নিউইয়র্ক ০১:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫, ৮ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নিউইয়র্কের প্রেসনোট : অ্যাওয়ার্ড বিষয়ক সাপ্তাহিক ঠিকানা’র রিপোর্ট নিয়ে কমিউনিটিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৫৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪
  • / ১১২৬ বার পঠিত

যুক্তরাষ্ট্রে আনডকুমেন্টেডদের বৈধতার প্রশ্নে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সাম্প্রতিক নির্বাহী আদেশ তথা ইমিগ্রেশন বিষয়ে আমেরিকা বাংলাদেশ প্রেসক্লাব গত ১৩ ডিসেম্বর এক টাউন হল সভার আয়োজন করে। এতে ইমিগ্রেশন বিষয়ক বিজ্ঞ এটর্নী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন। প্রেসক্লাবের আয়োজনটি কমিউনিটিতে প্রশংসিত হয়েছে। এদিকে কমিউনিটির অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য নিয়ে সাপ্তাহিক পরিচয়, সাপ্তাহিক ঠিকানা, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকাসহ বার্তা সংস্থা ইউএনএ’র প্রতিবেদনগুলোও পাঠকমহলে প্রশংসিত হয়েছে। সর্বশেষ ‘বঙ্গবন্ধু লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ নিয়ে নবগঠিত বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের অনুষ্ঠান কমিউনিটিতে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা ইউএনএ পরিবেশিত খবরটি ‘নিউইয়র্কের অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য-৩ : প্রতিবাদের মুখে সিকিউরিটি নিয়ে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান’ সাপ্তাহিক ঠিকানা ‘তোপের মুখে ‘বঙ্গবন্ধু লিডাশিপ এওয়ার্ড’, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ ‘লিডারশীপ এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তারা : বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতেন’ শিরোনামে প্রকাশ করে। তবে অ্যাওয়ার্ড বিষয়ক সাপ্তাহিক ঠিকানা’র বিভিন্ন সময়ের রিপোর্ট কমিউনিটিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টির পাশাপাশি ঠিকানা’র সাংবাদিকতার সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, একজন সামাজিক অপরাধীর কাছ থেকে ঠিকানা’র অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ শুধু সাংবাদিকতা নয়, কমিউনিটির জন্য লজ্জারও বিষয়। গত সপ্তাহে জ্যাকসন হাইটসে ২৫/৩০ আসনের একটি ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড নিয়ে ঠিকানা বিস্তারিত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে চলতি সপ্তাহে। ঠিকানা’র রিপোর্টটি শক্তিশালী ও সময়োপযুগী হলেও যে ব্যক্তি কমিউনিটিতে অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য চালু করেছে। যার বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে ঠিকানা’য় অনৈতিকতার (সচিত্র) রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল, সেই ব্যক্তির কাছ থেকে সেরা সাংবাদিকতায় ঠিকানা’র অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ কমিউনিটিতে আলোচিত হচ্ছে। এবং ঐ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের খবর ঠিকানা’য় ফলাও করে (একাধিক ছবি সম্বলিত) প্রকাশ করা হয়। প্রশ্ন উঠেছে ঠিকানা যার কাছ থেকে অ্যাওয়ার্ড পেলো তার খবর আর অন্য একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের খবর পরিবেশনে দু’চোখা নীতি ফুটে উঠেছে।
