রবিবার, জুলাই ৩, ২০২২
No Result
View All Result
হককথা
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
হককথা
No Result
View All Result
Home মুক্তাঙ্গন

দম্ভ ও জেদের কাছে সমঝোতার সম্ভাবনা বিলুপ্ত

হক কথা by হক কথা
মার্চ ২, ২০১৫
in মুক্তাঙ্গন
0

নূরে আলম সিদ্দিকী: দেশের জাগ্রত জনতা, বিবেকতাড়িত সবাই আজ সমঝোতার প্রত্যাশায় তৃষিত চাতকের মতো ‘দুই নেত্রী’র দিকে চেয়ে আছে। এই প্রশ্নে আমি বার বার বলেছি যে, বাংলাদেশ আজ এতটাই আতঙ্কের গভীরে নিমজ্জিত সামাজিক বিপর্যয় এমনকি সোমালিয়ার মতো (আল্লাহ না করুক) গৃহযুদ্ধের দিকে ধাবিত হতে পারে। পৃথিবীর আরেকটি দেশের নাম অন্তত আমার জানা নেই, যেখানে রাজনৈতিক আদর্শ, মতের ভিন্নতাকে সহ্য না করার এই অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজমান। গণতন্ত্রের প্রতিশব্দই হচ্ছে সহনশীলতা। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থায় সর্বত্রই ভিন্ন ভিন্ন মত ছিল, আছে এবং থাকবেই। পৃথিবীর বহু দেশ গণতন্ত্রের ভিন্ন মাত্রায় পৌঁছে গেছে। রাজনৈতিক সংগঠন তো দূরে থাক- প্রশাসন, বিচারব্যবস্থা এমনকি জনগণ পর্যন্ত একটি আদর্শকেন্দ্রিক মননশীলতার প্রত্যয় ও প্রতীতির আঙ্গিকে এমন স্তরে পৌঁছে গেছে যে, সেখানে গণতন্ত্র সত্যিকার অর্থে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করেছে। সেসব দেশেও রাজনীতিকরা মিশনারি নন। সেখানেও ক্ষমতার প্রত্যাশা আছে, ক্ষমতার জন্যই রাজনীতি এটা স্বাভাবিক বাস্তবতা। আমেরিকার সাবেক রাষ্ট্রপতি জন এফ কেনেডি একটা ঐতিহাসিক উক্তি করেছিলেন- ‘রাষ্ট্র কী দিল তা না ভেবে রাষ্ট্রকে কি দিলাম সেটি ভাবাই শ্রেয়।’ এটা কৌতুক নয় বাস্তব। সেটাও তিনি রাষ্ট্রপতি হয়েই বলেছিলেন। রাজনীতি ও রাজনৈতিক সংগঠন আঞ্জুমান মফিদুল ইসলাম নয়। বরং ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হয়ে দলীয় কর্মসূচি অনুসরণ করে দেশের জন্য কাজ করবেন এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু ক্ষমতা এবং একমাত্র ক্ষমতা ছাড়া অন্য কোনো বিষয় লক্ষ্যবস্ত হবে না। জনগণের আতঙ্ক, উৎকণ্ঠা, আশঙ্কা, মননশীলতাকে কোনো বিবেচনায় নেওয়া হবে না। দেশ জাহান্নামে যাক, অর্থনীতি লাঠ হয়ে যাক, শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে যাক- এই বাস্তবতাকে বিবেচনায় আনবেন না- এটা কল্পনাতীত। এই বাস্তবতায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। কিন্তু বাংলাদেশের রাজনীতিতে এটিই নির্মম ও নিষ্ঠুর বাস্তবতা। পদ্মপত্রে এক ফোঁটা শিশির মুক্তার মতো জ্বলজ্বল করে। পত্রপল্লবে শোভিত সেই শিশির বিন্দুটি সমুদ্রের জলোচ্ছ্বাসে নয়, স্নিগ্ধ সমীরণে টস করে ঝরে পড়ে। এটি বিবেচনায় আনলে রাজনীতির আঙ্গিকটাই বদলে যেত। গণতন্ত্র প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেত। দেশটি