জ্যামাইকার বাসা থেকে আ.লীগ নেতা মিঠু’র লাশ উদ্ধার
- প্রকাশের সময় : ১০:৪৩:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ ফেব্রুয়ারী ২০১৫
- / ৯৮৮ বার পঠিত
নিউইয়র্ক: কমিউনিটির পরিচিতমুখ, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য জসিম উদ্দিন মিঠু আর নেই (ইন্নালিল্লাহি……..রাজেউন)। তার বয়স হয়েছিল ৩৮ বছর। ৮ ফেব্রুযারী রোববার দুপুরে জ্যামাইকার বাসা থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। তার মৃত্যুর কারণ জানা যায়নি। ময়না তদন্তের জন্য মিঠুর মরদেহ সন্ধ্যায় জ্যামাইকা মেডিকেল সেন্টারে নেয়া হয়েছে। মিঠুর মৃত্যুতে নিউইয়র্কের বাংলাদেশী কমিউনিটিতে শোকের ছায়া নেমে আসা।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলা শহরের মেড্ডা এলাকার সন্তান মিঠু ১৯৯৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র আসেন। সেই থেকে বসবাস করছিলেন জ্যামাইকায়। বর্তমানে জ্যামাইকার ১৭৭-৪০ ১০৫ এভিনিউ ঠিকানায় এক বেডরুমের বাসায় একাকী বাস করছিলেন। মুজিব আদর্শের সৈনিক মিঠু ব্রাক্ষণবাড়িয়া সরকারী কলেজের নির্বাচিত জিএস ছিলেন। প্রবাসী জীবনে সক্রিয়ভাবে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের রাজনীতি ছাড়াও জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটি, বাংলাদেশ স্পোর্টস কাউন্সিল অব আমেরিকার সহ বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন। ছিলেন জ্যামাইকা যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। গত ৪/৬দিন ধরে মিঠুর কোন খবর পাওয়া যাচ্ছিলো না। ফোনেও তার হদিস মিলছিলো না।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া সোসাইটি ইউএসএ ইন্্ক’র সাধারণ সম্পাদক ইকবাল আহমেদ জানান, গত এক সপ্তাহ ধরে মিঠুকে পাওয়া যাচ্ছিলো না। তার ফোনে কল করেও তাকে মিলেনি। রোববার দুপুরে তার বাসায় এসে দরজা ভেঙ্গে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করার পর বিছানায় তার মহদেহ পাওয়া যায়। তিনি বলেন, মিঠু কখন, কবে, কিভাবে মৃত্যুর শিকার হন তা জানা যায়নি। তার ঘনিষ্ঠজনরা জানান মিঠু দীর্ঘদিন ধরে উচ্চ রক্তচাপে ভুগছিলেন। তার মরদেহের ময়না তদন্ত হলে জানা যাবে তিনি কিভাবে মারা গেছেন।
যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগের সভাপতি আজিজুল হক খোকন বলেন, ১ ফেব্রুয়ারী রোববার রাতে জ্যাকসন হাইটসে মিঠুর সাথে সর্বশেষ কথা হয়। এরপর রাত একটার দিকে তাকে আবার ফোন করলে মিঠু জানায় ‘আমার প্রেসার বেড়ে গেছে, শরীরটা ভালো লাগছে না, মেডিসিন নিয়ে বাসায় চলে এসেছি’। এরপর তাকে আর ফোনে পাওয়া যায়নি। একই কথা জানালেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমেদ। তিনি বলেন গত রোববার (১ ফেব্রুয়ারী) থেকে মিঠুকে ফোন করে পাওয়া যায়নি।
ইকবাল আহমেদ জানান, ময়না তদন্তের পর মিঠুর মরদেহ ফিউনারেল হোমে রাখা হবে এবং পরবর্তীতে ব্রাক্ষণবাড়িয়ায় পাঠানো হবে।
ব্রাক্ষণবাড়িয়া সোসাইটি ইউএস’র সাবেক সভাপতি, মিঠুর সম্পর্কে মামা সিরাজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, গত কয়েকদিন ধরে মিঠুর খোঁজ না পেয়ে রোববার দুপুরে তার বাসায় এসে ঘরের দরজা বন্ধ দেখে পুলিশে কল করি। পরবর্তীতে পুলিশ এসে জানালা দিয়ে দেখে বলেন যে, ঘরে কেউ নেই। পুলিশ চলে যাওয়ার পর আমরা আবার দরজা খোলার চেষ্টা করি এবং ঘরের ভিতরে গিয়ে বিছানায় মিঠুর মরদেহ দেখতে পাই। সাথে সাথে আবার পুলিশ কল করা হলে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে পুলিশ এসে মিঠুকে দেখে জানায় সে মারা গেছে।
মিঠুরা দুই ভাই এক বোন। বাংলাদেশে মা আর ভাই-বোন থাকেন। সুঠাম দেহের অধিকারী, তড়িৎকর্মা মিঠুর অকাল মৃত্যুর খবর শুনে বাংলাদেশ সোসাইটি, ব্রাক্ষণবাড়িয়া সোসাইটি ইউএস ইন্্ক ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, যুবলীগের সর্বস্তরের নেতা-কর্মী ছুটে যান তার বাসায়। শোকাহত কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ প্রকাশ করেন সমবেদনা। প্রশংসা করেন তার রাজনৈতিক আর সামাজিক কর্মকান্ডের।
