রবিবার, মে ২৯, ২০২২
No Result
View All Result
হককথা
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
  • প্রচ্ছদ
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • প্রবাস
  • এক স্লিপ
  • লাইফ স্টাইল
  • আরো
    • যুক্তরাষ্ট্র
    • স্বাস্থ্য
    • মুক্তাঙ্গন
    • সাহিত্য
    • সাক্ষাতকার
    • সম্পাদকীয়
    • মিডিয়া
    • জাতিসংঘ
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • স্মরণ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • ক্লাসিফাইড
হককথা
No Result
View All Result
Home মুক্তাঙ্গন

‘কোকো কাহিনি’-৩

হক কথা by হক কথা
ফেব্রুয়ারি ৭, ২০১৫
in মুক্তাঙ্গন
0
0
SHARES
35
VIEWS
Share on FacebookShare on Twitter

মিজানুর রহমান খান: ‘কোকো কাহিনি’ নিয়ে এর আগে দুটি লেখা ছাপা হয়েছে। হাসান ফেরদৌসের পরে সোমবার মাহবুব উদ্দীন খোকন লিখেছেন। তিনি একটি ভালো কাজ করেছেন। ভয়েস অব আমেরিকার কোনো কোনো খবর সম্প্রচারের আগে ঘোষণা আসে যে এতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের মতামত প্রতিফিলত হচ্ছে। তেমনি খোকন বলে নিয়েছেন যে তিনি কোকোর আইনজীবী হিসেবে নিবন্ধটি লিখেছেন। অবশ্য তাঁর পরিচয়ে আরও দুটি গুরুত্বপূর্ণ পদবি রয়েছে। তিনি সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক। বার কাউন্সিলের হিউম্যান রাইটস ও লিগ্যাল কমিটির চেয়ারম্যান।
তবে তাঁর লেখাটি পড়ে অনেকের ধারণা হতে পারে যে কোকোর বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুরের সরকারও কোনো সাজানো মামলায় অংশ নিয়েছে কি না। খোকনের চারটি দাবি আমরা আমাদের অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্যের আলোকে যাচাই করব। ১. সিঙ্গাপুরে কোকোর কখনোই কোনো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ছিল না। সুতরাং দেশটির ব্যাংকের কথিত অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর কোনো প্রশ্নই ওঠে না। ২. কোকোর স্বাক্ষর প্রমাণ করার জন্য সিঙ্গাপুরের ব্যাংক থেকে কেউ সাক্ষ্যও দেয়নি। ৩. দুদকের এজাহার থেকে স্পষ্ট প্রমাণিত হয় যে কোকো কখনো সিঙ্গাপুরী কোম্পানি ‘জেডএএসজেড’-এর শেয়ারহোল্ডার বা পরিচালক ছিলেন না। ৪. কোকো ৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ থেকে ১৭ জুলাই ২০০৮ পর্যন্ত কারাগারে ছিলেন। তাই এজাহার মতে, ১৬ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে টাকা সিঙ্গাপুরের ব্যাংকে জমা দেওয়া অথবা সেই টাকা ফেরত আনার দাবি হাস্যকর।
এই লেখা কোকো কাহিনির তৃতীয় পাঠ। এটা লেখার আগে আধা ঘণ্টা বিএনপির একজন ওয়াকিবহাল নেতার সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছি। সে প্রসঙ্গে পরে আসছি।
