নিউইয়র্ক ০৬:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৬ জুলাই ২০২৫, ২২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

মোহাম্মদ উদ্দিনকে সমর্থন করলো অ্যাসাল

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৩০:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / ৩২ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সাউথ এশিয়ান লেবার সংগঠন ‘অ্যাসাল’ নিউইয়র্ক সিটির আসন্ন ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রাইমারী নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতাকারী মোহাম্মদ সাবুল উদ্দীনকে সমর্থন জানিয়েছে। গত ১৪ জুন শনিবার জ্যামাইকার হিলসাইড এভিনিউ আর ১৬৮ স্ট্রীটের কর্নারে আয়োজিত এক পথসভায় আস্যাল তাকে সমর্থন জানায়। কাউন্সিল ডিষ্ট্রিক্ট ২৪ থেকে মোহাম্মদ সাবুল উদ্দিন কাউন্সিল মেম্বার পদে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। পথসভায় জর্জিয়া রাজ্যের ষ্টেট সিনেটর বাংলাদেশী-আমেরিকান শেখ রহমান উপস্থিতি থেকে সাবুল উদ্দিনকে সমর্থন জানান। খবর ইউএনএ’র।
অনুষ্ঠানে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে এবিএম ওসমান গণি, মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, আনাফ আলম, শাহানা বেগম প্রমুখ শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
অ্যাসাল এর ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট মাফ মিসবাহ উদ্দিন শুরুতে তার বক্তব্যে মোহাম্মদ উদ্দিনের কর্মকান্ড তুলে ধরেন এবং আসন্ন নির্বাচনে তাকে অ্যাসাল-এর পক্ষ থেকে সমর্থন জানানোর কথা ঘোষণা। তিনি বলেন, অনেকেই অ্যাসাল-এর সাথে সম্পৃক্ত, অনেকই গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। আবার অনেককেই অ্যাসাল থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। কিন্তু সাবুল উদ্দিন দীর্ঘদিন ধওে তার পদে নিজেকে ধরে রেখেছেন তার কর্মকান্ড আর যোগ্যতায়। আর যোগ্যতার কারণেই অ্যাসাল তাকে এনডোর্স করছে।
জর্জিয়া রাজ্যের ষ্টেট সিনেটর শেখ রহমান

ষ্টেট সিনেটর শেখ রহমান তার বক্তব্যে নিউইয়র্ক সিটির নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্ব সকল বাংলাদেশী প্রার্থীদের শুভেচ্ছা, স্বাগতম জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশীদের এগিয়ে যাওয়ার সময়ে এসেছে। ভোটে হার-জিত বড় কথা নয়, অংশগ্রহনই এখন বড় কথা। নির্বাচনে থাকলে একদিন জয় আসবেই। তিনি বলেন, আমি আমার এলাকার দশমিক ৩ পার্সেন্ট ভোটার নিয়ে যদি জয়ী হতে পারি, নিউইয়র্কের বাঙালীরাও তাদের প্রতিনিধি নিয়োগ করতে পারবেন। এজন্য সবাইকে এক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে সকল কমিউনিটির মন জয় করতে হবে। সিনেটর রহমান সকলকে ভোটের দিন কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার আহŸান জানান।
কাউন্সিল মেম্বার প্রার্থী মোহাম্মদ উদ্দিন দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে কুইন্সের জ্যামাইকায় বসবাসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও তার কর্মকান্ড তুলে ধরেন এবং ভোট কামনা করেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ প্রায় ৩০ বছর ধরে জ্যামাইকার ১৬৮ স্ট্রীটে বসবাস করছি। জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির সাথে শুরু থেকেই আছি। এছাড়াও অ্যাসাল, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার (জেএমসি), বাগ প্রভৃতি সংগঠন/প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। ডেমোক্র্যাট পার্টির ডিষ্ট্রিক্ট ডেলিগেট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছি। কিন্তু কখনোই নির্বাচনের কথা ভাবিনি। কিন্তু সময়ের দাবী আর এলাকার মানুষের কথা ভেবেই নির্বাচন করছি। এজন্য সবার সহযোগিতা ও ভোট চাই।

 

