নিউইয়র্ক ০৭:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নিউইয়র্কের প্রেসনোট : নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটের আচরণে মিাডিয়াকর্মীদের ক্ষোভ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩৮:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০১৫
  • / ১২৫০ বার পঠিত

প্রবাসে প্রায় ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশী কমিউনিটি বিনির্মাণে যাদের ভূমিকা মূখ্য সেই বাংলা মিডিয়াগুলোর সম্পাদক-সাংবাদিকদের প্রতি বিভিন্ন সংগঠন, জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশন, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের আচরণ বেশ কিছু প্রশ্নের সূত্রপাত করেছে। গত সপ্তাহে বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সম্পাদক-সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্যমূলক আচরণকে কেন্দ্র করে নিউইয়র্কের প্রায় সকল মিডিয়া কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। ঐদিন কনস্যুলেটের অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য সাংবাদিকদের ফোন করে দাওয়াত দেয়া হলেও তাদের বসার জন্য কোন স্থান নির্ধারিত ছিলো না। শুধু তাই নয়, কমিউনিটির অনেক সিনিয়র সম্পাদক ও সাংবাদিকদের অবেহেলা সূচক আচরণ করেই কনস্যুলেট কর্মকর্তারা ক্ষান্ত হননি। সম্প্রতি নিউইয়র্কে আগত একজন সংবাদ পাঠিকাকে ‘মিডিয়া ব্যক্তিত্ব’ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে যার নিউইয়র্কে সাংবাকিদকতার জীবন তিন মাসও পূর্ণ হয়নি। ঐদিন কনস্যুলেট কর্মকর্তাদের আচরণের প্রতিবাদে সেই সময় উপস্থিত প্রায় সকল সাংবাদিকই দ্রুত কনস্যুলেট ভবন ত্যাগ করেন। এই ঘটনার জের হিসেবে দু’দিন পর কনস্যুলেটে আহুত ওয়াশিংটনে কর্মরত মিনিস্টার (প্রেস)-এর সাথে মতবিনিয় সভায় কমিউনিটির ২/৩টি মিডিয়া ছাড়া আর কেউ সেখানে যাননি।
‘সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ, সম্পাদক-সাংবাদিকরা সমাজের বিবেক’ একথা সর্বজনবিদিত। নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটে নিযুক্ত কনসাল জেনারেল এই বিষয়টিকে কতটুকু অনুধাবন করতে পারেন তা জানা নেই। কিন্তু কনসাল জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে নিউইয়র্কে আসার পর থেকেই কনসাল জেনারেল ও তার অফিসের কর্মকর্তাদের আচরণে সম্পাদক ও সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য ও অবহেলা ফুটে উঠেছে বেশী। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে ওয়াশিংটন দূতাবাসে যোগদান করে মিনিস্টার (প্রেস) জনাব শামীম আহমেদ নিউইয়র্কে এসে স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথে মতবিনিময়ের আগ্রহ দেখালেও গত প্রায় এক বছর ধরে নিউইয়র্কে কর্মরত থাকলেও কনসাল জেনারেল শামীম আহসান স্থানীয় মিডিয়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময়ে আগ্রহ পর্যন্ত দেখাননি। এরফলে কনসাল জেনারেলের সাথে স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার সম্পাদক-সাংবাদিকদের দূরত্ব বেড়েই চলেছে। কনসাল জেনারেলের জানা উচিৎ নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত বাংলা পত্রপত্রিকাগুলো বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্থ প্রেস ইনফরমেণ ডিপার্টমেন্ট (পিআইডি) নিয়ন্ত্রিত কোন মিডিয়া নয়। এগুলো আমেরিকান সংবাদ মাধ্যম যা বাংলা ভাষায় প্রকাশিত হয়।
নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশনের অবস্থাও তথৈবৈচ। বাংলাদেশ মিশনে আগত মিনিস্টার (প্রেস) এখনো স্থানীয় সম্পাদক-সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ের সুযোগই পাননি। অথচ মিশনের সকল কর্মকান্ডের সংবাদ ও ছবি স্থানীয় বাংলা মিডিয়াগুলোতে হরহামেশাই ছাপা হচ্ছে।
কথা হচ্ছে শুধু কনস্যুলেটে নয়, যেকোন ব্যক্তি বা সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানালে বা কমিউনিটির বিশিষ্ট বক্তিবর্গকে দাওয়াত দিলে সর্বাগ্রে অবশ্যই তাদের আসন নিশ্চিত থাকা বা নিশ্চিত করার পাশাপাশি মান-মর্যাদা রক্ষা করা সংশ্লিটের দায়িত্ব ও কর্তব্য বৈকি? আর অনুষ্ঠান আয়োজক বা দাওয়াতীরা যদি ব্যক্তি বিশেষের মর্যাদা না বুঝেন তাহলে তো সেটা অন্য কথা। পাশাপাশি একথাও না বললেই নয় যে, নিউইয়র্কের বাংলা প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় সাম্প্রতিককালে মিডিয়া কর্তৃপক্ষরা এমন কিছু ব্যক্তিবর্গকে সম্পাদকীয় পদসহ নানা পদে নিয়োগ দিয়েছেন বা দিচ্ছেন যা পেশাদার সাংবাদিকদের মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আশ্চর্য্যরে ব্যাপার হলো এসকল ভুঁইফোর স্বঘোষিত মিডিয়া কর্তাদেরই কনস্যুলেট-মিশনে আপ্যায়ণ করা হয় বেশী। যা অনেকের কাছেই উদ্দেশ্যমূলক হিসেবে প্রতিয়মান হচ্ছে। ওয়াশিংটনস্থ মিনিস্টার (প্রেস) এর সাথে মতবিনিময় সভায় পেশাজীবী সাংবাদিকদের প্রায় ৮০ ভাগই অনুপস্থিত থাকলেও সাংবাদিক পরিচয়ে সেদিন ‘বিউটি সেলুন’-এর কর্মচারী, ‘ক্যাটারিং হল’-এর ওয়েটার, ধান্ধাবাজ ভিডিও ব্যবসায়ী সাংবাদিক পরিচয়ে হাজির হয়েছিলেন। সম্প্রতি ট্রাভেল ব্যবসায় জালিয়াতির দায়ে ধরা পড়া এক ব্যক্তিও একটি পত্রিকার প্রধান সম্পাদক পরিচয়ে সেখানে হাজির হয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজ বুকে কনসাল জেনারেলে সাথে এদের ছবি দেখে কমিউনিটিতে ছি: ছি: রব উঠেছে।
বৃহস্প্রতিবার ৩০ এপ্রিল প্রকাশিত সাপ্তাহিক বর্ণমালা ‘নিউইয়র্ক কনস্যুলেটে নাকাল বাংলাদেশীরা’ শীর্ষক প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। নিউইয়র্ক কনস্যুলেটে আগত বাংলাদেশীদের সেবা প্রদানের পরিবর্তে কনসাল জেনারেলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি হিসেবে ‘ফিতা কাটার কাচি চালক’ হিসেবে অবতীর্ণ হওয়ার বিষয়টি কমিউনিটিতে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন অজুহাতে কনস্যুলেটে ভুড়ি ভোজের আয়োজনের নেপথ্যে কী রয়েছে তা জানতে প্রবাসীদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাংপ্তাহিক রানার-এর প্রধান সম্পাদক তাসের মাহমুদ সাপ্তাহিক দেশবাংলা’র সম্পাদক হিসেবে যোগদান করেছেন। অপরদিকে সাপ্তাহিক দেশ বাংলা’র নির্বাহী সম্পাদক সন্জীবন কুমার সরকার সাপ্তাহিক রানার-এর সাংবাদিক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। ০১ মে’২০১৫ (সাপ্তাহিক পরিচয়)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

