নিউইয়র্ক ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

আপনি জানেন কি? ডেমোক্রেটদের দুর্গ নিউইয়র্কে আপনার প্রতিবেশী কার পক্ষে ভোট দিয়েছেন!

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:২৩:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০১৬
  • / ১৭৬৪ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এই প্রথম কোন ব্যবসায়ী ও সবচেয়ে বয়সী প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউজে প্রবেশ করছেন, তিনি হচ্ছেন আলোচিত-সমালোচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইতিমধ্যেই নির্বাচনের পর দ্বিতীয় দিনের মাথায় প্রথমবারের মতো ইলেক্টেড প্রেসিডেন্ট হিসেবে বর্তমান প্রেসিডেন্টের সাথে সাক্ষাত করেন। দীর্ঘ দেড় ঘন্টার বৈঠক শেষে ওবামা-ট্রাম্প গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন।
President Barack Obama welcomed President-elect Donald Trump to the White House Thursday, as both men put past antagonisms aside in a time-honored ritual epitomizing the peaceful transfer of political power.
Three days after mocking Trump as unfit to control the codes needed to launch nuclear weapons, Obama told his successor that he wanted him to succeed and would do everything he could to ensure a smooth transition.
বৃহস্পতিবার ঐতিহাসিক ওবামার উদারনীতির কাছে ট্রাম্প কিছুটা নমনীয় ছিলেন বটে। ওবামা আগামী ২০শে জানুয়ারীর আগে ক্ষমতা হস্তান্তর’সহ নানা ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এসময়ে ট্রাম্পও ওবামাকে আমেরিকার জন্য একজন ভালো প্রেসিডেন্ট হিসেবে আখ্যায়িত করেন। যদিও নির্বাচনের আগে বিভিন্ন প্রচারণায় ট্রাম্প এবং ওবামা একে অন্যের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে নানা বিদ্বেষমূলক আচরণ করেছেন।
Trump, who spent years pursuing Obama over false claims he is not a natural-born American and accused him of being the founder of ISIS on the campaign trail, called Obama a “very good man” and said he would seek his counsel in future.
“My No. 1 priority in the next two months is to try to facilitate a transition that ensures our President-elect is successful,” Obama said. Obama told Trump: “If you succeed, the country succeeds,” as the two men sat in high-backed chairs in front of the fireplace in the Oval Office.
Trump thanked Obama for the meeting which he said had originally been scheduled for 10 minutes and went on for 90.
“Mr. President, it was a great honor being with you and I look forward to being with you many, many more times,” Trump said, adding that he and Obama had spoken about some wonderful and difficult things and “some high-flying assets.”
এদিকে, ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়াকে এখনো মেনে নিতে পারছেন না অনেক আমেরিকান। তাই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিভিন্ন রাজ্য শহরে ট্রাম্প বিরোধী মিছিল সমাবেশ করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।
Washington Post:
‘This is how fascism comes to America’; Trump captures the nation’s attention on the campaign trail
অপরদিকে, ট্রাম্পের নির্বাচনী জয়ের ১০ ঘন্টার মাথায় দু’জন হিজাবী নারী লাঞ্চিতের শিকার হয়েছেন। এনবিসি নিউজে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
NBC News:
Muslim Women Wearing Hijabs Assaulted Just Hours After Trump Win. The first police reports started trickling in within 10 hours of Donald Trump’s victory speech.
A Muslim student at San Jose University told cops she was attacked from behind in a parking garage at San Jose State University. A man ran up and pulled at her hijab, choking her, university police said.
And also in California, at San Diego State University, another Muslim student reported being followed by two men who made comments about Trump and the Muslims before robbing her, according to the police report.
তবে, সবচেয়ে পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, অভিবাসীদের স্বর্গরাজ্য বলে খ্যাত যে নিউইয়র্ক সিটি। এক সময়ের পুরো ব্লু হিসেবে চিহ্নিত এই নিইয়র্ক রাজ্যের মানচিত্রেও এবার হিংসা ছড়ানোর পাশাপাশি মুসলিম ও ইমিগ্র্যান্ট বিরোধী বক্তব্য দিয়ে নিউইয়র্কের মানচিত্রের নীলে মাঝে লালের আবরণ বসাতে সক্ষম হয়েছেন। নির্বাচনী মাঠের নামার পরপরই ট্রাম্পের নীতি নিয়ে সিএনএন’সহ মূলধারার গণমাধ্যমগুলোতে ছিল আলোচনার ঝড়।
CNN News:
Republican presidential front-runner Donald Trump called Monday for barring all Muslims from entering the United States.
