নিউইয়র্ক ০৮:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

সিসিসি নির্বাচন’২০১৫ : মনজু খরচ করবেন ৩০ লাখ, সোলায়মান ২৮, নাছির ২৭ লাখ!

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৫২:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ এপ্রিল ২০১৫
  • / ১০৪২ বার পঠিত

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মনজুর আলম ও আ জ ম নাছির নির্বাচনী খরচ জোগাবেন নিজস্ব তহবিল থেকেই। আর অন্যরা তাঁদের নির্বাচনী ব্যয়ের বড় অংশ আত্মীয়-স্বজন থেকে দানবাবদ গ্রহণ করবেন। নিজের বাৎসরিক আয়ের চারগুণ টাকাও খরচ করবেন কেউ কেউ! মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া প্রার্থীদের কাগজপত্র ঘেঁটে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রার্থীদের মধ্যে অর্থবিত্তে সবচেয়ে ‘ধনী প্রার্থী’ বিএনপি সমর্থিত সদ্যবিদায়ী মেয়র এম মনজুর আলম। সম্ভাব্য নির্বাচনী ব্যয়ে তিনি অন্য সবাইকে ছাড়িয়ে যাবেন। তিনি নির্বাচনী বিধিমালা অনুযায়ী মেয়র প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত পুরো ৩০ লাখ টাকা খরচ করবেন আসন্ন নির্বাচনে। আর ২৭ লাখ টাকার সম্ভাব্য ব্যয়ের ঘোষণা দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত আ জ ম নাছির উদ্দিন। পেশায় ব্যবসায়ী মনজু ও নাছির নিজস্ব তহবিল থেকে পুরো নির্বাচনী ব্যয় করবেন বলে মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া ফরমে উল্লেখ করেছেন।
এদিকে জাতীয় পার্টি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে খরচের ২৮ লাখ টাকার তহবিলের ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে তিনি নিজস্ব তহবিল থেকে দেবেন ১০ লাখ টাকা। রিটার্নিং অফিসারের কাছে জমা দেওয়া হলফনামায় সোলায়মান শেঠ তাঁর বাৎসরিক আয় উল্লেখ করেছেন ১০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। অর্থাৎ চসিক নির্বাচনী লড়াইয়ে ওই আয়ের প্রায় পুরোটাই খরচ করবেন তিনি।
প্রসঙ্গত, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা অনুযায়ী, মেয়র প্রার্থীরা ব্যক্তিগত ব্যয় দেড় লাখ এবং নির্বাচনী ব্যয় ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারবেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১০ সালের চসিক নির্বাচনে সবচেয়ে কম মাত্র ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ের ঘোষণা দিয়েছিলেন শিল্পপতি এম মনজুর আলম। তবে এবার পুরো ৩০ লাখ টাকাই তিনি খরচ করবেন নির্বাচনে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা খরচ হবে ১৩ লাখ ৫০ হাজার ৬০০ প্রচারপত্র (পোস্টার, লিফলেট, হ্যান্ডবিল, স্টিকার, ব্যানার ও ডিজিটাল ব্যানার) ছাপানো এবং তা সাঁটানোর কাজে। এছাড়া একটি কেন্দ্রীয় ও ১০টি নির্বাচনী ক্যাম্প স্থাপন ও আপ্যায়ন ব্যয়ে খরচ করবেন ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। এছাড়া ৭০০ কর্মীর জন্য প্রতিদিন জনপ্রতি ২০ টাকা করে ১৫ দিনে দুই লাখ ১০ হাজার টাকা আপ্যায়ন ব্যয় করবেন। তিনি গত বছর ৬৫ লাখ ২৩ হাজার ৫৯৪ টাকা আয়কর দিয়েছেন।
