হরমুজে ইরানের সঙ্গে উত্তেজনা, যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
- প্রকাশের সময় : ০৪:৫২:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ জুলাই ২০২৩
- / ৬৬ বার পঠিত
হককথা ডেস্ক : হরমুজ প্রণালিতে ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে এবার উপসাগরীয় অঞ্চলে অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রণালিতে বাণিজ্যিক জাহাজগুলোকে ইরানের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এমন পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটি।
শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এক সিনিয়র হরমুজ প্রণালিতে ইরানের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যে এবার উপসাগরীয় অঞ্চলে অত্যাধুনিক এফ-১৬ যুদ্ধবিমান পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। প্রণালিতে বাণিজ্যিক জাহাজগুলোকে ইরানের হাত থেকে রক্ষা করার জন্য এমন পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়েছে দেশটি।
শুক্রবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় এক সিনিয়র যুক্তরাষ্ট্র কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। খবর এপির।
তিনি বলেন যুক্তরাষ্ট্র এই সপ্তাহান্তে উপসাগরীয় অঞ্চলে এফ-১৬ পাঠাবে। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ওই এলাকায় টহল দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে ইরান প্রণালির কাছে দুটি তেল ট্যাংকার আটক করার পর এই অঞ্চলে ওয়াশিংটনের সামরিক পদক্ষেপ বৃদ্ধি পেয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা কর্মকতা বলেন, এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ওই জলফপ ব্যবহারকারী জাহাজগুলোকে আকাশপথে পাহারা দেবে। এ ছাড়া ওই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি করবে।
যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী বলেছে, সাম্প্রতিক দুটি ঘটনায় ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী ইউএসএস ম্যাকফাউল ঘটনাস্থলে পৌঁছলে ইরানি নৌযানগুলো পিছু হটে।
প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা সাংবাদিকদের আরও বলেন, সিরিয়ার আকাশে রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান হামলা মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র বেশ কয়েকটি সামরিক বিকল্প বিবেচনা করছে। তবে কর্মকর্তা বিকল্পগুলো বিস্তারিত জানাতে অস্বীকার করেছেন।
যদিও তিনি বলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র কোনো অঞ্চল ছাড়বে না এবং আইএস যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযানের অংশ হিসাবে সিরিয়ার পশ্চিম অংশে উড়তে থাকবে। কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। খবর এপির।
তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এই সপ্তাহান্তে উপসাগরীয় অঞ্চলে এফ-১৬ পাঠাবে। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরে ওই এলাকায় টহল দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র।
এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে ইরান প্রণালির কাছে দুটি তেল ট্যাংকার আটক করার পর এই অঞ্চলে ওয়াশিংটনের সামরিক পদক্ষেপ বৃদ্ধি পেয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওই যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা কর্মকতা বলেন, এফ-১৬ যুদ্ধবিমান ওই জলফপ ব্যবহারকারী জাহাজগুলোকে আকাশপথে পাহারা দেবে। এ ছাড়া ওই অঞ্চলে যুক্তরাষ্ট্র সেনাবাহিনীর দৃশ্যমানতা বৃদ্ধি করবে।
যুক্তরাষ্ট্র নৌবাহিনী বলেছে, সাম্প্রতিক দুটি ঘটনায় ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংসকারী ইউএসএস ম্যাকফাউল ঘটনাস্থলে পৌঁছলে ইরানি নৌযানগুলো পিছু হটে।
প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা সাংবাদিকদের আরও বলেন, সিরিয়ার আকাশে রাশিয়ার ক্রমবর্ধমান হামলা মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্র বেশ কয়েকটি সামরিক বিকল্প বিবেচনা করছে। তবে কর্মকর্তা বিকল্পগুলো বিস্তারিত জানাতে অস্বীকার করেছেন।
যদিও তিনি বলেছেন যে যুক্তরাষ্ট্র কোনো অঞ্চল ছাড়বে না এবং আইএস যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযানের অংশ হিসাবে সিরিয়ার প – সূত্র : যুগান্তর
নাসরিন /হককথা