নিউইয়র্ক ০৮:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

গল্প নয়, চলচ্চিত্র এখন প্রযুক্তি নির্ভর : টাইম টিভি-কে নায়ক অনন্ত জলিল

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৫০:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল ২০১৫
  • / ১২২১ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: বাংলা চলচ্চিত্রে অ্যাকশন হিরো হিসেবে নতুন সেনসেশনের নাম অনন্ত জলিল। পাশাপাশি চলচ্চিত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি এগিয়ে আছেন সমকালিন অন্যান্য চলচ্চিত্র নির্মাতাদের থেকে। যিনি একাধারে একজন অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও সফল ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান অজি গ্রুপ অব ইন্ড্রাস্টিজ ও মুনসুন ফিল্মের কর্ণধার খোলা মেলা কথা বলেন বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাণে তার আগামী দিনের পরিকল্পনা নিয়েও। ২০১০ সালে তার চলচ্চিত্রে পদার্পণ। তারপর থেকে একে একে তৈরী করেছেন বেশ ক’টি চলচ্চিত্র যেখানে নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে দর্শকদের সামনে তুলে ধরেন তিনি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরে এসে নিউইয়র্কের টাইম টেলিভিশনের মুখোমুখি হন এই ড্যাশিং হীরো। কথা বলেন, বাংলা চলচ্চিত্রের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। প্রযুক্তি নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণে তার আগ্রহের কথাও তুলে ধরেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমি যখন লন্ডনে লেখা পড়া করি তখন দেখি আমাদের বাংলা চলচ্চিত্রের চাহিদা ঐখানেও আছে। আমার পরিচিত একটি প্রডাকশন হাউজ কিছু বাংলা চলচ্চিত্র (ফিল্ম) এনে দিতে বলেন। আমি দেশে গিয়ে অনেক খোঁজা-খুঁজি করি। প্রথম কথা হচ্ছে আমি এই জগতের না; তাই কাউকে চিনিও না। তবুও কিছু মুভি আমি সংগ্রহ করি। যখন আমি তাদের কাছে মুভিগুলো হস্তান্তর করি তখন দেখি প্রযুক্তি নির্ভর ছবির চাহিদা বেশী।’
একজন ব্যবসায়ী হয়ে চলচ্চিত্রে কেন এলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে অনন্ত জলিল বলেন, ‘ঐ যে বলছিলাম মুভি সংগ্রহ করতে গিয়ে মাথায় আসলো নিজেই মুভি তৈরী করবো। খোঁজ দ্য সার্চ নির্মাণ করলাম। স্যুটিং স্পট, সেট ডিজাইন, চরিত্র নির্ধারণ বলতে পারেন সবকিছুই আমার নির্ধারণ করা। বলতে পারেন তখন থেকেই চলচ্চিত্রে আতœপ্রকাশ।’
২০১২ ও ১৩ সালে ‘মোস্ট ওয়েলকাম’ এবং ‘নিঃস্বার্থ ভালবাসা’ ছবির জন্য মেরিল-প্রথম আলোর বর্ষসেরা অভিনেতা মনোনীত হয়েও পুরস্কার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘প্রথম আলো পত্রিকা যে পুরস্কার দেয় তা তাদের নিজেদের ঘরোয়া অনুষ্ঠান। এখানে বাইরের কারো দাম নেই। তাদের সাংবাদিকরা রিপোর্ট করে। আপনি গেলেও কোন পাত্তা পাবেন না। চ্যানেল আই আর প্রথম আলোর নিজস্ব পুরস্কার এটি। যার কোন গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা কিসের ভিত্তিতে এই পুরস্কার দিয়ে থাকেন এটা কারো জানা নেই। আমি বেশ কয়েকবার আমার নাম না দিতে বলেছি। দর্শকদের চাপে তারা নাম দেয়; আবার ফেলেও দেয়। সুতরাং এই পুরস্কার বিষয়ে কথা বলে কোন লাভ নেই।’