তবে কর্মীদের জন্য সবচেয়ে কম টাকা ব্যয় করবেন আ জ ম নাছির উদ্দিন। তিনি ১২০০ কর্মীর আপ্যায়নবাবদ বরাদ্দ রেখেছেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এছাড়া ৬ লাখ ২২ হাজার ৬০০টি প্রচারপত্র মুদ্রণ ও প্রচারণা ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৫০ টাকা। অফিস ও আপ্যায়ন ব্যয়বাবদ ৩ লাখ সাড়ে ৩১ হাজার টাকা ব্যয় করা হবে। এছাড়া ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে। এই ব্যবসায়ী নেতা গত বছর ১০ লাখ ৫৬ হাজার টাকা আয়কর দিয়েছেন।
তবে কর্মীদের জন্য সবচেয়ে উদার জাতীয় পার্টি নেতা সোলায়মান শেঠ! নির্বাচনী ব্যয়ের ১০ লাখ টাকা নিজস্ব তহবিল থেকে দিলেও বাকী ১৮ লাখ টাকা দান হিসেবে গ্রহণ করবেন দুই শিল্পপতি আত্মীয় থেকে। নির্বাচনী অফিস ও আপ্যায়নবাবদ তিনি খরচ করবেন ৮ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এছাড়া নির্বাচনী কাজে যে ১০০ কর্মী কাজ করবে তাদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে দুই লাখ টাকা।
তবে নির্বাচনে নিজের আয়ের প্রায় ৪ গুণ ব্যয়ের ঘোষণা দিয়েছেন আলোচিত প্রার্থী সৈয়দ সাজ্জাদ জোহা। হলফনামায় সাজ্জাদ জোহা নিজের আয় দেখিয়েছেন ১ লাখ ৯২ হাজার টাকা। আর জমা দেওয়া ফরমে নির্বাচনী ব্যয় দেখিয়েছেন সাড়ে ১২ লাখ টাকা। এর মধ্যে ব্যক্তিগত সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে ব্যয় করবেন ৭ লাখ টাকা। বাকী সাড়ে ৫ লাখ টাকা আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে দান হিসেবে গ্রহণ করবেন।
এছাড়া বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট নেতা এম এ মতিন নির্বাচনী তহবিল করছেন ৮ লাখ ১০ হাজার টাকার। এর মধ্যে নিজের তহবিল থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং আত্মীয়ের কাছ থেকে দান হিসেবে সাড়ে ৪ লাখ টাকা গ্রহণ করবেন। আর দল থেকে নির্বাচনী ব্যয় হিসেবে তাঁকে দেওয়া হবে আরও আড়াই লাখ টাকা।
তবে ফরমে কম টাকা উল্লেখ করলেও তাঁরা প্রয়োজনে বিধিমালায় উল্লেখিত অর্থ ব্যয় করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন সহকারী রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রার্থীর ব্যক্তিগত ও নির্বাচনী ব্যয়ের সম্ভাব্য উৎসের বিবরণী মনোনয়নপত্রের সাথে প্রার্থীদের দাখিল করতে হবে। এছাড়া নির্বাচনের পর গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ব্যয়ের রিটার্ন হলফনামাসহ দাখিল করতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ জন্য প্রার্থী নিজে কিংবা তাঁর নির্বাচনী এজেন্টের নামে যেকোনো তফসিলি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলে সেই অ্যাকাউন্ট থেকে নির্বাচনী ব্যয় করবেন। সেই অ্যাকাউন্ট নম্বর আগেই রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়ে দিতে হবে বলে তিনি জানান। দৈনিক কালের কন্ঠ)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

সিসিসি নির্বাচন’২০১৫ : মনজু খরচ করবেন ৩০ লাখ, সোলায়মান ২৮, নাছির ২৭ লাখ!

