নিউইয়র্ক ০৯:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ পুরষ্কার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০১৫
  • / ১৬০২ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: আমাদের প্রধানমন্ত্রী ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ (বাংলায় যা অর্থ দাঁড়ায় পৃথিবীর সেরা) এই পুরস্কারটি গ্রহণ করে তা দেশের জনগণকে উৎসর্গ করেছেন।
জাতিসংঘের একটি এনজিও এই পুরস্কারটি দিয়ে থাকে। প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা : বাংলাদেশ পেয়েছে দ্বিতীয়বার…!
জাতিসংঘের পরিবেশ উন্নয়ন এনজিও সংগঠন ‘United Nations Environment Programme-এর ওয়েবসাইটে গিয়ে এই পুরস্কার ও বিভিন্ন দেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করার তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়।
Click the Link: http://www.unep.org/newscentre/Default.aspx…
Link: http://web.unep.org/champions
Link: http://www.unep.org/About/
Sayeda Rijwana Hasan(চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ) পুরস্কারটি আগে দেয়া হতো ‘গ্লোবাল ৫০০ রোল অব মডেল’ হিসেবে। ২০০৫ সালে পরিবেশ রক্ষায় কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এই পুরস্কারটি গ্রহণ করেছিলেন; বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি (বেলা’র) সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ।
এরপর ২০০৮ সালে ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কার (নতুন নাম) প্রথমবারের মতো পেয়েছিলেন বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আতিক।
http://deshnews.net/environment/2015/09/30/21825
Hasina & Dr. Atiqএরই ধারাবাহিকতায়- ২০১৫ সালে যারা ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মধ্য অন্যতম। তার সাথে আরো যারা এবছর পুরস্কারটি গ্রহণ করেন; তারা হচ্ছেন:
এক.
বিশ্বের স্বনাধন্য প্রসাধনী ও কসমেটিক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভারের (Uniliver) প্রধান নির্বাহী- পৌলপলম্যান।
দুই.
একটি প্রসাধনী /কসমেটিক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান; নাটুরা ব্রেজিল
তিন.
একটি এনজিও (ননপ্রফিট অর্গানাইজেশন) : ন্যাশনাল জিওগ্রাফি সোসাইটি।
চার.
সাউথ আফ্রিকার বালুলে অভয়ারন্যের চোরাশিকার প্রতিরোধ ইউনিট : ব্ল্যাক মাম্বা এপিউ (এন্টি পোচিং ইউনিট)।
এবং পাঁচ.
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী : শেখ হাসিনা।
প্রসঙ্গত: পরিবেশবাদি সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ও ডা. আতিক তাদের পুরস্কার কাউকে উৎসর্গ করেছেন কী না? তা আমার জানা নেই। হয়তো পরিবারকে; তাই তারা নাগরিক সংবর্ধনা পাননি।
এবছরে কয়েকটি প্রসাধনী প্রতিষ্ঠান ও এনজিও’র সাথে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর এই এওয়ার্ড সত্যিই কতটা সম্মানের; সে প্রশ্ন কিংবা বিতর্কে যাচ্ছি না; কেবল ভাবছি।
এ নিয়ে সোস্যাল (অটরানেটিভ) মিডিয়ায় ঝড়; ও আমাদের গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে।
তবে, আর যাই হোক বাংলাদেশে জনসাধারণের নিরাপত্তা না থাকলেও; আমাদের রাষ্ট্রের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিশ্বের মধ্যে ৩০তম ।
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/641713
http://www.banglanews24.com/printpage/page/429843.html
যার ফলশ্রুতিতে, প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্ক সফরে প্রায় ২৮জন বিশেষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা তাঁর সাথে এসেছেন। যা বিশ্বে প্রথম স্থান স্বীকৃতি স্বরূপ পুরস্কৃত হওয়া উচিত।
অভিনন্দন- আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশকে। দেশবাসীকে তিনি তার স্বীকৃতি ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কার উৎসর্গ করায়। একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমিও গর্বিত। কিন্তু………………………..???
অক্টোবর ০৩, ২০১৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ পুরষ্কার

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৯:৪৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অক্টোবর ২০১৫

নিউইয়র্ক: আমাদের প্রধানমন্ত্রী ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ’ (বাংলায় যা অর্থ দাঁড়ায় পৃথিবীর সেরা) এই পুরস্কারটি গ্রহণ করে তা দেশের জনগণকে উৎসর্গ করেছেন।
জাতিসংঘের একটি এনজিও এই পুরস্কারটি দিয়ে থাকে। প্রথমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা : বাংলাদেশ পেয়েছে দ্বিতীয়বার…!