“Donald J. Trump is calling for a total and complete shutdown of Muslims entering the United States until our country’s representatives can figure out what is going on,” a campaign press release said.
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশী প্রবাসী বাংলাদেশীদের বসবাস নিউইয়র্ক সিটি ও রাজ্য জুড়ে। তাদের আশ-পাশের প্রতিবেশীদের হাসিমাখা মুখের মাঝে যে-‘মুসলিম এবং অভিবাসী বিদ্বেষ’ ছিলো তা হয়তো অনেকের অজানা ছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্প তা এবার তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে যাদের মুখে হাসৌজ্জল থ্যাঙ্ক ইউ/ওয়েলকাম শোনা গেছে; খোদ সেসব প্রতিবেশীরাই এবার ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো ব্যক্তিকে বেছে নিয়েছেন।
In the 2016 presidential election, 79 percent of New Yorkers voted for Democrat Hillary Clinton for president, down from 81 percent for Barack Obama in 2012. See how your New York City neighborhood split the vote between Clinton and Donald Trump in the 2016 Presidential election.
আমি নিউইয়র্ক রাজ্যের ‘ব্লু’ খচিত ম্যাপের মাঝে কি ভাবে রেড তথা লাল আবরণ পড়েছে তার কিছু স্ক্রীনশর্ট তুলে ধরলাম। বলার অপেক্ষা রাখে না। এবারের নির্বাচনে ডেমোক্রেট হিসেবে চিহ্নিত নিউইয়র্কে হিলারী ভোট পেয়েছে ৭৯ শতাংশ, যেখানে গেলবার ওবামা পেয়েছিলেন ৮১ শতাংশ। এছাড়াও কিছু কিছু কাউন্টি ও উপশহরে ট্রাম্প একচেটিয়া ভোট পেয়েছেন।
নিঃসন্দেহে বলা যায় ট্রাম্পের মুসলিম ও ইমিগ্র্যান্ট বিরোধী নীতি ভালো ভাবেই লুফে নিয়েছেন নিউইয়র্কের অনেক শ্বেতাঙ্গরা। যারা তাদের প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত চরিত্র ও ব্যক্তিত্বের চাইতে তার নীতিগুলোকে বেশ ভালো করে গ্রহণ করেছেন। এখন দেখার বিষয় ডোনাল্ড ট্রাম্প আদত তা পারেন কিনা! কারণ অসংখ্য মামলার ঝুলি আর নানা ধরণের আলোচনা-সমালোচনা এবং বিরোধীতার মধ্যে ক্ষমতা গ্রহণ করতে যাচ্ছেন তিনি।
নিউইয়র্ক বাসী ও প্রবাসী বন্ধুদের জন্য স্ক্রীনশর্টের মাধ্যমে নিউইয়র্কের প্রতিবেশীরা কাকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন তা তুলে ধরার খানিক চেস্টা করেছি কেবল। অনেক খেটে নিজেও জানার চেস্টা করছি; সতর্কতার লক্ষ্যে অভিবাসী, প্রতিবেশী ও আপনজনদের জানানোর তাগিদ থেকেই আমার এ ক্ষুদ্র প্রয়াস। আশা করি ভুলত্রুটি ক্ষমা ও সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
নোট:
ছবিতে মানচিত্রের পাশাপাশি ভোট কেন্দ্র এবং অন্যান্য তথ্য রয়েছে। স্ক্রিনশর্টের প্রায় একুশ পাতার এই তালিকায় যথাক্রমে : নিউইয়র্ক ডিস্ট্রিক্ট/বোরো নাম-এরপর হিলারীর ভোটের সংখ্যা-ভোটের আনুপাতিক হার-ট্রাম্পের মোট ভোট সংখ্যা এবং আনুপাতিক হার রয়েছে। আশা করি পাঠকদের কাজে লাগবে।
us-p-elec-ny-voting-chat-table-1
শিবলী চৌধুরী কায়েস-
নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
নভেম্বর ১০, ২০১৬ ইং

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

আপনি জানেন কি? ডেমোক্রেটদের দুর্গ নিউইয়র্কে আপনার প্রতিবেশী কার পক্ষে ভোট দিয়েছেন!