অপরদিকে বঙ্গবন্ধু লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের জন্য ঘোষিত তালিকার অনেকেই ঐদিন অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করতে না আসলেও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ ও সাপ্তাহিক বর্ণমালা সম্পাদক মাহফুজুর রহমানের অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ কমিউনিটিতে সমালোচিত হচ্ছে। অনেকে মনে করছেন তাদের মতো ব্যক্তিদের এমন অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ কমিউনিটিতে পদক বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার সামিল। তারা বলেছেন, পদক যে কেউ দিতে পারেন, যে কেউ নিতে পারেন! কিন্তু অ্যাওয়ার্ড দাতা আর অ্যাওয়ার্ড গ্রহহীতার অবশ্যই মর্যাদা পূর্ণ সামাজিক অবস্থান থাকা বাঞ্ছনীয়। সেই সাথে অ্যাওয়ার্ডেরও মর্যাদা বা মূল্য থাকতে হবে। তা নাহলে এমন অ্যাওয়ার্ড দেয়া-নেয়া হবে কার্যত মূল্যহীন। কমিউনিটিতে অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্যের প্রসারের জন্য কতিপয় মিডিয়ার ভূমিকারও আলোচনা দাবী রাখে বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।
২. মডেল মোনালিসা নিয়ে সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকাসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের বিষয়ে মুখ খুলেছে সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা। বাংলা পত্রিকা’র চলতি সংখ্যায় ‘ইমেজ ক্ষুণেœ মরিয়া একটি মহল : মোনালিসা’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবং এই প্রতিবেদনের সাথে বাংলা পত্রিকায় মোনালিসা সম্পর্কিত প্রতিবেদন কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে তার ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। বাংলা পত্রিকার ব্যাখাটি পাঠকমহলে যুক্তযুক্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, মডেল মোনালিসার উপর বাংলা পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে বাংলা পত্রিকা হাউজের টাইম টেলিভিশন-এ মোনালিসার চাকুরী সম্পর্কিত ‘পরষ্পরবিরোধী’ প্রতিবেদন সম্পর্কে সাপ্তাহিক পরিচয়-এর গত সপ্তাহের প্রেসনোট-এ বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদনা বিভাগের দূর্বলতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়।
৩. গত দু’সপ্তাহ ধরে সাপ্তাহিক দর্পণ প্রকাশিহ হচ্ছে না। এবিষয়ে পাঠকদের জন্য দর্পণ কর্তৃপক্ষের কোন ব্যাখ্যাও নেই। তবে বিশ্বস্থ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান ব্যবস্থাপনায় সাপ্তাহিক দর্পণ আর প্রকাশিত হবে না। পত্রিকাটি নতুন মালিকানায় প্রকাশের গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, কয়েক সংখ্যা আগে সাপ্তাহিক দর্পণ নতুন ব্যবস্থাপনায় প্রকাশিত হয় এবং পত্রিকাটির সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতির দায়িত্ব নেন সাপ্তাহিক ঠিকানা’র প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন এবং সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন সাপ্তাহিক ঠিকানা’র সাবেক ঢাকা ব্যুরো প্রধান জাভেদ খসরু। নতুন ব্যবস্থাপনায় আসতে না অসতেই দর্পণ-এর প্রকাশনা বন্ধ হওয়ায় কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
৪. নিউইয়র্ক থেকে চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত বিভিন্ন মিডিয়াগুলোর মধ্যে সাপ্তাহিক পরিচয়-এ প্রকাশিত , সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকায় প্রকাশিত ‘প্রবাসে বাংলাদেশী সংগঠনের চালচিত্র : নিউইয়রের্কর সন্ধীপ এসোসিয়েশন : রাজনৈতিক কোন্দল এবং অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারিতে এখন চারখন্ড’, সাপ্তাহিক ঠিকানা’র ‘শীতের প্রকোপ : ব্যবসায়ীদের অভিমত : বড় প্রতিষ্ঠানের সমস্যা নেই : ছোট প্রতিষ্ঠানের তিন মাস হলো অস্তিত্ব লড়াই’র সংগ্রাম’ শীর্ষক খবর এবং বিভিন্ন মিডিয়ায় বার্তা সংস্থা ইউএনএ পরিবেশিত ‘যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগ-বিএনপি-জাপা-জাসদ সমাচার : কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য তালিকা নেই’ ও ‘নিউইয়র্কের অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য’ শীর্ষক প্রতিবেদন পাঠক মহলে আলোচিত হয়েছে। ১৯ ডিসেম্বর’২০১৪ (সাপ্তাহিক পরিচয়)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

