নিউইয়র্ক ০৯:৩৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ জুলাই ২০২৫, ২০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের বয়স নিয়ে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:২৬:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৭৫ বার পঠিত

আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের তালিকায় একদম তলানিতে পড়ে গেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গৃহযুদ্ধ প্রতিরোধ বা নিরাময়ে ব্যর্থ হয়েছেন যে রাষ্ট্রপতিরা, তারাও নেই প্রথমে। সেখানে আছেন আব্রাহাম লিংকন। আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ১৪ নম্বরে রাখা হয়েছে। সমীক্ষার পরিচালক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, জাস্টিন ভন এবং ব্র্যান্ডন রোটিংহাউস লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস-এ লিখেছেন, বাইডেনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হলো তিনি ট্রাম্পের কাছ থেকে প্রেসিডেন্ট পদ উদ্ধার করে, রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বের মাধ্যমে এই পদের ঐতিহ্য বজায় রাখার কাজ করছেন।

ট্রাম্প অত্যন্ত বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান পেয়েছেন। তার খারাপ আইনি রেকর্ড, পরাজয় স্বীকার করতে অস্বীকৃতি, এগুলো আমেরিকার কংগ্রেসের উপর সহিংস আক্রমণের জন্ম দিয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট ৯১টি ফৌজদারি মামলায়ও জর্জরিত রয়েছেন।

‘জর্জ ওয়াশিংটন থেকে জো বাইডেন’

কোস্টাল ক্যারোলিনা ইউনিভার্সিটির ভন এবং হিউস্টন ইউনিভার্সিটির রোটিংহাউস মোট ১৫৪ জন স্কলারদের ওপর সমীক্ষা পরিচালনা করেছেন, তাদের বেশিরভাগই আমেরিকান পলিটিক্যাল সায়েন্স এসোসিয়েশনের সাথে যুক্ত। তারা জানিয়েছেন, জর্জ ওয়াশিংটন থেকে জো বাইডেন পর্যন্ত সব প্রেসিডেন্টর কাজের তাৎপর্য বুঝিয়েছে এই সমীক্ষা।

উত্তরদাতাদেরকে ০-১০০ স্কেলে প্রেসিডেন্টদের স্কোর দিতে বলা হয়েছিল, এক্ষেত্রে ০=ব্যর্থতা, ৫০=গড়ে ঠিকঠাক এবং ১০০=দারুণ। এইভাবে স্কোর দেখে সমীক্ষাটিতে প্রতিটি প্রেসিডেন্টের জন্য গড় স্কোর গণনা করে, সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ন পর্যন্ত তাদের স্থান দেওয়া হয়েছে।

সংক্ষেপে সমীক্ষার তালিকা
তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছেন আব্রাহাম লিংকন, যিনি দাসত্বের অবসান ঘটিয়েছিলেন এবং গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। দ্বিতীয় স্থানে ফ্র্যাঙ্কলিন ডেলানো রুজভেল্ট, যিনি মহামন্দা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকাকে গাইড করেছিলেন। তৃতীয় স্থানটি ছিল জর্জ ওয়াশিংটনের, প্রথম প্রেসিডেন্ট, যিনি ব্রিটেনের হাত থেকে আমেরিকার স্বাধীনতা লাভ করেছিলেন। পরের তিনজন ছিলেন টেডি রুজভেল্ট, টমাস জেফারসন এবং হ্যারি ট্রুম্যান। বারাক ওবামা, প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট এবং ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাইডেনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট, সপ্তম স্থানে রয়েছেন। ইউলিসিস এস গ্রান্ট, প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন দুর্নীতি করলেও, অভিযোগের সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, ক্রীতদাসদের অধিকার রক্ষায় তার সমীক্ষার র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি ডেকে এনেছে। আর এই তালিকার সম্পূর্ণ বিপরীতে রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনকি গৃহযুদ্ধ প্রতিরোধ বা নিরাময়ে ব্যর্থ প্রেসিডেন্টদের পিছনেও রয়েছেন তিনি। এককথায়, নির্বাচন-পরবর্তী বিতর্কিত সময় এবং অসংখ্য আইনি চ্যালেঞ্জে জর্জরিত রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের বয়স নিয়ে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা

