নিউইয়র্ক ০৮:২৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নিউইয়র্কের প্রেসনোট

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৪৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৪
  • / ৬৫৯ বার পঠিত

প্রিন্ট হোক আর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াই হোক যেকোন মিডিয়ার প্রকাশনা বা সম্প্রচার অব্যাহত রাখতে হলে সর্বাগ্রে দরকার পাঠক-শ্রোতা-দর্শক। তারপরই দরকার বিজ্ঞাপন। কি দেশে, কি প্রবাসে। এই নিউইয়র্ক থেকে বর্তমানে প্রায় দুই ডজন সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে। ইতিপূর্বে প্রায় অর্ধ ডজনাধিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের পর বন্ধ হয়ে গেছে। আবার নাকি আরো ২/১টি সাপ্তাহিক পত্রিকা নতুন প্রকাশের উদ্যোগ চলছে। মূলত: মিডিয়ার প্রকাশনা বা সম্প্রচারে উদ্যোক্তাদের একটি মিশন-ভিশন থাকে। যদি না সেই উদ্যোক্তা মিডিয়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি হন। আর যদি উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী হন তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। দু:খজনক হলেও সত্যি যে দেশে-প্রবাসে প্রকাশিত বা সম্প্রচারিত পত্রিকা/টিভি’র অধিকাংশ উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী। ফলে সাংবাদিক বা সাংবাদিকতার চেয়ে ব্যবসায়ী উদ্যোক্তার পছন্দ-অপছন্দ বেশী লক্ষ্য করা যাচ্ছে মিডিয়াগুলোতে। ফলে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ‘স্বাধীন সাংবাদিকতা’। যাই হোক আজকের প্রেসনোটের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে নিউইয়র্কের মিডিয়ার বিজ্ঞাপন।
সাম্প্রতিককালে নিউইয়র্কে একাধিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রচারে এসেছে আরো দুটি টেলিভিশন। তবে নতুন মিডিয়া বিশেষ করে প্রিন্ট মিডিয়া কমিউনিটিতে আসা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। প্রশ্নন উঠেছে মিডিয়াগুলো চলবে কি করে। কমিউনিটিতে বিজ্ঞাপনের বাজার এতোই ভালো যে এতোগুলো মিডিয়া চলবে। সংশ্লিষ্টদের আলোচনায় সাংবাদিকতার কোন ভিশন নয় মূলত: বিজ্ঞাপন নির্ভর হয়ে সাংবাদিক হিসেবে কমিউনিটিতে ‘আইডেনডিটি ক্রাইসিস’ দূর করাই লক্ষ্য। নতুন মিডিয়াগুলো বাজরে এসে নামে মাত্র বিজ্ঞাপন ছেপে বিজ্ঞাপনের বাজার নষ্ট করে দিয়েছে- এমন মন্তব্য কমিউনিটির সিনিয়র সম্পাদক/সাংবাদিকদের। এক চায়ের আড্ডায় এক সিনিয়র সম্পাদক বললেন, বিজ্ঞাপন প্রচারে মিডিয়াগুলোর সম্মিলিত ‘নীতিমালা’ না থাকায় বিজ্ঞাপন প্রচারে যাচ্ছেতাই চলছে। আর এই সুযোগটাই নিচ্ছেন বিজ্ঞপনদাতারা। ফলে নামমাত্র মূল্যে নতুন নতুন মিডিয়া বিজ্ঞাপন প্রকাশ করছে আর পুরনো মিডিয়াগুলো বিজ্ঞাপন পাচ্ছে না। আমার বিজ্ঞাপন প্রদানের ক্ষেত্রে নতুন-পুরাতন মিডিয়াগুলোকে একাকার করে ফেলা হচ্ছে। কোন মিডিয়ার সার্কুলেশন কত, কোন মিডিয়ার পাঠকপ্রিয়তা বেশী, কোন মিডিয়ায় সাংবাদিকতার নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা চলছে তা বাছবিচার হচ্ছে না। বিষয়টি অত্যন্ত বেমানান নয় কি? নিউইয়র্কের কোন কোন মিডিয়া ১৫/২০ বা ২৪/২৫ বছর ধরে প্রকাশিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কমিউনিটিকে বিকশিত করার পাশাপাশি প্রবাসে বাংলা সাংবাদিকতাকতারও বিকাশ ঘটিয়েছে। তার মূল্যায়ণ আর নতুন মিডিয়াগুলোর মূল্যায়ণ এক করে ফেলা হচ্ছে। এটি কমিউনিটির দূর্ভাগ্য ছাড়া আর কিছু নয়।