নিউইয়র্কের প্রেসনোট : অ্যাওয়ার্ড বিষয়ক সাপ্তাহিক ঠিকানা’র রিপোর্ট নিয়ে কমিউনিটিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়া

প্রকাশের সময় : ১০:৫৩:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০১৪

যুক্তরাষ্ট্রে আনডকুমেন্টেডদের বৈধতার প্রশ্নে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার সাম্প্রতিক নির্বাহী আদেশ তথা ইমিগ্রেশন বিষয়ে আমেরিকা বাংলাদেশ প্রেসক্লাব গত ১৩ ডিসেম্বর এক টাউন হল সভার আয়োজন করে। এতে ইমিগ্রেশন বিষয়ক বিজ্ঞ এটর্নী ও বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন। প্রেসক্লাবের আয়োজনটি কমিউনিটিতে প্রশংসিত হয়েছে। এদিকে কমিউনিটির অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য নিয়ে সাপ্তাহিক পরিচয়, সাপ্তাহিক ঠিকানা, সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকাসহ বার্তা সংস্থা ইউএনএ’র প্রতিবেদনগুলোও পাঠকমহলে প্রশংসিত হয়েছে। সর্বশেষ ‘বঙ্গবন্ধু লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড’ নিয়ে নবগঠিত বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের অনুষ্ঠান কমিউনিটিতে ব্যাপকভাবে আলোচিত হচ্ছে। সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা ইউএনএ পরিবেশিত খবরটি ‘নিউইয়র্কের অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য-৩ : প্রতিবাদের মুখে সিকিউরিটি নিয়ে অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠান’ সাপ্তাহিক ঠিকানা ‘তোপের মুখে ‘বঙ্গবন্ধু লিডাশিপ এওয়ার্ড’, সাপ্তাহিক বাংলাদেশ ‘লিডারশীপ এওয়ার্ড প্রদান অনুষ্ঠানে বক্তারা : বঙ্গবন্ধু বেঁচে থাকলে বিশ্বকে নেতৃত্ব দিতেন’ শিরোনামে প্রকাশ করে। তবে অ্যাওয়ার্ড বিষয়ক সাপ্তাহিক ঠিকানা’র বিভিন্ন সময়ের রিপোর্ট কমিউনিটিতে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টির পাশাপাশি ঠিকানা’র সাংবাদিকতার সততা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেননা, একজন সামাজিক অপরাধীর কাছ থেকে ঠিকানা’র অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ শুধু সাংবাদিকতা নয়, কমিউনিটির জন্য লজ্জারও বিষয়। গত সপ্তাহে জ্যাকসন হাইটসে ২৫/৩০ আসনের একটি ক্যাফেটেরিয়ায় আয়োজিত বঙ্গবন্ধু লিডারশীপ অ্যাওয়ার্ড নিয়ে ঠিকানা বিস্তারিত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে চলতি সপ্তাহে। ঠিকানা’র রিপোর্টটি শক্তিশালী ও সময়োপযুগী হলেও যে ব্যক্তি কমিউনিটিতে অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য চালু করেছে। যার বিরুদ্ধে ইতিপূর্বে ঠিকানা’য় অনৈতিকতার (সচিত্র) রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছিল, সেই ব্যক্তির কাছ থেকে সেরা সাংবাদিকতায় ঠিকানা’র অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ কমিউনিটিতে আলোচিত হচ্ছে। এবং ঐ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের খবর ঠিকানা’য় ফলাও করে (একাধিক ছবি সম্বলিত) প্রকাশ করা হয়। প্রশ্ন উঠেছে ঠিকানা যার কাছ থেকে অ্যাওয়ার্ড পেলো তার খবর আর অন্য একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানের খবর পরিবেশনে দু’চোখা নীতি ফুটে উঠেছে।