প্রথম আলো কোকো কাহিনির অনুসন্ধান শুরু করেছিল সেই ২০০৮ সাল থেকে। ১৯ ডিসেম্বর ২০০৮-এ ছাপা হয়েছিল ‘কোকোর ১৬ কোটি টাকা জব্দ সিঙ্গাপুরে’। ২১ ডিসেম্বর ছাপা হয়েছিল ‘কাজ পেতে কোকোকে ঘুষ দেয় সিমেন্স’। পরে ২০১১ সালের ৩ জানুয়ারি ‘তিন মিলিয়ন ডলারের বেশি স্থানান্তরের জন্য জরিমানা’ শিরোনামে সিঙ্গাপুরের স্ট্রেইট টাইমস-এ একটি খবর ছাপা হলো। এতে বলা হলো, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর পক্ষে মানি লন্ডারিং করার জন্য লিম সিউ চ্যাং দোষ স্বীকার করেন। আদালত তাঁকে ৯ হাজার ডলারের বেশি জরিমানা করেন। এই প্রতিবেদনের প্রতিবেদক খুশবন্ত সিংয়ের কাছে (প্রখ্যাত লেখক ও সাংবাদিক খুশবন্ত সিং নন) ই-মেইল করে আদালতের নথিপত্র উদ্ধারের চেষ্টা করি। তিনি ফ্যাক্সে পাঠাবেন বলেছিলেন। আমি তা পাইনি। পরে ১১ জানুয়ারি ২০১১ দক্ষিণ-পূর্ব এশীয় একজন রাষ্ট্রদূতের কাছে এ ব্যাপারে সিঙ্গাপুর কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা চাওয়া হয় প্রথম আলোর পক্ষ থেকে। ওই রাষ্ট্রদূত জানালেন, সব নথিপত্র এখনই দেওয়া সম্ভব নয়। তবে তাঁর পরামর্শে ১২ জানুয়ারিতে আমি সিঙ্গাপুর সরকারের করপোরেট কমিউনিকেশনসের জ্যেষ্ঠ উপপ্রধান মিশেল চিয়াংকে ই-মেইল করি। তিনি পরদিনই মামলার অভিযোগপত্র ও স্টেটমেন্ট অব ফ্যাক্টস পাঠিয়ে দেন। আমি তাঁকে লিখি যে আমি আপনাদের দেশে আসতে চাই। মি. লিম, ব্যাংক ও তদন্তকারী সংস্থার কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাই। সেটা কি সম্ভব? এর উত্তরে তিনি মিস লির ঠিকানা দেন। লি জিন হ সিঙ্গাপুরের অ্যাটর্নি জেনারেলের চেম্বারের করপোরেট কমিউনিকেশনসের সহকারী পরিচালক।
১৯ জানুয়ারী ২০১১ তাঁর কাছে প্রশ্ন ছিল: উদ্ধার করা অর্থের ভবিষ্যৎ কী? সিঙ্গাপুরের আইন কি বিদেশি বিনিয়োগের উৎস সম্পর্কে একেবারেই নীরব? তাঁর উত্তর ছিল: বিষয়টি যেহেতু এখনো আদালতে বিচারাধীন, তাই উদ্ধার করা অর্থের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে এখনই কোনো মন্তব্য করা যাবে না। আপনি এই মামলার সংশ্লিষ্ট প্রসিকিউটরদের সঙ্গে কথা বলার যে অনুরোধ করেছেন, তা-ও রক্ষা করা সম্ভব নয়। বিদেশি বিনিয়োগ সংক্রান্ত আমাদের আইনের বিষয়ে আপনি ঠিক কী জানতে চাইছেন? ২৯ জানুয়ারি আমি এর উত্তরে লিখি: ‘অভিযুক্ত দোষ স্বীকার করেছেন। আদালত তাঁর রায়ও দিয়েছেন। তাহলে এখনো কীভাবে তা বিচারাধীন বলে গণ্য হতে পারে? তাহলে কি এ মামলা সংশ্লিষ্ট অন্য কোনো বিষয় এখনো ‘চলমান’ রয়েছে? আদালত কি বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে অর্থের উৎস জানতে চাইতে পারেন? পারলেও বিদেশিদের জন্য কোনো দায়মুক্তি আছে কি না?’
