নিউইয়র্ক ০২:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ক্রিকেটে বাংলাদেশ : রেকর্ড রেকর্ড রেকর্ড

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:১০:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৫
  • / ৭৭১ বার পঠিত

ঢাকা: সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ, সর্বোচ্চ রানের জুটি, এক ইনিংসে দুই ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরি- শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে এমন অনেক রেকর্ড ও কীর্তির সাক্ষী হল বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। ওয়ানডেতে দুই বছরের সেঞ্চুরিখরা ঘুচিয়ে ১৩৫ বলে ১৩২ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেললেন তামিম ইকবাল। ব্যাট হাতে দলের নির্ভরতা ও আস্থার প্রতীক হয়ে মুশফিকুর রহিম খেললেন ৭৭ বলে ১০৬ রানের আরেকটি মুগ্ধতাজাগানিয়া ইনিংস। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে এই প্রথম এক ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন বাংলাদেশের দুই ব্যাটসম্যান। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তৃতীয় উইকেটে ১৭৮ রানের জুটি গড়ে ইতিহাসে ঢুকে গেলেন তামিম ও মুশফিক। ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি এটি।
সব কীর্তিগাথার যোগফলে ছয় উইকেটে ৩২৯ রানের পাহাড় গড়ে বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। আগের রেকর্ডটিও ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে। গত বছর এশিয়া কাপে মিরপুরেই পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন উইকেটে ৩২৬ রান তুলেছিল টাইগাররা।
যদিও ওই ম্যাচটিতে শেষ পর্যন্ত হতাশায় পুড়তে হয়েছিল মুশফিকদের। হারতে হয়েছিল তিন উইকেটে।
সেই পাকিস্তানের বিপক্ষে মিরপুরে তামিম ও মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩২৬ টপকে এবার বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়াল ৩২৯ রান। ওয়ানডেতে যেকোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটাই সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
এ নিয়ে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ অষ্টমবারের মতো ৩০০ বা তার বেশি রান করার রেকর্ড গড়ল। এর মধ্যে শুধু পাকিস্তানের বিপক্ষে ওই ম্যাচটিতে ৩২৬ রান করেও হেরেছিল বাংলাদেশ, অন্য ছয়টিতেই জয়ের হাসি হেসেছে টাইগাররা। ২০০৬ সালের মার্চে কেনিয়ার বিপক্ষে প্রথম ৩০০ রানের মুখ দেখে বাংলাদেশ। সেবার শাহরিয়ার নাফিসের ৯১, আফতাব আহমেদের ৬২ এবং মাশরাফির ১৬ বলে ৪৪ রানের ক্যামিও’র ওপর ভরে করে ৩০১ রান করেছিল বাংলাদেশ। হাবিবুল বাশারের দল ম্যাচটি জিতে নেয় ১৩১ রানে।
প্রায় দুই বছর পর ২০০৮ সালের জুনে আরব আমিরাতের বিপক্ষে মোহাম্মদ আশরাফুলের ১০৯ ও রকিবুল হাসানের ৮৩ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে ঠিক ৩০০ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। সেবার টাইগাররা জিতেছিল ৯৬ রানে।
এরপর ২০০৯ সালে এক সপ্তাহের ব্যবধানে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দু’দুবার ৩০০ রানের মুখ দেখে বাংলাদেশ।