বাংলা চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের অনেক বড় নির্মাতা রয়েছেন। তারা আসলে প্রযুক্তি নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণে দক্ষ নন। দু’একজনের নাম দিয়ে ছবি নির্মাণ করেছি। পরে ভাবলাম সবই আমি করছি। অন্যের নাম দিয়ে লাভ কী? বলতে পারেন আমার নিঃস্বার্থ ভালোবাসা ও ওয়েলকাম ছবি দর্শকরা অনেক বেশী গ্রহণ করেছে।’
বাংলা চলচ্চিত্রের অ্যাকশন হিরো হিসেবে নতুন সেন্সেশন হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন বেশ ক’বছর ধরেই। শুধু অ্যাকশন হিরো হিসেবেই নয় বরং বাংলাদেশে চলচ্চিত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি সবাইকে পেছনে ফেলেছেন। সফল একজন ব্যবসায়ী থেকে হঠাতই চলচ্চিত্রে আত্বপ্রকাশ। ২০১০ সালে হলিউডের আদলে ঢালিউড চলচ্চিত্রে খোঁজ-দ্যা সার্চ সিনেমার মাধ্যমে তার আবির্ভাব। একে একে নির্মাণ করেন হৃদয় ভাঙ্গা ডেঊ, দ্য স্পীড, মোস্ট ওয়েলকাম, নিঃস্বার্থ ভালবাসা’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় ও ব্যবসা সফল সিনেমা। যেখানে শুধু অ্যাকশনই নয়; প্রেম, রোমান্স, নাচ ও গানের চিত্রায়ণকে তুলে ধরা হয় বিশ্বের নামকরা মুভির আদলে।
শুধু বাংলাদেশ নয়। অনন্ত তার নির্মাণ ও অভিনয় শৈলী দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিবেন এমন প্রত্যাশা অনন্ত জলিলের অগণিত ভক্ত ও দর্শকের।
টাইম টাইলিভিশন ও বাংলা পত্রিকা পরিদর্শনে এসে নিউইয়র্ক থেকে সম্প্রচারিত টাইম টেলিভিশনের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘টাইম টক’ এবং ‘সেলিব্রিটি শো’তে অংশও নেন তিনি। সেখানেই বাংলা চলচ্চিত্রের আগামী পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন অনন্ত জলিল।
টাইম টিভিতে গান গাইলেন অনন্ত: ছবিতে কত রূপেই না দেখা যায় নায়ক অনন্ত জলিলকে। অভিনয়ের পাশাপাশি গান গাইতে হয়, নাচতে হয়, মারপিট করতে হয় নায়ককে। অনন্তের অভিনয়, ডায়ালগ দর্শককে সব সময় আনন্দ দেয়। তবে বাস্তবে কখনও গান গেয়েছেন এমনটা শোনা যায়নি। এবার নিউইয়র্কে টাইম টেলিভিশনের সেলিব্রেটি টকশোতে গান গেয়ে শোনালেন জনপ্রিয় এই নায়ক। তিনদিনের ব্যবসায়িক সফরে নিউইয়র্কে অবস্থান করেন অনন্ত জলিল। সেলিব্রেটি বলে কথা, তাই নিউইয়র্কের সাংবাদিকদের কাছে গোপন থাকেনি তার এই সফর।
গত ২০ এপ্রিল সোমবার নিউইয়র্কের জনপ্রিয় বাংলা চ্যানেল টাইম টেলিভিশনের দুটি শো’তে অংশ নেন তিনি। টাইম টিভি’র সিইও ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিবার সম্পাদক আবু তাহেরের সঞ্চালনায় টাইম টকে জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলেন তিনি। এরপরই একই চ্যানেলের সেলিব্রেটি টকশোকে অংশ নেন অনন্ত। সেটি উপস্থাপনা করেন সঙ্গীত শিল্পী বিউটি দাস। সেখানে মজার মজার অনেক কথার সাথে নিজেরই একটি ছবির গান দর্শকদের জন্য সামান্য গেয়ে শোনান অনন্ত জলিল।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক স্টার অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নিতে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে আবারও তার যুক্তরাষ্ট্রে যাবার কথা রয়েছে তার।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

