১১ অক্টোবর : ইতিহাসে এই দিনে
- প্রকাশের সময় : ১১:৪০:২৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০২০
- / ৬৫ বার পঠিত
হককথা ডেস্ক: আজ ১১ অক্টোবর ২০২০, রোববার। ১৯৬২ সালের এই দিনে চীন-ভারত যুদ্ধ শুরু হয়। একনজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।
ঘটনাবলি:
০৬৩২- ইয়ামমার যুদ্ধে ভন্ড নবী মুসায়লাম কাজ্জাব নিহত হয়।
১৫০৩- দ্বিতীয়বার ভারত ভ্রমণ শেষে পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো-দা-গামা মোজাম্বিকের তাগুসে উপস্থিত হন।
১৬৬৯- পিটার দি গ্রেট রাশিয়ার জার হন।
১৭৩৭- কলকাতায় যুগপৎ ভূমিকম্প ও ঘূর্ণিঝড়ে তিন লাখ লোকের মৃত্যু ঘটে।
১৮৭১- শিকাগোর ভয়াবহ অগ্নিকান্ড আয়ত্তে আনা হয়।
১৮৯৯- দক্ষিণ আফ্রিকায় হল্যান্ড ও বৃটিশদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ সংঘটিত হয়।
১৯২৩- জার্মান মুদ্রার বিপজ্জনক মুদ্রাস্ফীতি ঘটে। ১ পাউন্ডের মূল্যমান দাঁড়ায় ১ হাজার কোটি মার্ক।
১৯৩৭- চীনের সাংহাইএ চীন আর জাপানের সেনাবাহিনীর মধ্যে তীব্র লড়াই হয়। এই লড়াইয়ে দু’পক্ষের বিপুল সংখ্যক সৈন্য হতাহত হয়।
১৯৫৭- প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী পদত্যাগ করেন।
১৯৬২- চীন-ভারত যুদ্ধ শুরু হয়।
১৯৬৪- কায়রোতে ৪৭ জোট নিরপেক্ষ দেশের সম্মেলন সমাপ্ত হয়।
১৯৭২- চীন আর জার্মানীর মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৭৪- গিনি-বিসাউ ও গ্রানাডা জাতিসংঘের সদস্যপদ লাভ করে।
১৯৭৮- জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বর্ণবাদবিরোধী বিশেষ অধিবেশন অনষ্ঠিত হয়।
১৯৮৯- তিব্বতের রাজধানী লাসায় অবস্থিত পোতালা প্রাসাদের মেরামত প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। এই প্রকল্পে চীন সরকার ৩ দশমিক ৫ কোটি ইউয়ান বরাদ্দ করে।
১৯৯১- সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়ন ভেঙ্গে পড়ার কিছু আগে দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা কেজেবির তৎপরতা বন্ধ করে দেয়া হয়।
২০০০- লন্ডনে প্রথমবারের মত একটি মুসলিম মাধ্যমিক স্কুলকে সরকারী হিসাবে অনুমোদন দেয়া হয়।
২০০০- চীনের ইনজিনিয়ারীন, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান মহলের সবচেয়ে বড় আকারের এবং সবচেয়ে উচ্চ পর্যায়ের আন্তর্জাতিক সম্মেলন, আন্তর্জাতিক ইনজিনিয়ারীন, প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান সম্মেলন পেইচিংএর গণ মহা ভবনে মহাসমারোহে অনুষ্ঠিত হয়।
২০০১- চীনের রাষ্ট্রীয় মানদন্ডকরণ ব্যবস্থাপনা কমিটি বেজিং এ প্রতিষ্ঠিত হয়।
২০০২- চীনের ছ’টি বে-সামরিক বিমান পরিবহণ লিমিটেড কোম্পানি প্রতিষ্ঠার ঘোষণা করা হয়।
জন্ম:
১৬১৬- আন্দ্রিয়াস গ্রয়ফিউস, তিনি ছিলেন জার্মান কবি ও নাট্যকার।
১৭৩৮- আর্থার ফিলিপ, তিনি ছিলেন ইংরেজ এডমিরাল ও রাজনীতিবিদ।
১৮৭১- আব্দুল করিম, তিনি ছিলেন পুঁথি সংগ্রাহক, লেখক ও সাহিত্য বিশারদ।
১৮৭৭- চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, তিনি ছিলেন সাহিত্যিক সমালোচক।
১৮৮৪- ফ্রেডরিখ কার্ল রুডলফ বার্জিয়াস, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী জার্মান বংশোদ্ভূত আর্জেন্টিনার রসায়নবিদ।
১৮৮৪- আন্না এলিয়ানর রুজভেল্ট, তিনি ছিলেন আমেরিকান মানবাধিকার কর্মী, রাজনীতিবিদ ও ৩৯ তম ফার্স্ট লেডি।
১৮৮৫- ফ্রাসোয়া মাউরিয়াক, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি লেখক, কবি ও নাট্যকার।
১৯২১- নীলিমা ইব্রাহিম, তিনি ছিলেন বাঙালী শিক্ষাবিদ।
১৯৩৬- সি. গর্ডন ফুলেরটন, তিনি আমেরিকান কর্নেল, প্রকৌশলী ও মহাকাশচারী।
১৯৪২- অমিতাভ বচ্চন, তিনি জনপ্রিয় ভারতীয় অভিনেতা।
১৯৫৭- পল বওন, তিনি ইংরেজ অভিনেতা।
১৯৬৫- রনিত রায়, তিনি ভারতীয় জনপ্রিয় ধারাবাহিক আদালতের অভিনেতা।
১৯৭৩- তাকেশি কানেসিরো, তিনি জাপানি অভিনেতা ও গায়ক।
১৯৮৩- ব্র্যাডলি জেমস, তিনি ইংরেজ অভিনেতা।
মৃত্যু:
১৮৫২- গটথল্ড আইজেনস্টাইন, তিনি ছিলেন জার্মান গণিতবিদ ও অধ্যাপক।
১৮৯৬- অ্যান্টন বরুকনার, তিনি ছিলেন অস্ট্রিয়ান অর্গানবাদক, সুরকার ও শিক্ষাবিদ।
১৯৩৮- নগেন্দ্রনাথ বসু, তিনি ছিলেন বাংলা বিশ্বকোষের প্রথম প্রণেতা।
১৯৪০- লুলুইস কোম্পানিস, তিনি ছিলেন স্প্যানিশ আইনজীবী, রাজনীতিবিদ ও কাতালোনিয়ার ১২৩তম রাষ্ট্রপতি।
১৯৪০- জাঁ ককতো, তিনি ছিলেন ভিটো ভল্টেরা, তিনি ছিলেন ইতালীয় গণিতবিদ ও পদার্থবিজ্ঞানী।
১৯৮৮- বনিটা গ্রানভিলে, তিনি ছিলেন আমেরিকান অভিনেত্রী, গায়ক ও প্রযোজক।
১৯৯১- গোলাম সামদানী কোরায়শী, তিনি ছিলেন বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট সহিত্যিক, গবেষক ও অনুবাদক।
১৯৯৬- উইলিয়াম ভিখর, তিনি ছিলেন নোবেলজয়ী কানাডীয় অর্থনীতিবিদ।
২০০৭- শ্রী চিন্ময়, তিনি ছিলেন বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত আমেরিকান আধ্যাত্মিক নেতা ও কবি।
২০১২- ফ্রাঙ্ক আলমো, তিনি ছিলেন ফরাসি গায়ক।
দিবস:
আন্তর্জাতিক মেয়ে শিশু দিবস।