১১ আগস্ট বুলাওয়েতে সিরিজে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সাকিব আল হাসানের ১০৯ ও তামিম ইকবালের ৭৯ রানের ইনিংসের কল্যাণে ৩২০ রান করে সহজেই জিতেছিল বাংলাদেশ।
এর পাঁচদিন পর সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে তামিম ইকবালের অনবদ্য ১৫৪ রানের সুবাদে বাংলাদেশ চার উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয়। চার্লস কভেন্ট্রির ১৯৪ রানের মহাকাব্যিক ইনিংসের ওপর ভর করে ৩১২ রান সংগ্রহ করেছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তামিমের কল্যাণে ১৩ বল ও ৪ উইকেট হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে নোঙর ফেলে সাকিবের দল।
এরপর ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর শামসুর রহমান শুভ (৯৬), নাইম ইসলাম (৬৩) ও নাসির হোসেনের (৪৪) ব্যাটে ভর করে নিউজিল্যান্ডের করা ৩০৭ রান চার বল হাতে রেখেই টপকে যায় বাংলাদেশ।
গত বছর এশিয়া কাপের ম্যাচে এনামুল হকের সেঞ্চুরি (১০০) ও ইমরুল কায়েস (৫৯), মুশফিকুর রহিম (৫১), মুমিনুল হকের (৫১) ফিফটির সঙ্গে সাকিব আল হাসানের ৪৪ রানের ঝড়ো ইনিংসের ওপর ভর করে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩২৬ রান করেছিল বাংলাদেশ।
তবে আহমেদ শেহজাদের সেঞ্চুরি (১০৩) ও শহীদ আফ্রিদির ২৫ বলে ৫৯ রানের ঝড়ো ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশের মুঠো থেকে জয় ছিনিয়ে নেয় পাকিস্তান।
শুক্রবারের (১৭ এপ্রিল) আগে বাংলাদেশ সর্বশেষ ৩০০ রানের দেখা পায় সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপে। তামিম ইকবাল (৯৫), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৬২), সাকিব (৫২), মুশফিকের (৬০) ফিফটি ও সাব্বির রহমানের ৪২ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে স্কটল্যান্ডের করা ৩১৮ রান ৯ বল থাকতেই টপকে যায় মাশরাফির দল। কাল সব রেকর্ডই ভেঙে গেল। যেকোনো উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের আগের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ছিল রাজিন সালেহ ও হাবিবুল বাশারের। ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১৭৫ রান তোলেন তারা।
শুক্রবার নতুন কীর্তি গড়ার পথে স্বাভাবিকভাবে তৃতীয় উইকেট জুটির আগের রেকর্ডও নতুন করে গড়েছেন তামিম-মুশফিক। ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় উইকেট জুটিতে এনামুল হক ও মুশফিকুর রহিম ১৭৪ রান করেছিলেন।
ইনিংসের ২০তম ওভারের শেষ বলে মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মুশফিক। পরের ২১.৪ ওভার পাকিস্তানের বোলারদের ওপর ছড়ি ঘোরান দু’জনে।
৪২তম ওভারে ওয়াহাব রিয়াজের বলে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে তামিম ক্যাচ দিলে ভাঙে বাংলাদেশের এই রেকর্ড জুটি। আউট হওয়ার আগে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে শতক না পাওয়ার হতাশা ঘোচান তামিম। ১৩৫ বলে ১৩২ রান করেন এই বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান। তামিমের ইনিংসটি ১৫টি চার ও ৩টি ছক্কায় সাজানো। এরপর মাত্র ৬৯ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন মুশফিক।
পার্টনারশিপ (বাংলাদেশ)