এদিকে ধারণা করা হচ্ছে যে ২০২৪ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে ২০২০ সালের প্রতিযোগিতার পুনরাবৃত্তি হবে। এতে ভোটাররা এমন কাউকে বেছে নেবেন যিনি দেশের সবচেয়ে প্রবীণ বয়সী প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) বা দ্বিতীয় বয়োবৃদ্ধ প্রেসিডেন্ট (ট্রাম্প) হবেন।
অনেক ভোটার এ রকম বিকল্পে খুশি নন। চলতি মাসের শুরুর দিকে এবিসি নিউজ/ইপসোসের এক জরিপে দেখা গেছে, ৫৯ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, দুজন সম্ভাব্য প্রার্থীই আরেকবার ক্ষমতায় থাকার জন্য বেশিই বয়স্ক।

কিভাবে এমনটা ঘটল?
নিউ অর্লিন্সের ডিলার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর অধ্যয়ন ও পাবলিক পলিসির অধ্যাপক রবার্ট কলিন্স মনে করেন, আমেরিকানরা মনে করে যে তাদেরকে সত্যিকারের বিকল্প দেয়া হচ্ছে না। ১৯৮৫ সালের চলচ্চিত্রের প্রসঙ্গ টেনে তিনি ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, ‘আমাদের অনেকের জন্য এটি ব্যাক টু দ্য ফিউচার সিচুয়েশনের মতো মনে হয়। এ হচ্ছে গতবার আমাদের যে পুরনো দুজন মানুষ ছিল তাদের মধ্যে বিকল্প খোঁজা। অনেক আমেরিকানই বিস্মিত হয়ে গেছে যে, কিভাবে এটি ঘটেছিল এবং এর অর্থ আমাদের গণতন্ত্রে কোনো ভুল হয়ে গেছে কি না।’

সম্ভাব্য প্রভাব কারণ যাইই হোক না কেন, এবারের নির্বাচনে বয়স একটা ইস্যু। ফ্লোরিডার মিয়ামির ৭১ বছর বয়সী নরমা রডরিগস বলেন, এটা ঠিক নয়। তিনি ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, ‘বয়স যেমন কোনো কর্মক্ষেত্রে ইস্যু হওয়া উচিত নয়, তেমনি রাজনীতিতেও এটি কোনো ব্যাপার হওয়া উচিত নয়। বরং চরিত্র, সহমর্মিতা ও বিশ্বস্ততার মতো বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে আমাদের ভোট দেয়া উচিত।’

প্রার্থীদের মধ্যে বয়স নিয়ে ভাবনা

প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বয়সের ব্যবধান চার বছরের কম হলেও আমেরিকানরা মনে করেন, তাদের বয়সের বিস্তর ব্যবধান।

এবিসি নিউজ/ইপসোস জরিপে দেখা গেছে, ৫৯ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন যে উভয় প্রার্থীই অনেক বেশি বয়স্ক এবং অতিরিক্ত ২৭ শতাংশ বলেছেন, কেবল বাইডেনের বয়স অনেক বেশি। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩ শতাংশ নাগরিক বলেছেন, ট্রাম্পও প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালন করার জন্য যথেষ্ট বয়স্ক। সূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা

Tag :

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের বয়স নিয়ে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা

প্রকাশের সময় : ০৫:২৬:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আমেরিকার প্রেসিডেন্টদের তালিকায় একদম তলানিতে পড়ে গেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গৃহযুদ্ধ প্রতিরোধ বা নিরাময়ে ব্যর্থ হয়েছেন যে রাষ্ট্রপতিরা, তারাও নেই প্রথমে। সেখানে আছেন আব্রাহাম লিংকন। আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে ১৪ নম্বরে রাখা হয়েছে। সমীক্ষার পরিচালক রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, জাস্টিন ভন এবং ব্র্যান্ডন রোটিংহাউস লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস-এ লিখেছেন, বাইডেনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজটি হলো তিনি ট্রাম্পের কাছ থেকে প্রেসিডেন্ট পদ উদ্ধার করে, রাষ্ট্রপতির নেতৃত্বের মাধ্যমে এই পদের ঐতিহ্য বজায় রাখার কাজ করছেন।

ট্রাম্প অত্যন্ত বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব হিসেবে স্থান পেয়েছেন। তার খারাপ আইনি রেকর্ড, পরাজয় স্বীকার করতে অস্বীকৃতি, এগুলো আমেরিকার কংগ্রেসের উপর সহিংস আক্রমণের জন্ম দিয়েছে। সাবেক প্রেসিডেন্ট ৯১টি ফৌজদারি মামলায়ও জর্জরিত রয়েছেন।

‘জর্জ ওয়াশিংটন থেকে জো বাইডেন’

কোস্টাল ক্যারোলিনা ইউনিভার্সিটির ভন এবং হিউস্টন ইউনিভার্সিটির রোটিংহাউস মোট ১৫৪ জন স্কলারদের ওপর সমীক্ষা পরিচালনা করেছেন, তাদের বেশিরভাগই আমেরিকান পলিটিক্যাল সায়েন্স এসোসিয়েশনের সাথে যুক্ত। তারা জানিয়েছেন, জর্জ ওয়াশিংটন থেকে জো বাইডেন পর্যন্ত সব প্রেসিডেন্টর কাজের তাৎপর্য বুঝিয়েছে এই সমীক্ষা।

উত্তরদাতাদেরকে ০-১০০ স্কেলে প্রেসিডেন্টদের স্কোর দিতে বলা হয়েছিল, এক্ষেত্রে ০=ব্যর্থতা, ৫০=গড়ে ঠিকঠাক এবং ১০০=দারুণ। এইভাবে স্কোর দেখে সমীক্ষাটিতে প্রতিটি প্রেসিডেন্টের জন্য গড় স্কোর গণনা করে, সর্বোচ্চ থেকে সর্বনিম্ন পর্যন্ত তাদের স্থান দেওয়া হয়েছে।

সংক্ষেপে সমীক্ষার তালিকা
তালিকায় প্রথম স্থানে রয়েছেন আব্রাহাম লিংকন, যিনি দাসত্বের অবসান ঘটিয়েছিলেন এবং গৃহযুদ্ধের মধ্য দিয়ে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। দ্বিতীয় স্থানে ফ্র্যাঙ্কলিন ডেলানো রুজভেল্ট, যিনি মহামন্দা এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় আমেরিকাকে গাইড করেছিলেন। তৃতীয় স্থানটি ছিল জর্জ ওয়াশিংটনের, প্রথম প্রেসিডেন্ট, যিনি ব্রিটেনের হাত থেকে আমেরিকার স্বাধীনতা লাভ করেছিলেন। পরের তিনজন ছিলেন টেডি রুজভেল্ট, টমাস জেফারসন এবং হ্যারি ট্রুম্যান। বারাক ওবামা, প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট এবং ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত বাইডেনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট, সপ্তম স্থানে রয়েছেন। ইউলিসিস এস গ্রান্ট, প্রেসিডেন্ট পদে থাকাকালীন দুর্নীতি করলেও, অভিযোগের সম্মুখীন হওয়া সত্ত্বেও, ক্রীতদাসদের অধিকার রক্ষায় তার সমীক্ষার র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি ডেকে এনেছে। আর এই তালিকার সম্পূর্ণ বিপরীতে রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এমনকি গৃহযুদ্ধ প্রতিরোধ বা নিরাময়ে ব্যর্থ প্রেসিডেন্টদের পিছনেও রয়েছেন তিনি। এককথায়, নির্বাচন-পরবর্তী বিতর্কিত সময় এবং অসংখ্য আইনি চ্যালেঞ্জে জর্জরিত রয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সূত্র: হিন্দুস্তান টাইমস