জসিম উদ্দিন মিঠুর অকাল ও আকস্মিক মৃত্যুর খবর পেয়ে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে তার বাসায় ছুটে যান এবং সমবেদনা প্রকাশ করেন ডা. মাসুদুল হাসান, সরাফ সরকার, বাংলাদেশ সোসাইটি ইন্্ক নিউইয়র্কের সিনিয়র সহ সভাপতি ও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন দেওয়ান, লীগ অব আমেরিকার সভাপতি বেদারুল ইসলাম বাবলা, যুক্তরাষ্ট্র স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি নূরুজ্জামান সরদার, ব্রাক্ষণবাড়িয়া সোসাইটি ইউএস’র সভাপতি সৈয়দ এম কে জামান, সাবেক সভাপতি দবির হোসেন শামীম ও বাহার উদ্দিন খান, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা দস্তগীর, কমিউনিটি নেতা আতাউর রহমান সেলিম, নিউইয়র্ক ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল, নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ সভাপতি জাকারিয়া চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের আহ্বায়ক তরিকুল হায়দার চৌধুরী, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী বাহলুল সৈয়দ উজ্জল, জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, সাবেক সভাপতি মনির হোসেন, কসবা সোসাইটি ইউএসএ ইন্্ক’র প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি একেএম সফিকুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা সাইফুল্লাহ ভূঁইয়া প্রমুখ।
এদিকে রোববার সন্ধ্যায় জ্যামাইকার হিলসাইডস্থ স্টার কাবাব রেষ্টুরেন্টে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ব্রাক্ষণবাড়িয়া সোসাইটি ইউএসএ ইন্্ক’র নেতৃবৃন্দসহ কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ তাৎক্ষনিক সভায় মিলিত হয়ে শোক প্রকাশ করেন এবং মিঠুর জানাজা, মরদেহ দেশে প্রেরণসহ যাবতীয় করণীয় সম্পর্কে মতবিনিময় করেন। এসময় উল্লেখযোগ্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আকতার হোসেন, সহ সভাপতি সৈয়দ বসারত আলী, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমেদ, নিউইয়র্ক ষ্টেট আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী রেজাউল করীম চৌধুরী, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, নিউইয়র্ক ষ্টেট যুবলীগের সভাপতি জামাল হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক সেবুল মিয়া, ব্রাক্ষণবাড়িয়া সোসাইটি ইউএসএ ইন্্ক’র সভাপতি সৈয়দ এম কে জামান ও সাধারণ সম্পাদক ইকবাল আহমেদ, সাবেক সভাপতি দবির হোসেন শামীম প্রমুখ।
সভায় ১০ ফেব্রুয়ারী মঙ্গলবার মরহুম জসিম উদ্দিন খান মিঠুর নামাজে জানাজা এবং পরবর্তীতে তার মরদেহ ব্রাক্ষণবাড়িয়া প্রেরণের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়। জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টারে তার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
এছাড়াও কমিউনিটি নেতা নাসির আলী খান পল, যুক্তরাষ্ট্র জাসদ-এর সভাপতি আব্দুল মুসাব্বির ও সাধারণ সম্পাদক নূরে আলম জিকু, বাংলাদেশ স্পোর্টস কাউন্সিল অব আমেরিকার সভাপতি মহিউদ্দিন দেওয়ান ও সাধারণ সম্পাদক মিসবা আবদীন, বাংলাদেশ সোসাইটির কার্যকরী সদস্য সৈয়দ ইলয়াস খসরু আওয়ামী লীগ নেতা জসিম উদ্দিন খান মিঠুর আকাল মৃত্যুতে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করেছেন।