কোনো অবস্থায়ই সামাজিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হতো না। ছিন্নমূল খেটে-খাওয়া মানুষ থেকে শুরু করে সমাজের সর্বস্তরের বিশেষ করে ব্যবসায়ী মহল নিঃস্ব ও রিক্ত হতে চলেছে। তাদের হৃদয়ের দগদগে ঘা-টি তেমনভাবে রাজনীতিকদের দৃষ্টিগ্রাহ্য হচ্ছে না। বার্ন ইউনিটে দগ্ধীভূত মানবতার আর্তনাদ শুধু আমরাই নই, সারা বিশ্ব অবহিত এবং উৎকণ্ঠিত। শুধু বেগম খালেদা জিয়া একটা বিবৃতি দিয়ে সমবেদনা পর্যন্ত প্রকাশ করেননি। ওদেরকে দেখতে যাওয়া তো দূরে থাক, ওদের চিকিৎসার জন্য একটি পয়সা দিয়েও সহমর্মিতা প্রকাশ করেননি। এই হীনম্মন্যতা কোনো মানুষেরই বোধগম্য নয়। ডেইলি স্টারের সম্পাদক একটি নিবন্ধে খালেদা জিয়ার এই মানসিকতা ও কার্যাবলীর প্রতি নিন্দা প্রকাশ করে একটি যৌক্তিক মন্তব্য করেছেন- এই অবস্থায় খালেদা জিয়া ক্ষমতায় থাকলে অবস্থাটা আরও বীভৎস হতো।
অতীত অভিজ্ঞতার আলোকে এই মন্তব্যের বিরোধিতা করার যুক্তি কারও কাছে আছে বলে আমার মনে হয় না। কোনো সভ্য দেশে টানা প্রায় দুই মাস ধরে লাগাতার অবরোধ আর মাঝে মাঝে হরতাল চলতে পারে না। এ প্রশ্নে খালেদা জিয়ার প্রতি দেশবাসীর অভিব্যক্তি থেকে সাংগঠনিকভাবে বিএনপির দেউলিয়াত্ব আজ স্পষ্ট। তার ছত্রছায়ায় সন্ত্রাসী ও জঙ্গিরা যে বীভৎসতা চালিয়ে যাচ্ছে সেটি মুক্তিযুদ্ধকালীন পৈশাচিক শক্তির বীভৎসতাকেও হার মানায়। বাচ্চাদের পরীক্ষা, কৃষকের আর্তনাদ, সমগ্র জাতির বুক-চাপা ক্রন্দন- কিছুই তার কর্ণকুহরে প্রবেশ করছে না। অন্যদিকে জাতিসংঘও সমস্যা সমাধানে ক্ষমতাসীন শীর্ষ নেতৃত্বের যে নৈতিক দায়িত্ব- ক্ষমতার দাম্ভিকতায় তা তারা পরিপূর্ণ বিস্মৃত। ভিয়েতনাম যুদ্ধ আলোচনার টেবিলে সমাধান হতে পারে, যে কোনো জাতীয় সমস্যায় বিশ্বের যে কোনো দেশ এমনকি পার্শ্ববর্তী ভারতেও আমরা দেখি- যে কোনো সমস্যায় সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কিন্তু বাংলাদেশে শীর্ষ নেতৃত্বকে বন্দনা করার জন্য যে নির্লজ্জ প্রতিযোগিতা তা পরিস্থিতিকে আরও জটিলতর করে তুলছে। ক্ষমতাসীনদের কাছে আমার প্রশ্ন, ঘরে আবদ্ধ বিড়াল মারতে চান, না বের করতে চান? যদি বধ করতে চান তবে সে তো মরণ থাবা দেবেই। আর বের করতে চাইলে প্রস্থানের একটা পথ তো খোলা রাখতে হবে। বিষয়টি যত শিগগির বুঝবেন- যদি অনুধাবন করতে পারেন তাহলেই জাতি এই দুর্বিষহ পরিবেশ থেকে নিষ্কৃতি পেতে পারে।
এ কথা অনস্বীকার্য যে, ৫ জানুয়ারীর নির্বাচনটি বাংলাদেশের আপামর জনগণ ও বিশ্বজনমতের কাছে প্রতিনিধিত্বশীল নির্বাচন হিসেবে স্বীকৃত হয়নি। উপরন্তু ১৫৩ জনের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি গোদের উপর বিষফোঁড়ার মতো। আমি বিস্ময়াভিভূত হয়ে, আশ্চর্যান্বিত হয়ে নিজের মনকে প্রশ্ন করি, এত কিছু আটঘাট বাঁধার পরও শেখ হাসিনা কি তবে সরকার গঠনের