বৃহস্পতিবার, আগস্ট ১৮, ২০২২
No Result
View All Result
হককথা
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
হককথা
No Result
View All Result
Home নিউইয়র্ক

স্বপ্নের আমেরিকায় আসতে ১১টি দেশের বিপদসংকুল পথ পাড়ি

হক কথা by হক কথা
ডিসেম্বর ২৫, ২০১৯
in নিউইয়র্ক, প্রবাস, বাংলাদেশ
0

জামিউল আহসান সিপু: ‘স্বপ্নের দেশ’ আমেরিকায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলে বাংলাদেশী যুবকদের ১১টি দেশ পাড়ি দেওয়াচ্ছে একটি শক্তিশালী পাচারকারী চক্র। বিপদসংকুল এ যাত্রায় প্রতি পদে পদে রয়েছে মৃত্যুর হাতছানি। রয়েছে প্রতি মুহূর্তে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ধরা পড়ার ভয় ও আতঙ্ক। জলাশয়, বন ও পাহাড়ি এলাকা পেরিয়ে, অনেকেরই স্বপ্নের দেশে পৌঁছানোর সুযোগ হয় না। মারা পড়েন পথে। লাশটিও পড়ে থাকে সেখানে। ভয়ংকর এ পথ পাড়ি দিতে গিয়ে গত ১০ বছরে মারা পড়েছেন সহস্রাধিক বাংলাদেশী। ভাগ্য পরিবর্তনের বদলে অনেকের কপালে জুটেছে জেলের নিষ্ঠুর বন্দিজীবন, আর্থিক লোকসান। আমেরিকা পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে পাচারকারী চক্রটি একেক যুবকের কাছ থেকে ৬০-৬৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।
পাচারকারী কারা
গত ১০ বছরে দেশ থেকে ২০ হাজার মানুষ পাচার হয়েছে ব্রাজিলে। ব্রাজিলের দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলীয় ঘনবসতিপূর্ণ শহর সাও পওলোতে এই সিন্ডিকেট সক্রিয়। সাও পওলোর ক্যানিন্দের অরনেলাস স্ট্রিটে বাংলাদেশী সাইফুল্লাহ আল মামুন ওরফে সাইফুল ইসলাম ‘বিডি ট্যুর এলটিডিএ’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বিপুল সংখ্যক মানুষ পাচার করেছেন। এছাড়াও বাংলাদেশী সেলিম ওরফে আনোয়ার হোসেন, রুহুল আমিন চঞ্চল, হারুনুর রশিদ, আহমেদ রনি, এম ডি বুলবুল হোসাইন, জাওয়াদ আহমেদ, তমোর খালিদ, ইরফান চৌধুরী, নজরুল ইসলাম, শাকিল হোসাইন শামুল, আবদুল করিম ও যুবায়ের হোসাইনের পৃথক সিন্ডিকেট বাংলাদেশ থেকে মানুষ পাচার করে।
হাতিয়ে নেয় ৬০-৬৫ লাখ টাকা
বাংলাদেশ থেকে ব্রাজিল পর্যন্ত পৌঁছতে চক্রটি একেক জনের কাছ থেকে নেয় ৪০ লাখ টাকা। এরপর ব্রাজিল থেকে আমেরিকায় পৌঁছানোর জন্য ২০ লাখ টাকায় চুক্তি হয় সিন্ডিকেটের সঙ্গে। এছাড়া বিভিন্ন রুট ব্যবহার করে মেক্সিকোর সীমান্তে পৌঁছতে মাথাপিছু খরচ হয় আরো পাঁচ লাখ টাকা। সব মিলিয়ে ৬৫ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে আমেরিকায় পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে।
যেভাবে সিন্ডিকেটের মুখোশ খুলে
