নিউইয়র্ক ১০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডের আবেদন জমে আছে ৮৬ লাখ

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৭:১৭:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২
  • / ১০৩ বার পঠিত

হককথা ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিভাগে নতুন গ্রিনকার্ডের জন্য পাহাড় সমান আবেদন জমা পড়ে আছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত গ্রিনকার্ডের জন্য ৮৬ লাখ আবেদন জমা হয়েছে। দেশটির ইতিহাসে এমন পরিস্থিতি এর আগে কখনো দেখা যায়নি। সম্প্রতি লসএঞ্জেলস টাইমসে প্রকাশিত খবরে এ তথ্য জানা গেছে।গত ৩০ বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা, গ্রিনকার্ড ও নাগরিকত্বের আবেদন বেড়ে চলেছে। কিন্তু সে তুলনায় ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের কাজের গতি ও জনবল বাড়েনি। এছাড়া ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক্যানদের ক্ষমতার মহড়ায় এই বিভাগের কাজকর্ম কয়েক বছর পরপরই ঝুলে পড়ে। এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল ইমিগ্রেশন বিরোধী ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের আমলে। করোনাকালে ইমিগ্রেশনে জট আরও বেড়েছে। বাইডেন দায়িত্ব নেওয়ার পর আশার বাণী শোনালেও কাজের গতি বাড়েনি।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রিনকার্ডের আবেদন করলে তা হাতে আসতে ২০ বছরও লেগে যায়। অপেক্ষায় থাকতে থাকতে আয়ু ফুরিয়ে যায় অনেকেরই।ইমিগ্রেশনে আগ্রহী বাংলাদেশিদের দুরবস্থা ইউরোপের দেশগুলোর চেয়ে অনেক বেশি হতাশাজনক। যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিভাগের ওয়েবসাইটে ভাই-বোনের জন্য আবেদনের অপেক্ষাকাল ১২-১৩ বছর দেখালেও লেগে যাচ্ছে ১৫-১৬ বছর। বিবাহিত সন্তানের জন্য আবেদন করেও ১৫ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে যাবার দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েছে। অনেকের সবকিছু রেডি থাকলেও ভিসার জন্য ইন্টারভিউ নিতে অনেক সময় নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারভিউয়ের তারিখ বারবার পরিবর্তন করে বছরেরও বেশি সময় কাটিয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন দেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস।
হককথা/এমউএ

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রিনকার্ডের আবেদন জমে আছে ৮৬ লাখ

প্রকাশের সময় : ০৭:১৭:৩১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৪ অগাস্ট ২০২২

হককথা ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিভাগে নতুন গ্রিনকার্ডের জন্য পাহাড় সমান আবেদন জমা পড়ে আছে। চলতি বছরের জুলাই পর্যন্ত গ্রিনকার্ডের জন্য ৮৬ লাখ আবেদন জমা হয়েছে। দেশটির ইতিহাসে এমন পরিস্থিতি এর আগে কখনো দেখা যায়নি। সম্প্রতি লসএঞ্জেলস টাইমসে প্রকাশিত খবরে এ তথ্য জানা গেছে।গত ৩০ বছর ধরেই যুক্তরাষ্ট্রে ভিসা, গ্রিনকার্ড ও নাগরিকত্বের আবেদন বেড়ে চলেছে। কিন্তু সে তুলনায় ইমিগ্রেশন ডিপার্টমেন্টের কাজের গতি ও জনবল বাড়েনি। এছাড়া ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিক্যানদের ক্ষমতার মহড়ায় এই বিভাগের কাজকর্ম কয়েক বছর পরপরই ঝুলে পড়ে। এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল ইমিগ্রেশন বিরোধী ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের আমলে। করোনাকালে ইমিগ্রেশনে জট আরও বেড়েছে। বাইডেন দায়িত্ব নেওয়ার পর আশার বাণী শোনালেও কাজের গতি বাড়েনি।প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গ্রিনকার্ডের আবেদন করলে তা হাতে আসতে ২০ বছরও লেগে যায়। অপেক্ষায় থাকতে থাকতে আয়ু ফুরিয়ে যায় অনেকেরই।ইমিগ্রেশনে আগ্রহী বাংলাদেশিদের দুরবস্থা ইউরোপের দেশগুলোর চেয়ে অনেক বেশি হতাশাজনক। যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসন বিভাগের ওয়েবসাইটে ভাই-বোনের জন্য আবেদনের অপেক্ষাকাল ১২-১৩ বছর দেখালেও লেগে যাচ্ছে ১৫-১৬ বছর। বিবাহিত সন্তানের জন্য আবেদন করেও ১৫ বছরের বেশি সময় পেরিয়ে যাবার দৃষ্টান্ত তৈরি হয়েছে। অনেকের সবকিছু রেডি থাকলেও ভিসার জন্য ইন্টারভিউ নিতে অনেক সময় নেওয়া হচ্ছে। ইন্টারভিউয়ের তারিখ বারবার পরিবর্তন করে বছরেরও বেশি সময় কাটিয়ে দিচ্ছে বিভিন্ন দেশে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস।
হককথা/এমউএ