নিউইয়র্ক ০৭:২৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:১৭:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ৬০ বার পঠিত

চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভিন। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) থাইল্যান্ডে এ সাক্ষাতের কথা রয়েছে বলে জানা গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন বিগত বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের পথ খুঁজছে এ দুই দেশ। খবর ফাইন্যানশিয়াল টাইমস। বেইজিং ও ওয়াশিংটন কয়েক বছরে প্রযুক্তি, বাণিজ্য, মানবাধিকার ইস্যুতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে। তাইওয়ান ও দক্ষিণ চীন সাগরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়েও দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে।

নভেম্বরে সান ফ্রান্সিসকোতে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। দুই প্রেসিডেন্টের পর বেইজিং ও ওয়াশিংটনের এটাই প্রথম সাক্ষাৎ হতে যাচ্ছে। এর আগে তাইওয়ান এবং মহাকাশে চীনের গোয়েন্দা বেলুন উৎক্ষেপণ ইস্যুতে কূটনৈতিক আলোচনায় বসেছিল এ দুই দেশ। নিজেদের কূটনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমিয়ে আনার লক্ষ্যে ভিয়েনা ও মাল্টায় এক গোপন বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন সুলিভান ও ওয়াং। সেখানে তারা পরে দুই দেশের প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতের বিষয়ে কথা বলেন। ওই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছে উভয় পক্ষ।

হোয়াইট হাউস বলেছে, কৌশলগত যোগাযোগ ও দায়িত্বশীল সম্পর্ক বজায় রাখতে চান বাইডেন ও শি। নভেম্বরে দুই পক্ষের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। তবে সম্প্রতি তাইওয়ান ইস্যুতে দুই পক্ষের সম্পর্ক আবার উত্তপ্ত হয়েছে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তের যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রত্যাশার পরপরই আবার আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বেইজিং ও ওয়াশিংটন। সূত্র : বণিক বার্তা।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে বসছেন যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ১১:১৭:৪১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ইয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জেক সুলিভিন। শুক্রবার (২৬ জানুয়ারি) থাইল্যান্ডে এ সাক্ষাতের কথা রয়েছে বলে জানা গেছে। বিশ্লেষকরা বলছেন বিগত বছরের কূটনৈতিক সম্পর্ক উন্নয়নের পথ খুঁজছে এ দুই দেশ। খবর ফাইন্যানশিয়াল টাইমস। বেইজিং ও ওয়াশিংটন কয়েক বছরে প্রযুক্তি, বাণিজ্য, মানবাধিকার ইস্যুতে সংঘর্ষে জড়িয়েছে। তাইওয়ান ও দক্ষিণ চীন সাগরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা নিয়েও দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা রয়েছে।

নভেম্বরে সান ফ্রান্সিসকোতে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। দুই প্রেসিডেন্টের পর বেইজিং ও ওয়াশিংটনের এটাই প্রথম সাক্ষাৎ হতে যাচ্ছে। এর আগে তাইওয়ান এবং মহাকাশে চীনের গোয়েন্দা বেলুন উৎক্ষেপণ ইস্যুতে কূটনৈতিক আলোচনায় বসেছিল এ দুই দেশ। নিজেদের কূটনৈতিক অস্থিতিশীলতা কমিয়ে আনার লক্ষ্যে ভিয়েনা ও মাল্টায় এক গোপন বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন সুলিভান ও ওয়াং। সেখানে তারা পরে দুই দেশের প্রেসিডেন্টের সাক্ষাতের বিষয়ে কথা বলেন। ওই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছে উভয় পক্ষ।

হোয়াইট হাউস বলেছে, কৌশলগত যোগাযোগ ও দায়িত্বশীল সম্পর্ক বজায় রাখতে চান বাইডেন ও শি। নভেম্বরে দুই পক্ষের বৈঠকে এ বিষয়ে আলোচনা হয়। তবে সম্প্রতি তাইওয়ান ইস্যুতে দুই পক্ষের সম্পর্ক আবার উত্তপ্ত হয়েছে। তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং-তের যুক্তরাষ্ট্রের সহযোগিতা প্রত্যাশার পরপরই আবার আলোচনায় বসতে যাচ্ছে বেইজিং ও ওয়াশিংটন। সূত্র : বণিক বার্তা।