মেক্সিকো সীমান্তে আমেরিকান বর্ডার ফোর্সের হাতে শত শত বাংলাদেশী আটক হলে এই সিন্ডিকেটের মানবপাচারের বিষয়টি জানা যায়। পাচারের বিষয়ে তদন্ত শুরু করে আমেরিকান গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই। সংস্থাটি ব্রাজিলের ফেডারেল পুলিশের সহায়তায় গত নভেম্বরে সাও পওলো থেকে ছয় বাংলাদেশীকে গ্রেফতার করে। পাচারকারী সিন্ডিকেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট এই ছয় জনকে আমেরিকায় নিয়ে যাওয়া হয়। তাদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, বাংলাদেশী সিন্ডিকেটের সঙ্গে নেপাল, ভারত ও পাকিস্তানের সিন্ডিকেটের যোগাযোগ রয়েছে। চার দেশীয় সিন্ডিকেট একযোগে কাজ করে দক্ষিণ এশিয়া থেকে আমেরিকায় মানুষ পাচার করতে।
দশ বছরে সহস্রাধিক বাংলাদেশী যুবকের মৃত্যু
সম্প্রতি ব্রাজিলের সাও পওলোর ফেডারেল পুলিশ বিষয়টি তদন্ত করে একটি রিপোর্ট বাংলাদেশের পুলিশের কাছে পাঠিয়েছে। ওই রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ এই সিন্ডিকেটের কবলে পড়ে আমেরিকা বা মেক্সিকো সীমান্তে গ্রেফতার হচ্ছে। রিপোর্টে কলম্বিয়া ও পানামার মধ্যবর্তী এলাকার ড্যারিয়েন গ্যাপ নামে একটি গভীর বনের কথা উল্লেখ করা হয়। ড্যারিয়ান গ্যাপের ঘন বনভূমি, পাহাড়, জলাধার পাড়ি দিতে গিয়ে গত ১০ বছরে বাংলাদেশের সহ¯্রাধিক যুবকের মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে। নোয়াখালী, ফেনী, কুমিল্লাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে এসব হতভাগ্য যুবকের বাড়ি। তারা অনাহারে, বিষধর সাপের ছোবলে এবং জাগুয়ারসহ নানা বন্যপ্রাণীর আক্রমণে মারা পড়ে।
যেভাবে পাচার হয়
পাচারকারী চক্রটি মূলত মানবপাচারে পুরোনো ‘ডঙ্কি ফ্লাইট’- (বিভিন্ন দেশে থেমে থেমে যাত্রা) পদ্ধতির আশ্রয় নেয়। পাচারকারী সিন্ডিকেটের প্রতিনিধিরা প্রথমে বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে মানুষ সংগ্রহ করে। এরপর তাদের আনা হয় ঢাকায়। ঢাকা থেকে ইথিওপিয়ার গুয়ারহোলস বিমানবন্দর ব্যবহার করে ট্রানজিট হিসেবে। এরপর সেখান থেকে ব্রাজিলের সাও পওলো পর্যন্ত আসে বিমানে করে। ব্রাজিল থেকে এক হাজার ডলার খরচ করে ইকুয়েডরের কুইটো পর্যন্ত যায় পাচারের শিকার মানুষেরা। তাদের সঙ্গে পাচারকারী সিন্ডিকেটের প্রতিনিধিরা থাকেন। পরে ইকুয়েডরের কুইটো থেকে কলম্বিয়ার সীমান্তবর্তী শহর টাল্কানে নিয়ে যায় বাসে করে। সেখানে এক দিন লুকিয়ে রেখে ওদের বাসে করে টার্বোতে নেওয়া হয়। টার্বোতে পৌঁছার পর নৌপথে গালফ অব উরাবা পেরিয়ে কলম্বিয়ার দস্যু নিয়ন্ত্রিত শহর কাপুরগুয়ানায় পৌঁছে পাচারের শিকার মানুষেরা। এরই