১৪ ফেব্রুয়ারী মিস লি আমাকে এর উত্তরে লিখেছেন, ‘মি. লিম সিউ চ্যাংয়ের বিরুদ্ধে পরিচালিত প্রসিকিউশন শেষ হলেও মামলাটি এখনো চলমান রয়েছে। কারণ এর সঙ্গে জব্দ করা অর্থের কী হবে, তা ফয়সালার প্রশ্ন জড়িত রয়েছে। তাই এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে আমরা স্বাধীন নই।’ এরপর আমি আর ধারাবাহিকতা রক্ষা করিনি। তবে আমাদের কাছে সিঙ্গাপুর সরকারের যে নথি রয়েছে, তা কোকো কাহিনির তৃতীয় পাঠের জন্য যথেষ্ট।
১৭ ডিসেম্বর ২০১০ সিঙ্গাপুর সরকারের করাপ্ট প্র্যাকটিসেস ইনভেস্টিগেশন ব্যুরোর প্রিন্সিপাল স্পেশাল ইনভেস্টিগেটর তক থিয়াম সুন ফ্রেডরিক লিমের বিরুদ্ধে দুটি পৃথক অভিযোগপত্র তৈরি করেন। এতে বলা হয়, ফেয়ারহিল নামের কোম্পানির নমিনি পরিচালক হিসেবে আপনি (লিম) জনৈক আরাফাত রহমানের দ্বারা আদিষ্ট হয়ে ২০০৭ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি কোম্পানির অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের নামে ৯ লাখ ৬৭৭ ডলার ¯’ানান্তর করেছেন। ১৭ ডিসেম্বর ২০১০ ফ্রেডরিক তাঁর দ্বিতীয় অভিযোগপত্রে উল্লেখ করেন যে আপনি ২২ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ জনৈক আরাফাত রহমানের আদেশে জেডএএসজেড (আরাফাত রহমানের স্ত্রী ও কন্যাদের নামের আদ্যক্ষর নিয়ে কোম্পানিটির নামকরণ করা হয়েছিল বলে জানা যায়) ট্রেডিং কোম্পানির নমিনি পরিচালক হিসেবে এর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ২০ লাখ ডলার স্থানান্তর করেছেন। সন্দেহজনক এই দুটি লেনদেনকেই ফৌজদারি অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এখন আমরা এই অভিযোগের পূর্ববৃত্তান্ত জানব ৩ জানুয়ারী ২০১১ সিঙ্গাপুরের ডেপুটি পাবলিক প্রসিকিউটর চারলিন টে-র বরাতে। ১৩টি প্যারায় তিনি কোকো কাহিনি গ্রন্থনা করেছেন।
লিম সিউ চ্যাং একটি পরামর্শক ও আরেকটি সাচিবিক সহায়তাদানকারী কোম্পানি চালান। সিঙ্গাপুরভিত্তিক কিউসি শিপিংয়ের ক্যাপ্টেন সোহেল চ্যাংকে একদিন আরাফাত রহমান কোকোর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন। ১২ এপ্রিল ২০০৪ জেডএএসজেডের নামে যৌথ ব্যাংক হিসাব খুলতে কোকো চ্যাংয়ের সঙ্গে ইউওবি ব্যাংকের ত্যানজং পাগার শাখায় যান। এরপর কোকো ‘ফেয়ারহিল’ নামে চ্যাংয়ের নামে আরেকটি কোম্পানি খোলেন। কোকো হয়তো কোনো বিপদ টের পেয়েছিলেন। ২০০৫ সালের ১৯ ডিসেম্বর কোকো এ জন্য ইউওবি ব্যাংকের শেনটন ওয়ে ব্রাঞ্চে গিয়েছিলেন এবং পরে কোকোর এই বুদ্ধিমত্তার প্রমাণও মিলেছে। কারণ ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ কোকোর ফোন পান চ্যাং। তাঁকে বলা হয়, বাংলাদেশে রাজনৈতিক সমস্যা চলছে। উভয় কোম্পানি বন্ধ করে দিতে হবে। ব্যাংকের টাকা তৃতীয় আরেকটি ব্যাংক হিসাব খুলে সেখানে সরাতে হবে। এই বিবরণী চ্যাংয়ের জবানবন্দি থেকে নয়, সিঙ্গাপুর সরকারের তদন্ত প্রতিবেদন থেকে বলছি। সিআইসি নামের আরেকটি ব্যাংকে নতুন হিসাব খুলে চ্যাং ওই দুই কোম্পানির অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরান। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০০৭ সালে ৯ লাখ ডলার এবং ২২ ফেব্রুয়ারি ২০ লাখ ডলার জেডএএসজেড থেকে ¯’স্থানান্তর করা হয়। সুতরাং সবটাই ঘটেছে কোকোর জেলে যাওয়ার আগে। এই তদন্ত প্রতিবেদনে দুটি অ্যাকাউন্টে অনেক মানুষের বিপুল অঙ্কের অর্থ স্থানান্তর ও তা প্রত্যাহারের কথা উল্লেখ আছে। এই মামলায় কোকো দ-িত হলেও সব তথ্য দেশবাসীর জানা হয়নি বলেই আমাদের বিশ্বাস।
লেখার শুরুতেই বিএনপির এক নেতার সঙ্গে কথা বলার প্রসঙ্গটি উল্লেখ করেছিলাম। বিএনপির ওই নেতা আমাকে বলেন, নির্বাসিত কোকোর সঙ্গে থাইল্যান্ডে তাঁর দুই দফা আলোচনা হয়। কোকো তাঁকে বলেছেন, ওই টাকা তাঁর নয়। তবে প্রয়াত মন্ত্রী আকবর হোসেনের ছেলে এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন বলে কোকো ইঙ্গিত দিয়েছিলেন। ২০০৬ সালে কোকো তাঁকে বলেছিলেন, তাঁর সাড়ে তিন কোটি টাকা আছে। তিনি তাতেই সুখী। আমি তাঁকে বললাম, দুদকের বিশ্বাসযোগ্যতার সংকট আর সিমেন্সÑ সংক্রান্ত রায় দেখিয়েও আপনারা কোকো কাহিনির বিভ্রান্তি দূর করতে পারবেন না। আপনারা কি সিঙ্গাপুরের তদন্তকারী কর্মকর্তা, ব্যাংক, আদালত এমনকি অভিযুক্ত ব্যক্তি কারও সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করেছেন? তিনি না বলেন। প্রশ্নের জবাবে এসব ‘ধারণা নেই’ বলে নাকচও করেননি।
দুদক কোকোর বিরুদ্ধে ২০০৯ সালে মামলা করলেও সিঙ্গাপুরে এই অর্থের হদিস এক-এগারোর পরেই উদ্ঘাটিত হয়েছিল। আসলে সিঙ্গাপুরে কোকোর কোম্পানি-সংশ্লিষ্ট লিম সিউ চ্যাং এবং সিমেন্স উভয়ে সংশ্লিষ্ট আদালতে পত্রপাঠ দোষ স্বীকার করেছেন। না করলে দীর্ঘ শুনানি হতো, আর তাতে বিস্তারিত তথ্য বেরোত। জার্মানির সিমেন্সের ১৪০ কোটি ডলারের বেশি ঘুষের অর্থ এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যে বিলি হয়।
সিমেন্স দ্রুত দোষ স্বীকার করেছে, কারণ তারা জানে বিশ্বব্যাপী নামগুলো প্রকাশ পেলে কী ক্ষতি হবে। আর এফবিআই দাতব্য প্রতিষ্ঠান নয় যে তারা তাদের স্বার্থ বিকিয়ে বিশ্বময় কোকোদের নাম ফেরি করে বেড়াবে। আর্জেন্টিনা, বাংলাদেশ ও ভেনেজুয়েলার সিমেন্স কার্যালয় যুক্তরাষ্ট্রকে পাঁচ লাখ ডলার করে জরিমানা দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ধনী বিশ্বের কবে হুঁশ ফিরবে। কবে তারা বুঝবে এই জরিমানার টাকা ভোগের বিনিময়ে অপরাধীদের প্রকৃত দায়মুক্তি দেওয়ার ফলে দরিদ্র বিশ্বে কী নিষ্ঠুর উন্নয়ন বঞ্চনা ঘটছে।
কোকো লঞ্চ বেরোনোর পর পাকিস্তানের ডন পত্রিকার এক নিবন্ধে ‘কোকোইজম’-এর ভবিষ্যৎ নিয়ে একটি লেখা প্রকাশিত হয়েছিল। কোকোর অকাল মৃত্যুর জন্য দুঃখ প্রকাশ করি। অভিশাপ দিই সেই রাজনীতিকে, যে রাজনীতি কোকোইজম লালন করে চলেছে।
লেখক: সাংবাদিক।