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

মোহাম্মদ উদ্দিনকে সমর্থন করলো অ্যাসাল

প্রকাশের সময় : ১১:৩০:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সাউথ এশিয়ান লেবার সংগঠন ‘অ্যাসাল’ নিউইয়র্ক সিটির আসন্ন ডেমোক্র্যাট দলীয় প্রাইমারী নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্বতাকারী মোহাম্মদ সাবুল উদ্দীনকে সমর্থন জানিয়েছে। গত ১৪ জুন শনিবার জ্যামাইকার হিলসাইড এভিনিউ আর ১৬৮ স্ট্রীটের কর্নারে আয়োজিত এক পথসভায় আস্যাল তাকে সমর্থন জানায়। কাউন্সিল ডিষ্ট্রিক্ট ২৪ থেকে মোহাম্মদ সাবুল উদ্দিন কাউন্সিল মেম্বার পদে প্রতিদ্ব›িদ্বতা করছেন। পথসভায় জর্জিয়া রাজ্যের ষ্টেট সিনেটর বাংলাদেশী-আমেরিকান শেখ রহমান উপস্থিতি থেকে সাবুল উদ্দিনকে সমর্থন জানান। খবর ইউএনএ’র।
অনুষ্ঠানে কমিউনিটি নেতৃবৃন্দের মধ্যে এবিএম ওসমান গণি, মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম দেলোয়ার, আনাফ আলম, শাহানা বেগম প্রমুখ শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
অ্যাসাল এর ন্যাশনাল প্রেসিডেন্ট মাফ মিসবাহ উদ্দিন শুরুতে তার বক্তব্যে মোহাম্মদ উদ্দিনের কর্মকান্ড তুলে ধরেন এবং আসন্ন নির্বাচনে তাকে অ্যাসাল-এর পক্ষ থেকে সমর্থন জানানোর কথা ঘোষণা। তিনি বলেন, অনেকেই অ্যাসাল-এর সাথে সম্পৃক্ত, অনেকই গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। আবার অনেককেই অ্যাসাল থেকে বিদায় নিতে হয়েছে। কিন্তু সাবুল উদ্দিন দীর্ঘদিন ধওে তার পদে নিজেকে ধরে রেখেছেন তার কর্মকান্ড আর যোগ্যতায়। আর যোগ্যতার কারণেই অ্যাসাল তাকে এনডোর্স করছে।
জর্জিয়া রাজ্যের ষ্টেট সিনেটর শেখ রহমান

ষ্টেট সিনেটর শেখ রহমান তার বক্তব্যে নিউইয়র্ক সিটির নির্বাচনে প্রতিদ্ব›িদ্ব সকল বাংলাদেশী প্রার্থীদের শুভেচ্ছা, স্বাগতম জানিয়ে বলেন, বাংলাদেশীদের এগিয়ে যাওয়ার সময়ে এসেছে। ভোটে হার-জিত বড় কথা নয়, অংশগ্রহনই এখন বড় কথা। নির্বাচনে থাকলে একদিন জয় আসবেই। তিনি বলেন, আমি আমার এলাকার দশমিক ৩ পার্সেন্ট ভোটার নিয়ে যদি জয়ী হতে পারি, নিউইয়র্কের বাঙালীরাও তাদের প্রতিনিধি নিয়োগ করতে পারবেন। এজন্য সবাইকে এক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে সকল কমিউনিটির মন জয় করতে হবে। সিনেটর রহমান সকলকে ভোটের দিন কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেয়ার আহŸান জানান।
কাউন্সিল মেম্বার প্রার্থী মোহাম্মদ উদ্দিন দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে কুইন্সের জ্যামাইকায় বসবাসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস ও তার কর্মকান্ড তুলে ধরেন এবং ভোট কামনা করেন। তিনি বলেন, দীর্ঘ প্রায় ৩০ বছর ধরে জ্যামাইকার ১৬৮ স্ট্রীটে বসবাস করছি। জ্যামাইকা বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস সোসাইটির সাথে শুরু থেকেই আছি। এছাড়াও অ্যাসাল, জ্যামাইকা মুসলিম সেন্টার (জেএমসি), বাগ প্রভৃতি সংগঠন/প্রতিষ্ঠানে গুরুত্বপর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছি। ডেমোক্র্যাট পার্টির ডিষ্ট্রিক্ট ডেলিগেট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেছি। কিন্তু কখনোই নির্বাচনের কথা ভাবিনি। কিন্তু সময়ের দাবী আর এলাকার মানুষের কথা ভেবেই নির্বাচন করছি। এজন্য সবার সহযোগিতা ও ভোট চাই।