এদিকে কমিউনিটির মিডিয়াগুলোতে বিজ্ঞাপন প্রদানের পর তার মূল্য পরিশোধ নিয়ে নানা কথা আলোচিত হচ্ছে। বিজ্ঞাপন দিয়ে তার মূল্য পরিশোধে গড়িমসি, বিল প্রদানের কথা ভুলে যাওয়া, বিজ্ঞাপন দেয়ার প্রতিশ্রুতিতে খবর প্রকাশের সুযোগ-সুবিধা নেয়ার ঘটনা নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার বিজ্ঞাপন প্রকাশের পর কোন কোন বিজ্ঞাপনদাতা নিজেই বিজ্ঞাপনের মূল্য নির্ধারণ করছেন এমন কথাও জানালেন একজন সিনিয়র সম্পাদক। তিনি দু:খ করে আরো বললেন, আমরা যারা ২০/২৫ বছর ধরে মিডিয়া প্রকাশ করে কমিউনিটি বিনির্মাণে ভূমিকা রেখেছি, কষ্ট করে সাংবাদিকা পেশাকে প্রতিষ্টিত করেছি। সেইভাবে আমাদেরকে কমিউনিটি মুল্যায়ণ করছে না। আজ ২০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত মিডিয়ায় যে বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে , নতুন মিডিয়াতেও সেই বিজ্ঞাপন দিয়ে নতুন-পুরাতনের মূল্যয়ন করা হচ্ছে। কিন্তু বিজ্ঞাপন দাতারা বিষয়টির গুরুত্ব ভেবে দেখছেন না। এটি আসলেই দূর্ভাগ্যজনক। মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞমহলের মতে নিউইয়র্কের মিডিয়াগুলোর জন্য নূন্যতম বিজ্ঞাপন নীতিমালা না থাকায় এটি হচ্ছে। সেই সাথে বিজ্ঞাপনদাতারাও বিষয়টির যথাযথ মূল্যায়ণে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছেন। প্রবাসে বাংলা মিডিয়া আর সত্যিকারের সাংবাদিকতার স্বার্থে অবিলম্বে এসব অনিয়মের অবসান দরকার।
নিউইয়র্ক থেকে প্রচারিত সাপ্তাহিক ঠিকানা পত্রিকার একটি কপিতে অগ্নি সংযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা ডা. মাসুদুর রহমান। গত সপ্তাহে সাপ্তাহিক ঠিকানায় ‘বাংলাদেশে ফাঁসির উৎসব’ শীর্ষক লীড নিউজ প্রকাশের প্রতিবাদে নাকি তিনি (ডা. মাসুদ) জ্যামাইকার তাজমহল রেষ্টুরেন্টে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় ঠিকান’র কপি হাতে নিয়ে লাইটার দিয়ে অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটনা। অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আব্দুল মোমেন, সিলেট জেলা পরিষদের প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুস জহির চৌধুরী সুফিয়ান, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সহ কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ঠিকানা’র কপিতে অগ্নি সংযোগের ঘটনায় সাংবাদিক মহল ও  কমিউনিটিতে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের সাপ্তাহিক পরিচয়-এ প্রকাশিত ‘নিউইয়র্ক বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি বোর্ড থেকে সাজাপ্রাপ্ত আসামীর সদস্য পদ বাতিলের উদ্যোগ’, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র ‘আর অপেক্ষা নয়-প্রেসিডেন্ট : রিপাবলিকানদের অভিযোগ ॥ নির্বাহী এ্যামনেস্টি ঘোষণা করছেন ওবামা’, ‘কমিটি না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা হতাশ ॥ পদের জন্য বিনিয়োগ আতœসাতের অভিযোগ’ ও ‘আহা! যদি এমন হতো’, সাপ্তাহিক ঠিকানা’র ‘বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে বিক্রি হচ্ছে ইয়াবা এবং ফেনসিডিল’ শীর্ষক খবর পাঠক মহলে আলোচিত হয়েছে। (সাপ্তাহিক পরিচয়)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