প্রকাশের সময় : ০৯:২৩:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১১ নভেম্বর ২০১৬

নিউইয়র্ক: যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এই প্রথম কোন ব্যবসায়ী ও সবচেয়ে বয়সী প্রেসিডেন্ট হোয়াইট হাউজে প্রবেশ করছেন, তিনি হচ্ছেন আলোচিত-সমালোচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইতিমধ্যেই নির্বাচনের পর দ্বিতীয় দিনের মাথায় প্রথমবারের মতো ইলেক্টেড প্রেসিডেন্ট হিসেবে বর্তমান প্রেসিডেন্টের সাথে সাক্ষাত করেন। দীর্ঘ দেড় ঘন্টার বৈঠক শেষে ওবামা-ট্রাম্প গণমাধ্যমের সাথে কথা বলেন।
President Barack Obama welcomed President-elect Donald Trump to the White House Thursday, as both men put past antagonisms aside in a time-honored ritual epitomizing the peaceful transfer of political power.
Three days after mocking Trump as unfit to control the codes needed to launch nuclear weapons, Obama told his successor that he wanted him to succeed and would do everything he could to ensure a smooth transition.
বৃহস্পতিবার ঐতিহাসিক ওবামার উদারনীতির কাছে ট্রাম্প কিছুটা নমনীয় ছিলেন বটে। ওবামা আগামী ২০শে জানুয়ারীর আগে ক্ষমতা হস্তান্তর’সহ নানা ইস্যুতে ট্রাম্পকে সহযোগিতার আশ্বাস দেন। এসময়ে ট্রাম্পও ওবামাকে আমেরিকার জন্য একজন ভালো প্রেসিডেন্ট হিসেবে আখ্যায়িত করেন। যদিও নির্বাচনের আগে বিভিন্ন প্রচারণায় ট্রাম্প এবং ওবামা একে অন্যের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে নানা বিদ্বেষমূলক আচরণ করেছেন।
Trump, who spent years pursuing Obama over false claims he is not a natural-born American and accused him of being the founder of ISIS on the campaign trail, called Obama a “very good man” and said he would seek his counsel in future.
“My No. 1 priority in the next two months is to try to facilitate a transition that ensures our President-elect is successful,” Obama said. Obama told Trump: “If you succeed, the country succeeds,” as the two men sat in high-backed chairs in front of the fireplace in the Oval Office.
Trump thanked Obama for the meeting which he said had originally been scheduled for 10 minutes and went on for 90.
“Mr. President, it was a great honor being with you and I look forward to being with you many, many more times,” Trump said, adding that he and Obama had spoken about some wonderful and difficult things and “some high-flying assets.”
এদিকে, ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট হওয়াকে এখনো মেনে নিতে পারছেন না অনেক আমেরিকান। তাই ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে বিভিন্ন রাজ্য শহরে ট্রাম্প বিরোধী মিছিল সমাবেশ করে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।
Washington Post:
‘This is how fascism comes to America’; Trump captures the nation’s attention on the campaign trail
অপরদিকে, ট্রাম্পের নির্বাচনী জয়ের ১০ ঘন্টার মাথায় দু’জন হিজাবী নারী লাঞ্চিতের শিকার হয়েছেন। এনবিসি নিউজে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
NBC News:
Muslim Women Wearing Hijabs Assaulted Just Hours After Trump Win. The first police reports started trickling in within 10 hours of Donald Trump’s victory speech.
A Muslim student at San Jose University told cops she was attacked from behind in a parking garage at San Jose State University. A man ran up and pulled at her hijab, choking her, university police said.
And also in California, at San Diego State University, another Muslim student reported being followed by two men who made comments about Trump and the Muslims before robbing her, according to the police report.
তবে, সবচেয়ে পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, অভিবাসীদের স্বর্গরাজ্য বলে খ্যাত যে নিউইয়র্ক সিটি। এক সময়ের পুরো ব্লু হিসেবে চিহ্নিত এই নিইয়র্ক রাজ্যের মানচিত্রেও এবার হিংসা ছড়ানোর পাশাপাশি মুসলিম ও ইমিগ্র্যান্ট বিরোধী বক্তব্য দিয়ে নিউইয়র্কের মানচিত্রের নীলে মাঝে লালের আবরণ বসাতে সক্ষম হয়েছেন। নির্বাচনী মাঠের নামার পরপরই ট্রাম্পের নীতি নিয়ে সিএনএন’সহ মূলধারার গণমাধ্যমগুলোতে ছিল আলোচনার ঝড়।
CNN News:
Republican presidential front-runner Donald Trump called Monday for barring all Muslims from entering the United States.