ব্যাপারে নিঃসংশয়চিত্ত ছিলেন না? তা না হলে এই নির্বুদ্ধিতা প্রদর্শন করলেন তিনি কোন যুক্তিতে এবং কাদের পরামর্শে? এবং আজকে প্রশাসনের সর্বস্তর থেকে উচ্চকিত কণ্ঠে যারা বার বার বলছেন ২০১৯ সালের আগে কোনো নির্বাচন বা আলোচনা হবে না। অথচ নির্বাচনের আগে বলা হয়েছিল, শাসনতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা রক্ষার জন্য নির্বাচন। নির্বাচনের পরে জাতীয়ভাবে আলোচনার মধ্য দিয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্তসমূহ গৃহীত হবে।
সেটিই ছিল প্রাসঙ্গিক, সঙ্গত ও যৌক্তিক। অনর্থক ও অকারণে এই পরিস্থিতিটি হয়তো সৃষ্টি করা হলো। আমার দগ্ধীভূত হৃদয়ে প্রশ্ন জাগ্রত হয়- ৫ জানুয়ারীর সভাটি করতে দিলে উদ্ভূত পরিস্থিতিটি সৃষ্টি হতো না। আমি পুনরুল্লেখ করতে চাই- থাইল্যান্ডের লালশার্ট বা মিসরের ব্রাদারহুডের মতো সাংগঠনিক শক্তি যে বিএনপির নেই ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বরই তো সেটি সুস্পষ্ট প্রমাণিত। অন্যদিকে সভা-সমিতি, শোভাযাত্রা, বিরোধী দলের রাজনৈতিক তৎপরতা প্রকারান্তরে নিষিদ্ধ করলে পরিণতি উপসংহারে শুভ হয় না- এটা ঐতিহাসিকভাবেই প্রমাণিত। বিরোধী দলের পেট্রলবোমা, মানুষ হত্যা পৈশাচিক ও অমানবিক। এটা যে কোনো বিবেকবান মানুষ ঘৃণা করেন এটা যেমন সত্য, তেমনি ৯ মাসের মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়টুকু বাদ দিলে পাকিস্তান আমাদের বঙ্গবন্ধুসহ আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের কিছু নেতৃস্থানীয় মানুষকে হত্যা বা গুম করলে অবস্থাটা কী দাঁড়াত। সামরিক শাসন থাকা অবস্থায়ও ’৭০-এর নির্বাচনে নিরঙ্কুশ রায়টি আমরা যদি অর্জন করতে না পারতাম তাহলে রক্তস্নাত মুক্তিযুদ্ধের অন্তর্নিহিত শক্তির উৎসটি আসত কেমন করে। আমি দলকানা নই, রাজনীতির জটিল বিদ্যাও আমার অজানা। তবে ৬০ দশকের প্রারম্ভ থেকে আজ পর্যন্ত ৫০ বছরেরও বেশি সময়ের অভিজ্ঞতায় আমি বলতে পারি, রাজনীতিতে ক্ষমতার দম্ভ, সন্ত্রাস ও জীবনঘাতী রাজনৈতিক কার্যকলাপ অচলাবস্থা সৃষ্টি করে। সামাজিক বিপর্যয়কে অবশ্যম্ভাবী করে তোলে এমনকি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে অনভিপ্রেত সংকটের মুখে ফেলে দেয়। আজকের প্রেক্ষাপট পাশ্চাত্যের গণতান্ত্রিক দেশগুলোর কথা বাদ দিলেও পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে হলেও রাজনৈতিক গোলটেবিল বসত। আলোচনা-পর্যালোচনার মধ্যে জয়পরাজয়ের বিষয় থাকে না বরং তাতে সমস্যা সমাধানের একটি রাস্তা তৈরি হতে পারে। এই উদ্যোগ নেওয়ার নৈতিক দায়িত্ব অবশ্যই ক্ষমতাসীনদের।