নিউইয়র্কের প্রেসনোট

প্রকাশের সময় : ০৯:৪৭:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০১৪

প্রিন্ট হোক আর ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াই হোক যেকোন মিডিয়ার প্রকাশনা বা সম্প্রচার অব্যাহত রাখতে হলে সর্বাগ্রে দরকার পাঠক-শ্রোতা-দর্শক। তারপরই দরকার বিজ্ঞাপন। কি দেশে, কি প্রবাসে। এই নিউইয়র্ক থেকে বর্তমানে প্রায় দুই ডজন সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হচ্ছে। ইতিপূর্বে প্রায় অর্ধ ডজনাধিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশের পর বন্ধ হয়ে গেছে। আবার নাকি আরো ২/১টি সাপ্তাহিক পত্রিকা নতুন প্রকাশের উদ্যোগ চলছে। মূলত: মিডিয়ার প্রকাশনা বা সম্প্রচারে উদ্যোক্তাদের একটি মিশন-ভিশন থাকে। যদি না সেই উদ্যোক্তা মিডিয়া সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি হন। আর যদি উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী হন তাহলে সেটা ভিন্ন কথা। দু:খজনক হলেও সত্যি যে দেশে-প্রবাসে প্রকাশিত বা সম্প্রচারিত পত্রিকা/টিভি’র অধিকাংশ উদ্যোক্তা ব্যবসায়ী। ফলে সাংবাদিক বা সাংবাদিকতার চেয়ে ব্যবসায়ী উদ্যোক্তার পছন্দ-অপছন্দ বেশী লক্ষ্য করা যাচ্ছে মিডিয়াগুলোতে। ফলে চরমভাবে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে ‘স্বাধীন সাংবাদিকতা’। যাই হোক আজকের প্রেসনোটের আলোচ্য বিষয় হচ্ছে নিউইয়র্কের মিডিয়ার বিজ্ঞাপন।
সাম্প্রতিককালে নিউইয়র্কে একাধিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছে। সম্প্রচারে এসেছে আরো দুটি টেলিভিশন। তবে নতুন মিডিয়া বিশেষ করে প্রিন্ট মিডিয়া কমিউনিটিতে আসা কতটুকু যুক্তিযুক্ত তা নিয়ে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। প্রশ্নন উঠেছে মিডিয়াগুলো চলবে কি করে। কমিউনিটিতে বিজ্ঞাপনের বাজার এতোই ভালো যে এতোগুলো মিডিয়া চলবে। সংশ্লিষ্টদের আলোচনায় সাংবাদিকতার কোন ভিশন নয় মূলত: বিজ্ঞাপন নির্ভর হয়ে সাংবাদিক হিসেবে কমিউনিটিতে ‘আইডেনডিটি ক্রাইসিস’ দূর করাই লক্ষ্য। নতুন মিডিয়াগুলো বাজরে এসে নামে মাত্র বিজ্ঞাপন ছেপে বিজ্ঞাপনের বাজার নষ্ট করে দিয়েছে- এমন মন্তব্য কমিউনিটির সিনিয়র সম্পাদক/সাংবাদিকদের। এক চায়ের আড্ডায় এক সিনিয়র সম্পাদক বললেন, বিজ্ঞাপন প্রচারে মিডিয়াগুলোর সম্মিলিত ‘নীতিমালা’ না থাকায় বিজ্ঞাপন প্রচারে যাচ্ছেতাই চলছে। আর এই সুযোগটাই নিচ্ছেন বিজ্ঞপনদাতারা। ফলে নামমাত্র মূল্যে নতুন নতুন মিডিয়া বিজ্ঞাপন প্রকাশ করছে আর পুরনো মিডিয়াগুলো বিজ্ঞাপন পাচ্ছে না। আমার বিজ্ঞাপন প্রদানের ক্ষেত্রে নতুন-পুরাতন মিডিয়াগুলোকে একাকার করে ফেলা হচ্ছে। কোন মিডিয়ার সার্কুলেশন কত, কোন মিডিয়ার পাঠকপ্রিয়তা বেশী, কোন মিডিয়ায় সাংবাদিকতার নীতিমালা মেনে চলার চেষ্টা চলছে তা বাছবিচার হচ্ছে না। বিষয়টি অত্যন্ত বেমানান নয় কি? নিউইয়র্কের কোন কোন মিডিয়া ১৫/২০ বা ২৪/২৫ বছর ধরে প্রকাশিত হয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কমিউনিটিকে বিকশিত করার পাশাপাশি প্রবাসে বাংলা সাংবাদিকতাকতারও বিকাশ ঘটিয়েছে। তার মূল্যায়ণ আর নতুন মিডিয়াগুলোর মূল্যায়ণ এক করে ফেলা হচ্ছে। এটি কমিউনিটির দূর্ভাগ্য ছাড়া আর কিছু নয়।
