিকিউটিভ সেক্রেটারী কাজি সাখাওয়াত হোসেন যৌথভাবে বিবৃতি দিয়েছে। গত ২২ মে বুধবার প্রেরীত সংবাদ বিজ্ঞপিতে বলা হয়।

১৯৮৭ সালে নিউইয়র্ক, নিউজার্সী এবং গ্রেটার ওয়াশিংটন ডিসির কয়েকটি সংগঠনের অংশগ্রহনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সম্মেলন আয়োজনের মধ্যদিয়েই মুলত ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা) পথচলা শুরু করে। পরবর্তীতে ধীরে ধীরে পুরো নর্থ আমেরিকার সংগঠনগুলো ফোবানার সাথে যুক্ত হতে থাকে এবং একটা সময় ‘বাংলাদেশ সম্মেলন’ নাম পরিবর্তন করে ফোবানা নাম ধারণ করে সম্মেলনের আয়োজন করা শুরু হয় ও ফোবানা সেন্ট্রাল কমিটি গঠন করে তাদের কর্মকান্ড পরিচালনা করতে থাকে।

কয়েকবছর পর কিছু সদস্য সংগঠনের কর্মকর্তাদের মধ্যে মতপার্থক্য শুরু হলে কিছু সংগঠন বিচ্ছিন্ন হয়ে আলাদা ভাবে সম্মেলনের আয়োজন করতে থাকে। বিচ্ছিন্ন সংগঠনগুলোকে একত্রিত করে শুধুমাত্র একটি সম্মেলন করার জন্য বছরের পর বছর আলোচনা অব্যাহত থাকলেও দীর্ঘদিন সমঝোতায় পৌছানো সম্ভব হয়নি। অতঃপর ২০১৩ সালে বিভিন্ন গ্রুপের মধ্যে হিউস্টন একোর্ড নামে একটি সমঝোতা হয় এবং বেশীরভাগ সংগঠনই একটি প্ল্যাটফর্মে একত্রীভূত হয়, কিন্তু তারপরও একটি অংশ আলাদাই রয়ে যায় এবং সম্মেলন চালিয়ে যেতে থাকে।

প্রতি বছরই দেখা যায় বিভিন্ন গ্রুপ ‘ফোবানা’ নাম ও লোগো ব্যবহার করে সম্মেলন করছে, এতে জনমনে বিভ্রান্তি তৈরী হয়। এই বিভ্রান্তি দুর করতেই ফোবানার ‘ট্রেডমার্ক’ লোগোটির অবৈধ ব্যবহার বন্ধ ও লোগোটি নিবন্ধনকৃত করার জন্য বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা (ফোবানা) ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ট্রেডমার্ক ট্রায়াল, আপিল বোর্ডে আর্জি পেশ করে, যেখানে মোহাম্মদ হোসেন খান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক-কে ফোবানার ‘ট্রেডমার্ক’ লোগোটি ব্যবহার বন্ধ করতে বলা হয়। পরবর্তিতে মোহাম্মদ হোসেন খান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক ফোবানার লোগো ব্যবহারের একক অনুমতি ও একক নিবন্ধন যে কোন সংগঠন কে এককভাবে না দেয়ার জন্য আদালতে দরখাস্ত দাখিল করেন। গত কয়েক বছর ধরে মামলাটি চলমান আছে। গত বছরের মাঝামাঝি সময় থেকে দুই পক্ষের মধ্যে মামলাটি নিষ্পত্তি করার বিষয়ে আলোচনা শুরু হয়। আলোচনায় বারবার উত্তর আমেরিকার বাংলাদেশী সমাজের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয় ও ফোবানার মূল লক্ষ্য, বাংলাদেশের কৃষ্টি, সংষ্কৃতির শেকড় এদেশের মাটিতে প্রথিত করা ও পরবর্তী প্রজন্মের নিকট পৌঁছে দেওয়ার বিষয়াদী উঠে আসে। আলোচনায় উভয় পক্ষই অনুধাবন করতে পারে নিজেদের সময় শক্তি ও অর্থ, মামলা পরিচালনায় ব্যায় না করে কমিউনিটির বৃহত্তর স্বার্থে বিনিয়োগ করা উচিত সেই অনুযায়ী সম্প্রতি সমঝোতার ভিত্তিতে মামলাটি নিষ্পত্তি করার সিদ্ধান্ত হয় এবং দুই পক্ষ আলোচনার ভিত্তিতে নিম্নোক্ত সিদ্ধান্তে পৌছান।

১। বর্তমানে মোহাম্মদ আলমগীর এবং আবীর আলমগীরের নেতৃতাধীন ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা, ফোবানার নিবন্ধনকৃত ‘ট্রেডমার্ক সম্বলিত’ লোগোটিই ব্যবহার করবে। এবং ট্রেডমার্ক এর মালিক থাকবে।
২। মোহাম্মদ হোসেন খান, ফেডারেশন অফ বাংলাদেশ এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক আদালতে দাখিলকৃত তাদের দরখাস্ত আগামী পনের (১৫) দিনের মধ্যে তুলে নিবেন।
৩। বর্তমানে শাহ নাওয়াজ ও কাজী আযমের নেতৃতাধীন ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক ‘ফোবানা’ নাম ব্যাবহার করতে পারবেন এবং তাদের নিজস্ব পৃথক লোগো ব্যাবহার করবেন।
৪। অন্য যে কোন সংগঠন, গোষ্ঠী অথবা সংগঠন বিরোধী কর্মকান্ডের জন্য বহিষ্কৃত ব্যাক্তিবর্গ ‘ফোবানা’ নাম বা লোগো ব্যাবহার করতে পারবে না, প্রয়োজনে উভয় পক্ষই যৌথভাবে যেকোনো অবৈধ কর্মকান্ডের মোকাবিলায় কাজ করবে। আমরা আশাবাদী যে, ফোবানা সম্মেলন যেভাবে ঐক্যবদ্ধ ভাবে শুরু হয়েছিল সেভাবে আবারো সহসাই ঐক্যবদ্ধ একটি প্লাটফর্মে ফিরে আসবে এবং বহিঃবিশ্বে সর্ববৃহৎ প্রবাসী বাংলাদেশী সংগঠন হিসেবে, উত্তর আমেরিকার বাংলাদেশী সমাজের কল্যানে একযোগে কাজ করে যাবে। আপনাদের সহযোগিতা আমরা কামনা করছি।

সংবাদপত্রে প্রেরিত বিবৃতির শুরুতে বলা হয় যে: ফোবানার নেতৃবৃন্দের পক্ষ থেকে এই যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলো। এখানে উল্লেখ্য যে এই সংবাদ বিজ্ঞপ্তি উপস্থিত উভয় পক্ষের দাপ্তরিক অনুমোদনকৃত একমাত্র সংবাদ বিজ্ঞপ্তি, এর বাইরে যে কোন সংবাদ মনগড়া ও বানোয়াট বক্তব্য বলে বিবেচিত হবে। ফোবানার ‘ট্রেডমার্ক’ লোগো অবৈধ ব্যবহার বন্ধ ও ট্রেডমার্কটি নিবন্ধিত করার জন্য ২০১৯ সালে ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমোরিকা ‘ফোবানা’ বাদী হয়ে একটি মামলা রুজু করে, বিবাদী মোহাম্মদ হোসেন খান ও ফেডারেশন অব বাংলাদেশী এসোসিয়েশনস ইন নর্থ আমেরিকা ইনক। সেই মামলাটির আপডেট জানাতেই এই যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলো।