নিউইয়র্ক ১১:২২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় সাড়ে ৭ কোটি গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৪৪:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪
  • / ৬৭ বার পঠিত

এটিএন্ডটি-এর বর্তমান ও সাবেক ৭ কোটি ৩০ লাখ গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে অনলাইনে। যুক্তরাষ্ট্রের এই টেলিকম জায়ান্ট বলেছে, যেসব তথ্য ফাঁস হয়েছে তার মধ্যে আছে ঠিকানা, সামাজিক নিরাপত্তা নম্বর, পাসকোড। এসব প্রকাশ হয়ে গেছে ডার্ক ওয়েবের দুনিয়ায়। কিভাবে এই ডাটা ফাঁস হয়েছে তা শনাক্ত করতে পারেনি এটিএন্ডটি। তথ্য অনুসন্ধানের জন্য তারা সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের ডেকেছে। কোম্পানি বলেছে, এরই মধ্যে তারা কাস্টমারদের পাসকোড পরিবর্তন করেছে। তবু গ্রাহকদের একাউন্টে একটিভিটি এবং ক্রেডিট রিপোর্টের দিকে নজর রাখার অনুরোধ করেছে। যেসব ডাটা ফাঁস হয়েছে তার বেশির ভাগই ২০১৯ বা তার আগের। এর সঙ্গে যুক্ত ৭৬ লাখ গ্রাহক। আরও আছে ৬ কোটি ৫৪ লাখ একাউন্ট হোল্ডার।

তথ্যের মধ্যে আরও আছে পূর্ণ নাম, ই-মেইল ঠিকানা, জন্মতারিখ। কোম্পানি বলেছে, এসব ডাটা তাদের নিজস্ব সিস্টেম থেকে ছড়িয়ে পড়েছে নাকি তৃতীয় কোনো পক্ষের মাধ্যমে এটা হয়েছে- তা শনাক্ত করা যায়নি।

উল্লেখ্য, এটিএন্ডটির ওয়্যারলেস ৫জি নেটওয়ার্ক যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রায় ২৯ কোটি মানুষকে সেবা দিয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বৃহৎ মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবাদানকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। ফেব্রুয়ারিতে বড় রকমের একটি আঘাত আসে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হন লাখো ফোন ব্যবহারকারী। এ জন্য গ্রাহকদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে কোম্পানি। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদেরকে ৫ ডলার করে ক্রেডিট দেয়ার ঘোষণা দেয়। নতুন তথ্য ফাঁসের বিষয়ে নিউ ইয়র্কের প্রসিকিউটররা তদন্ত শুরু করেছেন। সূত্র : মানবজমিন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় সাড়ে ৭ কোটি গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস

প্রকাশের সময় : ১১:৪৪:৫৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ৩১ মার্চ ২০২৪

এটিএন্ডটি-এর বর্তমান ও সাবেক ৭ কোটি ৩০ লাখ গ্রাহকের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে অনলাইনে। যুক্তরাষ্ট্রের এই টেলিকম জায়ান্ট বলেছে, যেসব তথ্য ফাঁস হয়েছে তার মধ্যে আছে ঠিকানা, সামাজিক নিরাপত্তা নম্বর, পাসকোড। এসব প্রকাশ হয়ে গেছে ডার্ক ওয়েবের দুনিয়ায়। কিভাবে এই ডাটা ফাঁস হয়েছে তা শনাক্ত করতে পারেনি এটিএন্ডটি। তথ্য অনুসন্ধানের জন্য তারা সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের ডেকেছে। কোম্পানি বলেছে, এরই মধ্যে তারা কাস্টমারদের পাসকোড পরিবর্তন করেছে। তবু গ্রাহকদের একাউন্টে একটিভিটি এবং ক্রেডিট রিপোর্টের দিকে নজর রাখার অনুরোধ করেছে। যেসব ডাটা ফাঁস হয়েছে তার বেশির ভাগই ২০১৯ বা তার আগের। এর সঙ্গে যুক্ত ৭৬ লাখ গ্রাহক। আরও আছে ৬ কোটি ৫৪ লাখ একাউন্ট হোল্ডার।

তথ্যের মধ্যে আরও আছে পূর্ণ নাম, ই-মেইল ঠিকানা, জন্মতারিখ। কোম্পানি বলেছে, এসব ডাটা তাদের নিজস্ব সিস্টেম থেকে ছড়িয়ে পড়েছে নাকি তৃতীয় কোনো পক্ষের মাধ্যমে এটা হয়েছে- তা শনাক্ত করা যায়নি।

উল্লেখ্য, এটিএন্ডটির ওয়্যারলেস ৫জি নেটওয়ার্ক যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রায় ২৯ কোটি মানুষকে সেবা দিয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বৃহৎ মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবাদানকারী কোম্পানিগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। ফেব্রুয়ারিতে বড় রকমের একটি আঘাত আসে। তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হন লাখো ফোন ব্যবহারকারী। এ জন্য গ্রাহকদের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করে কোম্পানি। যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন তাদেরকে ৫ ডলার করে ক্রেডিট দেয়ার ঘোষণা দেয়। নতুন তথ্য ফাঁসের বিষয়ে নিউ ইয়র্কের প্রসিকিউটররা তদন্ত শুরু করেছেন। সূত্র : মানবজমিন।