প্রকাশের সময় : ১১:৫২:২৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১ এপ্রিল ২০১৫

চট্টগ্রাম: চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী মনজুর আলম ও আ জ ম নাছির নির্বাচনী খরচ জোগাবেন নিজস্ব তহবিল থেকেই। আর অন্যরা তাঁদের নির্বাচনী ব্যয়ের বড় অংশ আত্মীয়-স্বজন থেকে দানবাবদ গ্রহণ করবেন। নিজের বাৎসরিক আয়ের চারগুণ টাকাও খরচ করবেন কেউ কেউ! মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া প্রার্থীদের কাগজপত্র ঘেঁটে এসব তথ্য জানা গেছে।
প্রার্থীদের মধ্যে অর্থবিত্তে সবচেয়ে ‘ধনী প্রার্থী’ বিএনপি সমর্থিত সদ্যবিদায়ী মেয়র এম মনজুর আলম। সম্ভাব্য নির্বাচনী ব্যয়ে তিনি অন্য সবাইকে ছাড়িয়ে যাবেন। তিনি নির্বাচনী বিধিমালা অনুযায়ী মেয়র প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দকৃত পুরো ৩০ লাখ টাকা খরচ করবেন আসন্ন নির্বাচনে। আর ২৭ লাখ টাকার সম্ভাব্য ব্যয়ের ঘোষণা দিয়ে তৃতীয় অবস্থানে আছেন আওয়ামী লীগ সমর্থিত আ জ ম নাছির উদ্দিন। পেশায় ব্যবসায়ী মনজু ও নাছির নিজস্ব তহবিল থেকে পুরো নির্বাচনী ব্যয় করবেন বলে মনোনয়নপত্রের সাথে জমা দেওয়া ফরমে উল্লেখ করেছেন।
এদিকে জাতীয় পার্টি সমর্থিত মেয়র প্রার্থী সোলায়মান আলম শেঠ আসন্ন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে খরচের ২৮ লাখ টাকার তহবিলের ঘোষণা দিয়েছেন। এর মধ্যে তিনি নিজস্ব তহবিল থেকে দেবেন ১০ লাখ টাকা। রিটার্নিং অফিসারের কাছে জমা দেওয়া হলফনামায় সোলায়মান শেঠ তাঁর বাৎসরিক আয় উল্লেখ করেছেন ১০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। অর্থাৎ চসিক নির্বাচনী লড়াইয়ে ওই আয়ের প্রায় পুরোটাই খরচ করবেন তিনি।
প্রসঙ্গত, স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা অনুযায়ী, মেয়র প্রার্থীরা ব্যক্তিগত ব্যয় দেড় লাখ এবং নির্বাচনী ব্যয় ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে পারবেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১০ সালের চসিক নির্বাচনে সবচেয়ে কম মাত্র ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা ব্যয়ের ঘোষণা দিয়েছিলেন শিল্পপতি এম মনজুর আলম। তবে এবার পুরো ৩০ লাখ টাকাই তিনি খরচ করবেন নির্বাচনে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৪ লাখ ৮০ হাজার টাকা খরচ হবে ১৩ লাখ ৫০ হাজার ৬০০ প্রচারপত্র (পোস্টার, লিফলেট, হ্যান্ডবিল, স্টিকার, ব্যানার ও ডিজিটাল ব্যানার) ছাপানো এবং তা সাঁটানোর কাজে। এছাড়া একটি কেন্দ্রীয় ও ১০টি নির্বাচনী ক্যাম্প স্থাপন ও আপ্যায়ন ব্যয়ে খরচ করবেন ৬ লাখ ১০ হাজার টাকা। এছাড়া ৭০০ কর্মীর জন্য প্রতিদিন জনপ্রতি ২০ টাকা করে ১৫ দিনে দুই লাখ ১০ হাজার টাকা আপ্যায়ন ব্যয় করবেন। তিনি গত বছর ৬৫ লাখ ২৩ হাজার ৫৯৪ টাকা আয়কর দিয়েছেন।
