নিউইয়র্ক ০৭:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সেনা সদস্যরা উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অংশীদার: প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের ৪০তম বার্ষিকী-২০১৫ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:১৩:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুলাই ২০১৫
  • / ১০৯৯ বার পঠিত

ঢাকা: সেনা সদস্যদের সকল কাজে এগিয়ে যাওযার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য এ উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অংশীদার। আপনারা সর্বোচ্চ দেশপ্রেম ও কর্তব্যপরায়নতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন। রোববার (৫ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসে পিজিআর সদর দফতরে স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের ৪০তম বার্ষিকী-২০১৫ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। ভারপ্রাপ্ত কমান্ডডেন্ট কর্নেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হারুন এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তিন বাহিনীর প্রধান, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ ও সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্বনামধন্য ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান ‘স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট’ এর ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিশ্বের বুকে একটি মর্যাদাপূর্ণ বাহিনীতে পরিণত করবেন। তিনি বলেন, কার্যকর কমান্ড চ্যানেল সেনাবাহিনীতে যে কোন কাজ সমাধানে মুখ্য ভূমিকা রাখে। নেতৃত্বের প্রতি সম্পূর্ণ আস্থা রেখে সকল কাজে আপনারা এগিয়ে যাবেন এই আমার প্রত্যাশা। একই সাথে আমি আশা করি, সকল কমান্ডারগণও তাদের অধীনস্থদের প্রতি সব সময়ই প্রয়োজনীয় মনোযোগ বজায় রাখবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। আমি আশা করি, আপনারা তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও পেশাগত অনুশীলন চালিয়ে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী সেনাবিহনীর পূর্বসূরী যাঁরা কর্তব্য পালনকালে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মাধ্যমে এ রেজিমেন্টের ইতিহাসকে গৌরবোজ্জ্বল করেছেন এবং আমি প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বলেন, দেশের রাষ্ট্র প্রধান ও সরকার প্রধানের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আপনাদের একাগ্রতা ও আত্মোৎসর্গের মনোভাব যেন চিরদিন বজায় থাকে এ প্রত্যাশা করছি। (দৈনিক যুগান্তর)

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

সেনা সদস্যরা উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অংশীদার: প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের ৪০তম বার্ষিকী-২০১৫ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী হাসিনা

প্রকাশের সময় : ০৮:১৩:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৫ জুলাই ২০১৫

ঢাকা: সেনা সদস্যদের সকল কাজে এগিয়ে যাওযার প্রত্যাশা ব্যক্ত করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য এ উন্নয়ন অগ্রযাত্রার অংশীদার। আপনারা সর্বোচ্চ দেশপ্রেম ও কর্তব্যপরায়নতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নেবেন। রোববার (৫ জুলাই) বিকেলে ঢাকা সেনানিবাসে পিজিআর সদর দফতরে স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের ৪০তম বার্ষিকী-২০১৫ অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন। ভারপ্রাপ্ত কমান্ডডেন্ট কর্নেল মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর হারুন এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন। প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, তিন বাহিনীর প্রধান, প্রিন্সিপাল স্টাফ অফিসার, বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ ও সেনাবাহিনীর কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্বনামধন্য ও ঐতিহ্যবাহী প্রতিষ্ঠান ‘স্বতন্ত্র প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট’ এর ৪০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন অনুষ্ঠানে আপনাদের মাঝে উপস্থিত হতে পেরে আমি অত্যন্ত আনন্দিত।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনারা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে বিশ্বের বুকে একটি মর্যাদাপূর্ণ বাহিনীতে পরিণত করবেন। তিনি বলেন, কার্যকর কমান্ড চ্যানেল সেনাবাহিনীতে যে কোন কাজ সমাধানে মুখ্য ভূমিকা রাখে। নেতৃত্বের প্রতি সম্পূর্ণ আস্থা রেখে সকল কাজে আপনারা এগিয়ে যাবেন এই আমার প্রত্যাশা। একই সাথে আমি আশা করি, সকল কমান্ডারগণও তাদের অধীনস্থদের প্রতি সব সময়ই প্রয়োজনীয় মনোযোগ বজায় রাখবেন।
শেখ হাসিনা বলেন, নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনে প্রশিক্ষণের কোন বিকল্প নেই। আমরা প্রতিটি ক্ষেত্রে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেছি। আমি আশা করি, আপনারা তথ্য-প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও পেশাগত অনুশীলন চালিয়ে যাবেন।
প্রধানমন্ত্রী সেনাবিহনীর পূর্বসূরী যাঁরা কর্তব্য পালনকালে সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের মাধ্যমে এ রেজিমেন্টের ইতিহাসকে গৌরবোজ্জ্বল করেছেন এবং আমি প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের সকল শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বলেন, দেশের রাষ্ট্র প্রধান ও সরকার প্রধানের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে আপনাদের একাগ্রতা ও আত্মোৎসর্গের মনোভাব যেন চিরদিন বজায় থাকে এ প্রত্যাশা করছি। (দৈনিক যুগান্তর)