প্রেসিডেন্ট প্রার্থীদের বয়স নিয়ে উদ্বিগ্ন যুক্তরাষ্ট্রের ভোটাররা

এদিকে ধারণা করা হচ্ছে যে ২০২৪ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জো বাইডেন এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে ২০২০ সালের প্রতিযোগিতার পুনরাবৃত্তি হবে। এতে ভোটাররা এমন কাউকে বেছে নেবেন যিনি দেশের সবচেয়ে প্রবীণ বয়সী প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) বা দ্বিতীয় বয়োবৃদ্ধ প্রেসিডেন্ট (ট্রাম্প) হবেন।
অনেক ভোটার এ রকম বিকল্পে খুশি নন। চলতি মাসের শুরুর দিকে এবিসি নিউজ/ইপসোসের এক জরিপে দেখা গেছে, ৫৯ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন, দুজন সম্ভাব্য প্রার্থীই আরেকবার ক্ষমতায় থাকার জন্য বেশিই বয়স্ক।

কিভাবে এমনটা ঘটল?
নিউ অর্লিন্সের ডিলার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের নগর অধ্যয়ন ও পাবলিক পলিসির অধ্যাপক রবার্ট কলিন্স মনে করেন, আমেরিকানরা মনে করে যে তাদেরকে সত্যিকারের বিকল্প দেয়া হচ্ছে না। ১৯৮৫ সালের চলচ্চিত্রের প্রসঙ্গ টেনে তিনি ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, ‘আমাদের অনেকের জন্য এটি ব্যাক টু দ্য ফিউচার সিচুয়েশনের মতো মনে হয়। এ হচ্ছে গতবার আমাদের যে পুরনো দুজন মানুষ ছিল তাদের মধ্যে বিকল্প খোঁজা। অনেক আমেরিকানই বিস্মিত হয়ে গেছে যে, কিভাবে এটি ঘটেছিল এবং এর অর্থ আমাদের গণতন্ত্রে কোনো ভুল হয়ে গেছে কি না।’

সম্ভাব্য প্রভাব কারণ যাইই হোক না কেন, এবারের নির্বাচনে বয়স একটা ইস্যু। ফ্লোরিডার মিয়ামির ৭১ বছর বয়সী নরমা রডরিগস বলেন, এটা ঠিক নয়। তিনি ভয়েস অব আমেরিকাকে বলেন, ‘বয়স যেমন কোনো কর্মক্ষেত্রে ইস্যু হওয়া উচিত নয়, তেমনি রাজনীতিতেও এটি কোনো ব্যাপার হওয়া উচিত নয়। বরং চরিত্র, সহমর্মিতা ও বিশ্বস্ততার মতো বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে আমাদের ভোট দেয়া উচিত।’

প্রার্থীদের মধ্যে বয়স নিয়ে ভাবনা

প্রেসিডেন্ট বাইডেন ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বয়সের ব্যবধান চার বছরের কম হলেও আমেরিকানরা মনে করেন, তাদের বয়সের বিস্তর ব্যবধান।

এবিসি নিউজ/ইপসোস জরিপে দেখা গেছে, ৫৯ শতাংশ আমেরিকান মনে করেন যে উভয় প্রার্থীই অনেক বেশি বয়স্ক এবং অতিরিক্ত ২৭ শতাংশ বলেছেন, কেবল বাইডেনের বয়স অনেক বেশি। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্রের ৩ শতাংশ নাগরিক বলেছেন, ট্রাম্পও প্রেসিডেন্ট পদে দায়িত্ব পালন করার জন্য যথেষ্ট বয়স্ক। সূত্র: ভয়েস অব আমেরিকা