উইকেট রান ব্যাটসম্যান
প্রথম ৪৮ সৌম্য ২০ ও তামিম ২৭
দ্বিতীয় ১৯ মাহমুদউল্লাহ ৫ ও তামিম ১৩
তৃতীয় ১৭৮ তামিম ৯২ ও মুশফিক ৭৯
চতুর্থ ৫০ মুশফিক ২৭ ও সাকিব ২৩
পঞ্চম ৩০ সাব্বির ১৫ ও সাকিব ৮
ষষ্ঠ ৪ সাকিব ০ ও নাসির ৩
(দৈনিক যুগান্তর)

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

ক্রিকেটে বাংলাদেশ : রেকর্ড রেকর্ড রেকর্ড

প্রকাশের সময় : ০৯:১০:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৮ এপ্রিল ২০১৫

ঢাকা: সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহ, সর্বোচ্চ রানের জুটি, এক ইনিংসে দুই ব্যাটসম্যানের সেঞ্চুরি- শুক্রবার (১৭ এপ্রিল) মিরপুরে পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে এমন অনেক রেকর্ড ও কীর্তির সাক্ষী হল বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। ওয়ানডেতে দুই বছরের সেঞ্চুরিখরা ঘুচিয়ে ১৩৫ বলে ১৩২ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেললেন তামিম ইকবাল। ব্যাট হাতে দলের নির্ভরতা ও আস্থার প্রতীক হয়ে মুশফিকুর রহিম খেললেন ৭৭ বলে ১০৬ রানের আরেকটি মুগ্ধতাজাগানিয়া ইনিংস। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে এই প্রথম এক ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন বাংলাদেশের দুই ব্যাটসম্যান। সেঞ্চুরির পাশাপাশি তৃতীয় উইকেটে ১৭৮ রানের জুটি গড়ে ইতিহাসে ঢুকে গেলেন তামিম ও মুশফিক। ওয়ানডেতে যেকোনো উইকেটে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের জুটি এটি।
সব কীর্তিগাথার যোগফলে ছয় উইকেটে ৩২৯ রানের পাহাড় গড়ে বাংলাদেশ। ওয়ানডেতে যা বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড। আগের রেকর্ডটিও ছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে। গত বছর এশিয়া কাপে মিরপুরেই পাকিস্তানের বিপক্ষে তিন উইকেটে ৩২৬ রান তুলেছিল টাইগাররা।
যদিও ওই ম্যাচটিতে শেষ পর্যন্ত হতাশায় পুড়তে হয়েছিল মুশফিকদের। হারতে হয়েছিল তিন উইকেটে।
সেই পাকিস্তানের বিপক্ষে মিরপুরে তামিম ও মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে ৩২৬ টপকে এবার বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়াল ৩২৯ রান। ওয়ানডেতে যেকোনো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে বাংলাদেশের এটাই সর্বোচ্চ সংগ্রহ।
এ নিয়ে ওয়ানডেতে বাংলাদেশ অষ্টমবারের মতো ৩০০ বা তার বেশি রান করার রেকর্ড গড়ল। এর মধ্যে শুধু পাকিস্তানের বিপক্ষে ওই ম্যাচটিতে ৩২৬ রান করেও হেরেছিল বাংলাদেশ, অন্য ছয়টিতেই জয়ের হাসি হেসেছে টাইগাররা। ২০০৬ সালের মার্চে কেনিয়ার বিপক্ষে প্রথম ৩০০ রানের মুখ দেখে বাংলাদেশ। সেবার শাহরিয়ার নাফিসের ৯১, আফতাব আহমেদের ৬২ এবং মাশরাফির ১৬ বলে ৪৪ রানের ক্যামিও’র ওপর ভরে করে ৩০১ রান করেছিল বাংলাদেশ। হাবিবুল বাশারের দল ম্যাচটি জিতে নেয় ১৩১ রানে।
প্রায় দুই বছর পর ২০০৮ সালের জুনে আরব আমিরাতের বিপক্ষে মোহাম্মদ আশরাফুলের ১০৯ ও রকিবুল হাসানের ৮৩ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে ঠিক ৩০০ রান তুলেছিল বাংলাদেশ। সেবার টাইগাররা জিতেছিল ৯৬ রানে।
এরপর ২০০৯ সালে এক সপ্তাহের ব্যবধানে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দু’দুবার ৩০০ রানের মুখ দেখে বাংলাদেশ।