“Donald J. Trump is calling for a total and complete shutdown of Muslims entering the United States until our country’s representatives can figure out what is going on,” a campaign press release said.
যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সবচেয়ে বেশী প্রবাসী বাংলাদেশীদের বসবাস নিউইয়র্ক সিটি ও রাজ্য জুড়ে। তাদের আশ-পাশের প্রতিবেশীদের হাসিমাখা মুখের মাঝে যে-‘মুসলিম এবং অভিবাসী বিদ্বেষ’ ছিলো তা হয়তো অনেকের অজানা ছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্প তা এবার তুলে ধরতে সক্ষম হয়েছেন। দীর্ঘদিন ধরে যাদের মুখে হাসৌজ্জল থ্যাঙ্ক ইউ/ওয়েলকাম শোনা গেছে; খোদ সেসব প্রতিবেশীরাই এবার ডোনাল্ড ট্রাম্পের মতো ব্যক্তিকে বেছে নিয়েছেন।
In the 2016 presidential election, 79 percent of New Yorkers voted for Democrat Hillary Clinton for president, down from 81 percent for Barack Obama in 2012. See how your New York City neighborhood split the vote between Clinton and Donald Trump in the 2016 Presidential election.
আমি নিউইয়র্ক রাজ্যের ‘ব্লু’ খচিত ম্যাপের মাঝে কি ভাবে রেড তথা লাল আবরণ পড়েছে তার কিছু স্ক্রীনশর্ট তুলে ধরলাম। বলার অপেক্ষা রাখে না। এবারের নির্বাচনে ডেমোক্রেট হিসেবে চিহ্নিত নিউইয়র্কে হিলারী ভোট পেয়েছে ৭৯ শতাংশ, যেখানে গেলবার ওবামা পেয়েছিলেন ৮১ শতাংশ। এছাড়াও কিছু কিছু কাউন্টি ও উপশহরে ট্রাম্প একচেটিয়া ভোট পেয়েছেন।
নিঃসন্দেহে বলা যায় ট্রাম্পের মুসলিম ও ইমিগ্র্যান্ট বিরোধী নীতি ভালো ভাবেই লুফে নিয়েছেন নিউইয়র্কের অনেক শ্বেতাঙ্গরা। যারা তাদের প্রেসিডেন্টের ব্যক্তিগত চরিত্র ও ব্যক্তিত্বের চাইতে তার নীতিগুলোকে বেশ ভালো করে গ্রহণ করেছেন। এখন দেখার বিষয় ডোনাল্ড ট্রাম্প আদত তা পারেন কিনা! কারণ অসংখ্য মামলার ঝুলি আর নানা ধরণের আলোচনা-সমালোচনা এবং বিরোধীতার মধ্যে ক্ষমতা গ্রহণ করতে যাচ্ছেন তিনি।
নিউইয়র্ক বাসী ও প্রবাসী বন্ধুদের জন্য স্ক্রীনশর্টের মাধ্যমে নিউইয়র্কের প্রতিবেশীরা কাকে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন তা তুলে ধরার খানিক চেস্টা করেছি কেবল। অনেক খেটে নিজেও জানার চেস্টা করছি; সতর্কতার লক্ষ্যে অভিবাসী, প্রতিবেশী ও আপনজনদের জানানোর তাগিদ থেকেই আমার এ ক্ষুদ্র প্রয়াস। আশা করি ভুলত্রুটি ক্ষমা ও সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।
নোট:
ছবিতে মানচিত্রের পাশাপাশি ভোট কেন্দ্র এবং অন্যান্য তথ্য রয়েছে। স্ক্রিনশর্টের প্রায় একুশ পাতার এই তালিকায় যথাক্রমে : নিউইয়র্ক ডিস্ট্রিক্ট/বোরো নাম-এরপর হিলারীর ভোটের সংখ্যা-ভোটের আনুপাতিক হার-ট্রাম্পের মোট ভোট সংখ্যা এবং আনুপাতিক হার রয়েছে। আশা করি পাঠকদের কাজে লাগবে।
us-p-elec-ny-voting-chat-table-1
শিবলী চৌধুরী কায়েস-
নিউইয়র্ক, যুক্তরাষ্ট্র
নভেম্বর ১০, ২০১৬ ইং