নিউইয়র্ক ১০:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ৯ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ঐক্যবদ্ধ জেবিবিএ’র জমকালো অভিষেক

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪৫:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৬
  • / ৭০৬ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: একটা সময় নিউইয়র্কে বাংলাদেশী ছিল হাতে গোনা কয়কেজন। জ্যাকসন হাইটসে মেঘনা নামের একটি বাংলাদেশী গ্রোসারি দোকান ছিল কেবল। আজকে ভাবতে ভালো লাগে পুরো জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশীদের আড্ডাখানায় রূপ নিয়েছে। এমন মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন। এসময়ে তিনি বলেন, বলতে গেলে জ্যাকসন হাইটস এখন পরিণত হয়েছে এক টুকরো বাংলাদেশে। যুক্তরাষ্ট্রের বেশীরভাগ বাংলাদেশীরা বাস করছেন নিউইয়র্কে। যারা দেশকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। ৫ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাতে কুইন্সের উডসাইডে অবস্থিত গুলশান টেরেসে অনুষ্ঠিত ‘জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন’ (জেবিবিএ)-এর নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন।
উল্লেখ্য, ১৯৯৭ সালে প্রবাসী বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের গড়া জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠার পর আধপিত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মাঝখানে দু’টি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় জেবিবিএ। এরপর একই নামে দু’টি সংগঠন পরিচালতি হয়ে আসছিল। ফলে, নিজেদের স্বার্থ বিবেচনা করে এবং জ্যাকসন হাইটসের ঐতিহ্যকে রক্ষায় সাবকে কয়েকজন ব্যবসায়ী নেতা এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের উদ্যেগে এই প্রথম ঐক্যবদ্ধ জেবিবিএ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গেল বছরের ২০ ডিসেম্বর। নির্বাচনে জয়-পরাজয় মেনে নিয়ে উভয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
প্রথমবারের মতো জ্যাকসন হাইটস’র সকল ব্যবসায়ীদের উদ্যেগে অনুষ্ঠিত সেই ভোটগ্রহন শেষে মহাধুমধামে দায়িত্ব পাওয়া নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানকে ঘিরে সংশ্লিষ্টদের আগ্রহের কমতি ছিলনা। এতে অংশ নেন জ্যাকসন হাইটস’র প্রায় ৪ শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক/প্রতিনিধি, মূলধারার রাজনীতিবিদ, কমিউনিটি নেতা’সহ অসংখ্য প্রবাসী বাংলাদেশী। যার ফলে পুরো গুলশান টেরেস কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। এই আয়োজনে পরাজিত প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী কামরুল ইসলাম’সহ অন্যান্য প্রার্থীদের উপস্থিতিও ছিল বেশ প্রাণবন্ত। যা উপস্থিত কমিউনিটি নেতা’সহ সবার দৃষ্টি কাড়ে। এসময়ে বিজয়ী প্রার্থীদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জেবিবিএ’র জন্য কাজ করার অঙ্গিকার সাবেক ও বর্তমান কমিটির নেতারা।
২০১৬-১৭ সালের জন্য দায়িত্ব পাওয়া সভাপতি জাকারিয়া মাসুদ জিকো এবং সাধারণ সম্পাদক তারেক মাসুদ’সহ ১৫ সদস্যের নতুন এই কমিটির নেতাদের ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করে নেন সংগঠনের সাবেক নেতা, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য’সহ প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীরা। এসময়ে টাইম টেলিভিশন ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র পক্ষে ব্যবসায়ী নেতাদের ফুল দিয়ে অভিনন্দান জানান টাইম টিভি সিইও এবং বাংলা পত্রিকার সম্পাদক আবু তাহের এবং সৈয়দ ইলিয়াস খসরু প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি কনাসল জেনারেল শামীম আহসান ছাড়াও মূলধারার রাজনীতিবিদদের মধ্যে ছিলেন নিউইয়র্কের সাবেক কম্পট্রোলার জন ল্যু, কুইন্সের স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, স্টেট সিনেটর, অ্যাসেম্বলীম্যান ও কাউন্সিলম্যনরা। অনুষ্ঠানে মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন জেবিবিএ সভাপতি জাকারিয়া মুসদ জিকো, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ শাহ্নেওয়াজ, সহ-সভাপতি মোল্লা এম এ মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তারেক হাসান খান, যুগ্ম-সম্পাদক ফাহাদ সোলায়মান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ সেলিম হারুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল ইসলাম (জাকির), আপ্যায়ন ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান (জিলানী), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাজ্জাদ হোসাইন। অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ হোসাইন বাদশা। আর কার্যকরী সদস্যদের মধ্যে ছিলেন কামরুজ্জামান বাচ্চু, শেখ এম. হোসাইন (মোশাররফ), এসএমএ হাসান, আব্দুল আলিম এবং মোহাম্মদ আলী (লিয়াকত) প্রমুখ।
অভিষেক অনুষ্ঠানের কনভেনার শাহ্নেওয়াজ এবং মেম্বার সেক্রেটারি ফাহাদ সোলাইমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার করেন, সভাপতি জাকারিয়া মাসুদ জিকো ও সাধারণ সম্পাদক তারেক হাসান’সহ সংগঠনের সাবেক এবং বর্তমান কমিটির নেতারা। সভাপতির বক্তব্যে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বিনা সুদে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার ঋণ সহায়তা প্রদান, জ্যাকসন হাইটসে একটি বড় মাপের মসজিদ নির্মাণ’সহ খুব শিগগিরই একটি স্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপনের ঘোষণাও দেন জিকো। একই সাথে জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ এভিনিউ-কে বাংলদেশ ওয়েতে রূপান্তরের আশ্বাস দিলে উপস্থিত সবাই করতালি দিয়ে তা বরণ করে নেন।
আশরাফুল হাসান বুলবুলের সঞ্চানায় উপস্থাপনায় সহযোগিতা করেন সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান (জিলানী)। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্থানীয় শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবশেনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় জেবিবিএ’র নেতাদের ব্যতিক্রমি এই অভিষেক অনুষ্ঠান। একই সাথে ছিল নৈশভোজ আয়োজন। যদিও সন্ধার পর শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠান গড়ায় মধ্যরাত পর্যন্ত। (সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

ঐক্যবদ্ধ জেবিবিএ’র জমকালো অভিষেক

প্রকাশের সময় : ১১:৪৫:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী ২০১৬

নিউইয়র্ক: একটা সময় নিউইয়র্কে বাংলাদেশী ছিল হাতে গোনা কয়কেজন। জ্যাকসন হাইটসে মেঘনা নামের একটি বাংলাদেশী গ্রোসারি দোকান ছিল কেবল। আজকে ভাবতে ভালো লাগে পুরো জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশীদের আড্ডাখানায় রূপ নিয়েছে। এমন মন্তব্য করেছেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশ মিশনের স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন। এসময়ে তিনি বলেন, বলতে গেলে জ্যাকসন হাইটস এখন পরিণত হয়েছে এক টুকরো বাংলাদেশে। যুক্তরাষ্ট্রের বেশীরভাগ বাংলাদেশীরা বাস করছেন নিউইয়র্কে। যারা দেশকে নিয়ে গেছেন এক অনন্য উচ্চতায়। ৫ ফেব্রুয়ারী শুক্রবার রাতে কুইন্সের উডসাইডে অবস্থিত গুলশান টেরেসে অনুষ্ঠিত ‘জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন’ (জেবিবিএ)-এর নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন স্থায়ী প্রতিনিধি মাসুদ বিন মোমেন।
উল্লেখ্য, ১৯৯৭ সালে প্রবাসী বাংলাদেশী ব্যবসায়ীদের গড়া জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস অ্যাসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠার পর আধপিত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে মাঝখানে দু’টি ভাগে বিভক্ত হয়ে যায় জেবিবিএ। এরপর একই নামে দু’টি সংগঠন পরিচালতি হয়ে আসছিল। ফলে, নিজেদের স্বার্থ বিবেচনা করে এবং জ্যাকসন হাইটসের ঐতিহ্যকে রক্ষায় সাবকে কয়েকজন ব্যবসায়ী নেতা এবং প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীদের উদ্যেগে এই প্রথম ঐক্যবদ্ধ জেবিবিএ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় গেল বছরের ২০ ডিসেম্বর। নির্বাচনে জয়-পরাজয় মেনে নিয়ে উভয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার করেন।
