নিউইয়র্ক ০৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

‘আত্মহত্যা করেননি জেফরি এপস্টেইন’

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১০:৫৪:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৭২ বার পঠিত

আলোচিত যুক্তরাষ্ট্রের নারী পাচারকারী জেফরি এপস্টেইন আত্মহত্যা করেননি বলে দাবি করেছেন তার ভাই মার্ক এপস্টেইন। সম্প্রতি তিনি জেফরির ময়নাতদন্তের একটি পূর্বে অপ্রকাশিত ছবি প্রকাশ করেন। তার দাবি, ওই ছবিতেই প্রমাণ রয়েছে যে জেফরিকে হত্যা করা হয়েছিল। এ খবর দিয়েছে আরটি।

খবরে বলা হয়, জেফরি এপস্টেইনের মৃত্যু নিয়ে ময়নাতদন্তের অফিসিয়াল রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যাকে দায়ী করা হয়েছে। তবে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পডকাস্ট হোস্ট মেগান কেলির সঙ্গে এক প্রোগ্রামে বিষয়টি অস্বীকার করেন তার ভাই মার্ক। তিনি ওই ছবিসহ আরও অন্যান্য প্রমাণ হাজির করেন ওই শোতে।

ওই ছবিতে দেখা যায় যে, জেফরি এপস্টেইনের ঘাড়ের মাঝামাঝি স্থানে একটি লাল দাগ রয়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ যে রিপোর্ট দিয়েছে এই ছবির সঙ্গে তার মিল নেই। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে যে, জেফরি নিউ ইয়র্ক সিটি কারাগারে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। মার্ক বলেন, যদি জেফরি গলায় দড়ি দিয়েই আত্মহত্যা করতেন তাহলে ওই লাল দাগ থাকার কথা ছিল তার চিবুকের নিচে ও কানের পেছনে। কিন্তু ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে, ওই দাগটি রয়েছে তার গলার মাঝামাঝি এবং এটি একদমই সোজাসুজি পেছনের দিকে চলে গেছে। গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়লে এই দাগ সামনের দিকে এসে উপরে উঠে যেত।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে কারাগারে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় জেফরি এপস্টেইনকে। কর্তৃপক্ষ এটিকে আত্মহত্যা বলে ঘোষণা করে। তবে অভিযোগ উঠে যে, জেফরিকে আসলে হত্যা করা হয়েছিল। তার যৌন কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতা ও তারকারা যুক্ত ছিলেন। আর তাদের নাম যাতে প্রকাশ্যে না চলে আসে, তাই জেফরিকে হত্যা করা হয়েছে। সে সময় জেফরি এপস্টেইনের পরিবার থেকেও মরদেহের তদন্ত করতে চিকিৎসক ভাড়া করা হয়েছিল। তিনি দাবি করেছিলেন, একাধিক প্রমাণ বলছে যে এটি একটি হত্যাকাণ্ড ছিল। সূত্র : মানবজমিন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

‘আত্মহত্যা করেননি জেফরি এপস্টেইন’

প্রকাশের সময় : ১০:৫৪:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

আলোচিত যুক্তরাষ্ট্রের নারী পাচারকারী জেফরি এপস্টেইন আত্মহত্যা করেননি বলে দাবি করেছেন তার ভাই মার্ক এপস্টেইন। সম্প্রতি তিনি জেফরির ময়নাতদন্তের একটি পূর্বে অপ্রকাশিত ছবি প্রকাশ করেন। তার দাবি, ওই ছবিতেই প্রমাণ রয়েছে যে জেফরিকে হত্যা করা হয়েছিল। এ খবর দিয়েছে আরটি।

খবরে বলা হয়, জেফরি এপস্টেইনের মৃত্যু নিয়ে ময়নাতদন্তের অফিসিয়াল রিপোর্টে মৃত্যুর কারণ হিসেবে আত্মহত্যাকে দায়ী করা হয়েছে। তবে শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পডকাস্ট হোস্ট মেগান কেলির সঙ্গে এক প্রোগ্রামে বিষয়টি অস্বীকার করেন তার ভাই মার্ক। তিনি ওই ছবিসহ আরও অন্যান্য প্রমাণ হাজির করেন ওই শোতে।

ওই ছবিতে দেখা যায় যে, জেফরি এপস্টেইনের ঘাড়ের মাঝামাঝি স্থানে একটি লাল দাগ রয়েছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ যে রিপোর্ট দিয়েছে এই ছবির সঙ্গে তার মিল নেই। কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে যে, জেফরি নিউ ইয়র্ক সিটি কারাগারে গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করেন। মার্ক বলেন, যদি জেফরি গলায় দড়ি দিয়েই আত্মহত্যা করতেন তাহলে ওই লাল দাগ থাকার কথা ছিল তার চিবুকের নিচে ও কানের পেছনে। কিন্তু ছবিতে দেখা যাচ্ছে যে, ওই দাগটি রয়েছে তার গলার মাঝামাঝি এবং এটি একদমই সোজাসুজি পেছনের দিকে চলে গেছে। গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলে পড়লে এই দাগ সামনের দিকে এসে উপরে উঠে যেত।

উল্লেখ্য, ২০১৯ সালে কারাগারে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় জেফরি এপস্টেইনকে। কর্তৃপক্ষ এটিকে আত্মহত্যা বলে ঘোষণা করে। তবে অভিযোগ উঠে যে, জেফরিকে আসলে হত্যা করা হয়েছিল। তার যৌন কেলেঙ্কারির সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের শক্তিশালী রাজনৈতিক নেতা ও তারকারা যুক্ত ছিলেন। আর তাদের নাম যাতে প্রকাশ্যে না চলে আসে, তাই জেফরিকে হত্যা করা হয়েছে। সে সময় জেফরি এপস্টেইনের পরিবার থেকেও মরদেহের তদন্ত করতে চিকিৎসক ভাড়া করা হয়েছিল। তিনি দাবি করেছিলেন, একাধিক প্রমাণ বলছে যে এটি একটি হত্যাকাণ্ড ছিল। সূত্র : মানবজমিন।