গল্প নয়, চলচ্চিত্র এখন প্রযুক্তি নির্ভর : টাইম টিভি-কে নায়ক অনন্ত জলিল

প্রকাশের সময় : ০৯:৫০:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল ২০১৫

নিউইয়র্ক: বাংলা চলচ্চিত্রে অ্যাকশন হিরো হিসেবে নতুন সেনসেশনের নাম অনন্ত জলিল। পাশাপাশি চলচ্চিত্রে প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি এগিয়ে আছেন সমকালিন অন্যান্য চলচ্চিত্র নির্মাতাদের থেকে। যিনি একাধারে একজন অভিনেতা, পরিচালক, প্রযোজক ও সফল ব্যবসায়ী। ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান অজি গ্রুপ অব ইন্ড্রাস্টিজ ও মুনসুন ফিল্মের কর্ণধার খোলা মেলা কথা বলেন বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাণে তার আগামী দিনের পরিকল্পনা নিয়েও। ২০১০ সালে তার চলচ্চিত্রে পদার্পণ। তারপর থেকে একে একে তৈরী করেছেন বেশ ক’টি চলচ্চিত্র যেখানে নতুন নতুন প্রযুক্তির ব্যবহার প্রথমবারের মতো বাংলাদেশে দর্শকদের সামনে তুলে ধরেন তিনি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র সফরে এসে নিউইয়র্কের টাইম টেলিভিশনের মুখোমুখি হন এই ড্যাশিং হীরো। কথা বলেন, বাংলা চলচ্চিত্রের অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ নিয়ে। প্রযুক্তি নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণে তার আগ্রহের কথাও তুলে ধরেন তিনি।
তিনি বলেন, ‘আমি যখন লন্ডনে লেখা পড়া করি তখন দেখি আমাদের বাংলা চলচ্চিত্রের চাহিদা ঐখানেও আছে। আমার পরিচিত একটি প্রডাকশন হাউজ কিছু বাংলা চলচ্চিত্র (ফিল্ম) এনে দিতে বলেন। আমি দেশে গিয়ে অনেক খোঁজা-খুঁজি করি। প্রথম কথা হচ্ছে আমি এই জগতের না; তাই কাউকে চিনিও না। তবুও কিছু মুভি আমি সংগ্রহ করি। যখন আমি তাদের কাছে মুভিগুলো হস্তান্তর করি তখন দেখি প্রযুক্তি নির্ভর ছবির চাহিদা বেশী।’
একজন ব্যবসায়ী হয়ে চলচ্চিত্রে কেন এলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে অনন্ত জলিল বলেন, ‘ঐ যে বলছিলাম মুভি সংগ্রহ করতে গিয়ে মাথায় আসলো নিজেই মুভি তৈরী করবো। খোঁজ দ্য সার্চ নির্মাণ করলাম। স্যুটিং স্পট, সেট ডিজাইন, চরিত্র নির্ধারণ বলতে পারেন সবকিছুই আমার নির্ধারণ করা। বলতে পারেন তখন থেকেই চলচ্চিত্রে আতœপ্রকাশ।’
২০১২ ও ১৩ সালে ‘মোস্ট ওয়েলকাম’ এবং ‘নিঃস্বার্থ ভালবাসা’ ছবির জন্য মেরিল-প্রথম আলোর বর্ষসেরা অভিনেতা মনোনীত হয়েও পুরস্কার গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এই অভিনেতা। তিনি বলেন, ‘প্রথম আলো পত্রিকা যে পুরস্কার দেয় তা তাদের নিজেদের ঘরোয়া অনুষ্ঠান। এখানে বাইরের কারো দাম নেই। তাদের সাংবাদিকরা রিপোর্ট করে। আপনি গেলেও কোন পাত্তা পাবেন না। চ্যানেল আই আর প্রথম আলোর নিজস্ব পুরস্কার এটি। যার কোন গ্রহণযোগ্যতা নেই। তারা কিসের ভিত্তিতে এই পুরস্কার দিয়ে থাকেন এটা কারো জানা নেই। আমি বেশ কয়েকবার আমার নাম না দিতে বলেছি। দর্শকদের চাপে তারা নাম দেয়; আবার ফেলেও দেয়। সুতরাং এই পুরস্কার বিষয়ে কথা বলে কোন লাভ নেই।’
