নিউইয়র্ক ০৪:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834
গরুর মাংস নিয়ে ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ আমেরিকানরা

এবার ট্রাম্পের ওপর খেপেছে খামারিরা

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০১:০৫:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৪ বার পঠিত

হককথা ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর জনরোষ দিনদিন আরও তীব্র হচ্ছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দেশটির ৫০ অঙ্গরাজ্যে ‘নো কিংস’ আন্দোলনে মাঠে নামেন বিক্ষোভকারীরা। প্রায় ৭০ লাখ মানুষের ট্রাম্পবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের রাজপথ। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই এবার ট্রাম্পবিরোধী গুঞ্জন শুরু হয়েছে দেশটির খামার সমাজেও। আর্জেন্টিনা থেকে গরুর মাংস আমদানির আরেক একগুঁয়ে সিদ্ধান্তেই ট্রাম্পের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন তারা।
সোমবার (২০ অক্টোবর) ন্যাশনাল ক্যাটলম্যানস বিফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কলিন উডঅল বলেন, ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা পশুপালন খাতে বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে। সাম্প্রতিক সময় গরুর মাংসের দাম আকাশ ছুঁয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এ কারণেই মিত্রদেশ আর্জেন্টিনার কাছ থেকে মাংস আমদানির কথা ভাবছে ট্রাম্প।
গত ১০ অক্টোবর রোববার রাতে প্রেসিডেনশিয়াল উড়োজাহাজ এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা যদি আর্জেন্টিনা থেকে অল্প পরিমাণ গরুর মাংস কিনি, তাহলে তাদের অনেক সুবিধা হবে।’ কিন্তু কলিন উডঅলের মতে, মাংস আমদানি দাম কমাতে কোনো ভূমিকা রাখবে না।
ট্রাম্পের এই পরিকল্পনার কারণে আমেরিকান খামারিরা নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। মন্টানার খামারি জ্যান ম্যাকডোনাল্ড তার ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এই সপ্তাহে বাছুর বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন আর্জেন্টিনাকে ২০ বিলিয়ন ডলারের মুদ্রা-বিনিময় সহায়তা দিয়েছিল। তখন চীন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তে আর্জেন্টিনা থেকে সয়াবিন কেনা শুরু করে। ওই অর্থনৈতিক সহায়তার চুক্তি দেওয়ায়ও সেসময়ও ক্ষুব্ধ ছিলেন আমেরিকান কৃষকরা। বেইজিংয়ের কাছে সয়াবিন রপ্তানির প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনার কাছে ওয়াশিংটন পিছিয়ে পড়েছে। এসব প্রসঙ্গ টেনে ন্যাশনাল ফার্মার্স ইউনিয়নের সভাপতি রব লারিউ বলেন, ‘এখন আবার মাংস আমদানি করে তাদের পুরস্কৃত করা একেবারেই উচিত নয়।’
আমেরিকান অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, এভাবে আমদানি করে গরুর মাংসের দাম কমবে না। তারা বলেছেন, আর্জেন্টিনা থেকে বাড়তি মাংস আমদানি যুক্তরাষ্ট্রে দামের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না। কারণ দেশটি গত বছর যুক্তরাষ্ট্র আমদানির মাত্র দুই শতাংশ সরবরাহ করেছিল। তারা সতর্ক করেছেন, বিদেশি মাংসের বাড়তি আমদানিতে স্থানীয় খামারিরা উৎপাদন বৃদ্ধির উৎসাহ হারাতে পারেন। সূত্র: রয়টার্স

গরুর মাংস নিয়ে ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ আমেরিকানরা
এদিকে আরেক খবরে প্রকাশ, দক্ষিণ আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা থেকে গরুর মাংস আমদানির পরিকল্পনা করছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ দেশটির খামারিরা। ন্যাশনাল ক্যাটলম্যানস বিফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কলিন উডঅল সোমবার (২০ অক্টোবর) বলেন, ট্রাম্পের পরিকল্পনা পশুপালন খাতে কেবল বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে, কিন্তু মাংসের দাম কমাতে কোনও ভূমিকা রাখবে না। এর আগে রোববার রাতে এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, আমরা যদি আর্জেন্টিনা থেকে অল্প পরিমাণ গরুর মাংস কিনি, তাহলে তাদের অনেক সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছে গেছে। তাই আমদানি বাড়িয়ে দাম কমানোর বিষয়টি তিনি বিবেচনা করছেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন আর্জেন্টিনাকে ২০ বিলিয়ন ডলারের মুদ্রা-বিনিময় সহায়তা দিয়েছে। আর্জেন্টিনাকে অর্থনৈতিক সহায়তার চুক্তি দেওয়াতেও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন আমেরিকান কৃষকরা। কারণ তখন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তে আর্জেন্টিনা থেকে সয়াবিন কিনছিল চীন। সম্প্রতি বেইজিংয়ের কাছে সয়াবিন রফতানির প্রতিযোগিতায় দক্ষিণ আমেরিকার দেশটির কাছে পিছিয়ে পড়েছে ওয়াশিংটন।
ন্যাশনাল ফার্মার্স ইউনিয়নের সভাপতি রব লারিউ বলেন, এখন আবার মাংস আমদানি করে তাদের পুরস্কৃত করা একেবারেই উচিত নয়। মন্টানার ৭৮ বছর বয়সি খামারি জ্যান ম্যাকডোনাল্ড বলেন, আমি এই সপ্তাহে বাছুর বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন।
তবে, এভাবে আমদানি করে গরুর মাংসের দাম কমবে না বলে মনে করেন আমেরিকান অর্থনীতিবিদরা। তারা বলেছেন, আর্জেন্টিনা থেকে বাড়তি মাংস আমদানি যুক্তরাষ্ট্রে দামের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না। কারণ দেশটি গত বছর আমেরিকান আমদানির মাত্র দুই শতাংশ সরবরাহ করেছিল।
তারা সতর্ক করেছেন, বিদেশি মাংসের বাড়তি আমদানিতে স্থানীয় খামারিরা উৎপাদন বৃদ্ধির উৎসাহ হারাতে পারেন। ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির কৃষি অর্থনীতিবিদ ডেরেল পিল বলেন, একটি গরুকে বিক্রি উপযোগী করতে প্রায় দুই বছর লাগে। তাই দ্রুত উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব নয়।
আমেরিকান ফার্ম ব্যুরো ফেডারেশনের সভাপতি জিপি ডুভাল বলেন, বিদেশি মাংসের স্রোতে বাজার ভরে গেলে দীর্ঘমেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্যস্বাধীনতা হুমকিতে পড়বে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

গরুর মাংস নিয়ে ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ আমেরিকানরা

এবার ট্রাম্পের ওপর খেপেছে খামারিরা

প্রকাশের সময় : ০১:০৫:৩৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ অক্টোবর ২০২৫

হককথা ডেস্ক: প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ওপর জনরোষ দিনদিন আরও তীব্র হচ্ছে। শনিবার (১৮ অক্টোবর) দেশটির ৫০ অঙ্গরাজ্যে ‘নো কিংস’ আন্দোলনে মাঠে নামেন বিক্ষোভকারীরা। প্রায় ৭০ লাখ মানুষের ট্রাম্পবিরোধী স্লোগানে উত্তাল হয়ে ওঠে যুক্তরাষ্ট্রের রাজপথ। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই এবার ট্রাম্পবিরোধী গুঞ্জন শুরু হয়েছে দেশটির খামার সমাজেও। আর্জেন্টিনা থেকে গরুর মাংস আমদানির আরেক একগুঁয়ে সিদ্ধান্তেই ট্রাম্পের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন তারা।
সোমবার (২০ অক্টোবর) ন্যাশনাল ক্যাটলম্যানস বিফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কলিন উডঅল বলেন, ট্রাম্পের এই পরিকল্পনা পশুপালন খাতে বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে। সাম্প্রতিক সময় গরুর মাংসের দাম আকাশ ছুঁয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। এ কারণেই মিত্রদেশ আর্জেন্টিনার কাছ থেকে মাংস আমদানির কথা ভাবছে ট্রাম্প।
গত ১০ অক্টোবর রোববার রাতে প্রেসিডেনশিয়াল উড়োজাহাজ এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা যদি আর্জেন্টিনা থেকে অল্প পরিমাণ গরুর মাংস কিনি, তাহলে তাদের অনেক সুবিধা হবে।’ কিন্তু কলিন উডঅলের মতে, মাংস আমদানি দাম কমাতে কোনো ভূমিকা রাখবে না।
ট্রাম্পের এই পরিকল্পনার কারণে আমেরিকান খামারিরা নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। মন্টানার খামারি জ্যান ম্যাকডোনাল্ড তার ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলেন, ‘আমি এই সপ্তাহে বাছুর বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন আর্জেন্টিনাকে ২০ বিলিয়ন ডলারের মুদ্রা-বিনিময় সহায়তা দিয়েছিল। তখন চীন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তে আর্জেন্টিনা থেকে সয়াবিন কেনা শুরু করে। ওই অর্থনৈতিক সহায়তার চুক্তি দেওয়ায়ও সেসময়ও ক্ষুব্ধ ছিলেন আমেরিকান কৃষকরা। বেইজিংয়ের কাছে সয়াবিন রপ্তানির প্রতিযোগিতায় আর্জেন্টিনার কাছে ওয়াশিংটন পিছিয়ে পড়েছে। এসব প্রসঙ্গ টেনে ন্যাশনাল ফার্মার্স ইউনিয়নের সভাপতি রব লারিউ বলেন, ‘এখন আবার মাংস আমদানি করে তাদের পুরস্কৃত করা একেবারেই উচিত নয়।’
আমেরিকান অর্থনীতিবিদরা মনে করেন, এভাবে আমদানি করে গরুর মাংসের দাম কমবে না। তারা বলেছেন, আর্জেন্টিনা থেকে বাড়তি মাংস আমদানি যুক্তরাষ্ট্রে দামের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না। কারণ দেশটি গত বছর যুক্তরাষ্ট্র আমদানির মাত্র দুই শতাংশ সরবরাহ করেছিল। তারা সতর্ক করেছেন, বিদেশি মাংসের বাড়তি আমদানিতে স্থানীয় খামারিরা উৎপাদন বৃদ্ধির উৎসাহ হারাতে পারেন। সূত্র: রয়টার্স

