নিউইয়র্ক ০৫:১০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম বাজেট

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৯:৫৫:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০১৭
  • / ৭০২ বার পঠিত

ঢাকা: অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করছেন বাংলাদেশের ইতিহাসের বৃহত্তম বাজেট। নতুন অর্থবছরের জন্য ৎুণীত এ বাজেটের আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা। এটি দেশের ৪৬তম এবং তাঁর পেশ করা ১১তম বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেটের ব্যয় ২০১৫-১৬ অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে ১৭ শতাংশ এবং সংশোধিত বাজেটের ২৬ চেয়ে শতাংশ বেশি।
বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদে এই বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। তার আগে মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর ওই প্রস্তাবে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এবার মূল বাজেটের যে আকার ধরা হয়েছে, তা বাংলাদেশের জিডিপির ১৮ শতাংশ। গতবছর প্রস্তাবিত বাজেট ছিল জিডিপির ১৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
এবারের চার লাখ কোটি টাকার বাজেটে উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫৯ হাজার ১৩ কোটি টাকা; যার এক লাখ ৫৩ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা যাবে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি)। আর অনুন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার ১৩ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের সংশোধিত অনুন্নয়ন বাজেটের চেয়ে ২১ শতাংশ বেশি। এই অনুন্নয়ন ব্যয়ের মধ্যে ৫৩ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধেই চলে যাবে, যা মোট অনুন্নয়ন ব্যয়ের ২২ শতাংশ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

বাংলাদেশের ইতিহাসে বৃহত্তম বাজেট

প্রকাশের সময় : ০৯:৫৫:৫৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ জুন ২০১৭

ঢাকা: অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে উপস্থাপন করছেন বাংলাদেশের ইতিহাসের বৃহত্তম বাজেট। নতুন অর্থবছরের জন্য ৎুণীত এ বাজেটের আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা। এটি দেশের ৪৬তম এবং তাঁর পেশ করা ১১তম বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেটের ব্যয় ২০১৫-১৬ অর্থবছরের মূল বাজেটের চেয়ে ১৭ শতাংশ এবং সংশোধিত বাজেটের ২৬ চেয়ে শতাংশ বেশি।
বৃহস্পতিবার বিকালে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে জাতীয় সংসদে এই বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। তার আগে মন্ত্রিসভার অনুমোদনের পর ওই প্রস্তাবে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এবার মূল বাজেটের যে আকার ধরা হয়েছে, তা বাংলাদেশের জিডিপির ১৮ শতাংশ। গতবছর প্রস্তাবিত বাজেট ছিল জিডিপির ১৭ দশমিক ৩৭ শতাংশ।
এবারের চার লাখ কোটি টাকার বাজেটে উন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫৯ হাজার ১৩ কোটি টাকা; যার এক লাখ ৫৩ হাজার ৩৩৩ কোটি টাকা যাবে সরকারের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি)। আর অনুন্নয়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩৪ হাজার ১৩ কোটি টাকা, যা বিদায়ী অর্থবছরের সংশোধিত অনুন্নয়ন বাজেটের চেয়ে ২১ শতাংশ বেশি। এই অনুন্নয়ন ব্যয়ের মধ্যে ৫৩ হাজার ৮৩৩ কোটি টাকা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের বেতন-ভাতা পরিশোধেই চলে যাবে, যা মোট অনুন্নয়ন ব্যয়ের ২২ শতাংশ।