মধ্যে প্রত্যেক রুটে রুটে পাচারকারী চক্রের প্রতিনিধি পরিবর্তন হয়। অর্থাৎ একেক প্রতিনিধির দায়িত্ব একেকটি রুট পার করে দেওয়া। প্রতিনিধি হয়ে কাজ করেন ব্রাজিল, কোস্টারিকা বা ইকুয়েডরের নাগরিকেরা। তারা নিজেদের স্থানীয় ট্রাভেল এজেন্ট হিসেবে পরিচয় দেয়। কাপুরগুয়ানা থেকে ড্যারিয়েন গ্যাপ বন অতিক্রম করতে হয় পাচারের শিকার বাংলাদেশীদের। বনটি ১০০ কিলোমিটার দীর্ঘ ও গভীর। এই জঙ্গল অতিক্রম সহজ নয়। এই বনেই অনেক বাংলাদেশী মারা পড়েছে। তাদের লাশ সেখানে ফেলে রেখে অন্যরা চলে যায়। এই জঙ্গলে রয়েছে পানামার ডাকাত দলের আনাগোনা। এদের শিকার হয়েও অনেকে প্রাণ হারিয়েছেন। ডাকাতরা ভাগ্য বদলের আশায় রওনা হওয়া বাংলাদেশীদের কাছ থেকে কেড়ে নেয় সঙ্গে থাকা মুদ্রা। অনেকে সর্বস্ব খুইয়ে ফের ফিরে আসে কলম্বিয়ার কাপুরগুয়ানায়। তারপর বাংলাদেশে ফোন করে আত্মীয়দের কাছ থেকে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা আনে। আবার তারা রওনা দেয়। ড্যারিয়েন গ্যাপ পেরিয়ে বাসে করে পানামায় পৌঁছে। পানামা থেকে বাসে লুকিয়ে কোস্টারিকা পর্যন্ত পৌঁছে। কোস্টারিকা পৌঁছাতে প্রায় ২ হাজার ডলার খরচ হয় জনপ্রতি। কোস্টারিকার পশ্চিম সীমান্তে যেতে পুলিশের চেকপোস্টে প্রতি অনুপ্রবেশকারীদের গুনতে হয় ৩৫ ডলার। এরপর সূর্যাস্তের পর নৌকায় প্রায় ৩ ঘণ্টা পথ পাড়ি দিয়ে নিকারাগুয়ার মূল ভূখন্ড দিয়ে হুন্ডুরাস সীমান্তে পৌঁছে। এ পর্যন্ত আসতে দুইটি চেকপোস্টে ৪০ ডলার দিতে হয় জনপ্রতি। এরপর বাসে করে তারা মূল হুন্ডুরাস ঢোকে। সেখান থেকে গুয়াতেমালা পৌঁছার জন্য আরেকটি জঙ্গল ছয় ঘণ্টা হেঁটে পাড়ি দিতে হয়। এই জঙ্গলে ডাকাতের কবলে পড়লে জনপ্রতি আরো ৪০ ডলার গুনতে হয়। সেখান থেকে পাচারের শিকার ব্যক্তিরা যায় মেক্সিকো। মেক্সিকো থেকে আমেরিকা যাওয়ার জন্য জাল কাগজপত্র বানাতে আরেকটি সিন্ডিকেটের শরণাপন্ন হতে হয়। মেক্সিকোতে অবস্থান করার সময় সেখানে জমির মালিকরা অনুপ্রবেশকারীদের সস্তায় শ্রমিক হিসেবে খেতে কাজ করায়। আমেরিকা ও মেক্সিকো সীমান্ত ৯ ভাগে বিভক্ত। সবচেয়ে ছোট সীমান্ত এল সেন্ট্রো—যা আমেরিকার অ্যারিজোনা-ক্যালফোর্নিয়া সীমাšেন্তর পশ্চিমে প্রায় ১০০ কিলোমিটার বিস্তৃত। এই সীমান্তের এলপেসো, নোগালিস, বাজা ক্যালফোর্নিয়া ও সোনোরান মরুভূমি। সোনোরান মরুভূমি পাড়ি দিলেই আমেরিকান সীমান্ত। কিন্তু সোনোরান মরুভূমি এতটাই ভয়ঙ্কর যে, সেটা পাড়ি দিতে গিয়ে অনেকেই মারা যায়। ১০০ কিলোমিটার হেঁটে পাড়ি দিতে হয়। এই মরুভূমি থেকে মেক্সিকান ও আমেরিকান পুলিশ মাঝে মধ্যেই বাংলাদেশীদের লাশ উদ্ধার করে। (ইত্তেফাক)