১১ আগস্ট বুলাওয়েতে সিরিজে দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সাকিব আল হাসানের ১০৯ ও তামিম ইকবালের ৭৯ রানের ইনিংসের কল্যাণে ৩২০ রান করে সহজেই জিতেছিল বাংলাদেশ।
এর পাঁচদিন পর সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডেতে তামিম ইকবালের অনবদ্য ১৫৪ রানের সুবাদে বাংলাদেশ চার উইকেটে ম্যাচ জিতে নেয়। চার্লস কভেন্ট্রির ১৯৪ রানের মহাকাব্যিক ইনিংসের ওপর ভর করে ৩১২ রান সংগ্রহ করেছিল স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। তামিমের কল্যাণে ১৩ বল ও ৪ উইকেট হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে নোঙর ফেলে সাকিবের দল।
এরপর ২০১৩ সালের ৩ নভেম্বর শামসুর রহমান শুভ (৯৬), নাইম ইসলাম (৬৩) ও নাসির হোসেনের (৪৪) ব্যাটে ভর করে নিউজিল্যান্ডের করা ৩০৭ রান চার বল হাতে রেখেই টপকে যায় বাংলাদেশ।
গত বছর এশিয়া কাপের ম্যাচে এনামুল হকের সেঞ্চুরি (১০০) ও ইমরুল কায়েস (৫৯), মুশফিকুর রহিম (৫১), মুমিনুল হকের (৫১) ফিফটির সঙ্গে সাকিব আল হাসানের ৪৪ রানের ঝড়ো ইনিংসের ওপর ভর করে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৩২৬ রান করেছিল বাংলাদেশ।
তবে আহমেদ শেহজাদের সেঞ্চুরি (১০৩) ও শহীদ আফ্রিদির ২৫ বলে ৫৯ রানের ঝড়ো ইনিংসে ভর করে বাংলাদেশের মুঠো থেকে জয় ছিনিয়ে নেয় পাকিস্তান।
শুক্রবারের (১৭ এপ্রিল) আগে বাংলাদেশ সর্বশেষ ৩০০ রানের দেখা পায় সদ্য সমাপ্ত বিশ্বকাপে। তামিম ইকবাল (৯৫), মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (৬২), সাকিব (৫২), মুশফিকের (৬০) ফিফটি ও সাব্বির রহমানের ৪২ রানের ইনিংসের ওপর ভর করে স্কটল্যান্ডের করা ৩১৮ রান ৯ বল থাকতেই টপকে যায় মাশরাফির দল। কাল সব রেকর্ডই ভেঙে গেল। যেকোনো উইকেট জুটিতে বাংলাদেশের আগের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড ছিল রাজিন সালেহ ও হাবিবুল বাশারের। ২০০৬ সালে কেনিয়ার বিপক্ষে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ১৭৫ রান তোলেন তারা।
শুক্রবার নতুন কীর্তি গড়ার পথে স্বাভাবিকভাবে তৃতীয় উইকেট জুটির আগের রেকর্ডও নতুন করে গড়েছেন তামিম-মুশফিক। ২০১২ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তৃতীয় উইকেট জুটিতে এনামুল হক ও মুশফিকুর রহিম ১৭৪ রান করেছিলেন।
ইনিংসের ২০তম ওভারের শেষ বলে মাহমুদউল্লাহর বিদায়ের পর তামিমের সঙ্গে জুটি বাঁধেন মুশফিক। পরের ২১.৪ ওভার পাকিস্তানের বোলারদের ওপর ছড়ি ঘোরান দু’জনে।
৪২তম ওভারে ওয়াহাব রিয়াজের বলে মোহাম্মদ রিজওয়ানকে তামিম ক্যাচ দিলে ভাঙে বাংলাদেশের এই রেকর্ড জুটি। আউট হওয়ার আগে দুই বছরেরও বেশি সময় ধরে শতক না পাওয়ার হতাশা ঘোচান তামিম। ১৩৫ বলে ১৩২ রান করেন এই বাঁ-হাতি ব্যাটসম্যান। তামিমের ইনিংসটি ১৫টি চার ও ৩টি ছক্কায় সাজানো। এরপর মাত্র ৬৯ বলে সেঞ্চুরি তুলে নেন মুশফিক।
পার্টনারশিপ (বাংলাদেশ)
উইকেট রান ব্যাটসম্যান
প্রথম ৪৮ সৌম্য ২০ ও তামিম ২৭
দ্বিতীয় ১৯ মাহমুদউল্লাহ ৫ ও তামিম ১৩
তৃতীয় ১৭৮ তামিম ৯২ ও মুশফিক ৭৯
চতুর্থ ৫০ মুশফিক ২৭ ও সাকিব ২৩
পঞ্চম ৩০ সাব্বির ১৫ ও সাকিব ৮
ষষ্ঠ ৪ সাকিব ০ ও নাসির ৩
(দৈনিক যুগান্তর)