নিউইয়র্ক ০২:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

ইরাকের কাছে ক্ষমা চাইল যুক্তরাষ্ট্র

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৪৭:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪
  • / ৯০ বার পঠিত

ইরাকে বিমান হামলার জন্য দেশটির সরকারের কাছে ক্ষমা চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুয়াদ মোহাম্মদ হুসেন স্পুটনিককে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ২ ফেব্রুয়ারি ইরাকের ভূখণ্ডে বিমান হামলার আগে আগাম সতর্কবার্তা না দেওয়ায় ওয়াশিংটন বাগদাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছে। আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরামে অংশ নেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে জানুয়ারির শেষদিকে একটি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ফাঁড়িতে ড্রোন হামলা চালায় অজ্ঞাত যোদ্ধারা। এতে তিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনা নিহত এবং ৪০ জনেরও বেশি আহত হয়। জর্ডানে অবস্থিত ওই সামরিক ঘাঁটিতে হামলার জন্য ওয়াশিংটন ইরান-সমর্থিত বাহিনীগুলোকে দায়ী করে। এর জবাবে ২ ফেব্রুয়ারি ইরাক ও সিরিয়ার একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে প্রতিশোধমূলক হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র।

ওই হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) এবং সহযোগী মিলিশিয়াদের টার্গেট করা হয়। বাগদাদ ও দামেস্ক উভয়ই তাদের মাটিতে ওই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিউনিকেশনস অ্যাডভাইজার জন কিরবি প্রথমে দাবি করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ওই হামলার আগেই ইরাকি সরকারকে জানিয়েছিল। তবে পরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল ৬ ফেব্রুয়ারি স্বীকার করেন, ওয়াশিংটন হামলার আগে বাগদাদকে সতর্ক করেনি। সূত্র : যুগান্তর।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

ইরাকের কাছে ক্ষমা চাইল যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশের সময় : ১০:৪৭:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ মার্চ ২০২৪

ইরাকে বিমান হামলার জন্য দেশটির সরকারের কাছে ক্ষমা চেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরাকের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফুয়াদ মোহাম্মদ হুসেন স্পুটনিককে এ কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেন, ২ ফেব্রুয়ারি ইরাকের ভূখণ্ডে বিমান হামলার আগে আগাম সতর্কবার্তা না দেওয়ায় ওয়াশিংটন বাগদাদের কাছে ক্ষমা চেয়েছে। আন্টালিয়া কূটনীতিক ফোরামে অংশ নেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে জানুয়ারির শেষদিকে একটি যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক ফাঁড়িতে ড্রোন হামলা চালায় অজ্ঞাত যোদ্ধারা। এতে তিন যুক্তরাষ্ট্রের সেনা নিহত এবং ৪০ জনেরও বেশি আহত হয়। জর্ডানে অবস্থিত ওই সামরিক ঘাঁটিতে হামলার জন্য ওয়াশিংটন ইরান-সমর্থিত বাহিনীগুলোকে দায়ী করে। এর জবাবে ২ ফেব্রুয়ারি ইরাক ও সিরিয়ার একাধিক লক্ষ্যবস্তুতে প্রতিশোধমূলক হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র।

ওই হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) এবং সহযোগী মিলিশিয়াদের টার্গেট করা হয়। বাগদাদ ও দামেস্ক উভয়ই তাদের মাটিতে ওই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। হোয়াইট হাউসের ন্যাশনাল সিকিউরিটি কমিউনিকেশনস অ্যাডভাইজার জন কিরবি প্রথমে দাবি করেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ওই হামলার আগেই ইরাকি সরকারকে জানিয়েছিল। তবে পরে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল ৬ ফেব্রুয়ারি স্বীকার করেন, ওয়াশিংটন হামলার আগে বাগদাদকে সতর্ক করেনি। সূত্র : যুগান্তর।