নিউইয়র্ক ০২:৩৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাঙালী ষোড়শীর হাতে আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৩৫:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৬
  • / ৯১৩ বার পঠিত

ঢাকা: বয়স মাত্র ১৬। তবে ইতিমধ্যে বিশ্বের চোখে অনন্যা হয়ে উঠেছেন কেহকাশান বসু। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে ১২০ জন নমিনির মধ্যে থেকে তাঁকে বেছে নেয়া হল আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কারের জন্য। আর তাঁর হাতে এই পুরস্কার তুলে দিলেন নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী আরও এক বাঙালী মুহম্মদ ইউনুস। পুরস্কার তুলে দিয়ে ইউনুস তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এত কম বয়সে এই চিন্তা ওঁকে অন্যদের থেকে আলাদ করেছে। এটা সমাজের পক্ষেও মঙ্গল। বেঁচে থাকার জন্য সুস্থ প্রাকৃতিক পরিবেশের সব থেকে বেশি প্রয়োজন। প্রত্যেক বছর প্রায় ৩০ লাখ শিশু সারা বিশ্ব জুড়ে নানা অসুখে মারা যায়। এর পেছনে দুষিত পরিবেশই মূলত দায়ী। আরও কত শিশু অসুস্থ হয় তা গুণে শেষ করা যাবে না। কেহকাশান দেখাচ্ছে আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব দায়িত্ব আছে সুস্থ প্রাকৃতিক পরিবেশ বজায় রাখতে। ’
পুরস্কার জিতে ইচ্ছ্বসিত কেহকাশান বলেন, ‘শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক, আমি প্রত্যেককেই উৎসাহ দিই যাতে তাঁরা এই পরিবেশের জন্য কাজ করেন। প্রত্যেকে চাইলে সামান্য পরিবর্তন আতে পারেন। সময়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমরা বেশ পিছিয়ে। আর দেরি করলে খুবই মুশকিল হবে। আমাদের প্রত্যেককে এর জন্য কাজ করতে হবে।’ সূত্র: এই সময়

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

বাঙালী ষোড়শীর হাতে আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার

প্রকাশের সময় : ১০:৩৫:২২ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ ডিসেম্বর ২০১৬

ঢাকা: বয়স মাত্র ১৬। তবে ইতিমধ্যে বিশ্বের চোখে অনন্যা হয়ে উঠেছেন কেহকাশান বসু। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে ১২০ জন নমিনির মধ্যে থেকে তাঁকে বেছে নেয়া হল আন্তর্জাতিক শিশু শান্তি পুরস্কারের জন্য। আর তাঁর হাতে এই পুরস্কার তুলে দিলেন নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী আরও এক বাঙালী মুহম্মদ ইউনুস। পুরস্কার তুলে দিয়ে ইউনুস তাঁর ভাষণে বলেন, ‘এত কম বয়সে এই চিন্তা ওঁকে অন্যদের থেকে আলাদ করেছে। এটা সমাজের পক্ষেও মঙ্গল। বেঁচে থাকার জন্য সুস্থ প্রাকৃতিক পরিবেশের সব থেকে বেশি প্রয়োজন। প্রত্যেক বছর প্রায় ৩০ লাখ শিশু সারা বিশ্ব জুড়ে নানা অসুখে মারা যায়। এর পেছনে দুষিত পরিবেশই মূলত দায়ী। আরও কত শিশু অসুস্থ হয় তা গুণে শেষ করা যাবে না। কেহকাশান দেখাচ্ছে আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব দায়িত্ব আছে সুস্থ প্রাকৃতিক পরিবেশ বজায় রাখতে। ’
পুরস্কার জিতে ইচ্ছ্বসিত কেহকাশান বলেন, ‘শিশু হোক বা প্রাপ্তবয়স্ক, আমি প্রত্যেককেই উৎসাহ দিই যাতে তাঁরা এই পরিবেশের জন্য কাজ করেন। প্রত্যেকে চাইলে সামান্য পরিবর্তন আতে পারেন। সময়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধে আমরা বেশ পিছিয়ে। আর দেরি করলে খুবই মুশকিল হবে। আমাদের প্রত্যেককে এর জন্য কাজ করতে হবে।’ সূত্র: এই সময়