এদিকে কমিউনিটির মিডিয়াগুলোতে বিজ্ঞাপন প্রদানের পর তার মূল্য পরিশোধ নিয়ে নানা কথা আলোচিত হচ্ছে। বিজ্ঞাপন দিয়ে তার মূল্য পরিশোধে গড়িমসি, বিল প্রদানের কথা ভুলে যাওয়া, বিজ্ঞাপন দেয়ার প্রতিশ্রুতিতে খবর প্রকাশের সুযোগ-সুবিধা নেয়ার ঘটনা নিত্য-নৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। আবার বিজ্ঞাপন প্রকাশের পর কোন কোন বিজ্ঞাপনদাতা নিজেই বিজ্ঞাপনের মূল্য নির্ধারণ করছেন এমন কথাও জানালেন একজন সিনিয়র সম্পাদক। তিনি দু:খ করে আরো বললেন, আমরা যারা ২০/২৫ বছর ধরে মিডিয়া প্রকাশ করে কমিউনিটি বিনির্মাণে ভূমিকা রেখেছি, কষ্ট করে সাংবাদিকা পেশাকে প্রতিষ্টিত করেছি। সেইভাবে আমাদেরকে কমিউনিটি মুল্যায়ণ করছে না। আজ ২০ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত মিডিয়ায় যে বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে , নতুন মিডিয়াতেও সেই বিজ্ঞাপন দিয়ে নতুন-পুরাতনের মূল্যয়ন করা হচ্ছে। কিন্তু বিজ্ঞাপন দাতারা বিষয়টির গুরুত্ব ভেবে দেখছেন না। এটি আসলেই দূর্ভাগ্যজনক। মিডিয়ার সাথে সংশ্লিষ্ট অভিজ্ঞমহলের মতে নিউইয়র্কের মিডিয়াগুলোর জন্য নূন্যতম বিজ্ঞাপন নীতিমালা না থাকায় এটি হচ্ছে। সেই সাথে বিজ্ঞাপনদাতারাও বিষয়টির যথাযথ মূল্যায়ণে ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছেন। প্রবাসে বাংলা মিডিয়া আর সত্যিকারের সাংবাদিকতার স্বার্থে অবিলম্বে এসব অনিয়মের অবসান দরকার।
নিউইয়র্ক থেকে প্রচারিত সাপ্তাহিক ঠিকানা পত্রিকার একটি কপিতে অগ্নি সংযোগ করেছেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের অন্যতম উপদেষ্টা ডা. মাসুদুর রহমান। গত সপ্তাহে সাপ্তাহিক ঠিকানায় ‘বাংলাদেশে ফাঁসির উৎসব’ শীর্ষক লীড নিউজ প্রকাশের প্রতিবাদে নাকি তিনি (ডা. মাসুদ) জ্যামাইকার তাজমহল রেষ্টুরেন্টে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখার সময় ঠিকান’র কপি হাতে নিয়ে লাইটার দিয়ে অগ্নি সংযোগের ঘটনা ঘটনা। অনুষ্ঠানে জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ড. একে আব্দুল মোমেন, সিলেট জেলা পরিষদের প্রশাসক ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুস জহির চৌধুরী সুফিয়ান, যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ সহ কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। ঠিকানা’র কপিতে অগ্নি সংযোগের ঘটনায় সাংবাদিক মহল ও  কমিউনিটিতে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
চলতি সপ্তাহের সাপ্তাহিক পরিচয়-এ প্রকাশিত ‘নিউইয়র্ক বাংলাদেশ সোসাইটির ট্রাষ্টি বোর্ড থেকে সাজাপ্রাপ্ত আসামীর সদস্য পদ বাতিলের উদ্যোগ’, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা’র ‘আর অপেক্ষা নয়-প্রেসিডেন্ট : রিপাবলিকানদের অভিযোগ ॥ নির্বাহী এ্যামনেস্টি ঘোষণা করছেন ওবামা’, ‘কমিটি না হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি’র নেতা-কর্মীরা হতাশ ॥ পদের জন্য বিনিয়োগ আতœসাতের অভিযোগ’ ও ‘আহা! যদি এমন হতো’, সাপ্তাহিক ঠিকানা’র ‘বাংলাদেশী অধ্যুষিত এলাকাগুলোতে বিক্রি হচ্ছে ইয়াবা এবং ফেনসিডিল’ শীর্ষক খবর পাঠক মহলে আলোচিত হয়েছে। (সাপ্তাহিক পরিচয়)