Tags: Arafat R Koko
Previous Post

‘কোকো কাহিনি’-২

Next Post

ঢাকা বিভাগেই রাখার দাবী : টাঙ্গাইল ‘স্তব্ধ’ ১০ মিনিট

Related Posts

জো বাইডেন কি পারবেন ট্রাম্প যুগের অন্ধকার কাটিয়ে উঠতে
মুক্তাঙ্গন

শ্রদ্ধেয়, আবদুল গাফফার চৌধুরী

by হক কথা
নভেম্বর ২৪, ২০২১
দেশ বনাম রাষ্ট্র
মুক্তাঙ্গন

দেশ বনাম রাষ্ট্র

by হক কথা
অক্টোবর ৯, ২০২১
নেতৃত্বের জন্য বিখ্যাত যেই পরিবার
মুক্তাঙ্গন

নেতৃত্বের জন্য বিখ্যাত যেই পরিবার

by হক কথা
অক্টোবর ১, ২০২১
পঞ্চাশ বছরেও এমন দেখিনি
মুক্তাঙ্গন

এ কোন ডিপ্লোম্যাসি!

by হক কথা
আগস্ট ২১, ২০২১
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৬তম প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন
মুক্তাঙ্গন

বাইডেনের ন্যাটো-যুদ্ধের খরচ দেবে কে?

by হক কথা
আগস্ট ১৯, ২০২১
Next Post

ঢাকা বিভাগেই রাখার দাবী : টাঙ্গাইল ‘স্তব্ধ’ ১০ মিনিট

জ্যামাইকার বাসা থেকে আ.লীগ নেতা মিঠু’র লাশ উদ্ধার

সর্বশেষ খবর

‘ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না রাশিয়া’

‘ইউক্রেনে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে না রাশিয়া’

মে ২৯, ২০২২
গোপন ড্রোন ঘাঁটি দেখাল ইরান

গোপন ড্রোন ঘাঁটি দেখাল ইরান

মে ২৯, ২০২২
নেপালের নিখোঁজ বিমানের ক্যাপ্টেনের ফোন বাজছে

নেপালের নিখোঁজ বিমানের ক্যাপ্টেনের ফোন বাজছে

মে ২৯, ২০২২
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে বাড়ানো হলো পুলিশ প্রহরা

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে বাড়ানো হলো পুলিশ প্রহরা

মে ২৯, ২০২২
এবারের কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতলেন যারা

এবারের কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতলেন যারা

মে ২৯, ২০২২
রাশিয়ার সাথে সমঝোতায় মরিয়া ইউরোপ

রাশিয়ার সাথে সমঝোতায় মরিয়া ইউরোপ

মে ২৯, ২০২২
পুতিন-জেলেনস্কিকে সরাসরি আলোচনার আহ্বান ফ্রান্স-জার্মানির

পুতিন-জেলেনস্কিকে সরাসরি আলোচনার আহ্বান ফ্রান্স-জার্মানির

মে ২৯, ২০২২
আদারও রয়েছে অপকারিতা

আদারও রয়েছে অপকারিতা

মে ২৯, ২০২২
ADVERTISEMENT
হককথা

Editor: ABM Salahuddin Ahmed
Ass. Editor: Samiul Islam

Mailing Address: 87-50 Kingston Pl,
Apt #5H, Jamaica, NY 11432
Contact: +1 347-848-3834
E-mail: hakkathany@gmail.com
Published by WEEKLY HAKKATHA Inc.

আজকের দিন-তারিখ

  • রবিবার (সকাল ৭:৪৪)
  • ২৯শে মে, ২০২২ খ্রিস্টাব্দ
  • ২৭শে শাওয়াল, ১৪৪৩ হিজরি
  • ১৫ই জ্যৈষ্ঠ, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ (গ্রীষ্মকাল)

আর্কাইভ

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 ১
২৩৪৫৬৭৮
৯১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  

হককথা বিশেষ সংখ্যা

  • Terms
  • Policy
  • Contact Us

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.

No Result
View All Result
  • হক কথা
  • নিউইয়র্ক
  • বাংলাদেশ
  • প্রবাস
  • যুক্তরাষ্ট্র
  • আন্তর্জাতিক
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • ক্লাসিফাইড
  • এক স্লিপ
  • আরো খবর
    • ইউএস প্রেসিডেন্ট ইলেকশন
    • ইতিহাসের এই দিনে
    • জাতিসংঘ
    • বিশ্বকাপ ক্রিকেট
    • বিশ্বকাপ ফুটবল
    • মিডিয়া
    • মুক্তাঙ্গন
    • লাইফ স্টাইল
    • সম্পাদকীয়
    • সাক্ষাতকার
    • সাহিত্য
    • স্বাস্থ্য
    • স্মরণ

© 2021 Hakkatha - Develop by Tech Avalon.