প্রথমবারের মতো জ্যাকসন হাইটস’র সকল ব্যবসায়ীদের উদ্যেগে অনুষ্ঠিত সেই ভোটগ্রহন শেষে মহাধুমধামে দায়িত্ব পাওয়া নতুন কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানকে ঘিরে সংশ্লিষ্টদের আগ্রহের কমতি ছিলনা। এতে অংশ নেন জ্যাকসন হাইটস’র প্রায় ৪ শতাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিক/প্রতিনিধি, মূলধারার রাজনীতিবিদ, কমিউনিটি নেতা’সহ অসংখ্য প্রবাসী বাংলাদেশী। যার ফলে পুরো গুলশান টেরেস কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে যায়। এই আয়োজনে পরাজিত প্যানেলের সভাপতি প্রার্থী আবুল ফজল দিদারুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী কামরুল ইসলাম’সহ অন্যান্য প্রার্থীদের উপস্থিতিও ছিল বেশ প্রাণবন্ত। যা উপস্থিত কমিউনিটি নেতা’সহ সবার দৃষ্টি কাড়ে। এসময়ে বিজয়ী প্রার্থীদের সাথে ঐক্যবদ্ধ হয়ে জেবিবিএ’র জন্য কাজ করার অঙ্গিকার সাবেক ও বর্তমান কমিটির নেতারা।
২০১৬-১৭ সালের জন্য দায়িত্ব পাওয়া সভাপতি জাকারিয়া মাসুদ জিকো এবং সাধারণ সম্পাদক তারেক মাসুদ’সহ ১৫ সদস্যের নতুন এই কমিটির নেতাদের ফুল ও ক্রেস্ট দিয়ে বরণ করে নেন সংগঠনের সাবেক নেতা, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য’সহ প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ীরা। এসময়ে টাইম টেলিভিশন ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র পক্ষে ব্যবসায়ী নেতাদের ফুল দিয়ে অভিনন্দান জানান টাইম টিভি সিইও এবং বাংলা পত্রিকার সম্পাদক আবু তাহের এবং সৈয়দ ইলিয়াস খসরু প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশেষ অতিথি কনাসল জেনারেল শামীম আহসান ছাড়াও মূলধারার রাজনীতিবিদদের মধ্যে ছিলেন নিউইয়র্কের সাবেক কম্পট্রোলার জন ল্যু, কুইন্সের স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, স্টেট সিনেটর, অ্যাসেম্বলীম্যান ও কাউন্সিলম্যনরা। অনুষ্ঠানে মঞ্চে উপবিষ্ট ছিলেন জেবিবিএ সভাপতি জাকারিয়া মুসদ জিকো, সিনিয়র সহ-সভাপতি মোহাম্মদ শাহ্নেওয়াজ, সহ-সভাপতি মোল্লা এম এ মাসুদ, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ তারেক হাসান খান, যুগ্ম-সম্পাদক ফাহাদ সোলায়মান, কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ সেলিম হারুন, সাংগঠনিক সম্পাদক আতিকুল ইসলাম (জাকির), আপ্যায়ন ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান (জিলানী), প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাজ্জাদ হোসাইন। অনুষ্ঠানে অনুপস্থিত ছিলেন দপ্তর সম্পাদক মাহমুদ হোসাইন বাদশা। আর কার্যকরী সদস্যদের মধ্যে ছিলেন কামরুজ্জামান বাচ্চু, শেখ এম. হোসাইন (মোশাররফ), এসএমএ হাসান, আব্দুল আলিম এবং মোহাম্মদ আলী (লিয়াকত) প্রমুখ।
অভিষেক অনুষ্ঠানের কনভেনার শাহ্নেওয়াজ এবং মেম্বার সেক্রেটারি ফাহাদ সোলাইমানের সার্বিক তত্ত্বাবধানে শুভেচ্ছা বক্তব্যে ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার করেন, সভাপতি জাকারিয়া মাসুদ জিকো ও সাধারণ সম্পাদক তারেক হাসান’সহ সংগঠনের সাবেক এবং বর্তমান কমিটির নেতারা। সভাপতির বক্তব্যে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের বিনা সুদে সর্বোচ্চ ৫ হাজার ডলার ঋণ সহায়তা প্রদান, জ্যাকসন হাইটসে একটি বড় মাপের মসজিদ নির্মাণ’সহ খুব শিগগিরই একটি স্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপনের ঘোষণাও দেন জিকো। একই সাথে জ্যাকসন হাইটসের ৩৭ এভিনিউ-কে বাংলদেশ ওয়েতে রূপান্তরের আশ্বাস দিলে উপস্থিত সবাই করতালি দিয়ে তা বরণ করে নেন।
আশরাফুল হাসান বুলবুলের সঞ্চানায় উপস্থাপনায় সহযোগিতা করেন সাংস্কৃতিক সম্পাদক মোহাম্মদ হাসান (জিলানী)। সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্থানীয় শিল্পীদের মনোমুগ্ধকর সাংস্কৃতিক পরিবশেনার মধ্য দিয়ে শেষ হয় জেবিবিএ’র নেতাদের ব্যতিক্রমি এই অভিষেক অনুষ্ঠান। একই সাথে ছিল নৈশভোজ আয়োজন। যদিও সন্ধার পর শুরু হওয়া এই অনুষ্ঠান গড়ায় মধ্যরাত পর্যন্ত। (সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা)