নিউইয়র্ক ০৮:৩৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি : চীন

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৬:৪২:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ মার্চ ২০২৩
  • / ৭৮ বার পঠিত

আন্তর্জাতিকডেস্ক :  যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরমাণু হুমকির উৎস এবং দেশটিকে অবশ্যই তাদের নিরাপত্তা নীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে বরে মন্তব্য করেছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং। শুক্রবার (৩ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেছেন তিনি। রাশিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যম তাস এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাও নিং বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরমাণু হুমকির উৎস। দেশটির উচিত তাদের পরমাণু নীতির বিষয় সতর্কতার সাথে পুনর্বিবেচনা করা, নিরস্ত্র করার জন্য তাদের বিশেষ ও প্রাথমিক দায়িত্ব সযত্নে পালন করা। একইভাবে জাতীয় নিরাপত্তা নীতিতে পরমাণু অস্ত্রের ভূমিকা হ্রাস করা এবং তাদের পারমাণবিক ঝুঁকি কমাতে অর্থপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

মাও আরও বলেন, চীনের কথিত পরমাণু হুমকির ব্যাপারে জল্পনা-কল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব পরমাণু অস্ত্রের মজুদ বাড়ানোর একটি অজুহাত মাত্র। যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত কমান্ডের উদ্ধৃতি দিয়ে ‘ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’ ফেব্রুয়ারির শুরুতে বলেছিল, যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চীনের স্থল-ভিত্তিক আইসিবিএমের বেশি লঞ্চার রয়েছে। প্রকাশনার লেখকরা উল্লেখ করেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের কিছু আইনপ্রণেতা চীন ও রাশিয়াকে মোকাবেলায় দেশটির পরমাণু সম্ভাবনা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সূত্র: বাসস

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি : চীন

প্রকাশের সময় : ০৬:৪২:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৪ মার্চ ২০২৩

আন্তর্জাতিকডেস্ক :  যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরমাণু হুমকির উৎস এবং দেশটিকে অবশ্যই তাদের নিরাপত্তা নীতি পুনর্বিবেচনা করতে হবে বরে মন্তব্য করেছেন চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মাও নিং। শুক্রবার (৩ মার্চ) এক সংবাদ সম্মেলনে এ মন্তব্য করেছেন তিনি। রাশিয়ার সরকারি সংবাদমাধ্যম তাস এক প্রতিবেদনে এ কথা জানিয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মাও নিং বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে বড় পরমাণু হুমকির উৎস। দেশটির উচিত তাদের পরমাণু নীতির বিষয় সতর্কতার সাথে পুনর্বিবেচনা করা, নিরস্ত্র করার জন্য তাদের বিশেষ ও প্রাথমিক দায়িত্ব সযত্নে পালন করা। একইভাবে জাতীয় নিরাপত্তা নীতিতে পরমাণু অস্ত্রের ভূমিকা হ্রাস করা এবং তাদের পারমাণবিক ঝুঁকি কমাতে অর্থপূর্ণ ও বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।

মাও আরও বলেন, চীনের কথিত পরমাণু হুমকির ব্যাপারে জল্পনা-কল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব পরমাণু অস্ত্রের মজুদ বাড়ানোর একটি অজুহাত মাত্র। যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত কমান্ডের উদ্ধৃতি দিয়ে ‘ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল’ ফেব্রুয়ারির শুরুতে বলেছিল, যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে চীনের স্থল-ভিত্তিক আইসিবিএমের বেশি লঞ্চার রয়েছে। প্রকাশনার লেখকরা উল্লেখ করেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের কিছু আইনপ্রণেতা চীন ও রাশিয়াকে মোকাবেলায় দেশটির পরমাণু সম্ভাবনা বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন। সূত্র: বাসস