জাতিসংঘের পরিবেশ উন্নয়ন এনজিও সংগঠন ‘United Nations Environment Programme-এর ওয়েবসাইটে গিয়ে এই পুরস্কার ও বিভিন্ন দেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করার তথ্য-উপাত্ত পাওয়া যায়।
Click the Link: http://www.unep.org/newscentre/Default.aspx…
Link: http://web.unep.org/champions
Link: http://www.unep.org/About/
Sayeda Rijwana Hasan(চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ) পুরস্কারটি আগে দেয়া হতো ‘গ্লোবাল ৫০০ রোল অব মডেল’ হিসেবে। ২০০৫ সালে পরিবেশ রক্ষায় কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ এই পুরস্কারটি গ্রহণ করেছিলেন; বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতি (বেলা’র) সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ।
এরপর ২০০৮ সালে ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কার (নতুন নাম) প্রথমবারের মতো পেয়েছিলেন বাংলাদেশের পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. আতিক।
http://deshnews.net/environment/2015/09/30/21825
Hasina & Dr. Atiqএরই ধারাবাহিকতায়- ২০১৫ সালে যারা ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কার গ্রহণ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের মধ্য অন্যতম। তার সাথে আরো যারা এবছর পুরস্কারটি গ্রহণ করেন; তারা হচ্ছেন:
এক.
বিশ্বের স্বনাধন্য প্রসাধনী ও কসমেটিক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান ইউনিলিভারের (Uniliver) প্রধান নির্বাহী- পৌলপলম্যান।
দুই.
একটি প্রসাধনী /কসমেটিক উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান; নাটুরা ব্রেজিল
তিন.
একটি এনজিও (ননপ্রফিট অর্গানাইজেশন) : ন্যাশনাল জিওগ্রাফি সোসাইটি।
চার.
সাউথ আফ্রিকার বালুলে অভয়ারন্যের চোরাশিকার প্রতিরোধ ইউনিট : ব্ল্যাক মাম্বা এপিউ (এন্টি পোচিং ইউনিট)।
এবং পাঁচ.
বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী : শেখ হাসিনা।
প্রসঙ্গত: পরিবেশবাদি সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান ও ডা. আতিক তাদের পুরস্কার কাউকে উৎসর্গ করেছেন কী না? তা আমার জানা নেই। হয়তো পরিবারকে; তাই তারা নাগরিক সংবর্ধনা পাননি।
এবছরে কয়েকটি প্রসাধনী প্রতিষ্ঠান ও এনজিও’র সাথে আমাদের প্রধানমন্ত্রীর এই এওয়ার্ড সত্যিই কতটা সম্মানের; সে প্রশ্ন কিংবা বিতর্কে যাচ্ছি না; কেবল ভাবছি।
এ নিয়ে সোস্যাল (অটরানেটিভ) মিডিয়ায় ঝড়; ও আমাদের গণমাধ্যমের ভূমিকা নিয়ে।
তবে, আর যাই হোক বাংলাদেশে জনসাধারণের নিরাপত্তা না থাকলেও; আমাদের রাষ্ট্রের ব্যক্তিগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা বিশ্বের মধ্যে ৩০তম ।
http://www.prothom-alo.com/bangladesh/article/641713
http://www.banglanews24.com/printpage/page/429843.html
যার ফলশ্রুতিতে, প্রধানমন্ত্রীর নিউইয়র্ক সফরে প্রায় ২৮জন বিশেষ নিরাপত্তা কর্মকর্তা তাঁর সাথে এসেছেন। যা বিশ্বে প্রথম স্থান স্বীকৃতি স্বরূপ পুরস্কৃত হওয়া উচিত।
অভিনন্দন- আমাদের প্রধানমন্ত্রী ও বাংলাদেশকে। দেশবাসীকে তিনি তার স্বীকৃতি ‘চ্যাম্পিয়ন অব দ্যা আর্থ’ পুরস্কার উৎসর্গ করায়। একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমিও গর্বিত। কিন্তু………………………..???
অক্টোবর ০৩, ২০১৫