নিউইয়র্ক ১১:০২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বিজ্ঞাপন :
মঙ্গলবারের পত্রিকা সাপ্তাহিক হককথা ও হককথা.কম এ আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে যোগাযোগ করুন +1 (347) 848-3834

নিউইয়র্কে বিপুল উৎসাহে থ্যাংকস গিভিং ডে পালিত

রিপোর্ট:
  • প্রকাশের সময় : ০৩:৪৪:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ নভেম্বর ২০১৮
  • / ৬৯২ বার পঠিত

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): বিপুল উৎসাহে গত ২২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে পালিত হলো থ্যাংকস গিভিং ডে। প্রতি বছরের নভেম্বর মাসের শেষ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রে এই দিনটি সরকারীভাবে উদযাপন করা হয়। থ্যাংকস গিভিং ডে আমেরিকা ও কানাডার একটি জনপ্রিয় উৎসবের দিন। প্রত্যেক বছরের নভেম্বর মাসের চতুর্থ বৃহস্পতিবার আমেরিকায় এবং অক্টোবারের দ্বিতীয় সোমবারে কানাডায় এই দিনটি পালন করা হয়। ঐতিহাসিকভাবে থ্যাংকস গিভিং ডে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কিন্তু বর্তমানে এটি একটি ধর্মনিরপেক্ষ অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। জাতি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে উত্তর আমেরিকার সর্বত্রই দিনটি পালন হয়ে থাকে। থ্যাংকস গিভিং ডে-কে অনেকে ‘দ্য টার্কি ডে’ও বলে থাকে। দিনটি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন সংগটনের উদ্যোগে পার্টির আয়োজন করা হয়। এছাড়াও ব্যাক্তিগতভাবেও অনেকে আতœীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধ¦দের নিয়ে বাসায় বাসায় থ্যাংকস গিভিং ডে পার্টির আয়োজন করেন। থ্যাংকস গিভিং ডে উপলক্ষ্যে টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা পরিবারের পক্ষ থেকে ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। খবর ইউএনএ’র।
এদিকে প্রতিবছরের মতো এবারও থ্যাংকস গিভিং ডে-তে ম্যাসি’র প্যারেড ছিলো আকষর্ণীয়। প্রচন্ড ঠান্ডা উপেক্ষা করে সর্বস্তরের হাজার হাজার নর-নারী ম্যানহাটানের রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে প্যারেড উপভোগ করেন।
ইতিহাস বলে, ১৬২১ সালের এক হেমন্তে, আমেরিকার আদি জন গোষ্ঠীর সাথে প্রধানত ইংল্যান্ড থেকে আগত যাজকদের এক শুভ সন্ধিক্ষণে পরস্পরের মধ্যে উৎপাদিত শষ্য এবং পণ্য বিনিময়ের মধ্য দিয়ে ‘থ্যাংকস গিভিং’ উৎসবের সুত্রপাত ঘটে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৮৬৩ সালে প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন সেদিনের সেই বন্ধুত্ব এবং শান্তির অমেয়বানী সমগ্র আমেরিকাবাসীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে রাস্ট্রীয়ভাবে এই দিনটিকে- ‘থ্যাংকস গিভিং হলি ডে’ হিসাবে ঘোষণা করেন। সেই থেকে প্রতি বছর বন্ধুত্ব এবং সংহতি প্রকাশের সেই ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে স্মরণীয়-বরণীয় করে তুলতে নানা আয়োজনে মেতে উঠে সমগ্র উত্তর আমেরিকাবাসী। দিনটি আমেরিকায় সরকারী ছুটির দিন। ‘থ্যাংকস গিভিং ডে’ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যসব উৎসবের তুলনায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একটি সর্বজনীন উৎসব। এই উৎসবই ক্রমশ: জনপ্রিয় হচ্ছে বাংলাদেশী কমিউনিটিতেও। মূলধারার পাশাপাশি উত্তর আমেরিকায় বসবাসরত বাংলাদেশীরাও পারিবারিক কিংবা সামাজিক পরিবেশে ‘থ্যাংকস গিভিং ডে’ পালন করে চলেছে। থ্যাংকস গিভিং ডে’র মূল উদ্দেশ্য, পরিবার, প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধবসহ সবাই একত্রিত হয়ে সবার জীবন এবং দেশ ও জাতির সাফল্যের জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানানো।
টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা পরিবার: থ্যাংকস গিভিং ডে উপলক্ষ্যে টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা পরিবারের পক্ষ থেকে ২৩ নভেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় মিডিয়া দুটি’র বার্তা কক্ষে ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মিডিয়া দুটির শুভাকাঙ্খীদের সার্বিক সহযোগিতায় অনুষ্ঠানে টার্কি ভোজ সহ নানা সুস্বাদু ও মুখরোচক খাবারের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও ছিলো মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে অর্ধ শতাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন।
টাইম টেলিভিশনের অনুষ্ঠান প্রযোজক মেহেরুন্নেসা জোবায়দার চমৎকার উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টিভি’র সিইও আবু তাহেরের নেতৃত্ব অতিথিবৃন্দ খলিল বিরিয়ানী কর্তৃক সরবরাহ রোষ্ট টার্কি কাটেন। এরপর চলে অতিথিদের পরিচিতি ও সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্য। এসময় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মধ্যে প্রবীণ সাংবাদিক নিনি ওয়াহিদ, নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান, সাপ্তাহিক বর্ণমালার প্রধান সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক’র সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদ, ফার্মাসিস্ট মোস্তাক আহমেদ, ব্যারিষ্টার ইশরাত সামী, ডা. ইমরুল কবীর, ব্রঙ্কস কমিউনিটি বোর্ডের ভাইস চেয়ার এন মজুমদার, জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন (জেবিবিএ) নিউইয়র্ক-এর (একাংশ) সভাপতি শাহ নেওয়াজ, বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী জন ফাহিম, মামুন টিউটোরিয়াল-এর প্রিন্সিপ্যাল শেখ আল মামুন, সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকী, সাংবাদিক দিদার চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা কফিল চৌধুরী, ব্রঙ্কস বাংলাদেশ এসোসিয়েশনের সভাপতি এ ইসলাম মামুন, শো টাইম মিউজিক-এর স্বত্তাধিকারী আলমগীর খান, কাজী আরজু ও মিসেস আরজু, ডেমোক্র্যাটিক ইংয় লীডার জয় চৌধুরী প্রমুখ।
বাংলা পত্রিকা ও টাইম টিভি পরিবারের সদস্য/সদস্যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, এবিএম সালাহউদ্দিন আহমেদ, ড. বিলকিস রহমান দোলা, নাহিদ খান, শাহেদ করীম, আবিদুর রহীম, সাদিয়া খন্দকার, সামিউল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন, মোনালিসা, বিউটি দাস, নিপা রইস, মিহির চৌধুরী, আয়েশা অধরা। অতিথিদের মধ্যে অনেকেই সপরিবারে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন সাইবার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল আলীম, শিল্পী আফজাল হোসেন, কাজী আরজু। এছাড়াও সঙ্গীত ও জোকস বলে অতিথিদের ব্যাপক আনন্দ দেন সজিব রহমান। মধ্যরাত পর্যন্ত চলে এই অনুষ্ঠান।
জ্যামাইকায় থ্যাকংস গিভিং পার্টি: কমিউনিটির পরিচিত মুখ, বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক’র সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদের উদ্যোগ ও আয়োজনে প্রতি বছরের মতো এবছরও স্থানীয় হাইল্যান্ড এভিনিউস্থ তার বাস ভবনে গত ২২ নভেম্বর বৃহস্প্রতিবার সন্ধ্যায় থ্যাকংস গিভিং পার্টিও আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মজাদার টার্কির রোষ্টসহ মুখরোচক নানা খাবারের আয়োজন ছিলো অভ্যাগত অতিথিদের জন্য। আরো ছিলো আড্ডা আর সঙ্গীতের আয়োজন। স্থানীয় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ মধ্যরাত পর্যন্ত অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। অভ্যাগতদের স্বাগত জানান নার্গিস আহমেদ ও তার স্বামী ফার্মাসিষ্ট মোস্তাক আহমেদ।

