নিউইয়র্ক ১২:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মে মাসে রেমিট্যান্স কমেছে ১০.২৭ শতাংশ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১২:৩০:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩
  • / ১৩ বার পঠিত

বাংলাদেশ ডেস্ক : সদ্য বিদায়ী মে মাসে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে প্রায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ। প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার জন্য ডলারের কম মূল্য এবং হুন্ডির মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন ব্যাংকাররা। বৃহস্পতিবার (১ জুন) প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসীরা মে মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠিয়েছেন ১ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার।

আরোও পড়ুন । মন্দায় পড়বে বিশ্ব অর্থনীতির এক তৃতীয়াংশ: আইএমএফ

ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, প্রবাসীরা আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে বেশি পছন্দ করেন। খোলাবাজারের তুলনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের দাম কম দেওয়া হয় বলে প্রবাসীরা হুন্ডিতে বেশি টাকা পাঠান। এতে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ার এমন ধারা দেশের অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা আরও গভীর করতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। গত মার্চে ২ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বাংলাদেশে আসে, যা ছিল ফেব্রুয়ারির আয়ের চেয়ে ৪৬ কোটি ডলার বেশি। ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে জানুয়ারিতে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। সূত্র : ঢাকা মেইল

বেলী/হককথা

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

মে মাসে রেমিট্যান্স কমেছে ১০.২৭ শতাংশ

প্রকাশের সময় : ১২:৩০:২৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২ জুন ২০২৩

বাংলাদেশ ডেস্ক : সদ্য বিদায়ী মে মাসে দেশের রেমিট্যান্স প্রবাহ কমেছে প্রায় ১০ দশমিক ২৭ শতাংশ। প্রবাসী আয় কমে যাওয়ার জন্য ডলারের কম মূল্য এবং হুন্ডির মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধিকে দায়ী করেছেন ব্যাংকাররা। বৃহস্পতিবার (১ জুন) প্রকাশিত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, প্রবাসীরা মে মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে দেশে পাঠিয়েছেন ১ দশমিক ৬৯ বিলিয়ন ডলার।

আরোও পড়ুন । মন্দায় পড়বে বিশ্ব অর্থনীতির এক তৃতীয়াংশ: আইএমএফ

ব্যাংক সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, প্রবাসীরা আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং চ্যানেলের চেয়ে হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাঠাতে বেশি পছন্দ করেন। খোলাবাজারের তুলনায় ব্যাংকিং চ্যানেলে ডলারের দাম কম দেওয়া হয় বলে প্রবাসীরা হুন্ডিতে বেশি টাকা পাঠান। এতে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে যাওয়ার এমন ধারা দেশের অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা আরও গভীর করতে পারে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করছেন তারা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যানুসারে, এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স এসেছে ১ দশমিক ৬৮ বিলিয়ন ডলার। গত মার্চে ২ দশমিক ০২ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স বাংলাদেশে আসে, যা ছিল ফেব্রুয়ারির আয়ের চেয়ে ৪৬ কোটি ডলার বেশি। ফেব্রুয়ারিতে রেমিট্যান্স এসেছিল ১ দশমিক ৫৬ বিলিয়ন ডলার। অপরদিকে জানুয়ারিতে ১ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। সূত্র : ঢাকা মেইল

বেলী/হককথা