নিউইয়র্ক ১১:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

তাইওয়ানের স্বাধীনতায় সমর্থন নেই যুক্তরাষ্ট্রের : বাইডেন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৭:৪০:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৬৭ বার পঠিত

ছবি: সংগৃহীত

হককথা ডেস্ক : চীন সাগরের বিরোধপূর্ণ অঞ্চল তাইওয়ানের স্বাধীনতায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সমর্থন নেই বলে জানিয়েছেন ক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

শনিবার তাইওয়ানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জয় পান চীনবিরোধী নেতা ও বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রোসিভ পার্টির প্রার্থী লাই চিং তে, যাকে তাইওয়ানের স্বাধীনতাপন্থী হিসেবে দেখা হয়। তিনি নির্বাচনে জয় পাওয়ার পর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, তাইওয়ান হয়তো স্বাধীনতা পাওয়ার চেষ্টা চালাতে পারে।

এই প্রেক্ষাপটে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, আমরা স্বাধীনতাকে সমর্থন জানাই না।

নিজেদের পাশেই অবস্থিত স্বায়ত্ত শাসিত অঞ্চল তাইওয়ানকে নিজ অংশ হিসেবে দাবি করে চীন। তবে ১৯৯৬ সাল থেকে তাইওয়ানে চলছে গণতান্ত্রিক ধারা। এর আগে তাইওয়ান সামরিক শাসন এবং কর্তৃত্ববাদী শাসনের দ্বারা জর্জরিত ছিল।

তাইওয়ানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তা সত্ত্বেও দেশটিকে সামরিক সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। চীনের আশঙ্কা আমেরিকানদের সহায়তায় একটা সময় স্বাধীনতা চেয়ে বসবে তাইওয়ান।

বাইডেন প্রশাসনের আশঙ্কা নতুন নির্বাচন এবং তাইওয়ানের নতুন প্রশাসন বেইজিংয়ের সঙ্গে চলমান দ্বন্দ্ব আরও বৃদ্ধি করবে। সূত্র : ডেইলি-বাংলাদেশ

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

তাইওয়ানের স্বাধীনতায় সমর্থন নেই যুক্তরাষ্ট্রের : বাইডেন

প্রকাশের সময় : ০৭:৪০:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৪

হককথা ডেস্ক : চীন সাগরের বিরোধপূর্ণ অঞ্চল তাইওয়ানের স্বাধীনতায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো সমর্থন নেই বলে জানিয়েছেন ক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

শনিবার তাইওয়ানে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে জয় পান চীনবিরোধী নেতা ও বর্তমান ক্ষমতাসীন দল ডেমোক্র্যাটিক প্রোগ্রোসিভ পার্টির প্রার্থী লাই চিং তে, যাকে তাইওয়ানের স্বাধীনতাপন্থী হিসেবে দেখা হয়। তিনি নির্বাচনে জয় পাওয়ার পর আশঙ্কা দেখা দিয়েছে, তাইওয়ান হয়তো স্বাধীনতা পাওয়ার চেষ্টা চালাতে পারে।

এই প্রেক্ষাপটে এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বাইডেন বলেন, আমরা স্বাধীনতাকে সমর্থন জানাই না।

নিজেদের পাশেই অবস্থিত স্বায়ত্ত শাসিত অঞ্চল তাইওয়ানকে নিজ অংশ হিসেবে দাবি করে চীন। তবে ১৯৯৬ সাল থেকে তাইওয়ানে চলছে গণতান্ত্রিক ধারা। এর আগে তাইওয়ান সামরিক শাসন এবং কর্তৃত্ববাদী শাসনের দ্বারা জর্জরিত ছিল।

তাইওয়ানের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কোনও কূটনৈতিক সম্পর্ক নেই। তা সত্ত্বেও দেশটিকে সামরিক সহায়তা দেয় যুক্তরাষ্ট্র। চীনের আশঙ্কা আমেরিকানদের সহায়তায় একটা সময় স্বাধীনতা চেয়ে বসবে তাইওয়ান।

বাইডেন প্রশাসনের আশঙ্কা নতুন নির্বাচন এবং তাইওয়ানের নতুন প্রশাসন বেইজিংয়ের সঙ্গে চলমান দ্বন্দ্ব আরও বৃদ্ধি করবে। সূত্র : ডেইলি-বাংলাদেশ

হককথা/নাছরিন