গরুর মাংস নিয়ে ট্রাম্পের পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ আমেরিকানরা
এদিকে আরেক খবরে প্রকাশ, দক্ষিণ আমেরিকার দেশ আর্জেন্টিনা থেকে গরুর মাংস আমদানির পরিকল্পনা করছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার এই পরিকল্পনায় ক্ষুব্ধ দেশটির খামারিরা। ন্যাশনাল ক্যাটলম্যানস বিফ অ্যাসোসিয়েশনের প্রধান নির্বাহী কলিন উডঅল সোমবার (২০ অক্টোবর) বলেন, ট্রাম্পের পরিকল্পনা পশুপালন খাতে কেবল বিশৃঙ্খলা তৈরি করবে, কিন্তু মাংসের দাম কমাতে কোনও ভূমিকা রাখবে না। এর আগে রোববার রাতে এয়ার ফোর্স ওয়ানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ট্রাম্প বলেন, আমরা যদি আর্জেন্টিনা থেকে অল্প পরিমাণ গরুর মাংস কিনি, তাহলে তাদের অনেক সুবিধা হবে। তিনি আরও বলেন, যুক্তরাষ্ট্রে গরুর মাংসের দাম ঐতিহাসিক উচ্চতায় পৌঁছে গেছে। তাই আমদানি বাড়িয়ে দাম কমানোর বিষয়টি তিনি বিবেচনা করছেন।
এর আগে যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন আর্জেন্টিনাকে ২০ বিলিয়ন ডলারের মুদ্রা-বিনিময় সহায়তা দিয়েছে। আর্জেন্টিনাকে অর্থনৈতিক সহায়তার চুক্তি দেওয়াতেও ক্ষুব্ধ হয়েছিলেন আমেরিকান কৃষকরা। কারণ তখন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবর্তে আর্জেন্টিনা থেকে সয়াবিন কিনছিল চীন। সম্প্রতি বেইজিংয়ের কাছে সয়াবিন রফতানির প্রতিযোগিতায় দক্ষিণ আমেরিকার দেশটির কাছে পিছিয়ে পড়েছে ওয়াশিংটন।
ন্যাশনাল ফার্মার্স ইউনিয়নের সভাপতি রব লারিউ বলেন, এখন আবার মাংস আমদানি করে তাদের পুরস্কৃত করা একেবারেই উচিত নয়। মন্টানার ৭৮ বছর বয়সি খামারি জ্যান ম্যাকডোনাল্ড বলেন, আমি এই সপ্তাহে বাছুর বিক্রির প্রস্তুতি নিচ্ছি। প্রেসিডেন্টের পরিকল্পনায় আমি ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন।
তবে, এভাবে আমদানি করে গরুর মাংসের দাম কমবে না বলে মনে করেন আমেরিকান অর্থনীতিবিদরা। তারা বলেছেন, আর্জেন্টিনা থেকে বাড়তি মাংস আমদানি যুক্তরাষ্ট্রে দামের ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না। কারণ দেশটি গত বছর আমেরিকান আমদানির মাত্র দুই শতাংশ সরবরাহ করেছিল।
তারা সতর্ক করেছেন, বিদেশি মাংসের বাড়তি আমদানিতে স্থানীয় খামারিরা উৎপাদন বৃদ্ধির উৎসাহ হারাতে পারেন। ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির কৃষি অর্থনীতিবিদ ডেরেল পিল বলেন, একটি গরুকে বিক্রি উপযোগী করতে প্রায় দুই বছর লাগে। তাই দ্রুত উৎপাদন বাড়ানো সম্ভব নয়।
আমেরিকান ফার্ম ব্যুরো ফেডারেশনের সভাপতি জিপি ডুভাল বলেন, বিদেশি মাংসের স্রোতে বাজার ভরে গেলে দীর্ঘমেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্যস্বাধীনতা হুমকিতে পড়বে।