Tags: US Come by 11Dangerous Route_25 Dec 2019
Previous Post

চলে গেলেন ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ

Next Post

‘অচিন পাখি’ ঢাকায়

Related Posts

স্বাধীন কমিশন চায় জাতিসংঘ
বাংলাদেশ

স্বাধীন কমিশন চায় জাতিসংঘ

by হক কথা
আগস্ট ১৮, ২০২২
গার্ডার দুর্ঘটনা: ক্রেনচালকসহ ৯ জন গ্রেফতার
বাংলাদেশ

গার্ডার দুর্ঘটনা: ক্রেনচালকসহ ৯ জন গ্রেফতার

by হক কথা
আগস্ট ১৮, ২০২২
আন্দোলনের গতি হঠাৎ পালটে যেতে পারে
বাংলাদেশ

আন্দোলনের গতি হঠাৎ পালটে যেতে পারে

by হক কথা
আগস্ট ১৮, ২০২২
নির্বাচনে সভা-সমাবেশ, মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া জরুরি : মিশেল ব্যাচেলেট
বাংলাদেশ

নির্বাচনে সভা-সমাবেশ, মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া জরুরি : মিশেল ব্যাচেলেট

by হক কথা
আগস্ট ১৮, ২০২২
কে-টু দুর্গম পর্বত, বেশ কয়েকবার আঘাতও পেয়েছি: ওয়াসফিয়া
বাংলাদেশ

কে-টু দুর্গম পর্বত, বেশ কয়েকবার আঘাতও পেয়েছি: ওয়াসফিয়া

by হক কথা
আগস্ট ১৮, ২০২২
Next Post

‘অচিন পাখি’ ঢাকায়

নতুন কমিটির অভিষেক ২৮ ডিসেম্বর

সর্বশেষ খবর

প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে অনেক এগিয়ে লিজ ট্রাস

প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে অনেক এগিয়ে লিজ ট্রাস

আগস্ট ১৮, ২০২২
বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতির বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতির বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

আগস্ট ১৮, ২০২২
‘হাওয়া’র পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা

‘হাওয়া’র পরিচালকের বিরুদ্ধে মামলা

আগস্ট ১৮, ২০২২
স্বাধীন কমিশন চায় জাতিসংঘ

স্বাধীন কমিশন চায় জাতিসংঘ

আগস্ট ১৮, ২০২২
গার্ডার দুর্ঘটনা: ক্রেনচালকসহ ৯ জন গ্রেফতার

গার্ডার দুর্ঘটনা: ক্রেনচালকসহ ৯ জন গ্রেফতার

আগস্ট ১৮, ২০২২
মাঙ্কিপক্সের নাম বদলে ‘ট্রাম্পের’ নামে রাখার প্রস্তাব

মাঙ্কিপক্সের নাম বদলে ‘ট্রাম্পের’ নামে রাখার প্রস্তাব

আগস্ট ১৮, ২০২২
আন্দোলনের গতি হঠাৎ পালটে যেতে পারে

আন্দোলনের গতি হঠাৎ পালটে যেতে পারে

আগস্ট ১৮, ২০২২
নির্বাচনে সভা-সমাবেশ, মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া জরুরি : মিশেল ব্যাচেলেট

নির্বাচনে সভা-সমাবেশ, মত প্রকাশের সুযোগ দেওয়া জরুরি : মিশেল ব্যাচেলেট

আগস্ট ১৮, ২০২২
ADVERTISEMENT
হককথা

Editor: ABM Salahuddin Ahmed
Ass. Editor: Samiul Islam

Mailing Address: 87-50 Kingston Pl,
Apt #5H, Jamaica, NY 11432
Contact: +1 347-848-3834
E-mail: hakkathany@gmail.com
Published by WEEKLY HAKKATHA Inc.

আজকের দিন-তারিখ

  • বৃহস্পতিবার (সকাল ৯:৩৯)
  • ১৮ই আগস্ট, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
  • ১৯শে মহর্‌রম, ১৪৪৪ হিজরি
  • ৩রা ভাদ্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ (শরৎকাল)

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১২৩৪৫৬৭
৮৯১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০৩১  

হককথা বিশেষ সংখ্যা

  • Terms
  • Policy
  • Contact Us

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.

No Result
View All Result
  • হক কথা
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • ক্লাসিফাইড
  • এক স্লিপ
  • আরো খবর
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • ইতিহাসের এই দিনে
    • জাতিসংঘ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • মিডিয়া
    • মুক্তাঙ্গন
    • লাইফ স্টাইল
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাতকার
    • সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • স্মরণ

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.