নিউইয়র্ক ০৩:০৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ভারতে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরের উদ্বেগ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০২:৪৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪
  • / ৭০ বার পঠিত

সিনেটর বেন কার্ডিন। ছবি : মিডেল ইস্ট আই।

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনেট বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির সভাপতি ও সিনেটর বেন কার্ডিন। বিবৃতি জারি করে বলা হয়, আইনটি ধর্মকে নাগরিকত্বের ভিত্তি করে মুসলিম এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়েছে। বুধবার (২০ মার্চ) এক প্রতিবেদনে মিডেল ইস্ট আই এ তথ্য জানায়।

বিবৃতিতে কার্ডিন বলেন, ‘আমি ভারত সরকারের বিতর্কিত ২০১৯ সালের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন; বিশেষ করে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর আইনটির সম্ভাব্য প্রভাব প্রয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’। তিনি আরও বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে বিষয়টি আরও জটিল আকার ধারণ করছে। সেই সাথে আইটি বাস্তবায়নে চাপ দেওয়া হচ্ছে’।

গত সপ্তাহে, ভারতের সাধারণ নির্বাচনের আগে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ঘোষণা করেছে যে দলটি সিএএ বাস্তবায়নে কাজ শুরু করবে।

ভারত সরকার বলেছে যে আইনটি আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের অমুসলিম সংখ্যালঘুদের জন্য, যারা ২০১৫ সালের আগে ভারতে বসতি স্থাপন করেছিল। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ)-এর মাধ্যমে, ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে সংখ্যালঘুদের আশ্রয় ও নাগরিকত্ব দেবে ভারত।

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ভারতে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেটরের উদ্বেগ

প্রকাশের সময় : ০২:৪৩:৪৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২০ মার্চ ২০২৪

ভারতের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) নিয়ে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সেনেট বৈদেশিক সম্পর্ক কমিটির সভাপতি ও সিনেটর বেন কার্ডিন। বিবৃতি জারি করে বলা হয়, আইনটি ধর্মকে নাগরিকত্বের ভিত্তি করে মুসলিম এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের প্রতি বৈষম্যমূলক আচরণ করা হয়েছে। বুধবার (২০ মার্চ) এক প্রতিবেদনে মিডেল ইস্ট আই এ তথ্য জানায়।

বিবৃতিতে কার্ডিন বলেন, ‘আমি ভারত সরকারের বিতর্কিত ২০১৯ সালের নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন; বিশেষ করে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের উপর আইনটির সম্ভাব্য প্রভাব প্রয়োগ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে গভীরভাবে উদ্বিগ্ন’। তিনি আরও বলেন, ‘পবিত্র রমজান মাসে বিষয়টি আরও জটিল আকার ধারণ করছে। সেই সাথে আইটি বাস্তবায়নে চাপ দেওয়া হচ্ছে’।

গত সপ্তাহে, ভারতের সাধারণ নির্বাচনের আগে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সরকার ঘোষণা করেছে যে দলটি সিএএ বাস্তবায়নে কাজ শুরু করবে।

ভারত সরকার বলেছে যে আইনটি আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের অমুসলিম সংখ্যালঘুদের জন্য, যারা ২০১৫ সালের আগে ভারতে বসতি স্থাপন করেছিল। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ)-এর মাধ্যমে, ধর্মীয় উৎপীড়নের কারণে সংখ্যালঘুদের আশ্রয় ও নাগরিকত্ব দেবে ভারত।

হককথা/নাছরিন