নিউইয়র্ক ১১:০১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

তাইওয়ানকে অস্ত্র কিনতে অর্থসহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৫:৪৮:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩
  • / ২৬ বার পঠিত

ছবি : রয়টার্স

হককথা ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি আমেরিকান সামরিক সরঞ্জাম কেনার জন্য তাইওয়ানের সঙ্গে ৮০ মিলিয়ন ডলারের অনুদানে স্বাক্ষর করেছেন। ওয়াশিংটনের এমন আচরণের ‘নিন্দা ও বিরোধিতা করেছে চীন।’

নিয়মিত পর্যবেক্ষকদের কাছে এটা নতুন কিছু নয়। এটি একটি আধুনিক যুদ্ধবিমানের মূল্যের চেয়েও কম অর্থ। তাইওয়ানের কাছে ইতিমধ্যেই ১৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সরঞ্জাম রয়েছে। সেখানে ৮০ মিলিয়ন ডলার আর কী এমন বড় ব্যাপার?

তাইওয়ানের জন্য যেকোন সামরিক সমর্থনে বেইজিংয়ের এমন ক্রোধ এবার কিছুটা ভিন্ন ছিল। নিজেদের স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে দেখে আসছে তাইওয়ান। তাদের নিজস্ব সংবিধান ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতা রয়েছে। তবে দ্বীপটিকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করে আসছে চীন। এই ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ নিতে জোর চেষ্টাও চালাচ্ছে তারা। এমনকি তাইওয়ানের সঙ্গে ‘একত্রীকরণে’ সামরিক শক্তি খাটানোর হুমকিও দিয়েছে চীন।

এমন পরিস্থিতিতে বরাবরই তাইওয়ানকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিরোধিতা করে আসছে চীন। তবে এবার ৮০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র।যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের করের অর্থ থেকে দেওয়া হচ্ছে। আরও বড় কথা হচ্ছে, তাইওয়ানকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও অর্থ সহায়তার পাশাপাশি অস্ত্র পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। যা গত ৪০ বছরের মধ্যে প্রথম। সূত্র : কালবেলা

হককথা/নাছরিন

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

তাইওয়ানকে অস্ত্র কিনতে অর্থসহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৮:১৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০২৩

হককথা ডেস্ক : যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সম্প্রতি আমেরিকান সামরিক সরঞ্জাম কেনার জন্য তাইওয়ানের সঙ্গে ৮০ মিলিয়ন ডলারের অনুদানে স্বাক্ষর করেছেন। ওয়াশিংটনের এমন আচরণের ‘নিন্দা ও বিরোধিতা করেছে চীন।’

নিয়মিত পর্যবেক্ষকদের কাছে এটা নতুন কিছু নয়। এটি একটি আধুনিক যুদ্ধবিমানের মূল্যের চেয়েও কম অর্থ। তাইওয়ানের কাছে ইতিমধ্যেই ১৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সরঞ্জাম রয়েছে। সেখানে ৮০ মিলিয়ন ডলার আর কী এমন বড় ব্যাপার?

তাইওয়ানের জন্য যেকোন সামরিক সমর্থনে বেইজিংয়ের এমন ক্রোধ এবার কিছুটা ভিন্ন ছিল। নিজেদের স্বাধীন-সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে দেখে আসছে তাইওয়ান। তাদের নিজস্ব সংবিধান ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত নেতা রয়েছে। তবে দ্বীপটিকে নিজেদের ভূখণ্ডের অংশ বলে দাবি করে আসছে চীন। এই ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ নিতে জোর চেষ্টাও চালাচ্ছে তারা। এমনকি তাইওয়ানের সঙ্গে ‘একত্রীকরণে’ সামরিক শক্তি খাটানোর হুমকিও দিয়েছে চীন।

এমন পরিস্থিতিতে বরাবরই তাইওয়ানকে সামরিক সহায়তা দেওয়ার বিরোধিতা করে আসছে চীন। তবে এবার ৮০ মিলিয়ন ডলার ঋণ দিচ্ছে না যুক্তরাষ্ট্র।যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের করের অর্থ থেকে দেওয়া হচ্ছে। আরও বড় কথা হচ্ছে, তাইওয়ানকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি না দিলেও অর্থ সহায়তার পাশাপাশি অস্ত্র পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। যা গত ৪০ বছরের মধ্যে প্রথম। সূত্র : কালবেলা

হককথা/নাছরিন