যদি সংলাপ হয়, কোনোভাবে যদি একটি সমঝোতা হয়, সেই সংলাপ বা সেই সমঝোতার উদ্দেশ্য যেন অবশ্যই গণতন্ত্র হয়। হামাস ও ফিলিস্তিনীদের মধ্যে যদি আলোচনা হতে পারে, মিয়ানমারে সু চি’র সঙ্গে সে দেশের সামরিক জান্তার আলোচনা হতে পারে, তবে আমাদের কেন নয়। বাংলাদেশে বর্তমানে যারা সুশীল সমাজের প্রতিনিধিত্ব করছেন বা প্রতিনিধি হিসেবে নিজেদের দাবি করছেন- তারা প্রায় সবাই কোনো না কোনো এনজিও কর্মকর্তা বা আধিকারিক। এদের একটি বিরাট অংশ দারিদ্র্যের বেচাকেনা করেন। প্রায় ক্ষেত্রে তারা দেশে কখনো রহস্যজনক, আবার কখনো সমঝোতার উদ্যোগ নেন বটে কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে এই সংকটময় মুহূর্তেও দেশের বিরুদ্ধে কথা বলে ব্যক্তিগত ও প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা আদায় করে থাকেন। অবশ্য ড. ইউনূসকে আমি এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম মনে করি। কিছু কিছু এনজিও প্রতিষ্ঠানের এই দ্বিমুখী আচরণ সমস্যা সমাধানের সহায়ক তো হয়ই না বরং উভয় পক্ষকে উসকে দিয়ে সংঘাতময় পরিস্থিতির অনুপ্রেরক হিসেবে কাজ করে।
২০০৮ সালে যিনি প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছিলেন তিনিও আজ গালভরা কথা বলছেন। মনে হয় যেন ২০০৮-এর নির্বাচনের পটভূমি তিনি সম্পূর্ণ বিস্মৃত। বিএনপিকে ২৮টি আসন দিয়ে বিদায় করায় তার সূক্ষ্ম কৌশলী পদক্ষেপ জাতি যে বিস্মৃত নয় সেটি তিনি অনুধাবন করছেন না। তা সত্ত্বেও বিএনপি তার মধ্যস্থতার প্রস্তাবে সম্মতি প্রকাশ করেছিল। কিন্তু শেখ হাসিনা তার উদ্যোগকে আমলে নেননি। অন্যদিকে শেখ হাসিনা প্রায়ই ওয়ান-ইলেভেনের কঠোর সমালোচনা করেন। মইনউদ্দিন-ফখরুদ্দীনদের নিয়ে পরিহাস করেন, বিষোদগার করেন। তিনি কি একবারও মনে করেন না ২০০৬ সালের ২২ জানুয়ারী নির্বাচনটি অনুষ্ঠিত হলে ২০০৮-এ বিএনপির যে পরিণতি হয়েছিল তাকেও সেই একই পরিণতি ভোগ করতে হতো? এবং আজকেও দিশাহারা অনিশ্চিত সমুদ্রের ¯্রােতধারায় নৌকায় বসে খালেদা জিয়ার পরিণতি ভোগ করতে হতো। আজকের অবস্থা অবলোকন করে আমার মনে হয় রাজনীতি মানুষের কাছে আজ কোনো আবেদন রাখে না। যারা একদিন কামানের গোলার সামনে বুক চিতিয়ে দিয়েছে তারাই আজ নির্বাক, নিস্পৃহ। তাদের কাছে হাসিনা-খালেদা মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ। এই দুই মহিলা ক্ষমতাসীন হওয়ার আগে অকুতোভয় জনতা পথে নেমেছিল। নূর হোসেন, ডা. মিলনরা গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠা চেয়েছিল। তাদের সেই আতœত্যাগ নির্মমভাবে শুধু ব্যর্থই হয়নি, স্বৈরাচার আরও পাকাপোক্ত হয়েছে। দুই নেত্রীর অসহিষ্ণু প্রতিহিংসাপরায়ণতায় দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব আজ হুমকির সম্মুখীন। একমাত্র আল্লাহতায়ালাই এই যুগসন্ধিক্ষণে তার অপরিসীম করুণা দিয়ে এই নিমজ্জিত জাতিটাকে রক্ষা করতে পারেন। আমি নিজেও সেই ফরিয়াদ করি এবং দেশবাসীর কাছে সেই ফরিয়াদ করার জন্য আকুল নিবেদন জানাই।
লেখক : স্বাধীন বাংলা ছাত্রসংগ্রাম পরিষদের অন্যতম নেতা।

