নিউইয়র্ক ০৪:৪৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

বাংলাদেশী-আমেরিকান ছাত্রী মাইশার বিরল কৃতিত্ব

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ১১:৩৪:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০১৭
  • / ৭৯৩ বার পঠিত

নিউইয়র্ক: সিটির ব্রুকলীন কলেজে অধ্যয়নরত মাইশা কামাল খ্যাতিসম্পন্ন ‘জেনেট কে ওয়াটসন’  ফেলোশীপ লাভ করেছেন। তিনবছর মেয়াদী এই ফেলোশীপের জন্য নির্বাচিতরা দেশী-বিদেশী শীর্ষস্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী ও মুনাফাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে  গ্রীষ্মকালীন  ইন্টার্ণশীপের সুযোগ পেয়ে থাকেন। ফেলোরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতাবৃদ্ধি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার বাস্তব অভিজ্ঞতা লাভের পাশাপাশি ব্যক্তিগত, সাংস্কৃতিক ও পেশাগত পরিমন্ডল সম্প্রসারণেও সহায়তা লাভ করেন। অন্য আরো পাঁচজন  আমেরিকান শিক্ষার্থীর সঙ্গে এই সম্মানজনক ফেলোশীপ লাভ করায় তাদেরকে অভিনন্দন জানিয়েছে ম্যাকাউলি অনার্স কলেজ। কলেজের মুখপত্র ও স্থানীয় ভারতীয় পত্রিকায় তাদের কৃতিত্বের কথা ফলাও করে প্রচার করা হয়।
মাইশা কামাল বিজনেস ইকোনোমিক্সের ছাত্রী হলেও হিউম্যান রাইটস এবং পাবলিক পলিসি সংক্রান্ত বিষয়েও সমান আগ্রহী। ভবিষ্যতে আইনজীবী হওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়ে মাইশা বলেন, এই ফেলোশীপের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন পরিবর্তনশীল ও পরীক্ষামূলক গবেষণায় যে সহায়তা পাবেন তা কাজে লাগিয়ে ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জনে তিনি আশাবাদী। তিনি বলেন, সামনের তিন বছর ওয়াটসন ফেলোশীপের গাইডেন্স ও অন্য ফেলোশীপদের সাহচর্যের কথা ভেবে আমি উদ্দীপনা অনুভব করছি।
ম্যাকাউলি কমিউনিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে মাইশা বলেন,  তাদের আন্তরিক সহায়তা ছাড়া আমার এই সুযোগ পাওয়া সম্ভব হতো না।
মাইশা কামালের পিতা মোস্তফা কামাল নিউইয়র্ক স্টেট গভর্ণমেন্টের অডিট সুপারভাইজার এবং মা  আতিয়া আলম স্ট্যাটেন আইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে মেডিক্যাল টেকনোলোজিস্ট। কন্যার সাফল্যে গর্বিত পিতা-মাতা মাইশার ভবিষ্যত সাফল্যেও জন্য সবার  কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য লিখুন

About Author Information

বাংলাদেশী-আমেরিকান ছাত্রী মাইশার বিরল কৃতিত্ব

প্রকাশের সময় : ১১:৩৪:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০১৭

নিউইয়র্ক: সিটির ব্রুকলীন কলেজে অধ্যয়নরত মাইশা কামাল খ্যাতিসম্পন্ন ‘জেনেট কে ওয়াটসন’  ফেলোশীপ লাভ করেছেন। তিনবছর মেয়াদী এই ফেলোশীপের জন্য নির্বাচিতরা দেশী-বিদেশী শীর্ষস্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী ও মুনাফাভিত্তিক প্রতিষ্ঠানে  গ্রীষ্মকালীন  ইন্টার্ণশীপের সুযোগ পেয়ে থাকেন। ফেলোরা বিভিন্ন ক্ষেত্রে দক্ষতাবৃদ্ধি ও চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার বাস্তব অভিজ্ঞতা লাভের পাশাপাশি ব্যক্তিগত, সাংস্কৃতিক ও পেশাগত পরিমন্ডল সম্প্রসারণেও সহায়তা লাভ করেন। অন্য আরো পাঁচজন  আমেরিকান শিক্ষার্থীর সঙ্গে এই সম্মানজনক ফেলোশীপ লাভ করায় তাদেরকে অভিনন্দন জানিয়েছে ম্যাকাউলি অনার্স কলেজ। কলেজের মুখপত্র ও স্থানীয় ভারতীয় পত্রিকায় তাদের কৃতিত্বের কথা ফলাও করে প্রচার করা হয়।
মাইশা কামাল বিজনেস ইকোনোমিক্সের ছাত্রী হলেও হিউম্যান রাইটস এবং পাবলিক পলিসি সংক্রান্ত বিষয়েও সমান আগ্রহী। ভবিষ্যতে আইনজীবী হওয়ার আগ্রহের কথা জানিয়ে মাইশা বলেন, এই ফেলোশীপের মাধ্যমে তিনি বিভিন্ন পরিবর্তনশীল ও পরীক্ষামূলক গবেষণায় যে সহায়তা পাবেন তা কাজে লাগিয়ে ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জনে তিনি আশাবাদী। তিনি বলেন, সামনের তিন বছর ওয়াটসন ফেলোশীপের গাইডেন্স ও অন্য ফেলোশীপদের সাহচর্যের কথা ভেবে আমি উদ্দীপনা অনুভব করছি।
ম্যাকাউলি কমিউনিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে মাইশা বলেন,  তাদের আন্তরিক সহায়তা ছাড়া আমার এই সুযোগ পাওয়া সম্ভব হতো না।
মাইশা কামালের পিতা মোস্তফা কামাল নিউইয়র্ক স্টেট গভর্ণমেন্টের অডিট সুপারভাইজার এবং মা  আতিয়া আলম স্ট্যাটেন আইল্যান্ডের একটি হাসপাতালে মেডিক্যাল টেকনোলোজিস্ট। কন্যার সাফল্যে গর্বিত পিতা-মাতা মাইশার ভবিষ্যত সাফল্যেও জন্য সবার  কাছে দোয়া প্রার্থনা করেছেন।