নিউইয়র্কের প্রেসনোট : নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটের আচরণে মিাডিয়াকর্মীদের ক্ষোভ

প্রকাশের সময় : ১২:৩৮:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩ মে ২০১৫

প্রবাসে প্রায় ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশী কমিউনিটি বিনির্মাণে যাদের ভূমিকা মূখ্য সেই বাংলা মিডিয়াগুলোর সম্পাদক-সাংবাদিকদের প্রতি বিভিন্ন সংগঠন, জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশন, বাংলাদেশ কনস্যুলেটের কর্মকর্তাদের আচরণ বেশ কিছু প্রশ্নের সূত্রপাত করেছে। গত সপ্তাহে বাংলা বর্ষবরণ উপলক্ষে নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সম্পাদক-সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্যমূলক আচরণকে কেন্দ্র করে নিউইয়র্কের প্রায় সকল মিডিয়া কর্মীদের মধ্যে ক্ষোভের সঞ্চার হয়েছে। ঐদিন কনস্যুলেটের অনুষ্ঠানে যোগদানের জন্য সাংবাদিকদের ফোন করে দাওয়াত দেয়া হলেও তাদের বসার জন্য কোন স্থান নির্ধারিত ছিলো না। শুধু তাই নয়, কমিউনিটির অনেক সিনিয়র সম্পাদক ও সাংবাদিকদের অবেহেলা সূচক আচরণ করেই কনস্যুলেট কর্মকর্তারা ক্ষান্ত হননি। সম্প্রতি নিউইয়র্কে আগত একজন সংবাদ পাঠিকাকে ‘মিডিয়া ব্যক্তিত্ব’ হিসেবে উপস্থাপন করা হয়েছে যার নিউইয়র্কে সাংবাকিদকতার জীবন তিন মাসও পূর্ণ হয়নি। ঐদিন কনস্যুলেট কর্মকর্তাদের আচরণের প্রতিবাদে সেই সময় উপস্থিত প্রায় সকল সাংবাদিকই দ্রুত কনস্যুলেট ভবন ত্যাগ করেন। এই ঘটনার জের হিসেবে দু’দিন পর কনস্যুলেটে আহুত ওয়াশিংটনে কর্মরত মিনিস্টার (প্রেস)-এর সাথে মতবিনিয় সভায় কমিউনিটির ২/৩টি মিডিয়া ছাড়া আর কেউ সেখানে যাননি।
‘সংবাদপত্র সমাজের দর্পণ, সম্পাদক-সাংবাদিকরা সমাজের বিবেক’ একথা সর্বজনবিদিত। নিউইয়র্কস্থ বাংলাদেশ কনস্যুলেটে নিযুক্ত কনসাল জেনারেল এই বিষয়টিকে কতটুকু অনুধাবন করতে পারেন তা জানা নেই। কিন্তু কনসাল জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পেয়ে নিউইয়র্কে আসার পর থেকেই কনসাল জেনারেল ও তার অফিসের কর্মকর্তাদের আচরণে সম্পাদক ও সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য ও অবহেলা ফুটে উঠেছে বেশী। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে ওয়াশিংটন দূতাবাসে যোগদান করে মিনিস্টার (প্রেস) জনাব শামীম আহমেদ নিউইয়র্কে এসে স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্টদের সাথে মতবিনিময়ের আগ্রহ দেখালেও গত প্রায় এক বছর ধরে নিউইয়র্কে কর্মরত থাকলেও কনসাল জেনারেল শামীম আহসান স্থানীয় মিডিয়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গের সাথে মতবিনিময়ে আগ্রহ পর্যন্ত দেখাননি। এরফলে কনসাল জেনারেলের সাথে স্থানীয় বাংলা মিডিয়ার সম্পাদক-সাংবাদিকদের দূরত্ব বেড়েই চলেছে। কনসাল জেনারেলের জানা উচিৎ নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত বাংলা পত্রপত্রিকাগুলো বাংলাদেশ সরকারের অধীনস্থ প্রেস ইনফরমেণ ডিপার্টমেন্ট (পিআইডি) নিয়ন্ত্রিত কোন মিডিয়া নয়। এগুলো আমেরিকান সংবাদ মাধ্যম যা বাংলা ভাষায় প্রকাশিত হয়।