সোশ্যাল মিডিয়ায় খবরটি শেয়ার করুন

About Author Information

নিউইয়র্কে বিপুল উৎসাহে থ্যাংকস গিভিং ডে পালিত

প্রকাশের সময় : ০৩:৪৪:৫৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ নভেম্বর ২০১৮

নিউইয়র্ক (ইউএনএ): বিপুল উৎসাহে গত ২২ নভেম্বর বৃহস্পতিবার সমগ্র যুক্তরাষ্ট্রে পালিত হলো থ্যাংকস গিভিং ডে। প্রতি বছরের নভেম্বর মাসের শেষ বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রে এই দিনটি সরকারীভাবে উদযাপন করা হয়। থ্যাংকস গিভিং ডে আমেরিকা ও কানাডার একটি জনপ্রিয় উৎসবের দিন। প্রত্যেক বছরের নভেম্বর মাসের চতুর্থ বৃহস্পতিবার আমেরিকায় এবং অক্টোবারের দ্বিতীয় সোমবারে কানাডায় এই দিনটি পালন করা হয়। ঐতিহাসিকভাবে থ্যাংকস গিভিং ডে ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। কিন্তু বর্তমানে এটি একটি ধর্মনিরপেক্ষ অনুষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। জাতি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে উত্তর আমেরিকার সর্বত্রই দিনটি পালন হয়ে থাকে। থ্যাংকস গিভিং ডে-কে অনেকে ‘দ্য টার্কি ডে’ও বলে থাকে। দিনটি উপলক্ষ্যে বাংলাদেশী কমিউনিটির বিভিন্ন সংগটনের উদ্যোগে পার্টির আয়োজন করা হয়। এছাড়াও ব্যাক্তিগতভাবেও অনেকে আতœীয়-স্বজন ও বন্ধু-বান্ধ¦দের নিয়ে বাসায় বাসায় থ্যাংকস গিভিং ডে পার্টির আয়োজন করেন। থ্যাংকস গিভিং ডে উপলক্ষ্যে টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা পরিবারের পক্ষ থেকে ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। খবর ইউএনএ’র।
এদিকে প্রতিবছরের মতো এবারও থ্যাংকস গিভিং ডে-তে ম্যাসি’র প্যারেড ছিলো আকষর্ণীয়। প্রচন্ড ঠান্ডা উপেক্ষা করে সর্বস্তরের হাজার হাজার নর-নারী ম্যানহাটানের রাস্তার দুপাশে দাঁড়িয়ে প্যারেড উপভোগ করেন।
ইতিহাস বলে, ১৬২১ সালের এক হেমন্তে, আমেরিকার আদি জন গোষ্ঠীর সাথে প্রধানত ইংল্যান্ড থেকে আগত যাজকদের এক শুভ সন্ধিক্ষণে পরস্পরের মধ্যে উৎপাদিত শষ্য এবং পণ্য বিনিময়ের মধ্য দিয়ে ‘থ্যাংকস গিভিং’ উৎসবের সুত্রপাত ঘটে। তারই ধারাবাহিকতায় ১৮৬৩ সালে প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন সেদিনের সেই বন্ধুত্ব এবং শান্তির অমেয়বানী সমগ্র আমেরিকাবাসীদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে রাস্ট্রীয়ভাবে এই দিনটিকে- ‘থ্যাংকস গিভিং হলি ডে’ হিসাবে ঘোষণা করেন। সেই থেকে প্রতি বছর বন্ধুত্ব এবং সংহতি প্রকাশের সেই ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটকে স্মরণীয়-বরণীয় করে তুলতে নানা আয়োজনে মেতে উঠে সমগ্র উত্তর আমেরিকাবাসী। দিনটি আমেরিকায় সরকারী ছুটির দিন। ‘থ্যাংকস গিভিং ডে’ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যসব উৎসবের তুলনায় ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে একটি সর্বজনীন উৎসব। এই উৎসবই ক্রমশ: জনপ্রিয় হচ্ছে বাংলাদেশী কমিউনিটিতেও। মূলধারার পাশাপাশি উত্তর আমেরিকায় বসবাসরত বাংলাদেশীরাও পারিবারিক কিংবা সামাজিক পরিবেশে ‘থ্যাংকস গিভিং ডে’ পালন করে চলেছে। থ্যাংকস গিভিং ডে’র মূল উদ্দেশ্য, পরিবার, প্রতিবেশী, বন্ধুবান্ধবসহ সবাই একত্রিত হয়ে সবার জীবন এবং দেশ ও জাতির সাফল্যের জন্য ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানানো।
টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা পরিবার: থ্যাংকস গিভিং ডে উপলক্ষ্যে টাইম টিভি ও বাংলা পত্রিকা পরিবারের পক্ষ থেকে ২৩ নভেম্বর শুক্রবার সন্ধ্যায় মিডিয়া দুটি’র বার্তা কক্ষে ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। মিডিয়া দুটির শুভাকাঙ্খীদের সার্বিক সহযোগিতায় অনুষ্ঠানে টার্কি ভোজ সহ নানা সুস্বাদু ও মুখরোচক খাবারের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও ছিলো মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এতে অর্ধ শতাধিক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশ নেন।
টাইম টেলিভিশনের অনুষ্ঠান প্রযোজক মেহেরুন্নেসা জোবায়দার চমৎকার উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলা পত্রিকা’র সম্পাদক ও টাইম টিভি’র সিইও আবু তাহেরের নেতৃত্ব অতিথিবৃন্দ খলিল বিরিয়ানী কর্তৃক সরবরাহ রোষ্ট টার্কি কাটেন। এরপর চলে অতিথিদের পরিচিতি ও সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্য। এসময় বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গের মধ্যে প্রবীণ সাংবাদিক নিনি ওয়াহিদ, নিউইয়র্ক বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সভাপতি ও সাপ্তাহিক বাংলাদেশ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদ এ খান, সাপ্তাহিক বর্ণমালার প্রধান সম্পাদক মাহফুজুর রহমান, বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক’র সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদ, ফার্মাসিস্ট মোস্তাক আহমেদ, ব্যারিষ্টার ইশরাত সামী, ডা. ইমরুল কবীর, ব্রঙ্কস কমিউনিটি বোর্ডের ভাইস চেয়ার এন মজুমদার, জ্যাকসন হাইটস বাংলাদেশী বিজনেস এসোসিয়েশন (জেবিবিএ) নিউইয়র্ক-এর (একাংশ) সভাপতি শাহ নেওয়াজ, বিশিষ্ট রিয়েল এস্টেট ব্যবসায়ী জন ফাহিম, মামুন টিউটোরিয়াল-এর প্রিন্সিপ্যাল শেখ আল মামুন, সাংবাদিক হাসানুজ্জামান সাকী, সাংবাদিক দিদার চৌধুরী, আওয়ামী লীগ নেতা কফিল চৌধুরী, ব্রঙ্কস বাংলাদেশ এসোসিয়েশনের সভাপতি এ ইসলাম মামুন, শো টাইম মিউজিক-এর স্বত্তাধিকারী আলমগীর খান, কাজী আরজু ও মিসেস আরজু, ডেমোক্র্যাটিক ইংয় লীডার জয় চৌধুরী প্রমুখ।
বাংলা পত্রিকা ও টাইম টিভি পরিবারের সদস্য/সদস্যাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দ ইলিয়াস খসরু, এবিএম সালাহউদ্দিন আহমেদ, ড. বিলকিস রহমান দোলা, নাহিদ খান, শাহেদ করীম, আবিদুর রহীম, সাদিয়া খন্দকার, সামিউল ইসলাম, নাজিম উদ্দিন, মোনালিসা, বিউটি দাস, নিপা রইস, মিহির চৌধুরী, আয়েশা অধরা। অতিথিদের মধ্যে অনেকেই সপরিবারে অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন সাইবার ইঞ্জিনিয়ার আব্দুল আলীম, শিল্পী আফজাল হোসেন, কাজী আরজু। এছাড়াও সঙ্গীত ও জোকস বলে অতিথিদের ব্যাপক আনন্দ দেন সজিব রহমান। মধ্যরাত পর্যন্ত চলে এই অনুষ্ঠান।
জ্যামাইকায় থ্যাকংস গিভিং পার্টি: কমিউনিটির পরিচিত মুখ, বাংলাদেশ সোসাইটি ইনক’র সাবেক সভাপতি নার্গিস আহমেদের উদ্যোগ ও আয়োজনে প্রতি বছরের মতো এবছরও স্থানীয় হাইল্যান্ড এভিনিউস্থ তার বাস ভবনে গত ২২ নভেম্বর বৃহস্প্রতিবার সন্ধ্যায় থ্যাকংস গিভিং পার্টিও আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে মজাদার টার্কির রোষ্টসহ মুখরোচক নানা খাবারের আয়োজন ছিলো অভ্যাগত অতিথিদের জন্য। আরো ছিলো আড্ডা আর সঙ্গীতের আয়োজন। স্থানীয় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে সঙ্গীত পরিবেশন করেন। কমিউনিটির বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ মধ্যরাত পর্যন্ত অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। অভ্যাগতদের স্বাগত জানান নার্গিস আহমেদ ও তার স্বামী ফার্মাসিষ্ট মোস্তাক আহমেদ।