নিউইয়র্ক ০৮:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ভাসানীর মাজারে ফুল দেয়া নিয়ে বিএনপি’র একাধিক গ্রুপের মারামারি

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৮:১০:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০১৫
  • / ৯৬৭ বার পঠিত

টাঙ্গাইল: মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মাজারে ফুল দেয়া নিয়ে বিএনপি’র একাধিক গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনায় পুলিশি লাঠিচার্জে ১০/১২ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। মাওলানা ভাসানীর ৩৯-তম মৃতুবার্ষিকীতে ১৭ নভেম্বর মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, প্রতি বছর ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মরণ সভার আয়োজন করে টাঙ্গাইল শহর বিএনপি। কিন্তু এ বছর শহর বিএনপি’র মধ্যে একাধিক গ্রুপ ও গ্রুপগুলোর অভ্যন্তরীন কোন্দলের কারণে কোন স্মরণসভা করতে পারেনি দলটির নেতা কর্মীরা। এদিন সকাল থেকেই একাধিক গ্রুপের নেতা-কর্মীরা ভাসানীর মাজার প্রাঙ্গনে সমবেত হতে থাকেন। বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, সাবেক মন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব:) মাহমুদুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক সামছুল আলম তোফা মাজার প্রাঙ্গনে এসে কেন্দ্রীয় নেতাদের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। সকাল সাড়ে ১০ টায় কেন্দ্রীয় নেতারা এসে উপস্থিত হন। এদের মধ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আব্দুল্লাহ আল নোমান, সেলিমা রহমান, জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সাধারন সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু, মহিলা দলের সাধারন সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ। দলীয় নেতা-কর্মীরা সবাই মিলে মাজারে পুস্পস্তবক অর্পনের জন্য যাওয়ার সময় একাধিক গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রথমে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। এক সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতেই এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের পুস্পস্তবক ভেঙ্গে ফেলে। পরে উত্তেজিত নেতা-কর্মীদের মধে মারামারি শুররু হয়। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নেতারা দ্রুত মাজার প্রাঙ্গনে চলে যান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে উপস্থিত পুলিশ লাঠিচার্জ করে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। (টাঙ্গাইল ২৪ ডট কম)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

ভাসানীর মাজারে ফুল দেয়া নিয়ে বিএনপি’র একাধিক গ্রুপের মারামারি

প্রকাশের সময় : ০৮:১০:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২১ নভেম্বর ২০১৫

টাঙ্গাইল: মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর মাজারে ফুল দেয়া নিয়ে বিএনপি’র একাধিক গ্রুপের মধ্যে মারামারির ঘটনায় পুলিশি লাঠিচার্জে ১০/১২ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছে। মাওলানা ভাসানীর ৩৯-তম মৃতুবার্ষিকীতে ১৭ নভেম্বর মঙ্গলবার এ ঘটনা ঘটে। জানা যায়, প্রতি বছর ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকীতে স্মরণ সভার আয়োজন করে টাঙ্গাইল শহর বিএনপি। কিন্তু এ বছর শহর বিএনপি’র মধ্যে একাধিক গ্রুপ ও গ্রুপগুলোর অভ্যন্তরীন কোন্দলের কারণে কোন স্মরণসভা করতে পারেনি দলটির নেতা কর্মীরা। এদিন সকাল থেকেই একাধিক গ্রুপের নেতা-কর্মীরা ভাসানীর মাজার প্রাঙ্গনে সমবেত হতে থাকেন। বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও জেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা, সাবেক মন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব:) মাহমুদুল হাসান, সাধারণ সম্পাদক সামছুল আলম তোফা মাজার প্রাঙ্গনে এসে কেন্দ্রীয় নেতাদের জন্য অপেক্ষা করতে থাকেন। সকাল সাড়ে ১০ টায় কেন্দ্রীয় নেতারা এসে উপস্থিত হন। এদের মধ্যে ছিলেন কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি আব্দুল্লাহ আল নোমান, সেলিমা রহমান, জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সাধারন সম্পাদক শামসুজ্জামান দুদু, মহিলা দলের সাধারন সম্পাদক শিরিন সুলতানা প্রমুখ। দলীয় নেতা-কর্মীরা সবাই মিলে মাজারে পুস্পস্তবক অর্পনের জন্য যাওয়ার সময় একাধিক গ্রুপের নেতা-কর্মীদের মধ্যে প্রথমে ধাক্কাধাক্কি শুরু হয়। এক সময় কেন্দ্রীয় নেতাদের উপস্থিতিতেই এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের পুস্পস্তবক ভেঙ্গে ফেলে। পরে উত্তেজিত নেতা-কর্মীদের মধে মারামারি শুররু হয়। এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় নেতারা দ্রুত মাজার প্রাঙ্গনে চলে যান। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে উপস্থিত পুলিশ লাঠিচার্জ করে সবাইকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। (টাঙ্গাইল ২৪ ডট কম)