নিউইয়র্কস্থ জাতিসংঘের বাংলাদেশ মিশনের অবস্থাও তথৈবৈচ। বাংলাদেশ মিশনে আগত মিনিস্টার (প্রেস) এখনো স্থানীয় সম্পাদক-সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ের সুযোগই পাননি। অথচ মিশনের সকল কর্মকান্ডের সংবাদ ও ছবি স্থানীয় বাংলা মিডিয়াগুলোতে হরহামেশাই ছাপা হচ্ছে।
কথা হচ্ছে শুধু কনস্যুলেটে নয়, যেকোন ব্যক্তি বা সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণ জানালে বা কমিউনিটির বিশিষ্ট বক্তিবর্গকে দাওয়াত দিলে সর্বাগ্রে অবশ্যই তাদের আসন নিশ্চিত থাকা বা নিশ্চিত করার পাশাপাশি মান-মর্যাদা রক্ষা করা সংশ্লিটের দায়িত্ব ও কর্তব্য বৈকি? আর অনুষ্ঠান আয়োজক বা দাওয়াতীরা যদি ব্যক্তি বিশেষের মর্যাদা না বুঝেন তাহলে তো সেটা অন্য কথা। পাশাপাশি একথাও না বললেই নয় যে, নিউইয়র্কের বাংলা প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায় সাম্প্রতিককালে মিডিয়া কর্তৃপক্ষরা এমন কিছু ব্যক্তিবর্গকে সম্পাদকীয় পদসহ নানা পদে নিয়োগ দিয়েছেন বা দিচ্ছেন যা পেশাদার সাংবাদিকদের মর্যাদাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে। আশ্চর্য্যরে ব্যাপার হলো এসকল ভুঁইফোর স্বঘোষিত মিডিয়া কর্তাদেরই কনস্যুলেট-মিশনে আপ্যায়ণ করা হয় বেশী। যা অনেকের কাছেই উদ্দেশ্যমূলক হিসেবে প্রতিয়মান হচ্ছে। ওয়াশিংটনস্থ মিনিস্টার (প্রেস) এর সাথে মতবিনিময় সভায় পেশাজীবী সাংবাদিকদের প্রায় ৮০ ভাগই অনুপস্থিত থাকলেও সাংবাদিক পরিচয়ে সেদিন ‘বিউটি সেলুন’-এর কর্মচারী, ‘ক্যাটারিং হল’-এর ওয়েটার, ধান্ধাবাজ ভিডিও ব্যবসায়ী সাংবাদিক পরিচয়ে হাজির হয়েছিলেন। সম্প্রতি ট্রাভেল ব্যবসায় জালিয়াতির দায়ে ধরা পড়া এক ব্যক্তিও একটি পত্রিকার প্রধান সম্পাদক পরিচয়ে সেখানে হাজির হয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইজ বুকে কনসাল জেনারেলে সাথে এদের ছবি দেখে কমিউনিটিতে ছি: ছি: রব উঠেছে।
বৃহস্প্রতিবার ৩০ এপ্রিল প্রকাশিত সাপ্তাহিক বর্ণমালা ‘নিউইয়র্ক কনস্যুলেটে নাকাল বাংলাদেশীরা’ শীর্ষক প্রতিবেদন ছাপা হয়েছে। নিউইয়র্ক কনস্যুলেটে আগত বাংলাদেশীদের সেবা প্রদানের পরিবর্তে কনসাল জেনারেলের বিভিন্ন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি হিসেবে ‘ফিতা কাটার কাচি চালক’ হিসেবে অবতীর্ণ হওয়ার বিষয়টি কমিউনিটিতে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন অজুহাতে কনস্যুলেটে ভুড়ি ভোজের আয়োজনের নেপথ্যে কী রয়েছে তা জানতে প্রবাসীদের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে।
নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত সাংপ্তাহিক রানার-এর প্রধান সম্পাদক তাসের মাহমুদ সাপ্তাহিক দেশবাংলা’র সম্পাদক হিসেবে যোগদান করেছেন। অপরদিকে সাপ্তাহিক দেশ বাংলা’র নির্বাহী সম্পাদক সন্জীবন কুমার সরকার সাপ্তাহিক রানার-এর সাংবাদিক হিসেবে যোগ দিয়েছেন। ০১ মে’২০১৫ (সাপ্তাহিক পরিচয়)