অপরদিকে বঙ্গবন্ধু লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অ্যাওয়ার্ড প্রাপ্তদের জন্য ঘোষিত তালিকার অনেকেই ঐদিন অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করতে না আসলেও যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুর রহমান সাজ্জাদ ও সাপ্তাহিক বর্ণমালা সম্পাদক মাহফুজুর রহমানের অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ কমিউনিটিতে সমালোচিত হচ্ছে। অনেকে মনে করছেন তাদের মতো ব্যক্তিদের এমন অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ কমিউনিটিতে পদক বাণিজ্যকে উৎসাহিত করার সামিল। তারা বলেছেন, পদক যে কেউ দিতে পারেন, যে কেউ নিতে পারেন! কিন্তু অ্যাওয়ার্ড দাতা আর অ্যাওয়ার্ড গ্রহহীতার অবশ্যই মর্যাদা পূর্ণ সামাজিক অবস্থান থাকা বাঞ্ছনীয়। সেই সাথে অ্যাওয়ার্ডেরও মর্যাদা বা মূল্য থাকতে হবে। তা নাহলে এমন অ্যাওয়ার্ড দেয়া-নেয়া হবে কার্যত মূল্যহীন। কমিউনিটিতে অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্যের প্রসারের জন্য কতিপয় মিডিয়ার ভূমিকারও আলোচনা দাবী রাখে বলে অনেকে মন্তব্য করেছেন।
২. মডেল মোনালিসা নিয়ে সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকাসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের বিষয়ে মুখ খুলেছে সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা। বাংলা পত্রিকা’র চলতি সংখ্যায় ‘ইমেজ ক্ষুণেœ মরিয়া একটি মহল : মোনালিসা’ শিরোনামে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এবং এই প্রতিবেদনের সাথে বাংলা পত্রিকায় মোনালিসা সম্পর্কিত প্রতিবেদন কিভাবে প্রকাশিত হয়েছে তার ব্যাখ্যা দেয়া হয়েছে। বাংলা পত্রিকার ব্যাখাটি পাঠকমহলে যুক্তযুক্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। উল্লেখ্য, মডেল মোনালিসার উপর বাংলা পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে বাংলা পত্রিকা হাউজের টাইম টেলিভিশন-এ মোনালিসার চাকুরী সম্পর্কিত ‘পরষ্পরবিরোধী’ প্রতিবেদন সম্পর্কে সাপ্তাহিক পরিচয়-এর গত সপ্তাহের প্রেসনোট-এ বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদনা বিভাগের দূর্বলতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়।
৩. গত দু’সপ্তাহ ধরে সাপ্তাহিক দর্পণ প্রকাশিহ হচ্ছে না। এবিষয়ে পাঠকদের জন্য দর্পণ কর্তৃপক্ষের কোন ব্যাখ্যাও নেই। তবে বিশ্বস্থ সূত্রে জানা গেছে, বর্তমান ব্যবস্থাপনায় সাপ্তাহিক দর্পণ আর প্রকাশিত হবে না। পত্রিকাটি নতুন মালিকানায় প্রকাশের গুঞ্জন শুনা যাচ্ছে। উল্লেখ্য, কয়েক সংখ্যা আগে সাপ্তাহিক দর্পণ নতুন ব্যবস্থাপনায় প্রকাশিত হয় এবং পত্রিকাটির সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতির দায়িত্ব নেন সাপ্তাহিক ঠিকানা’র প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সম্পাদকমন্ডলীর সভাপতি এম এম শাহীন এবং সম্পাদকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন সাপ্তাহিক ঠিকানা’র সাবেক ঢাকা ব্যুরো প্রধান জাভেদ খসরু। নতুন ব্যবস্থাপনায় আসতে না অসতেই দর্পণ-এর প্রকাশনা বন্ধ হওয়ায় কমিউনিটিতে নানা প্রশ্ন দেখা দিয়েছে।
৪. নিউইয়র্ক থেকে চলতি সপ্তাহে প্রকাশিত বিভিন্ন মিডিয়াগুলোর মধ্যে সাপ্তাহিক পরিচয়-এ প্রকাশিত , সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকায় প্রকাশিত ‘প্রবাসে বাংলাদেশী সংগঠনের চালচিত্র : নিউইয়রের্কর সন্ধীপ এসোসিয়েশন : রাজনৈতিক কোন্দল এবং অর্থনৈতিক কেলেঙ্কারিতে এখন চারখন্ড’, সাপ্তাহিক ঠিকানা’র ‘শীতের প্রকোপ : ব্যবসায়ীদের অভিমত : বড় প্রতিষ্ঠানের সমস্যা নেই : ছোট প্রতিষ্ঠানের তিন মাস হলো অস্তিত্ব লড়াই’র সংগ্রাম’ শীর্ষক খবর এবং বিভিন্ন মিডিয়ায় বার্তা সংস্থা ইউএনএ পরিবেশিত ‘যুক্তরাষ্ট্র আ.লীগ-বিএনপি-জাপা-জাসদ সমাচার : কোন রাজনৈতিক দলের সদস্য তালিকা নেই’ ও ‘নিউইয়র্কের অ্যাওয়ার্ড বাণিজ্য’ শীর্ষক প্রতিবেদন পাঠক মহলে আলোচিত হয়েছে। ১৯ ডিসেম্বর’২০১৪ (সাপ্তাহিক পরিচয়)