Tags: Nure Alam Siddiqi
Previous Post

গাজীপুর প্রেসক্লাব : নতুন সভাপতি সভাপতি খায়রুল, সম্পাদক আমিনুল ইসলাম

Next Post

সব কথা সবার মুখে শোভা পায় না

Related Posts

‘পদ্মা সেতু আমাদের অহংকার’
মুক্তাঙ্গন

‘পদ্মা সেতু আমাদের অহংকার’

by হক কথা
জুন ২৩, ২০২২
জো বাইডেন কি পারবেন ট্রাম্প যুগের অন্ধকার কাটিয়ে উঠতে
মুক্তাঙ্গন

শ্রদ্ধেয়, আবদুল গাফফার চৌধুরী

by হক কথা
নভেম্বর ২৪, ২০২১
দেশ বনাম রাষ্ট্র
মুক্তাঙ্গন

দেশ বনাম রাষ্ট্র

by হক কথা
অক্টোবর ৯, ২০২১
নেতৃত্বের জন্য বিখ্যাত যেই পরিবার
মুক্তাঙ্গন

নেতৃত্বের জন্য বিখ্যাত যেই পরিবার

by হক কথা
অক্টোবর ১, ২০২১
পঞ্চাশ বছরেও এমন দেখিনি
মুক্তাঙ্গন

এ কোন ডিপ্লোম্যাসি!

by হক কথা
আগস্ট ২১, ২০২১
Next Post

সব কথা সবার মুখে শোভা পায় না

এক স্লিপ

সর্বশেষ খবর

জাকজমক অভিষেক অনুষ্ঠানের অর্থ বন্যা দুর্গতদের মাঝে বিতরণ

জাকজমক অভিষেক অনুষ্ঠানের অর্থ বন্যা দুর্গতদের মাঝে বিতরণ

জুলাই ২, ২০২২
চতুর্থবারের মতো সাফের সভাপতি হচ্ছেন কাজী সালাউদ্দিন

চতুর্থবারের মতো সাফের সভাপতি হচ্ছেন কাজী সালাউদ্দিন

জুলাই ১, ২০২২
বন্দি-প্রত্যার্পণ: ইউক্রেনে ফিরলেন ১৪৪ জন সেনা

বন্দি-প্রত্যার্পণ: ইউক্রেনে ফিরলেন ১৪৪ জন সেনা

জুন ৩০, ২০২২
প্রথমবারের মতো চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করল ন্যাটো

প্রথমবারের মতো চীনকে ‘চ্যালেঞ্জ’ হিসেবে তালিকাভুক্ত করল ন্যাটো

জুন ৩০, ২০২২
আনন্দঘন পরিবেশে চবি এলামনাই এসোসিয়েশনের বনভোজন অনুষ্ঠিত

আনন্দঘন পরিবেশে চবি এলামনাই এসোসিয়েশনের বনভোজন অনুষ্ঠিত

জুন ৩০, ২০২২
জিতলেন গভর্ণর ক্যাথি হকুল : জয়ী ৫ বাংলাদেশী

জিতলেন গভর্ণর ক্যাথি হকুল : জয়ী ৫ বাংলাদেশী

জুন ৩০, ২০২২
মেক্সিকোয় আবার সাংবাদিক হত্যা

মেক্সিকোয় আবার সাংবাদিক হত্যা

জুন ৩০, ২০২২
ইউক্রেনে ১০০ কোটি পাউন্ডের সামরিক সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য

ইউক্রেনে ১০০ কোটি পাউন্ডের সামরিক সহায়তা দেবে যুক্তরাজ্য

জুন ৩০, ২০২২
ADVERTISEMENT
হককথা

Editor: ABM Salahuddin Ahmed
Ass. Editor: Samiul Islam

Mailing Address: 87-50 Kingston Pl,
Apt #5H, Jamaica, NY 11432
Contact: +1 347-848-3834
E-mail: hakkathany@gmail.com
Published by WEEKLY HAKKATHA Inc.

আজকের দিন-তারিখ

  • রবিবার (দুপুর ২:০৭)
  • ৩রা জুলাই, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
  • ৪ঠা জিলহজ, ১৪৪৩ হিজরি
  • ২০শে আষাঢ়, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ (বর্ষাকাল)

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 ১২৩
৪৫৬৭৮৯১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১

হককথা বিশেষ সংখ্যা

  • Terms
  • Policy
  • Contact Us

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.

No Result
View All Result
  • হক কথা
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • ক্লাসিফাইড
  • এক স্লিপ
  • আরো খবর
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • ইতিহাসের এই দিনে
    • জাতিসংঘ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • মিডিয়া
    • মুক্তাঙ্গন
    • লাইফ স্টাইল
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাতকার
    • সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • স্মরণ

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.