নিউইয়র্ক ১১:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

এক স্লিপ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৫৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৫
  • / ৯৩৭ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: নিউইয়র্কের বাংলাদেশী কমিউনিটিতে সংগঠনের যেমন শেষ নেই, তেমনি মিডিয়ার সংখ্যাও কম নয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে কমিউনিটিতে এতো সংগঠন আর এতো মিডিয়ার আদৌ প্রয়োজন আছে কি? এই প্রশ্নকে আরো প্রশ্নবিদ্ধ করেছে গত সপ্তাহে প্রকাশিত একটি বিজ্ঞাপন। প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে দেখা যায় বিজ্ঞাপনটি একটি আঞ্চলিক সগঠনের ‘নতুন কমিটির অভিষেক ও থ্যাক্স গিভিং ডে পার্টি’ অনুষ্ঠান। এতে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নামসহ কমপক্ষে ২৫/৩০জন কর্মকর্তার নাম ছাপা হলেও কারো নামের সাথে ফোন নম্বর নেই। বিষয়টি তুলে ধরে এক সিনিয়র সহকর্মী জানালেন- ‘বিজ্ঞাপনে ফোন নম্বর দিলে এক শ্রেণীর মিডিয়া থেকে ফোনের পর ফোন আসতে থাকে বিজ্ঞাপনটি প্রকাশের জন্য। এধরনের ফোন কলে অনেক বিজ্ঞাপনদাতাই বিরক্ত। তিনি আরো বললেন- একটি বিজ্ঞাপন ২/৩টি পত্রিকায় দেয়া সম্ভব, কিন্তু ১৪টি পত্রিকায় দেয়া সম্ভব নয়। দেখা যাচ্ছে কোন বিজ্ঞাপন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হলে অন্যান্য পত্রিকাগুলো থেকে ফোনের পর ফোন কল করা হয়। ঐ পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া, না দেয়া বিজ্ঞাপনদাতার ইচ্ছে-অনিচ্ছার ব্যাপার। মূলত: পত্রিকার স্থায়ীত্ব আর প্রচারের উপর নির্ভর করে বিজ্ঞাপন প্রকাশের বিষয়। কিন্তু কোন কোন পত্রিকার ‘অনৈতিক আচরণ’ নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। যা পেশাদার সাংবাদিকতার জন্য রীতিমত বিব্রতকর। আমার দৃষ্টিতে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হাতেগোনা কয়েকটি পত্রিকা ছাড়া অধিকাংশ পত্রিকায় পেশাদারিত্ব না থাকায় সাংবাদিকতা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনী মিডিয়াগুলো কমিউনিটি সেবায় যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট সকলের ভেবে দেখা দরকার? ২২ নভেম্বর’২০১৫

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

এক স্লিপ

প্রকাশের সময় : ১১:৫৯:৩৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর ২০১৫

নিউইয়র্ক: নিউইয়র্কের বাংলাদেশী কমিউনিটিতে সংগঠনের যেমন শেষ নেই, তেমনি মিডিয়ার সংখ্যাও কম নয়। কিন্তু প্রশ্ন উঠেছে কমিউনিটিতে এতো সংগঠন আর এতো মিডিয়ার আদৌ প্রয়োজন আছে কি? এই প্রশ্নকে আরো প্রশ্নবিদ্ধ করেছে গত সপ্তাহে প্রকাশিত একটি বিজ্ঞাপন। প্রকাশিত বিজ্ঞাপনে দেখা যায় বিজ্ঞাপনটি একটি আঞ্চলিক সগঠনের ‘নতুন কমিটির অভিষেক ও থ্যাক্স গিভিং ডে পার্টি’ অনুষ্ঠান। এতে সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নামসহ কমপক্ষে ২৫/৩০জন কর্মকর্তার নাম ছাপা হলেও কারো নামের সাথে ফোন নম্বর নেই। বিষয়টি তুলে ধরে এক সিনিয়র সহকর্মী জানালেন- ‘বিজ্ঞাপনে ফোন নম্বর দিলে এক শ্রেণীর মিডিয়া থেকে ফোনের পর ফোন আসতে থাকে বিজ্ঞাপনটি প্রকাশের জন্য। এধরনের ফোন কলে অনেক বিজ্ঞাপনদাতাই বিরক্ত। তিনি আরো বললেন- একটি বিজ্ঞাপন ২/৩টি পত্রিকায় দেয়া সম্ভব, কিন্তু ১৪টি পত্রিকায় দেয়া সম্ভব নয়। দেখা যাচ্ছে কোন বিজ্ঞাপন একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হলে অন্যান্য পত্রিকাগুলো থেকে ফোনের পর ফোন কল করা হয়। ঐ পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া, না দেয়া বিজ্ঞাপনদাতার ইচ্ছে-অনিচ্ছার ব্যাপার। মূলত: পত্রিকার স্থায়ীত্ব আর প্রচারের উপর নির্ভর করে বিজ্ঞাপন প্রকাশের বিষয়। কিন্তু কোন কোন পত্রিকার ‘অনৈতিক আচরণ’ নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। যা পেশাদার সাংবাদিকতার জন্য রীতিমত বিব্রতকর। আমার দৃষ্টিতে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হাতেগোনা কয়েকটি পত্রিকা ছাড়া অধিকাংশ পত্রিকায় পেশাদারিত্ব না থাকায় সাংবাদিকতা যেমন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে, তেমনী মিডিয়াগুলো কমিউনিটি সেবায় যথাযথ ভূমিকা পালন করতে পারছে না। বিষয়গুলো সংশ্লিষ্ট সকলের ভেবে দেখা দরকার? ২২ নভেম্বর’২০১৫