বাংলা চলচ্চিত্রের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে বলেন, ‘আমাদের অনেক বড় নির্মাতা রয়েছেন। তারা আসলে প্রযুক্তি নির্ভর চলচ্চিত্র নির্মাণে দক্ষ নন। দু’একজনের নাম দিয়ে ছবি নির্মাণ করেছি। পরে ভাবলাম সবই আমি করছি। অন্যের নাম দিয়ে লাভ কী? বলতে পারেন আমার নিঃস্বার্থ ভালোবাসা ও ওয়েলকাম ছবি দর্শকরা অনেক বেশী গ্রহণ করেছে।’
বাংলা চলচ্চিত্রের অ্যাকশন হিরো হিসেবে নতুন সেন্সেশন হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন বেশ ক’বছর ধরেই। শুধু অ্যাকশন হিরো হিসেবেই নয় বরং বাংলাদেশে চলচ্চিত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারেও তিনি সবাইকে পেছনে ফেলেছেন। সফল একজন ব্যবসায়ী থেকে হঠাতই চলচ্চিত্রে আত্বপ্রকাশ। ২০১০ সালে হলিউডের আদলে ঢালিউড চলচ্চিত্রে খোঁজ-দ্যা সার্চ সিনেমার মাধ্যমে তার আবির্ভাব। একে একে নির্মাণ করেন হৃদয় ভাঙ্গা ডেঊ, দ্য স্পীড, মোস্ট ওয়েলকাম, নিঃস্বার্থ ভালবাসা’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় ও ব্যবসা সফল সিনেমা। যেখানে শুধু অ্যাকশনই নয়; প্রেম, রোমান্স, নাচ ও গানের চিত্রায়ণকে তুলে ধরা হয় বিশ্বের নামকরা মুভির আদলে।
শুধু বাংলাদেশ নয়। অনন্ত তার নির্মাণ ও অভিনয় শৈলী দিয়ে বাংলা চলচ্চিত্রকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দিবেন এমন প্রত্যাশা অনন্ত জলিলের অগণিত ভক্ত ও দর্শকের।
টাইম টাইলিভিশন ও বাংলা পত্রিকা পরিদর্শনে এসে নিউইয়র্ক থেকে সম্প্রচারিত টাইম টেলিভিশনের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ‘টাইম টক’ এবং ‘সেলিব্রিটি শো’তে অংশও নেন তিনি। সেখানেই বাংলা চলচ্চিত্রের আগামী পরিকল্পনা নিয়ে কথা বলেন অনন্ত জলিল।
টাইম টিভিতে গান গাইলেন অনন্ত: ছবিতে কত রূপেই না দেখা যায় নায়ক অনন্ত জলিলকে। অভিনয়ের পাশাপাশি গান গাইতে হয়, নাচতে হয়, মারপিট করতে হয় নায়ককে। অনন্তের অভিনয়, ডায়ালগ দর্শককে সব সময় আনন্দ দেয়। তবে বাস্তবে কখনও গান গেয়েছেন এমনটা শোনা যায়নি। এবার নিউইয়র্কে টাইম টেলিভিশনের সেলিব্রেটি টকশোতে গান গেয়ে শোনালেন জনপ্রিয় এই নায়ক। তিনদিনের ব্যবসায়িক সফরে নিউইয়র্কে অবস্থান করেন অনন্ত জলিল। সেলিব্রেটি বলে কথা, তাই নিউইয়র্কের সাংবাদিকদের কাছে গোপন থাকেনি তার এই সফর।
গত ২০ এপ্রিল সোমবার নিউইয়র্কের জনপ্রিয় বাংলা চ্যানেল টাইম টেলিভিশনের দুটি শো’তে অংশ নেন তিনি। টাইম টিভি’র সিইও ও সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিবার সম্পাদক আবু তাহেরের সঞ্চালনায় টাইম টকে জীবনের নানা দিক নিয়ে কথা বলেন তিনি। এরপরই একই চ্যানেলের সেলিব্রেটি টকশোকে অংশ নেন অনন্ত। সেটি উপস্থাপনা করেন সঙ্গীত শিল্পী বিউটি দাস। সেখানে মজার মজার অনেক কথার সাথে নিজেরই একটি ছবির গান দর্শকদের জন্য সামান্য গেয়ে শোনান অনন্ত জলিল।
উল্লেখ্য, নিউইয়র্ক স্টার অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অংশ নিতে আগস্টের প্রথম সপ্তাহে আবারও তার যুক্তরাষ্ট্রে যাবার কথা রয়েছে তার।