তবে কর্মীদের জন্য সবচেয়ে কম টাকা ব্যয় করবেন আ জ ম নাছির উদ্দিন। তিনি ১২০০ কর্মীর আপ্যায়নবাবদ বরাদ্দ রেখেছেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। এছাড়া ৬ লাখ ২২ হাজার ৬০০টি প্রচারপত্র মুদ্রণ ও প্রচারণা ব্যয় ধরা হয়েছে ৬ লাখ ৮৩ হাজার ১৫০ টাকা। অফিস ও আপ্যায়ন ব্যয়বাবদ ৩ লাখ সাড়ে ৩১ হাজার টাকা ব্যয় করা হবে। এছাড়া ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ৩ লাখ ৪৫ হাজার টাকার বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে। এই ব্যবসায়ী নেতা গত বছর ১০ লাখ ৫৬ হাজার টাকা আয়কর দিয়েছেন।
তবে কর্মীদের জন্য সবচেয়ে উদার জাতীয় পার্টি নেতা সোলায়মান শেঠ! নির্বাচনী ব্যয়ের ১০ লাখ টাকা নিজস্ব তহবিল থেকে দিলেও বাকী ১৮ লাখ টাকা দান হিসেবে গ্রহণ করবেন দুই শিল্পপতি আত্মীয় থেকে। নির্বাচনী অফিস ও আপ্যায়নবাবদ তিনি খরচ করবেন ৮ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। এছাড়া নির্বাচনী কাজে যে ১০০ কর্মী কাজ করবে তাদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে দুই লাখ টাকা।
তবে নির্বাচনে নিজের আয়ের প্রায় ৪ গুণ ব্যয়ের ঘোষণা দিয়েছেন আলোচিত প্রার্থী সৈয়দ সাজ্জাদ জোহা। হলফনামায় সাজ্জাদ জোহা নিজের আয় দেখিয়েছেন ১ লাখ ৯২ হাজার টাকা। আর জমা দেওয়া ফরমে নির্বাচনী ব্যয় দেখিয়েছেন সাড়ে ১২ লাখ টাকা। এর মধ্যে ব্যক্তিগত সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে ব্যয় করবেন ৭ লাখ টাকা। বাকী সাড়ে ৫ লাখ টাকা আত্মীয়-স্বজনের কাছ থেকে দান হিসেবে গ্রহণ করবেন।
এছাড়া বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট নেতা এম এ মতিন নির্বাচনী তহবিল করছেন ৮ লাখ ১০ হাজার টাকার। এর মধ্যে নিজের তহবিল থেকে ১ লাখ ১০ হাজার টাকা এবং আত্মীয়ের কাছ থেকে দান হিসেবে সাড়ে ৪ লাখ টাকা গ্রহণ করবেন। আর দল থেকে নির্বাচনী ব্যয় হিসেবে তাঁকে দেওয়া হবে আরও আড়াই লাখ টাকা।
তবে ফরমে কম টাকা উল্লেখ করলেও তাঁরা প্রয়োজনে বিধিমালায় উল্লেখিত অর্থ ব্যয় করতে পারবেন বলে জানিয়েছেন সহকারী রিটার্নিং অফিসার মোহাম্মদ শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ‘প্রার্থীর ব্যক্তিগত ও নির্বাচনী ব্যয়ের সম্ভাব্য উৎসের বিবরণী মনোনয়নপত্রের সাথে প্রার্থীদের দাখিল করতে হবে। এছাড়া নির্বাচনের পর গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ব্যয়ের রিটার্ন হলফনামাসহ দাখিল করতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
এ জন্য প্রার্থী নিজে কিংবা তাঁর নির্বাচনী এজেন্টের নামে যেকোনো তফসিলি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খুলে সেই অ্যাকাউন্ট থেকে নির্বাচনী ব্যয় করবেন। সেই অ্যাকাউন্ট নম্বর আগেই রিটার্নিং অফিসারকে জানিয়ে দিতে হবে বলে তিনি জানান। দৈনিক কালের কন্ঠ)