বাংলা পত্রিকা ও টাইম টিভি পরিবারের শোক: কমিউনিটির পরিচিত মুখ জসিম উদ্দিন খান মিঠুর অকাল মৃত্যুতে সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা ও টাইম টেলিভিশন পরিবারের পক্ষ থেকে গভীর শোক ও সমবেদনা প্রকাশ করে তার বিদেহী আতœার শান্তি কামনা করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র আ. লীগের গভীর শোক: যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের কার্যকরী পরিষদের সদস্য জসিম উদ্দিন খান মিঠুর অকাল মৃত্যুতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের শোক প্রকাশ করেছে। গত ৮ ফেব্রুয়ারী রোববার জ্যামাইকায় নিজ বাসায় তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃতুতে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগ একজন সৎ, আদর্শবান, ত্যাগী মুজিব সৈনিক হারালো। এক শোক বার্তায় যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আকতার হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদা জ্ঞাপন করেন। তার মৃতুতে আরো শোক প্রকাশ করেন বাংলাদেশ সফররত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি ড. সিদ্দিকুর রহমান সহ দলের সহ-সভাপতি যথাক্রমে এম ফজলুর রহমান, সৈয়দ বসারত আলী, মাহবুবুর রহমান, আবুল কাশেম, সামসুউদ্দিন আজাদ, মোহাম্মদ লুৎফুল করিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিজাম চৌধুরী, আব্দুস সামাদ আজাদ ও আইরিন পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমেদ, মহিউদ্দিন দেওয়ান, আব্দুল হাসিব মামুন, আব্দুর রহিম বাদশা ও চন্দন দত্ত, শাহ মোহাম্মদ বখতিয়ার, কাজী কয়েস, আবুল মনসুর খান, মুক্তিযোদ্ধা মুজাহিদুল ইসলাম, হাজী এনাম, মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী, সোলেমান আলী, শিরীন আক্তার দিবা, নূরে আলম চৌধুরী, এড্যাভোকেট আবদুর রহমান মামুন, জাহাঙ্গীর হোসেন, এম এ করিম জাহাঙ্গীর, আশরাফুর জামান, জালাল উদ্দিন রুমি, কাজী মনিরুল হক, দেওয়ান বজলু, মাহবুবুর রহমান টুকু, তৈয়বুর রহমান টনি, আব্দুল মালেক, শাহানারা রহমান, সেফু রহমান, হিন্দুল কাদের বাপ্পা, ওয়াহিদুর রহমান মুক্তা, সোহরাব সরকার, হাজী জহিরুল ইসলাম, শরীফ কামরুল হীরা, আনোয়ার হোসেন, রুহেল চৌধুরী, শামসুল আবেদীন, মোস্তফা কামাল পাশা, আজিজুর রহমান সাবু, মঈনুল হোসেন, রফিকুল ইসলাম পাটোয়ারী, আক্তার আহমেদ চৌধুরী, হাজী নিজাম উদ্দিন, আবুল কাশেম, নূর নবী চৌধুরী, আতাউল গণি আসাদ, হোসেন সোহেল রানা, আশাফ মাসুক, শাহজান চৌধুরী, খোরশেদ খোন্দকার, মহসিন রিপন, নুরুল আফসার সেন্টু, আলী হোসেন গজনবী, আমিনুল ইসলাম কলিংকস, আজহার ইসলাম লিটন, রফিকুল ইসলাম খাজা,মজিবুল মাওলা, আবুল হোসেন, এম এ আলম বিপ্লব, শহীদ কামরুল ইসলাম হীরা, আবদুল হামিদ, রমেশ নাথ, তোফায়েল আহমদ চৌধুরী, আহমদ মোস্তফা চৌ. পারভেজ, লিটন আহমেদ, নুরুল ইসলাম নজরুল, আবু তাহের, এ কে চৌধুরী, মোহাম্মদ লিটন, কোরবান আলী, মোহাম্মদ আলম, নজমুল ইসলাম, মোহাম্মদ বেলাল, আব্দুস সালাম, মোহাম্মদ তুলন, আব্দুল হান্নান, স্টেট আওয়ামী লীগের সভাপতি মুজিবুর রহমান মিয়া, সাধারণ সম্পাদক শাহীন আজমল, সহ সভাপতি হারুন ভূইয়া, কামাল আহমেদ, শেখ আতিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ মনির হোসেন, সৈয়দ আতিকুর রহমান, এম এইচ মতিন, স্বীকৃতি বড়–য়া, লুৎফুর রহমান সুইট, ওয়ালি হোসেন, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগের সভাপতি মিসবাহ আহমেদ, সহ-সভাপতি আবু তাহের, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ ফরিদ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক সাইদুর রব খান জামাল, প্রচার সম্পাদক গণেশ কীর্তনীয়া, নিউইয়র্ক স্টেট যুবলীগের সহ-সভাপতি রিন্টু লাল দাস, সাধারণ সম্পাদক সেবুল মিয়া ও যুগ্ম সম্পাদক রহিমুজ্জামান সুমন, ব্রুকলীন যুবলীগের সহ-সভাপতি মোশেদ আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির, সদস্য মোহাম্মদ মারশাল, যুক্তরাষ্ট্র কৃষকলীগ সাধারণ সম্পাদক আলী আক্কাস, যুক্তরাষ্ট্র শ্রমিক লীগ সভাপতি কাজী আজিজুল হক খোকন, টি মোল্লা, লস্কর জুয়েল, এম এ আলম, ইলিয়র রহমান, সাইকুল ইসলাম, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোহাম্মদ শাখাওয়াত বিশ্বাস, দুরুদ মিয়া রণেল, সুবল দেব নাথ, কবির আলী, আনিসুজ্জামান সবুজ, অতুল প্রসাদ রায়, সোহেল আহমেদ, মোহাম্মদ তুরাণ, ছাত্রলীগের সভাপতি জে এ জয়, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, গোলাম মোস্তফা, রায়হান, জনি, নাহিদ জামান প্রমুখ।